নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
রাজশাহীতে এক মঞ্চে বাউল, ধামাইল ও লোকসংগীতের পরিবেশনা দেখে বিমোহিত হয়েছেন দর্শক-শ্রোতারা। গত বৃহস্পতিবার রাতে জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে এই আয়োজন করে জেলা প্রশাসন। রাজশাহীতে সাংস্কৃতিক চর্চা অব্যাহত রাখাই ছিল এই আয়োজনের উদ্দেশ্য।
অনুষ্ঠানে ‘হলুদিয়া পাখি, সোনারই বরণ পাখিটি ছাড়িল কে’ জনপ্রিয় এই পল্লিগীতি গানটি গেয়ে শিল্পী শোভা রানী সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে দর্শককে মাতিয়েছেন। তাঁর পরিবেশনায় পল্লিগীতিই যেন হয়ে ওঠে জেলা শিল্পকলা একাডেমির সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের অনুষঙ্গ। ঐতিহ্যবাহী বাউল, ধামাইল, লোকসংগীত ও নৃত্যের সমন্বয়ে উৎসবমুখর পরিবেশে এ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক শামীম আহমেদ। সভাপতিত্ব করেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কল্যাণ চৌধুরী। উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসনের স্থানীয় সরকারের উপপরিচালক মো. আশরাফুল ইসলাম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) সরকার অসীম এবং অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (উন্নয়ন ও মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা) টুকটুক তালুকদার।
অনুষ্ঠানের শুরুতে শুভেচ্ছা বক্তব্যে জেলা প্রশাসক বলেন, ‘দেশব্যাপী সাংস্কৃতিক চর্চা অব্যাহত রাখার উদ্দেশ্যে ঐতিহ্যবাহী বাউল, ধামাইল, লোকসংগীতের সমন্বয়ে উৎসবমুখর পরিবেশে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। বাঙালির হাজার বছরের ঐতিহ্যের সঙ্গে মিশে রয়েছে বাউল, ধামাইল ও এই লোকসংগীত। এই সংগীতচর্চার মাধ্যমে সবার জীবনে শান্তির বার্তা বয়ে আনুক, আজকের দিনে এ হোক সবার প্রত্যাশা।’
উদ্বোধনী পর্ব শেষে নৃত্য ও গানে সবাইকে বিমোহিত করে তোলেন বিভিন্ন শিল্পকলা একাডেমির শিল্পীরা। অনুষ্ঠানে শিল্পকলা একাডেমিসহ বিভিন্ন সংগঠনের প্রায় ১০০ শিল্পী অংশ নেন। মূল আকর্ষণ ছিলেন শিল্পী কুন্তলা ঘোষ। তিনি একের পর এক গান গেয়ে দর্শককে মাতিয়ে তোলেন। অনুষ্ঠানে আরও সংগীত পরিবেশন করেন সংযুক্ত ব্যানার্জি, এনামুল হক মুকুল প্রমুখ।
রাজশাহীতে এক মঞ্চে বাউল, ধামাইল ও লোকসংগীতের পরিবেশনা দেখে বিমোহিত হয়েছেন দর্শক-শ্রোতারা। গত বৃহস্পতিবার রাতে জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে এই আয়োজন করে জেলা প্রশাসন। রাজশাহীতে সাংস্কৃতিক চর্চা অব্যাহত রাখাই ছিল এই আয়োজনের উদ্দেশ্য।
অনুষ্ঠানে ‘হলুদিয়া পাখি, সোনারই বরণ পাখিটি ছাড়িল কে’ জনপ্রিয় এই পল্লিগীতি গানটি গেয়ে শিল্পী শোভা রানী সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে দর্শককে মাতিয়েছেন। তাঁর পরিবেশনায় পল্লিগীতিই যেন হয়ে ওঠে জেলা শিল্পকলা একাডেমির সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের অনুষঙ্গ। ঐতিহ্যবাহী বাউল, ধামাইল, লোকসংগীত ও নৃত্যের সমন্বয়ে উৎসবমুখর পরিবেশে এ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক শামীম আহমেদ। সভাপতিত্ব করেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কল্যাণ চৌধুরী। উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসনের স্থানীয় সরকারের উপপরিচালক মো. আশরাফুল ইসলাম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) সরকার অসীম এবং অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (উন্নয়ন ও মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা) টুকটুক তালুকদার।
অনুষ্ঠানের শুরুতে শুভেচ্ছা বক্তব্যে জেলা প্রশাসক বলেন, ‘দেশব্যাপী সাংস্কৃতিক চর্চা অব্যাহত রাখার উদ্দেশ্যে ঐতিহ্যবাহী বাউল, ধামাইল, লোকসংগীতের সমন্বয়ে উৎসবমুখর পরিবেশে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। বাঙালির হাজার বছরের ঐতিহ্যের সঙ্গে মিশে রয়েছে বাউল, ধামাইল ও এই লোকসংগীত। এই সংগীতচর্চার মাধ্যমে সবার জীবনে শান্তির বার্তা বয়ে আনুক, আজকের দিনে এ হোক সবার প্রত্যাশা।’
উদ্বোধনী পর্ব শেষে নৃত্য ও গানে সবাইকে বিমোহিত করে তোলেন বিভিন্ন শিল্পকলা একাডেমির শিল্পীরা। অনুষ্ঠানে শিল্পকলা একাডেমিসহ বিভিন্ন সংগঠনের প্রায় ১০০ শিল্পী অংশ নেন। মূল আকর্ষণ ছিলেন শিল্পী কুন্তলা ঘোষ। তিনি একের পর এক গান গেয়ে দর্শককে মাতিয়ে তোলেন। অনুষ্ঠানে আরও সংগীত পরিবেশন করেন সংযুক্ত ব্যানার্জি, এনামুল হক মুকুল প্রমুখ।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে