এস এম নূর মোহাম্মদ, ঢাকা
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর পুলিশ, জনপ্রশাসনসহ সরকারি সব দপ্তরেই ব্যাপক রদবদল হয়েছে। পুনর্গঠন হয়েছে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। এর ধারাবাহিকতায় অ্যাটর্নি জেনারেলের কার্যালয়েও ঘটে গেছে বড় পরিবর্তন। কিন্তু নিম্ন আদালত চলছে আগের মতোই। পটপরিবর্তনের পর আওয়ামী লীগ সরকারের সময় নিয়োগ পাওয়া বেশির ভাগ আইন কর্মকর্তা আদালতের কাজে অংশ নিচ্ছেন না। এতে বিচার-প্রার্থীদের ভোগান্তি যেমন বাড়ছে, তেমনি মামলার জট বাড়ছে আদালতে।
আদালতের বিচারপ্রক্রিয়ায় রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীদের ভূমিকা বেশ গুরুত্বপূর্ণ। এ ক্ষেত্রে উচ্চ আদালতে দায়িত্ব পালন করেন অ্যাটর্নি জেনারেল, অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল, ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেলরা। আর জেলা জজ আদালতে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী হিসেবে দায়িত্বে থাকেন পিপি, অতিরিক্ত পিপি, এপিপি, জিপি ও এজিপি। বর্তমানে সারা দেশে এমন আইন কর্মকর্তার সংখ্যা ৪ হাজারের বেশি।
ঢাকাসহ কয়েকটি জেলা আদালতে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর আওয়ামী লীগ আমলে নিয়োগ পাওয়া সরকারি আইন কর্মকর্তাদের বেশির ভাগই আদালতে যাচ্ছেন না। যে কারণে বারবার মামলার তারিখ পরিবর্তন করছেন আদালত। অনেক আসামি জামিন পাওয়ার যোগ্য হলেও জামিন মিলছে না। নতুন পিপি-জিপি নিয়োগ না হওয়া পর্যন্ত নিম্ন আদালতে এই অচলাবস্থা কাটবে না বলে মনে করছেন আইনজীবীরা। তাঁরা বিচারিক আদালতে দ্রুত আইন কর্মকর্তা নিয়োগের দাবি জানিয়েছেন।
ঢাকা আইনজীবী সমিতির সদস্য সাকিল আহমাদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, আওয়ামী লীগের পতনের পর থেকে রাষ্ট্রপক্ষের ৯৫ ভাগ আইনজীবী আদালতের কার্যক্রমে অংশ নিচ্ছেন না। তবে দু-একজনকে মাঝেমধ্যে আদালতে দেখা গেলেও রাষ্ট্রীয় মামলায় অংশগ্রহণ করতে তেমন দেখা যায় না। আর আলোচিত আসামি থাকলে বিএনপি-সমর্থক আইনজীবীরা স্বেচ্ছায় অংশ নেন। রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীরা না থাকায় অনেক আসামি সুবিধা নিয়ে জামিনে বের হয়ে যাচ্ছেন। এতে মামলার বাদী ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন বলে মনে করেন তিনি।
জিপি, পিপি, অতিরিক্ত পিপি, অতিরিক্ত জিপি, বিশেষ পিপিসহ সব পদে আইন কর্মকর্তা নিয়োগের বিষয়টি দেখভাল করে আইন মন্ত্রণালয়ের আইন ও বিচার বিভাগের অধীন সলিসিটর অনুবিভাগ (উইং)। নতুন আইন কর্মকর্তা নিয়োগের বিষয়ে জানতে চাইলে সলিসিটর উইংয়ের উপসলিসিটর সানা মো. মাহরুফ হোসাইন আজকের পত্রিকাকে বলেন, নিয়োগের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন। শিগগিরই নিয়োগ হয়ে যাবে।
বিচারিক আদালতের বর্তমান অবস্থা নিয়ে কয়েকটি জেলা আইনজীবী সমিতির সদস্যের সঙ্গে কথা বলেছে আজকের পত্রিকা। ফরিদপুর জেলা আইনজীবী সমিতির সদস্য মোসাদ্দেক আহমেদ বশির বলেন, রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীরা তাঁদের জুনিয়রদের আদালতে পাঠিয়ে সময় নিচ্ছেন। অনেক সময় আদালত নিজেই সময় দিচ্ছেন। বিচারকাজ সঠিকভাবে পরিচালনা করতে দ্রুত নতুন নিয়োগ দেওয়ার পরামর্শ দেন তিনি।
গাজীপুর জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক যুগ্ম সম্পাদক সোলায়মান মিয়া স্বপন বলেন, রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীরা কমবেশি আদালতে গেলেও মামলা পরিচালনায় অংশ নিচ্ছে না। আদালত আইনজীবী সমিতির সঙ্গে আলোচনা করে এসব বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন।
নরসিংদী জেলা আইনজীবী সমিতির সদস্য সারোয়ার সাজ্জাদ বলেন, সরকারি কৌঁসুলিরা আদালতে গেলেও রাষ্ট্রীয় কাজে অংশ নিচ্ছেন না। তাঁরা ব্যক্তিগত মামলা পরিচালনা করছেন। আর রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীরা না থাকায় আদালত মামলায় লম্বা সময় দিচ্ছেন।
মেহেরপুর জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি মারুফ আহমেদ বিজন বলেন, পিপি গত ৫ আগস্টের পর থেকে পলাতক। অন্য আইন কর্মকর্তারা মাঝেমধ্যে আদালতে এলেও বিচারকাজে অংশ নেন না। তাই বারবার শুধু তারিখ পড়ছে।
ময়মনসিংহ জেলা আইনজীবী সমিতির সদস্য হাবিবুর রহমান বলেন, দুজন এপিপির বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা হয়েছিল। তাঁরা সম্প্রতি জামিন পেয়েছেন। আর বাকিরা আদালতের কার্যক্রমে অংশ নিচ্ছেন।
ঢাকা আইনজীবী সমিতিতে ১৫ বছর ধরে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের পিপি ছিলেন আবদুল্লাহ আবু। সরকার পতনের পর থেকে তিনি আদালতে যাচ্ছেন না। অন্তর্বর্তী সরকার গত ২৮ আগস্ট তাঁর নিয়োগ বাতিল করে এহসানুল হক সমাজীকে নিয়োগ দেয়।
তবে বিএনপি-সমর্থক আইনজীবীরা বিরোধিতা করলে তিনি আর যোগ দেননি। এরপর নতুন করে কাউকে নিয়োগও দেওয়া হয়নি।
বিএনপির আইনবিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গত ১৫ বছরে ফ্যাসিস্ট রেজিম বিচারাঙ্গনকে বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় কলুষিত করেছে।
যার আলামত এখনো দেখতে পাচ্ছি। শুনতে পেলাম সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী গ্রেপ্তার হওয়ার পর সুনামগঞ্জে রাষ্ট্রপক্ষের যিনি কৌঁসুলি তিনি জামিন চাইছেন। এ থেকে প্রমাণ হয় বিচারাঙ্গনকে কীভাবে কলুষিত ও দলীয়করণ করা হয়েছিল। আইন কর্মকর্তা পরিবর্তন না হওয়ায় বিচারপ্রার্থীদের যেমন কষ্ট দিচ্ছে, তেমনি বিচারব্যবস্থাকেও প্রশ্নবিদ্ধ করছে। বিচার বিভাগের স্বার্থে নতুন আইন কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া অবধারিত।’
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর পুলিশ, জনপ্রশাসনসহ সরকারি সব দপ্তরেই ব্যাপক রদবদল হয়েছে। পুনর্গঠন হয়েছে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। এর ধারাবাহিকতায় অ্যাটর্নি জেনারেলের কার্যালয়েও ঘটে গেছে বড় পরিবর্তন। কিন্তু নিম্ন আদালত চলছে আগের মতোই। পটপরিবর্তনের পর আওয়ামী লীগ সরকারের সময় নিয়োগ পাওয়া বেশির ভাগ আইন কর্মকর্তা আদালতের কাজে অংশ নিচ্ছেন না। এতে বিচার-প্রার্থীদের ভোগান্তি যেমন বাড়ছে, তেমনি মামলার জট বাড়ছে আদালতে।
আদালতের বিচারপ্রক্রিয়ায় রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীদের ভূমিকা বেশ গুরুত্বপূর্ণ। এ ক্ষেত্রে উচ্চ আদালতে দায়িত্ব পালন করেন অ্যাটর্নি জেনারেল, অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল, ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেলরা। আর জেলা জজ আদালতে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী হিসেবে দায়িত্বে থাকেন পিপি, অতিরিক্ত পিপি, এপিপি, জিপি ও এজিপি। বর্তমানে সারা দেশে এমন আইন কর্মকর্তার সংখ্যা ৪ হাজারের বেশি।
ঢাকাসহ কয়েকটি জেলা আদালতে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর আওয়ামী লীগ আমলে নিয়োগ পাওয়া সরকারি আইন কর্মকর্তাদের বেশির ভাগই আদালতে যাচ্ছেন না। যে কারণে বারবার মামলার তারিখ পরিবর্তন করছেন আদালত। অনেক আসামি জামিন পাওয়ার যোগ্য হলেও জামিন মিলছে না। নতুন পিপি-জিপি নিয়োগ না হওয়া পর্যন্ত নিম্ন আদালতে এই অচলাবস্থা কাটবে না বলে মনে করছেন আইনজীবীরা। তাঁরা বিচারিক আদালতে দ্রুত আইন কর্মকর্তা নিয়োগের দাবি জানিয়েছেন।
ঢাকা আইনজীবী সমিতির সদস্য সাকিল আহমাদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, আওয়ামী লীগের পতনের পর থেকে রাষ্ট্রপক্ষের ৯৫ ভাগ আইনজীবী আদালতের কার্যক্রমে অংশ নিচ্ছেন না। তবে দু-একজনকে মাঝেমধ্যে আদালতে দেখা গেলেও রাষ্ট্রীয় মামলায় অংশগ্রহণ করতে তেমন দেখা যায় না। আর আলোচিত আসামি থাকলে বিএনপি-সমর্থক আইনজীবীরা স্বেচ্ছায় অংশ নেন। রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীরা না থাকায় অনেক আসামি সুবিধা নিয়ে জামিনে বের হয়ে যাচ্ছেন। এতে মামলার বাদী ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন বলে মনে করেন তিনি।
জিপি, পিপি, অতিরিক্ত পিপি, অতিরিক্ত জিপি, বিশেষ পিপিসহ সব পদে আইন কর্মকর্তা নিয়োগের বিষয়টি দেখভাল করে আইন মন্ত্রণালয়ের আইন ও বিচার বিভাগের অধীন সলিসিটর অনুবিভাগ (উইং)। নতুন আইন কর্মকর্তা নিয়োগের বিষয়ে জানতে চাইলে সলিসিটর উইংয়ের উপসলিসিটর সানা মো. মাহরুফ হোসাইন আজকের পত্রিকাকে বলেন, নিয়োগের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন। শিগগিরই নিয়োগ হয়ে যাবে।
বিচারিক আদালতের বর্তমান অবস্থা নিয়ে কয়েকটি জেলা আইনজীবী সমিতির সদস্যের সঙ্গে কথা বলেছে আজকের পত্রিকা। ফরিদপুর জেলা আইনজীবী সমিতির সদস্য মোসাদ্দেক আহমেদ বশির বলেন, রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীরা তাঁদের জুনিয়রদের আদালতে পাঠিয়ে সময় নিচ্ছেন। অনেক সময় আদালত নিজেই সময় দিচ্ছেন। বিচারকাজ সঠিকভাবে পরিচালনা করতে দ্রুত নতুন নিয়োগ দেওয়ার পরামর্শ দেন তিনি।
গাজীপুর জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক যুগ্ম সম্পাদক সোলায়মান মিয়া স্বপন বলেন, রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীরা কমবেশি আদালতে গেলেও মামলা পরিচালনায় অংশ নিচ্ছে না। আদালত আইনজীবী সমিতির সঙ্গে আলোচনা করে এসব বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন।
নরসিংদী জেলা আইনজীবী সমিতির সদস্য সারোয়ার সাজ্জাদ বলেন, সরকারি কৌঁসুলিরা আদালতে গেলেও রাষ্ট্রীয় কাজে অংশ নিচ্ছেন না। তাঁরা ব্যক্তিগত মামলা পরিচালনা করছেন। আর রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীরা না থাকায় আদালত মামলায় লম্বা সময় দিচ্ছেন।
মেহেরপুর জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি মারুফ আহমেদ বিজন বলেন, পিপি গত ৫ আগস্টের পর থেকে পলাতক। অন্য আইন কর্মকর্তারা মাঝেমধ্যে আদালতে এলেও বিচারকাজে অংশ নেন না। তাই বারবার শুধু তারিখ পড়ছে।
ময়মনসিংহ জেলা আইনজীবী সমিতির সদস্য হাবিবুর রহমান বলেন, দুজন এপিপির বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা হয়েছিল। তাঁরা সম্প্রতি জামিন পেয়েছেন। আর বাকিরা আদালতের কার্যক্রমে অংশ নিচ্ছেন।
ঢাকা আইনজীবী সমিতিতে ১৫ বছর ধরে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের পিপি ছিলেন আবদুল্লাহ আবু। সরকার পতনের পর থেকে তিনি আদালতে যাচ্ছেন না। অন্তর্বর্তী সরকার গত ২৮ আগস্ট তাঁর নিয়োগ বাতিল করে এহসানুল হক সমাজীকে নিয়োগ দেয়।
তবে বিএনপি-সমর্থক আইনজীবীরা বিরোধিতা করলে তিনি আর যোগ দেননি। এরপর নতুন করে কাউকে নিয়োগও দেওয়া হয়নি।
বিএনপির আইনবিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গত ১৫ বছরে ফ্যাসিস্ট রেজিম বিচারাঙ্গনকে বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় কলুষিত করেছে।
যার আলামত এখনো দেখতে পাচ্ছি। শুনতে পেলাম সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী গ্রেপ্তার হওয়ার পর সুনামগঞ্জে রাষ্ট্রপক্ষের যিনি কৌঁসুলি তিনি জামিন চাইছেন। এ থেকে প্রমাণ হয় বিচারাঙ্গনকে কীভাবে কলুষিত ও দলীয়করণ করা হয়েছিল। আইন কর্মকর্তা পরিবর্তন না হওয়ায় বিচারপ্রার্থীদের যেমন কষ্ট দিচ্ছে, তেমনি বিচারব্যবস্থাকেও প্রশ্নবিদ্ধ করছে। বিচার বিভাগের স্বার্থে নতুন আইন কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া অবধারিত।’
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে