হিরামন মন্ডল সাগর, বটিয়াঘাটা
বটিয়াঘাটার শোলমারী সেতুর নিচে কাজীবাছা নদীতে সম্প্রতি চালু করা হয়েছে ভাসমান একটি রেস্টুরেন্ট। নজরকাড়া এই রেস্টুরেন্টের নাম দেওয়া হয়েছে ‘মেঘবিন্দু ভাসমান রেস্টুরেন্ট’। প্লাস্টিকের ড্রাম, কাঠ, টিন ও লোহার অ্যাঙ্গেল দিয়ে তৈরি করা হয়েছে এটি।
দৃষ্টিনন্দন এই ভাসমান রেস্টুরেন্ট দেখতে দূরদূরান্ত থেকে অনেকে ছুটে আসছেন। এই রেস্টুরেন্টে বসে আড্ডা জমাচ্ছেন তারা। কিনছেন পছন্দের খাবার ও পানীয়। বেশির ভাগ তরুণ-তরুণীরা এখানে আসছেন।
জানা যায়, বটিয়াঘাটায় কাজীবাছা নদীতে গত ১৫ এপ্রিল মেঘবিন্দু ভাসমান রেস্টুরেন্টটি চালু করা হয়। বর্তমানে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে রেস্টুরেন্টটি। ১০০টি প্লাস্টিকের ড্রামের ওপর ১০টি কক্ষ তৈরি করা হয়েছে। পানির স্রোতে ড্রামের ভারসাম্য রক্ষায় ব্যবহার করা হয়েছে লোহার অ্যাঙ্গেল। হেঁটে যাওয়ার জন্য অ্যাঙ্গেলের ওপর কাঠের মাচা তৈরি করা হয়েছে। টিনের ছাউনি দেওয়া হয়েছে। প্রতি কক্ষে ছয়জন করে ১০টি রুমে একসঙ্গে ৬০ জন বসার ব্যবস্থা রয়েছে ভাসমান এই রেস্টুরেন্টে।
বটিয়াঘাটার জলমার এলাকার বাসিন্দা মেঘনাথ সরকার ও তার কাকাত ভাই শিবেন্দু কবিরাজ এই রেস্টুরেন্টটি পরিচালনা করছেন। তারা দুজনই মাস্টার্সের শিক্ষার্থী। লেখাপড়ার পাশাপাশি আয় করার উদ্দেশে এই রেস্টুরেন্ট চালু করেছেন।
সরেজমিনে ভাসমান রেস্টুরেন্টে দেখা যায়, রেস্টুরেন্টটি খোলার পর আস্তে আস্তে মানুষ আসা শুরু হয়েছে। কেউ কেউ ঘুরে দেখছে, সেলফি তুলছে। কেউ সেতুর ওপর দাঁড়িয়ে ছবি তুলছে। আবার অনেকে রেস্টুরেন্টে বসে চা-কফি, পানীয় ও ফাস্টফুড খাচ্ছেন। মাঝেমধ্যে বাতাস বইছে আর নদীতে জলযান গেলে সৃষ্ট ঢেউয়ে দোল খাচ্ছে রেস্টুরেন্ট। মনোমুগ্ধকর এক পরিবেশ সেখানে।
ভাসমান রেস্টুরেন্ট মালিক মেঘনাথ সরকার জানান, গত ২ ফেব্রুয়ারি থেকে রেস্টুরেন্ট তৈরির কাজ শুরু হয়। বৈশাখের শুরুতেই রেস্টুরেন্টটি চালু করা হয়। এতে ব্যবহার করা হয়েছে ১০০টি প্লাস্টিকের ড্রাম। এটি তৈরিতে ব্যয় হয়েছে প্রায় ৯ লাখ টাকা। এখানে ১০টি ঘর করা হয়েছে। আরও চারটি ঘর করার ইচ্ছা রয়েছে। ১৪টি ঘর হলে রেস্টুরেন্টটি পূর্ণতা পাবে।
মেঘনাথ সরকার বলেন, ইউনিক আইডিয়ার ধারাবাহিকতায় রেস্টুরেন্টটি করা। যশোরে ভাসমান সেতু দেখে ভাসমান রেস্টুরেন্ট করার পরিকল্পনা মাথায় আসে। সে অনুযায়ী এই রেস্টুরেন্ট তৈরি করা হয়েছে। এটি মানুষের নজর কেড়েছে। রেস্টুরেন্টটি নদীর চরে করা হয়েছে। জোয়ারের সময় এটি পানির ওপর ভেসে থাকে। আবার ভাটার সময় নেমে যায়। ছোট পরিসরে হলেও রেস্টুরেন্টটি ‘ইউনিক’। খুলনা বিভাগে এ ধরনের কোনো রেস্টুরেন্ট নেই। দূরদূরান্ত থেকে মানুষ এখানে আসছেন বলে জানান তিনি।
মন্জু বিশ্বাস বলেন, আমি এখানে পাপর ও ডিম বিক্রি করি। এখানে সন্ধ্যায় বেশি লোকজন হয়। তুরান নামের এক কলেজ শিক্ষার্থী বলেন, এখানে ভাসমান একটি রেস্টুরেন্ট হয়েছে শুনেছি। গত সপ্তাহে খুলনা শহরে যাওয়ার পথে এখানে ঘুরতে এলাম ৷ রেস্টুরেন্টটি সম্পূর্ণটা পানির ওপরে। তাই অনেক সুন্দর লাগছে। পানিতে দোল খাচ্ছে, বাতাস আছে এ জন্য অন্যরকম এক অনুভূতি হচ্ছে।
বটিয়াঘাটা উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ মোঃ রবিউল ইসলাম বলেন, খুলনায় এটাই প্রথম ভাসমান রেস্টুরেন্ট। এটি নজর কাড়ছে সবার। বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আসা দর্শনার্থীরা খুশি এখানে এসে। আমি ছুটির দিন প্রায় সময় এই ভাসমান রেস্টুরেন্টে যাই।
বটিয়াঘাটার শোলমারী সেতুর নিচে কাজীবাছা নদীতে সম্প্রতি চালু করা হয়েছে ভাসমান একটি রেস্টুরেন্ট। নজরকাড়া এই রেস্টুরেন্টের নাম দেওয়া হয়েছে ‘মেঘবিন্দু ভাসমান রেস্টুরেন্ট’। প্লাস্টিকের ড্রাম, কাঠ, টিন ও লোহার অ্যাঙ্গেল দিয়ে তৈরি করা হয়েছে এটি।
দৃষ্টিনন্দন এই ভাসমান রেস্টুরেন্ট দেখতে দূরদূরান্ত থেকে অনেকে ছুটে আসছেন। এই রেস্টুরেন্টে বসে আড্ডা জমাচ্ছেন তারা। কিনছেন পছন্দের খাবার ও পানীয়। বেশির ভাগ তরুণ-তরুণীরা এখানে আসছেন।
জানা যায়, বটিয়াঘাটায় কাজীবাছা নদীতে গত ১৫ এপ্রিল মেঘবিন্দু ভাসমান রেস্টুরেন্টটি চালু করা হয়। বর্তমানে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে রেস্টুরেন্টটি। ১০০টি প্লাস্টিকের ড্রামের ওপর ১০টি কক্ষ তৈরি করা হয়েছে। পানির স্রোতে ড্রামের ভারসাম্য রক্ষায় ব্যবহার করা হয়েছে লোহার অ্যাঙ্গেল। হেঁটে যাওয়ার জন্য অ্যাঙ্গেলের ওপর কাঠের মাচা তৈরি করা হয়েছে। টিনের ছাউনি দেওয়া হয়েছে। প্রতি কক্ষে ছয়জন করে ১০টি রুমে একসঙ্গে ৬০ জন বসার ব্যবস্থা রয়েছে ভাসমান এই রেস্টুরেন্টে।
বটিয়াঘাটার জলমার এলাকার বাসিন্দা মেঘনাথ সরকার ও তার কাকাত ভাই শিবেন্দু কবিরাজ এই রেস্টুরেন্টটি পরিচালনা করছেন। তারা দুজনই মাস্টার্সের শিক্ষার্থী। লেখাপড়ার পাশাপাশি আয় করার উদ্দেশে এই রেস্টুরেন্ট চালু করেছেন।
সরেজমিনে ভাসমান রেস্টুরেন্টে দেখা যায়, রেস্টুরেন্টটি খোলার পর আস্তে আস্তে মানুষ আসা শুরু হয়েছে। কেউ কেউ ঘুরে দেখছে, সেলফি তুলছে। কেউ সেতুর ওপর দাঁড়িয়ে ছবি তুলছে। আবার অনেকে রেস্টুরেন্টে বসে চা-কফি, পানীয় ও ফাস্টফুড খাচ্ছেন। মাঝেমধ্যে বাতাস বইছে আর নদীতে জলযান গেলে সৃষ্ট ঢেউয়ে দোল খাচ্ছে রেস্টুরেন্ট। মনোমুগ্ধকর এক পরিবেশ সেখানে।
ভাসমান রেস্টুরেন্ট মালিক মেঘনাথ সরকার জানান, গত ২ ফেব্রুয়ারি থেকে রেস্টুরেন্ট তৈরির কাজ শুরু হয়। বৈশাখের শুরুতেই রেস্টুরেন্টটি চালু করা হয়। এতে ব্যবহার করা হয়েছে ১০০টি প্লাস্টিকের ড্রাম। এটি তৈরিতে ব্যয় হয়েছে প্রায় ৯ লাখ টাকা। এখানে ১০টি ঘর করা হয়েছে। আরও চারটি ঘর করার ইচ্ছা রয়েছে। ১৪টি ঘর হলে রেস্টুরেন্টটি পূর্ণতা পাবে।
মেঘনাথ সরকার বলেন, ইউনিক আইডিয়ার ধারাবাহিকতায় রেস্টুরেন্টটি করা। যশোরে ভাসমান সেতু দেখে ভাসমান রেস্টুরেন্ট করার পরিকল্পনা মাথায় আসে। সে অনুযায়ী এই রেস্টুরেন্ট তৈরি করা হয়েছে। এটি মানুষের নজর কেড়েছে। রেস্টুরেন্টটি নদীর চরে করা হয়েছে। জোয়ারের সময় এটি পানির ওপর ভেসে থাকে। আবার ভাটার সময় নেমে যায়। ছোট পরিসরে হলেও রেস্টুরেন্টটি ‘ইউনিক’। খুলনা বিভাগে এ ধরনের কোনো রেস্টুরেন্ট নেই। দূরদূরান্ত থেকে মানুষ এখানে আসছেন বলে জানান তিনি।
মন্জু বিশ্বাস বলেন, আমি এখানে পাপর ও ডিম বিক্রি করি। এখানে সন্ধ্যায় বেশি লোকজন হয়। তুরান নামের এক কলেজ শিক্ষার্থী বলেন, এখানে ভাসমান একটি রেস্টুরেন্ট হয়েছে শুনেছি। গত সপ্তাহে খুলনা শহরে যাওয়ার পথে এখানে ঘুরতে এলাম ৷ রেস্টুরেন্টটি সম্পূর্ণটা পানির ওপরে। তাই অনেক সুন্দর লাগছে। পানিতে দোল খাচ্ছে, বাতাস আছে এ জন্য অন্যরকম এক অনুভূতি হচ্ছে।
বটিয়াঘাটা উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ মোঃ রবিউল ইসলাম বলেন, খুলনায় এটাই প্রথম ভাসমান রেস্টুরেন্ট। এটি নজর কাড়ছে সবার। বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আসা দর্শনার্থীরা খুশি এখানে এসে। আমি ছুটির দিন প্রায় সময় এই ভাসমান রেস্টুরেন্টে যাই।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে