নেছার উদ্দিন, ফুলতলা
সারা দেশের মতো খুলনার ফুলতলায় চলতি আমন মৌসুমে সরকারিভাবে ধান-চাল সংগ্রহ অভিযান শুরু হয়েছে। সোমবার উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ শেখ আকরাম হোসেন এ অভিযানের উদ্বোধন করেন। তবে ধানের বাজার মূল্যের চেয়ে সংগ্রহ মূল্য কম ধার্য করায় চাষিরা গুদামে ধান দিতে অনাগ্রহ দেখাচ্ছেন।
উপজেলা খাদ্য গুদাম কর্মকর্তা রাশেদ আহমেদ আল রিপন জানান, এ বছর ফুলতলায় সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা সরকারিভাবে ধরা হয়েছে ধান ৭৫ মেট্রিক টন ও চাল ৩ হাজার ২১৬ মেট্রিক টন। ধানের সংগ্রহ মূল্য ২৭ টাকা। সদ্য যোগদানকারী এ কর্মকর্তা আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন, সরকার নির্ধারিত সময়ের আগে ধান ও চাল সংগ্রহ করতে পারবেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ ইনসাদ ইবনে আমিন বলেন, ধান-চাল সংগ্রহ একটি জাতীয় সিদ্ধান্ত। এ ব্যাপারে কৃষক বাজারে বেশি দাম পেলে তাঁরা সেখানে ধান বিক্রি করবেন। এটা তাদের সিদ্ধান্ত। সরকারি খাদ্য গুদামে ধান-চাল বিক্রি করতে হলে সরকারি সিদ্ধান্ত মোতাবেক কৃষকদের বিক্রি করতে হবে।
উপজেলা জাতীয় কৃষক সমিতির সভাপতি রেজোয়ান আলী ও সাধারণ সম্পাদক মাস্টার সন্দীপন রায় বলেন, সরকারের সিদ্ধান্ত মোতাবেক খাদ্য গুদামে ধান দিতে হলে কৃষককে নানা সমস্যায় পড়তে হয়। বর্তমান বাজারমূল্য অনুযায়ী একজন কৃষককে ধান চাষে অনেক খরচ হয়। এ ছাড়া ধান রোপণ ও কাটতে চড়া দামে শ্রমিকও খাটাতে হয়। এখন সরকারি মূল্য ধরা হয়েছে কেজিপ্রতি ২৭ টাকা। অথচ বর্তমান বাজারে এটি প্রায় ৩৭ টাকায় বিক্রি করা হচ্ছে। ফলে এত কম দামে গুদামে ধান দিলে কৃষকেরা ক্ষতির মুখে পড়বেন। সরকার কৃষকের বিষয়টি বিবেচনা করে মূল্য নির্ধারণ করলে তারা ক্ষতির হাত থেকে মুক্তি পাবেন।
ফুলতলার গাড়াখোলা এলাকার কৃষক সবুর শেখ ও রোস্তম শেখ বলেন, বর্তমান বাজারমূল্য অনুযায়ী খাদ্যগুদামে ধানের দাম অনেক কম। তাই আমাদের এলাকার বেশির ভাগ কৃষক এবার খাদ্যগুদামে ধান-চাল বিক্রি করতে রাজি নয়। কারণ আমাদের ধান-চাল উৎপাদনে যে পরিমাণ খরচ হয়েছে, তাতে গুদামে বিক্রি করলে অনেক লোকসান হবে।
গত বছর ফুলতলা খাদ্যগুদামে ধান-চালের মূল্য কম থাকায় চালের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হলেও ধানের সরকারি লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে ব্যর্থ হয় কর্তৃপক্ষ। চলতি মৌসুমে সরকার ২০২২ এর ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ধান ও চাল সংগ্রহের সময় নির্ধারণ করেছে।
সারা দেশের মতো খুলনার ফুলতলায় চলতি আমন মৌসুমে সরকারিভাবে ধান-চাল সংগ্রহ অভিযান শুরু হয়েছে। সোমবার উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ শেখ আকরাম হোসেন এ অভিযানের উদ্বোধন করেন। তবে ধানের বাজার মূল্যের চেয়ে সংগ্রহ মূল্য কম ধার্য করায় চাষিরা গুদামে ধান দিতে অনাগ্রহ দেখাচ্ছেন।
উপজেলা খাদ্য গুদাম কর্মকর্তা রাশেদ আহমেদ আল রিপন জানান, এ বছর ফুলতলায় সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা সরকারিভাবে ধরা হয়েছে ধান ৭৫ মেট্রিক টন ও চাল ৩ হাজার ২১৬ মেট্রিক টন। ধানের সংগ্রহ মূল্য ২৭ টাকা। সদ্য যোগদানকারী এ কর্মকর্তা আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন, সরকার নির্ধারিত সময়ের আগে ধান ও চাল সংগ্রহ করতে পারবেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ ইনসাদ ইবনে আমিন বলেন, ধান-চাল সংগ্রহ একটি জাতীয় সিদ্ধান্ত। এ ব্যাপারে কৃষক বাজারে বেশি দাম পেলে তাঁরা সেখানে ধান বিক্রি করবেন। এটা তাদের সিদ্ধান্ত। সরকারি খাদ্য গুদামে ধান-চাল বিক্রি করতে হলে সরকারি সিদ্ধান্ত মোতাবেক কৃষকদের বিক্রি করতে হবে।
উপজেলা জাতীয় কৃষক সমিতির সভাপতি রেজোয়ান আলী ও সাধারণ সম্পাদক মাস্টার সন্দীপন রায় বলেন, সরকারের সিদ্ধান্ত মোতাবেক খাদ্য গুদামে ধান দিতে হলে কৃষককে নানা সমস্যায় পড়তে হয়। বর্তমান বাজারমূল্য অনুযায়ী একজন কৃষককে ধান চাষে অনেক খরচ হয়। এ ছাড়া ধান রোপণ ও কাটতে চড়া দামে শ্রমিকও খাটাতে হয়। এখন সরকারি মূল্য ধরা হয়েছে কেজিপ্রতি ২৭ টাকা। অথচ বর্তমান বাজারে এটি প্রায় ৩৭ টাকায় বিক্রি করা হচ্ছে। ফলে এত কম দামে গুদামে ধান দিলে কৃষকেরা ক্ষতির মুখে পড়বেন। সরকার কৃষকের বিষয়টি বিবেচনা করে মূল্য নির্ধারণ করলে তারা ক্ষতির হাত থেকে মুক্তি পাবেন।
ফুলতলার গাড়াখোলা এলাকার কৃষক সবুর শেখ ও রোস্তম শেখ বলেন, বর্তমান বাজারমূল্য অনুযায়ী খাদ্যগুদামে ধানের দাম অনেক কম। তাই আমাদের এলাকার বেশির ভাগ কৃষক এবার খাদ্যগুদামে ধান-চাল বিক্রি করতে রাজি নয়। কারণ আমাদের ধান-চাল উৎপাদনে যে পরিমাণ খরচ হয়েছে, তাতে গুদামে বিক্রি করলে অনেক লোকসান হবে।
গত বছর ফুলতলা খাদ্যগুদামে ধান-চালের মূল্য কম থাকায় চালের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হলেও ধানের সরকারি লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে ব্যর্থ হয় কর্তৃপক্ষ। চলতি মৌসুমে সরকার ২০২২ এর ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ধান ও চাল সংগ্রহের সময় নির্ধারণ করেছে।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে