শ্রীপুর (মাগুরা) প্রতিনিধি
মাগুরার শ্রীপুরে মাজেদুল ইসলাম শিমুল নামের এক ব্যক্তির কলাবাগানের প্রায় ৭০০ কলাগাছ কেটে ফেলেছে দুর্বৃত্তরা। গত বৃহস্পতিবার গভীর রাতে উপজেলার দ্বারিয়াপুর ইউনিয়নের গড়াই নদসংলগ্ন গঙ্গারামখালি মাঠে এ ঘটনা ঘটে।
মাজেদুল ইসলাম শিমুল উপজেলার দ্বারিয়াপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি। খবর পেয়ে গতকাল শুক্রবার সকালে শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাব্বারুল ইসলাম, দ্বারিয়াপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আব্দুস সবুর, জেলা পরিষদ সদস্য আরজান বিশ্বাস বাদশা ও স্থানীয় ইউপি সদস্য আমির হামজা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
ক্ষতিগ্রস্ত মাজেদুল ইসলাম শিমুল জানান, তিনি ৮২ শতাংশ জমিতে মাল্টাবাগান করেছিলেন। পরে তিনি ওই জমিতে ৭৩০টি কলাগাছ লাগান। প্রায় প্রতিটি গাছেই কলা ধরেছিল। ব্যবসায়ীদের কাছে বাগানটি সাড়ে তিন লাখ টাকায় বিক্রি করেছেন। ইতিমধ্যে তাঁদের কাছ থেকে দুই লাখ টাকা নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ৭০০ গাছ কেটে দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। একটু বাতাস হলেই সব গাছ পড়ে যাবে। পরিকল্পিতভাবে গাছগুলো কেটেছে দুর্বৃত্তরা। তদন্ত সাপেক্ষে সঠিক বিচার দাবি করেন তিনি।
এ বিষয়ে স্থানীয় ইউপি সদস্য আমির হামজা বলেন, ‘যারা এ কাজ করেছে, তারা সমাজের শত্রু, দেশের শত্রু। তাদের চিহ্নিত করে উপযুক্ত শাস্তি দেওয়া হোক, এটাই আমাদের দাবি।’
মাগুরা জেলা পরিষদের সদস্য ও উপজেলা যুবলীগ নেতা আরজান বিশ্বাস বাদশা বলেন, একটি মহল তাঁর বাগানের কলাগাছ কেটে বড় ধরনের ক্ষতি করেছে।
দ্বারিয়াপুর ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুস সবুর বলেন, ‘একজন চাষির এমন ক্ষতি আসলে মেনে নেওয়া যায় না। মানুষ হয়ে মানুষের এমন ক্ষতি করতে পারে না। আমরা চাই, প্রশাসন ও সাধারণ জনগণ এমন অন্যায় কাজকে প্রতিহত করুক।’
শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাব্বারুল ইসলাম অভিযোগের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ‘আমি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। এ ব্যাপারে ভুক্তভোগী আইনি সহায়তা চাইলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
মাগুরার শ্রীপুরে মাজেদুল ইসলাম শিমুল নামের এক ব্যক্তির কলাবাগানের প্রায় ৭০০ কলাগাছ কেটে ফেলেছে দুর্বৃত্তরা। গত বৃহস্পতিবার গভীর রাতে উপজেলার দ্বারিয়াপুর ইউনিয়নের গড়াই নদসংলগ্ন গঙ্গারামখালি মাঠে এ ঘটনা ঘটে।
মাজেদুল ইসলাম শিমুল উপজেলার দ্বারিয়াপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি। খবর পেয়ে গতকাল শুক্রবার সকালে শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাব্বারুল ইসলাম, দ্বারিয়াপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আব্দুস সবুর, জেলা পরিষদ সদস্য আরজান বিশ্বাস বাদশা ও স্থানীয় ইউপি সদস্য আমির হামজা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
ক্ষতিগ্রস্ত মাজেদুল ইসলাম শিমুল জানান, তিনি ৮২ শতাংশ জমিতে মাল্টাবাগান করেছিলেন। পরে তিনি ওই জমিতে ৭৩০টি কলাগাছ লাগান। প্রায় প্রতিটি গাছেই কলা ধরেছিল। ব্যবসায়ীদের কাছে বাগানটি সাড়ে তিন লাখ টাকায় বিক্রি করেছেন। ইতিমধ্যে তাঁদের কাছ থেকে দুই লাখ টাকা নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ৭০০ গাছ কেটে দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। একটু বাতাস হলেই সব গাছ পড়ে যাবে। পরিকল্পিতভাবে গাছগুলো কেটেছে দুর্বৃত্তরা। তদন্ত সাপেক্ষে সঠিক বিচার দাবি করেন তিনি।
এ বিষয়ে স্থানীয় ইউপি সদস্য আমির হামজা বলেন, ‘যারা এ কাজ করেছে, তারা সমাজের শত্রু, দেশের শত্রু। তাদের চিহ্নিত করে উপযুক্ত শাস্তি দেওয়া হোক, এটাই আমাদের দাবি।’
মাগুরা জেলা পরিষদের সদস্য ও উপজেলা যুবলীগ নেতা আরজান বিশ্বাস বাদশা বলেন, একটি মহল তাঁর বাগানের কলাগাছ কেটে বড় ধরনের ক্ষতি করেছে।
দ্বারিয়াপুর ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুস সবুর বলেন, ‘একজন চাষির এমন ক্ষতি আসলে মেনে নেওয়া যায় না। মানুষ হয়ে মানুষের এমন ক্ষতি করতে পারে না। আমরা চাই, প্রশাসন ও সাধারণ জনগণ এমন অন্যায় কাজকে প্রতিহত করুক।’
শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাব্বারুল ইসলাম অভিযোগের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ‘আমি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। এ ব্যাপারে ভুক্তভোগী আইনি সহায়তা চাইলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে