দোয়ারাবাজার (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
দোয়ারাবাজারের এক জীবন্ত কিংবদন্তি নেতা মো. এ কে এম আছকির মিয়া। জন্ম ১৯২৫ সালে। ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলন, পাকিস্তান আন্দোলন, ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধসহ সামরিক শাসনবিরোধী আন্দোলনে অবদান রয়েছে তাঁর। তবু মেলেনি রাষ্ট্রীয় মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি।
ইতিহাসের এক জীবন্ত কিংবদন্তি নেতার পৈতৃক নিবাস উপজেলার সদর ইউনিয়নের মাছিমপুর গ্রামে। মো. আকরম আলীর জ্যেষ্ঠ সন্তান তিনি। বর্তমানে তাঁর বয়স ৯৬। এই বয়সেও রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় ভূমিকা রাখছেন।
আছকির মিয়া সুনামগঞ্জ সরকারি জুবিলী উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্রাবস্থাতেই ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনে যুক্ত হন। ১৯৫৬ সালে ছাতক থানা আওয়ামী লীগের কমিটি করতে সে সময় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছাতকে আসেন। এ সময় আছকির মিয়াকে এ কমিটিতে সহসভাপতি মনোনীত করা হয়।
১৯৬২ সালের এমএলএ নির্বাচনে তৎকালীন সিলেট-৫ আসন নির্বাচন করে মাত্র ৪ ভোটে পরাজিত হয়েছিলেন আছকির মিয়া। পরে ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেন তিনি।
যুদ্ধ চলাকালীন পাকিস্তানি বাহিনী ও তাদের দোসররা আছকির মিয়ার বাড়িতে আগুন জ্বালিয়ে দেয়। স্বাধীনতার ৫০ বছরেও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে সেই পোড়া বাড়ি সাক্ষী হয়ে আছে। মুক্তিযুদ্ধের সময় মুক্তিযুদ্ধকে আঞ্চলিকভাবে সংগঠিত করতে তিনি দোয়ারাবাজারে গঠন করেন স্বাধীন বাংলা সংগ্রাম পরিষদ।
এ পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতিও ছিলেন তিনি। সংগ্রাম পরিষদের মাধ্যমে এলাকার যুবকদের উদ্বুদ্ধ করে মুক্তিযুদ্ধে পাঠান। নিজেও যুদ্ধে অংশ নেন। কিন্তু রাষ্ট্রীয় মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি মেলেনি তাঁর।
মুক্তিযুদ্ধ গবেষক বজলুল মজিদ চৌধুরী খসরুর ‘রক্তাক্ত একাত্তর’ বইয়ে মুক্তিযুদ্ধে আছকির মিয়ার অবদান উঠে এসেছে। স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে দেশ পুনর্গঠন, এলাকার আর্থসামাজিক উন্নয়নে অবদান রেখেছেন তিনি। ১৯৯২ সালে সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছিলেন আছকির মিয়া।
আছকির মিয়া স্মৃতিচারণ করে বলেন, ‘স্বীকৃতি পাওয়ার আশায় মুক্তিযুদ্ধ করিনি। মুক্তিযুদ্ধটা এখনো স্বপ্নের মতো মনে হয়। মাত্র ৯ মাসে দেশ স্বাধীন হবে, এটা তখন অকল্পনীয় ছিল।’
দোয়ারাবাজারের এক জীবন্ত কিংবদন্তি নেতা মো. এ কে এম আছকির মিয়া। জন্ম ১৯২৫ সালে। ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলন, পাকিস্তান আন্দোলন, ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধসহ সামরিক শাসনবিরোধী আন্দোলনে অবদান রয়েছে তাঁর। তবু মেলেনি রাষ্ট্রীয় মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি।
ইতিহাসের এক জীবন্ত কিংবদন্তি নেতার পৈতৃক নিবাস উপজেলার সদর ইউনিয়নের মাছিমপুর গ্রামে। মো. আকরম আলীর জ্যেষ্ঠ সন্তান তিনি। বর্তমানে তাঁর বয়স ৯৬। এই বয়সেও রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় ভূমিকা রাখছেন।
আছকির মিয়া সুনামগঞ্জ সরকারি জুবিলী উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্রাবস্থাতেই ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনে যুক্ত হন। ১৯৫৬ সালে ছাতক থানা আওয়ামী লীগের কমিটি করতে সে সময় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছাতকে আসেন। এ সময় আছকির মিয়াকে এ কমিটিতে সহসভাপতি মনোনীত করা হয়।
১৯৬২ সালের এমএলএ নির্বাচনে তৎকালীন সিলেট-৫ আসন নির্বাচন করে মাত্র ৪ ভোটে পরাজিত হয়েছিলেন আছকির মিয়া। পরে ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেন তিনি।
যুদ্ধ চলাকালীন পাকিস্তানি বাহিনী ও তাদের দোসররা আছকির মিয়ার বাড়িতে আগুন জ্বালিয়ে দেয়। স্বাধীনতার ৫০ বছরেও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে সেই পোড়া বাড়ি সাক্ষী হয়ে আছে। মুক্তিযুদ্ধের সময় মুক্তিযুদ্ধকে আঞ্চলিকভাবে সংগঠিত করতে তিনি দোয়ারাবাজারে গঠন করেন স্বাধীন বাংলা সংগ্রাম পরিষদ।
এ পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতিও ছিলেন তিনি। সংগ্রাম পরিষদের মাধ্যমে এলাকার যুবকদের উদ্বুদ্ধ করে মুক্তিযুদ্ধে পাঠান। নিজেও যুদ্ধে অংশ নেন। কিন্তু রাষ্ট্রীয় মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি মেলেনি তাঁর।
মুক্তিযুদ্ধ গবেষক বজলুল মজিদ চৌধুরী খসরুর ‘রক্তাক্ত একাত্তর’ বইয়ে মুক্তিযুদ্ধে আছকির মিয়ার অবদান উঠে এসেছে। স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে দেশ পুনর্গঠন, এলাকার আর্থসামাজিক উন্নয়নে অবদান রেখেছেন তিনি। ১৯৯২ সালে সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছিলেন আছকির মিয়া।
আছকির মিয়া স্মৃতিচারণ করে বলেন, ‘স্বীকৃতি পাওয়ার আশায় মুক্তিযুদ্ধ করিনি। মুক্তিযুদ্ধটা এখনো স্বপ্নের মতো মনে হয়। মাত্র ৯ মাসে দেশ স্বাধীন হবে, এটা তখন অকল্পনীয় ছিল।’
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে