ফুলছড়ি (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি
গাইবান্ধার ফুলছড়িতে জ্বর-সর্দি, শ্বাসকষ্ট ও হাঁপানি রোগের প্রকোপ বেড়েছে। উপজেলার প্রায় সব বাড়িতেই কেউ-না কেউ এ রোগে ভুগছেন। এ অবস্থায় করোনার নমুনা পরীক্ষার পাশাপাশি দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে পরামর্শ দিয়েছে স্থানীয় স্বাস্থ্য বিভাগ।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো. রফিকুজ্জামান জানান, শীতের কারণে স্বাভাবিকের চেয়ে একটু বেশি শ্বাসকষ্ট, হাঁপানি ও নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে উপসর্গগুলো করোনার লক্ষণ হলেও ভয়ের কিছু নেই। উপসর্গ অনুযায়ী অনেকের করোনা নমুনা পরীক্ষা করা হচ্ছে। এ বিষয়ে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে।
জানা যায়, আক্রান্তদের বেশির ভাগই বিভিন্ন ফার্মেসি থেকে উপসর্গের কথা বলে ওষুধ কিনছেন। ইতিমধ্যে অনেকে সুস্থ হয়েও উঠছেন। আবার কেউ কেউ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের বহির্বিভাগে গিয়েও চিকিৎসা নিচ্ছেন। গত বুধবার দুপুরে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে দেখা যায়, নারী-পুরুষ মিলে বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত ৪৯ জন রোগী আবাসিকে ভর্তি আছেন। এর মধ্যে ডায়রিয়া, জ্বর ও শ্বাসকষ্টজনিত রোগী চিকিৎসাধীন আছেন ৩৬ জন। রোগীর এ সংখ্যা অন্য যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি বলে কর্তব্যরত নার্সরা জানান।
উপজেলার গজারিয়া এলাকার ধানের চারা রোপণের দুই শ্রমিক জানান, দু-তিন দিন আগে তাঁদের জ্বর হয়েছিল। বাজারের একটি ফার্মেসিতে গিয়ে উপসর্গের কথা বলে অ্যান্টিবায়োটিক ও প্যারাসিটামলসহ আরও কয়েকটি ওষুধ কিনে খেয়েছেন। এখন আর জ্বর নেই। তবে শরীর খুব দুর্বল।
উদাখালী, কালিরবাজার ও গজারিয়া এলাকার কয়েকটি ফার্মেসির ওষুধ বিক্রেতা জানান, সর্দি, কাশি ও জ্বরের ওষুধ বিক্রি বেড়ে গেছে। যা অবস্থা, তাতে মনে হয় এখন ঘরে ঘরে জ্বর। এ ধরনের বেশির ভাগ রোগী বা রোগীর স্বজন চিকিৎসকের কাছে না গিয়ে তাঁদের কাছে এসে উপসর্গের কথা বলে ওষুধ নিয়ে যাচ্ছেন।
উপজেলা সদরের শফি মেডিকেল স্টোরের মালিক সুলতান মিয়া বলেন, ‘কিছুদিন ধরে ঠান্ডাজনিত রোগের ওষুধ বেশি বিক্রি হচ্ছে। আগে স্বাভাবিক সময়ে দিনে প্যারাসিটামল ওষুধ ৪০০ থেকে ৫০০টি বিক্রি হতো, এখন হাজার ছাড়িয়েছে। এ ছাড়া ঠান্ডাজনিত রোগের অন্যান্য ওষুধের চাহিদা ও বিক্রি কয়েক গুণ বেড়েছে। মাঝেমধ্যে ওষুধ কোম্পানিগুলো চাহিদামাফিক ওষুধ দিতে হিমশিম খাচ্ছে।’
গাইবান্ধার ফুলছড়িতে জ্বর-সর্দি, শ্বাসকষ্ট ও হাঁপানি রোগের প্রকোপ বেড়েছে। উপজেলার প্রায় সব বাড়িতেই কেউ-না কেউ এ রোগে ভুগছেন। এ অবস্থায় করোনার নমুনা পরীক্ষার পাশাপাশি দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে পরামর্শ দিয়েছে স্থানীয় স্বাস্থ্য বিভাগ।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো. রফিকুজ্জামান জানান, শীতের কারণে স্বাভাবিকের চেয়ে একটু বেশি শ্বাসকষ্ট, হাঁপানি ও নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে উপসর্গগুলো করোনার লক্ষণ হলেও ভয়ের কিছু নেই। উপসর্গ অনুযায়ী অনেকের করোনা নমুনা পরীক্ষা করা হচ্ছে। এ বিষয়ে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে।
জানা যায়, আক্রান্তদের বেশির ভাগই বিভিন্ন ফার্মেসি থেকে উপসর্গের কথা বলে ওষুধ কিনছেন। ইতিমধ্যে অনেকে সুস্থ হয়েও উঠছেন। আবার কেউ কেউ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের বহির্বিভাগে গিয়েও চিকিৎসা নিচ্ছেন। গত বুধবার দুপুরে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে দেখা যায়, নারী-পুরুষ মিলে বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত ৪৯ জন রোগী আবাসিকে ভর্তি আছেন। এর মধ্যে ডায়রিয়া, জ্বর ও শ্বাসকষ্টজনিত রোগী চিকিৎসাধীন আছেন ৩৬ জন। রোগীর এ সংখ্যা অন্য যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি বলে কর্তব্যরত নার্সরা জানান।
উপজেলার গজারিয়া এলাকার ধানের চারা রোপণের দুই শ্রমিক জানান, দু-তিন দিন আগে তাঁদের জ্বর হয়েছিল। বাজারের একটি ফার্মেসিতে গিয়ে উপসর্গের কথা বলে অ্যান্টিবায়োটিক ও প্যারাসিটামলসহ আরও কয়েকটি ওষুধ কিনে খেয়েছেন। এখন আর জ্বর নেই। তবে শরীর খুব দুর্বল।
উদাখালী, কালিরবাজার ও গজারিয়া এলাকার কয়েকটি ফার্মেসির ওষুধ বিক্রেতা জানান, সর্দি, কাশি ও জ্বরের ওষুধ বিক্রি বেড়ে গেছে। যা অবস্থা, তাতে মনে হয় এখন ঘরে ঘরে জ্বর। এ ধরনের বেশির ভাগ রোগী বা রোগীর স্বজন চিকিৎসকের কাছে না গিয়ে তাঁদের কাছে এসে উপসর্গের কথা বলে ওষুধ নিয়ে যাচ্ছেন।
উপজেলা সদরের শফি মেডিকেল স্টোরের মালিক সুলতান মিয়া বলেন, ‘কিছুদিন ধরে ঠান্ডাজনিত রোগের ওষুধ বেশি বিক্রি হচ্ছে। আগে স্বাভাবিক সময়ে দিনে প্যারাসিটামল ওষুধ ৪০০ থেকে ৫০০টি বিক্রি হতো, এখন হাজার ছাড়িয়েছে। এ ছাড়া ঠান্ডাজনিত রোগের অন্যান্য ওষুধের চাহিদা ও বিক্রি কয়েক গুণ বেড়েছে। মাঝেমধ্যে ওষুধ কোম্পানিগুলো চাহিদামাফিক ওষুধ দিতে হিমশিম খাচ্ছে।’
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে