নাজমুল হাসান সাগর, ঢাকা
বইমেলা শেষ হওয়ার পর ৫ দিন কেটে গেছে। বাংলা একাডেমি ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যান প্রান্তে আয়োজিত এই মেলার অবকাঠামোও ছিল বিশাল। বাঁশ, কর্কশিট, ইট বা টাইলস এবং টিনের ছাউনি দিয়ে নির্মিত এসব অবকাঠামোর আবর্জনাও অনেক। মেলা শেষ হলেও নানা অবকাঠামো ও মেলার ফলে সৃষ্ট আবর্জনা এখনো অপসারণ করা হয়নি। ধীরগতির কারণে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ঘুরতে আসা দর্শনার্থীরা পড়ছেন বিপাকে। বিকেলে খেলতে আসা তরুণদের জন্যও ভোগান্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে আবর্জনা।
গত সোমবার বাংলা একাডেমি ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যান সরেজমিন দেখা যায়, এখন পর্যন্ত বাঁশ, ইট ও টাইলসের অবকাঠামোগুলো অপসারণ করা হয়নি। উদ্যানের রমনা কালীমন্দির-সংলগ্ন এলাকায় কিছু বাঁশের কাঠামো খোলা হলেও স্বাধীনতা জাদুঘর-সংলগ্ন এলাকায় বাঁশ ও ইটের অবকাঠামো অপসারণ করা হয়নি। কিছু ইটের কাঠামো ভাঙা হলেও সেগুলোর সিমেন্ট ও টাইলসের টুকরো মাঠেই কোথাও স্তূপ করে বা ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রাখা হয়েছে। স্টল নির্মাণে ব্যবহৃত তারকাঁটা, জিআই তারগুলোও পড়ে আছে যেখানে সেখানে। তবে ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউশন-সংলগ্ন যে বর্ধিত চত্বর ছিল, সেখান থেকে প্রায় সব আবর্জনাই অপসারণ করা হযেছে।
বাচ্চাদের নিয়ে ঘুরতে আসা খোশবুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মেলাটা আমাদের ঐতিহ্য। এটা নিয়ে আমাদের আবেগ, ভালোবাসা সব আছে। কিন্তু উদ্যানটা আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ জায়গা। বিকেলে একটু হাঁটতে আসা বা বাচ্চা নিয়ে এসে খেলতে নামিয়ে দেওয়ার জন্য এটি শহরের অন্যতম জায়গা। কিন্তু মেলার পরে এই জায়গাটা অনেক দিন আবর্জনায় পূর্ণ থাকে। স্বাভাবিক পরিবেশ পেলেই স্বস্তি।’
এদিকে অবকাঠামো অপসারণে নিয়োজিত কয়েকজন শ্রমিক জানান, ইট আর বাঁশ অপসারণের জন্য তাঁরা কাজ করছেন। বাকি আবর্জনাগুলো কারা, কীভাবে অপসারণ করবে তা এই শ্রমিকেরা জানেন না। ইদ্রিস আলী নামে এক শ্রমিক বলেন, ‘বাঁশ আর ইটগুলো আমরা দ্রুতই খুলে নিয়ে যাব। কিন্তু বাকিগুলোর কথা আমরা জানি না।’ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা আনসার সদস্য সুমন জানান, মেলার বিভিন্ন স্টল নির্মাণের সময় ব্যবহৃত কাঠ ও বাঁশ পুরোপুরি সরিয়ে নিতে আরও কয়েক দিন সময় লাগবে। কিছু স্টল নির্মাণে স্টিলের ফ্রেম, ইট ও সিমেন্ট ব্যবহার করা হয়েছে। এগুলো সরিয়ে নেওয়ার পর উদ্যানজুড়ে পড়ে থাকা ময়লা-আবর্জনা পরিষ্কার করা হবে।
সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক মুহম্মদ নূরুল হুদা আজকের পত্রিকাকে বলেন, আগামী দুই-তিন দিনের মধ্যে এসব সরিয়ে ফেলা হবে। মেলা শুরুর সময় সবাই খুব দ্রুত কাজ করলেও শেষ হলে সেটায় ধীরগতি দেখা যায়। এত বড় জায়গাজুড়ে বইমেলা হওয়ায় এগুলো অপসারণ করতে একটু বেশি সময় লাগছে। আগামী দুই দিনের মধ্যে অপসারণের কাজ শেষ হয়ে যাবে।’
বইমেলা শেষ হওয়ার পর ৫ দিন কেটে গেছে। বাংলা একাডেমি ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যান প্রান্তে আয়োজিত এই মেলার অবকাঠামোও ছিল বিশাল। বাঁশ, কর্কশিট, ইট বা টাইলস এবং টিনের ছাউনি দিয়ে নির্মিত এসব অবকাঠামোর আবর্জনাও অনেক। মেলা শেষ হলেও নানা অবকাঠামো ও মেলার ফলে সৃষ্ট আবর্জনা এখনো অপসারণ করা হয়নি। ধীরগতির কারণে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ঘুরতে আসা দর্শনার্থীরা পড়ছেন বিপাকে। বিকেলে খেলতে আসা তরুণদের জন্যও ভোগান্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে আবর্জনা।
গত সোমবার বাংলা একাডেমি ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যান সরেজমিন দেখা যায়, এখন পর্যন্ত বাঁশ, ইট ও টাইলসের অবকাঠামোগুলো অপসারণ করা হয়নি। উদ্যানের রমনা কালীমন্দির-সংলগ্ন এলাকায় কিছু বাঁশের কাঠামো খোলা হলেও স্বাধীনতা জাদুঘর-সংলগ্ন এলাকায় বাঁশ ও ইটের অবকাঠামো অপসারণ করা হয়নি। কিছু ইটের কাঠামো ভাঙা হলেও সেগুলোর সিমেন্ট ও টাইলসের টুকরো মাঠেই কোথাও স্তূপ করে বা ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রাখা হয়েছে। স্টল নির্মাণে ব্যবহৃত তারকাঁটা, জিআই তারগুলোও পড়ে আছে যেখানে সেখানে। তবে ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউশন-সংলগ্ন যে বর্ধিত চত্বর ছিল, সেখান থেকে প্রায় সব আবর্জনাই অপসারণ করা হযেছে।
বাচ্চাদের নিয়ে ঘুরতে আসা খোশবুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মেলাটা আমাদের ঐতিহ্য। এটা নিয়ে আমাদের আবেগ, ভালোবাসা সব আছে। কিন্তু উদ্যানটা আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ জায়গা। বিকেলে একটু হাঁটতে আসা বা বাচ্চা নিয়ে এসে খেলতে নামিয়ে দেওয়ার জন্য এটি শহরের অন্যতম জায়গা। কিন্তু মেলার পরে এই জায়গাটা অনেক দিন আবর্জনায় পূর্ণ থাকে। স্বাভাবিক পরিবেশ পেলেই স্বস্তি।’
এদিকে অবকাঠামো অপসারণে নিয়োজিত কয়েকজন শ্রমিক জানান, ইট আর বাঁশ অপসারণের জন্য তাঁরা কাজ করছেন। বাকি আবর্জনাগুলো কারা, কীভাবে অপসারণ করবে তা এই শ্রমিকেরা জানেন না। ইদ্রিস আলী নামে এক শ্রমিক বলেন, ‘বাঁশ আর ইটগুলো আমরা দ্রুতই খুলে নিয়ে যাব। কিন্তু বাকিগুলোর কথা আমরা জানি না।’ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা আনসার সদস্য সুমন জানান, মেলার বিভিন্ন স্টল নির্মাণের সময় ব্যবহৃত কাঠ ও বাঁশ পুরোপুরি সরিয়ে নিতে আরও কয়েক দিন সময় লাগবে। কিছু স্টল নির্মাণে স্টিলের ফ্রেম, ইট ও সিমেন্ট ব্যবহার করা হয়েছে। এগুলো সরিয়ে নেওয়ার পর উদ্যানজুড়ে পড়ে থাকা ময়লা-আবর্জনা পরিষ্কার করা হবে।
সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক মুহম্মদ নূরুল হুদা আজকের পত্রিকাকে বলেন, আগামী দুই-তিন দিনের মধ্যে এসব সরিয়ে ফেলা হবে। মেলা শুরুর সময় সবাই খুব দ্রুত কাজ করলেও শেষ হলে সেটায় ধীরগতি দেখা যায়। এত বড় জায়গাজুড়ে বইমেলা হওয়ায় এগুলো অপসারণ করতে একটু বেশি সময় লাগছে। আগামী দুই দিনের মধ্যে অপসারণের কাজ শেষ হয়ে যাবে।’
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে