শেরপুর প্রতিনিধি
ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে শেরপুরে কোরবানির পশুর হাট জমে ওঠেনি এখনো। এর মধ্যে উপজেলার নওহাটা পৌর গরুর হাট মাতাচ্ছে রাজা, বাদশা ও জমিদার নামের তিনটি গরু। সুঠামদেহী ও স্বাস্থ্যবান এবং আকর্ষণীয় নামের কারণে গরুগুলো দৃষ্টি কেড়েছে সবার। এ বছর জেলায় প্রায় ৫০০ কোটি টাকার পশু কেনাবেচা হবে বলে আশা করছে স্থানীয় প্রাণিসম্পদ বিভাগ।
কথা হয়, গরু তিনটির মালিক শেরপুর শহরের কান্দাপাড়া এলাকার যুবক মো. অলিদের সঙ্গে। তিনি জানান, পড়াশোনার পাশাপাশি প্রতিবছরই তিনি কোরবানির জন্য ষাঁড় গরু লালনপালন করেন। এসব গরু কোরবানির সময় হাটে বিক্রি করে বেশ লাভবান হন তিনি। গত বছর তিনি শেরপুরের বস নামের একটি ষাঁড় পালন করে সবার দৃষ্টি কেড়েছিলেন। সেবার ৭ লাখ টাকা দাম হাঁকিয়ে সাড়ে ৫ লাখ টাকায় বিক্রি করেছিলেন। এবারও তিনি রাজা, বাদশা ও জমিদার নামের তিনটি ষাঁড় বাজারে তুলেছেন। জমিদারের দাম ধরা হয়েছে সাড়ে ৬ লাখ টাকা, বাদশার দাম সাড়ে ৫ লাখ টাকা ও রাজার দাম সাড়ে ৩ লাখ টাকা হাঁকাচ্ছেন।
অলিদ জানান, জমিদারের দাম সাড়ে ৪ লাখ, বাদশার দাম সাড়ে ৩ লাখ ও রাজার দাম ২ লাখ ৮০ হাজার টাকা পর্যন্ত দাম উঠেছে এখন পর্যন্ত। আবার অনেকেই দাম শুনে চলে যাচ্ছেন। কিন্তু সঠিক দাম না পেলে গরু বিক্রি করা সম্ভব না। কারণ, এবার গরুর লালনপালন করার খরচ গত বছরের চেয়ে বেশি পড়েছে। এবার ভুসি, খৈলসহ গো-খাদ্যের দাম প্রায় ৫০ শতাংশ বেড়েছে।
গরু দেখতে আসা মো. জাকির হোসেন জানান, অলিদ গতবারও বড় একটি গরু বিক্রি করেছেন। দামও ভালো পেয়েছিলেন। এবার অলিদ তিনটি গরু হাটে তুলেছেন। গরুগুলো দেখতে বেশ ভালোই।
জেলা গরুর খামার মালিক সমিতির সভাপতি মো. তৌহিদুর রহমান পাপ্পু বলেন, জেলায় পর্যাপ্ত কোরবানির গরু রয়েছে। তবে গরুর খাবারের দাম বেড়ে যাওয়ায় খামারিদের খরচ বেড়ে গেছে। এখন যদি ভালো বাজার-ব্যবস্থাপনা না থাকে, তাহলে খামারিদের লোকসান গুনতে হবে।
এদিকে শেরপুরের গরুর হাটগুলোতে স্বাস্থ্যবিধি মানাতে ও রোগাক্রান্ত পশু যেন কেনাবেচা না হতে পারে, সেজন্য ৬টি টিম গঠন করেছে জেলা প্রাণিসম্পদ বিভাগ।
এ বিষয়ে জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা মো. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘আমরা চেষ্টা করছি, মানুষ যেন স্বাস্থ্যবিধি মেনে গরুর হাটে আসেন।’
ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে শেরপুরে কোরবানির পশুর হাট জমে ওঠেনি এখনো। এর মধ্যে উপজেলার নওহাটা পৌর গরুর হাট মাতাচ্ছে রাজা, বাদশা ও জমিদার নামের তিনটি গরু। সুঠামদেহী ও স্বাস্থ্যবান এবং আকর্ষণীয় নামের কারণে গরুগুলো দৃষ্টি কেড়েছে সবার। এ বছর জেলায় প্রায় ৫০০ কোটি টাকার পশু কেনাবেচা হবে বলে আশা করছে স্থানীয় প্রাণিসম্পদ বিভাগ।
কথা হয়, গরু তিনটির মালিক শেরপুর শহরের কান্দাপাড়া এলাকার যুবক মো. অলিদের সঙ্গে। তিনি জানান, পড়াশোনার পাশাপাশি প্রতিবছরই তিনি কোরবানির জন্য ষাঁড় গরু লালনপালন করেন। এসব গরু কোরবানির সময় হাটে বিক্রি করে বেশ লাভবান হন তিনি। গত বছর তিনি শেরপুরের বস নামের একটি ষাঁড় পালন করে সবার দৃষ্টি কেড়েছিলেন। সেবার ৭ লাখ টাকা দাম হাঁকিয়ে সাড়ে ৫ লাখ টাকায় বিক্রি করেছিলেন। এবারও তিনি রাজা, বাদশা ও জমিদার নামের তিনটি ষাঁড় বাজারে তুলেছেন। জমিদারের দাম ধরা হয়েছে সাড়ে ৬ লাখ টাকা, বাদশার দাম সাড়ে ৫ লাখ টাকা ও রাজার দাম সাড়ে ৩ লাখ টাকা হাঁকাচ্ছেন।
অলিদ জানান, জমিদারের দাম সাড়ে ৪ লাখ, বাদশার দাম সাড়ে ৩ লাখ ও রাজার দাম ২ লাখ ৮০ হাজার টাকা পর্যন্ত দাম উঠেছে এখন পর্যন্ত। আবার অনেকেই দাম শুনে চলে যাচ্ছেন। কিন্তু সঠিক দাম না পেলে গরু বিক্রি করা সম্ভব না। কারণ, এবার গরুর লালনপালন করার খরচ গত বছরের চেয়ে বেশি পড়েছে। এবার ভুসি, খৈলসহ গো-খাদ্যের দাম প্রায় ৫০ শতাংশ বেড়েছে।
গরু দেখতে আসা মো. জাকির হোসেন জানান, অলিদ গতবারও বড় একটি গরু বিক্রি করেছেন। দামও ভালো পেয়েছিলেন। এবার অলিদ তিনটি গরু হাটে তুলেছেন। গরুগুলো দেখতে বেশ ভালোই।
জেলা গরুর খামার মালিক সমিতির সভাপতি মো. তৌহিদুর রহমান পাপ্পু বলেন, জেলায় পর্যাপ্ত কোরবানির গরু রয়েছে। তবে গরুর খাবারের দাম বেড়ে যাওয়ায় খামারিদের খরচ বেড়ে গেছে। এখন যদি ভালো বাজার-ব্যবস্থাপনা না থাকে, তাহলে খামারিদের লোকসান গুনতে হবে।
এদিকে শেরপুরের গরুর হাটগুলোতে স্বাস্থ্যবিধি মানাতে ও রোগাক্রান্ত পশু যেন কেনাবেচা না হতে পারে, সেজন্য ৬টি টিম গঠন করেছে জেলা প্রাণিসম্পদ বিভাগ।
এ বিষয়ে জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা মো. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘আমরা চেষ্টা করছি, মানুষ যেন স্বাস্থ্যবিধি মেনে গরুর হাটে আসেন।’
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে