বড়লেখা (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি
মৌলভীবাজারের বড়লেখা উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) মীর আব্দুল্লাহ আল মামুনের বিরুদ্ধে নানা অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ রয়েছে, ঘুষ ছাড়া কোনো ফাইলে স্বাক্ষর করেন না তিনি। এমনকি ঘুষ হিসেবে তিনি মোবাইল ফোনে ফ্লেক্সিলোড ও ইন্টারনেটের এমবিও নেন।
এ ছাড়া মামুনের বিরুদ্ধে নারী শিক্ষকদের যৌন হয়রানিরও অভিযোগ রয়েছে। চাকরি হারানোর ভয়ে এত দিন কেউ প্রতিবাদ না করলেও সম্প্রতি কয়েকজন শিক্ষক মুখ খুলেছেন।
এদিকে মীর আব্দুল্লাহ আল মামুনের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ তদন্তে তিন সদস্যের কমিটি গঠন করেছে উপজেলা প্রশাসন। কমিটির আহ্বায়ক হলেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) জাহাঙ্গীর হোসাইন। দুই সদস্য হলেন উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা এ এস এম রাশেদুজ্জামান বিন হাফিজ ও খাদ্য পরিদর্শক (ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা) আব্দুস শহীদ মাহবুব।
অনুসন্ধান ও সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, মীর আব্দুল্লাহ আল মামুন ২০১৯ সালে বড়লেখা উপজেলা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা হিসেবে যোগ দেন। ওই বছরের ২৮ অক্টোবর তিনি এক নারী শিক্ষককে কু-প্রস্তাব দেন। এক শিক্ষক এর প্রতিবাদ করে সাময়িক বরখাস্ত হন।
এদিকে গত বছরের ১৬ জানুয়ারি ভারপ্রাপ্ত উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তার দায়িত্ব পান মীর আব্দুল্লাহ আল মামুন। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর শিক্ষকদের বদলির ক্ষেত্রে ঘুষ বাণিজ্য ঠেকাতে অনলাইনে আবেদন প্রক্রিয়া চালু করলেও নানা কৌশলে তিনি ঘুষ আদায় করেন। সম্প্রতি বদলির জন্য একই সময়ে দুই শিক্ষক আবেদন করলেও একজনের কাছ থেকে ৩৫ হাজার টাকা নিয়ে তাঁকে দ্রুত বদলির ব্যবস্থা করেন। আর টাকা না দেওয়ায় আরেক শিক্ষকের বদলির আবেদন বাতিল করে দেন। এ ছাড়া সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী নতুন বছরে বিনা মূল্যে বই বিতরণের নিয়ম থাকলেও তাঁর দাবিকৃত টাকা না দেওয়ায় তিনি বিভিন্ন কিন্ডারগার্টেনের বই আটকে রাখেন।
ওই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন বিদ্যালয়ের উন্নয়ন ও মেরামতের বরাদ্দকৃত টাকায় ২৫ থেকে ৫০ ভাগ পর্যন্ত ভাগ বসানোর অভিযোগ রয়েছে। এমনকি তাঁর মোবাইল ফোনের ব্যালেন্স ও ইন্টারনেট এমবি ফুরিয়ে গেলে তিনি শিক্ষকদের কাছ থেকে তা নেন বলে কয়েকজন শিক্ষক জানিয়েছেন। তিনি কোনো বিদ্যালয়ে পরিদর্শনে গেলে তাঁর জন্য আগে থেকে খাবার তৈরি করে রাখতে হয়। কখনো হলুদ খামে ভরে টাকাও দিতে হয়।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে মীর আব্দুল্লাহ আল মামুনের সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি সব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, এসব অভিযোগ মিথ্যা।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সুনজিত কুমার চন্দ গতকাল বিকেলে বলেন, মীর আব্দুল্লাহ আল মামুনের বিরুদ্ধে অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ ওঠায় তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটিকে আগামী পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।
মৌলভীবাজারের বড়লেখা উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) মীর আব্দুল্লাহ আল মামুনের বিরুদ্ধে নানা অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ রয়েছে, ঘুষ ছাড়া কোনো ফাইলে স্বাক্ষর করেন না তিনি। এমনকি ঘুষ হিসেবে তিনি মোবাইল ফোনে ফ্লেক্সিলোড ও ইন্টারনেটের এমবিও নেন।
এ ছাড়া মামুনের বিরুদ্ধে নারী শিক্ষকদের যৌন হয়রানিরও অভিযোগ রয়েছে। চাকরি হারানোর ভয়ে এত দিন কেউ প্রতিবাদ না করলেও সম্প্রতি কয়েকজন শিক্ষক মুখ খুলেছেন।
এদিকে মীর আব্দুল্লাহ আল মামুনের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ তদন্তে তিন সদস্যের কমিটি গঠন করেছে উপজেলা প্রশাসন। কমিটির আহ্বায়ক হলেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) জাহাঙ্গীর হোসাইন। দুই সদস্য হলেন উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা এ এস এম রাশেদুজ্জামান বিন হাফিজ ও খাদ্য পরিদর্শক (ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা) আব্দুস শহীদ মাহবুব।
অনুসন্ধান ও সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, মীর আব্দুল্লাহ আল মামুন ২০১৯ সালে বড়লেখা উপজেলা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা হিসেবে যোগ দেন। ওই বছরের ২৮ অক্টোবর তিনি এক নারী শিক্ষককে কু-প্রস্তাব দেন। এক শিক্ষক এর প্রতিবাদ করে সাময়িক বরখাস্ত হন।
এদিকে গত বছরের ১৬ জানুয়ারি ভারপ্রাপ্ত উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তার দায়িত্ব পান মীর আব্দুল্লাহ আল মামুন। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর শিক্ষকদের বদলির ক্ষেত্রে ঘুষ বাণিজ্য ঠেকাতে অনলাইনে আবেদন প্রক্রিয়া চালু করলেও নানা কৌশলে তিনি ঘুষ আদায় করেন। সম্প্রতি বদলির জন্য একই সময়ে দুই শিক্ষক আবেদন করলেও একজনের কাছ থেকে ৩৫ হাজার টাকা নিয়ে তাঁকে দ্রুত বদলির ব্যবস্থা করেন। আর টাকা না দেওয়ায় আরেক শিক্ষকের বদলির আবেদন বাতিল করে দেন। এ ছাড়া সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী নতুন বছরে বিনা মূল্যে বই বিতরণের নিয়ম থাকলেও তাঁর দাবিকৃত টাকা না দেওয়ায় তিনি বিভিন্ন কিন্ডারগার্টেনের বই আটকে রাখেন।
ওই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন বিদ্যালয়ের উন্নয়ন ও মেরামতের বরাদ্দকৃত টাকায় ২৫ থেকে ৫০ ভাগ পর্যন্ত ভাগ বসানোর অভিযোগ রয়েছে। এমনকি তাঁর মোবাইল ফোনের ব্যালেন্স ও ইন্টারনেট এমবি ফুরিয়ে গেলে তিনি শিক্ষকদের কাছ থেকে তা নেন বলে কয়েকজন শিক্ষক জানিয়েছেন। তিনি কোনো বিদ্যালয়ে পরিদর্শনে গেলে তাঁর জন্য আগে থেকে খাবার তৈরি করে রাখতে হয়। কখনো হলুদ খামে ভরে টাকাও দিতে হয়।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে মীর আব্দুল্লাহ আল মামুনের সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি সব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, এসব অভিযোগ মিথ্যা।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সুনজিত কুমার চন্দ গতকাল বিকেলে বলেন, মীর আব্দুল্লাহ আল মামুনের বিরুদ্ধে অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ ওঠায় তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটিকে আগামী পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে