কটিয়াদী (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধি
কিশোরগঞ্জের কটিয়াদীতে পানি নিষ্কাশনের নালা বন্ধ করে বাড়ি নির্মাণ করায় বৃষ্টির পানি চাপে সড়ক ভেঙে নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। এতে যাতায়াত বন্ধ রয়েছে ১০ গ্রামের মানুষের।
উপজেলার মসুয়া ইউনিয়নের মসুয়া বাজার থেকে বেতাল বাজার হয়ে উপজেলা সদরে যাতায়াতের একমাত্র সড়ক এটি। বেতাল বাজার থেকে অর্ধকিলোমিটার উত্তরে এ ভাঙন দেখা দিয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দারা জরুরি মেরামতের দাবি জানিয়েছেন।
স্থানীয় লোকজন জানান, এখানে বৃষ্টির পানি নিষ্কাশনের জন্য একটি নালা ছিল। তিন বছর আগে সেই নালাটি বন্ধ করে এক ব্যক্তি বাড়ি নির্মাণ করেন। এখন একটু বৃষ্টি হলেই রাস্তার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হয়। চলতি বর্ষা মৌসুমে অতি বৃষ্টির ফলে পানির চাপে সড়কটি ভেঙে নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। এতে বন্ধ রয়েছে ১০ গ্রামের লোকজনসহ স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের যাতায়াত। স্থানীয় কৃষকেরা উৎপাদিত সবজি বিক্রির জন্য উপজেলা সদরের বাজারে নিয়ে যেতে পারছেন না। ফলে সবজি নষ্ট হয়ে লোকসান গুনতে হচ্ছে কৃষকদের। এতে এলাকাবাসীর মাঝে চরম ক্ষোভ দেখা দিয়েছে।
বেতাল গ্রামের বাসিন্দা মো. ডালিম মিয়া জানান, বৃষ্টির পানি নিষ্কাশনের জন্য এখানে নালা ছিল। সেই নালা বন্ধ করে বাড়ি নির্মাণ করা হয়েছে। ফলে রাস্তাটি ভেঙে গেছে।
মসুয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আবু বক্কর ছিদ্দিক বলেন, ‘জনগণের দুর্ভোগ লাঘবে ইউনিয়ন পরিষদের উদ্যোগে ভাঙনের স্থলে মাটি ও বালু দিয়ে ভরাট করা হবে। নালা বন্ধ করে বাড়ি নির্মাণ করা হয়েছে; সে বিষয়টি আমার জানা নেই।’
উপজেলা প্রকৌশলী জানান, সড়কটির বিষয়ে জেলায় জানানো হয়েছে। খোয়া দিয়ে আপাতত সড়কটি মেরামত করা হবে। আর মাটি ভরাটের কাজ করা হবে ইউনিয়ন পরিষদের মাধ্যমে।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জ্যোতিশ্বর পাল বলেন, ‘সড়কটির ভাঙন বিষয় আমি অবগত নই। উপজেলা প্রকৌশলীকে জানানো হবে। ভাঙা রাস্তাটি মেরামত করার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
কিশোরগঞ্জের কটিয়াদীতে পানি নিষ্কাশনের নালা বন্ধ করে বাড়ি নির্মাণ করায় বৃষ্টির পানি চাপে সড়ক ভেঙে নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। এতে যাতায়াত বন্ধ রয়েছে ১০ গ্রামের মানুষের।
উপজেলার মসুয়া ইউনিয়নের মসুয়া বাজার থেকে বেতাল বাজার হয়ে উপজেলা সদরে যাতায়াতের একমাত্র সড়ক এটি। বেতাল বাজার থেকে অর্ধকিলোমিটার উত্তরে এ ভাঙন দেখা দিয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দারা জরুরি মেরামতের দাবি জানিয়েছেন।
স্থানীয় লোকজন জানান, এখানে বৃষ্টির পানি নিষ্কাশনের জন্য একটি নালা ছিল। তিন বছর আগে সেই নালাটি বন্ধ করে এক ব্যক্তি বাড়ি নির্মাণ করেন। এখন একটু বৃষ্টি হলেই রাস্তার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হয়। চলতি বর্ষা মৌসুমে অতি বৃষ্টির ফলে পানির চাপে সড়কটি ভেঙে নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। এতে বন্ধ রয়েছে ১০ গ্রামের লোকজনসহ স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের যাতায়াত। স্থানীয় কৃষকেরা উৎপাদিত সবজি বিক্রির জন্য উপজেলা সদরের বাজারে নিয়ে যেতে পারছেন না। ফলে সবজি নষ্ট হয়ে লোকসান গুনতে হচ্ছে কৃষকদের। এতে এলাকাবাসীর মাঝে চরম ক্ষোভ দেখা দিয়েছে।
বেতাল গ্রামের বাসিন্দা মো. ডালিম মিয়া জানান, বৃষ্টির পানি নিষ্কাশনের জন্য এখানে নালা ছিল। সেই নালা বন্ধ করে বাড়ি নির্মাণ করা হয়েছে। ফলে রাস্তাটি ভেঙে গেছে।
মসুয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আবু বক্কর ছিদ্দিক বলেন, ‘জনগণের দুর্ভোগ লাঘবে ইউনিয়ন পরিষদের উদ্যোগে ভাঙনের স্থলে মাটি ও বালু দিয়ে ভরাট করা হবে। নালা বন্ধ করে বাড়ি নির্মাণ করা হয়েছে; সে বিষয়টি আমার জানা নেই।’
উপজেলা প্রকৌশলী জানান, সড়কটির বিষয়ে জেলায় জানানো হয়েছে। খোয়া দিয়ে আপাতত সড়কটি মেরামত করা হবে। আর মাটি ভরাটের কাজ করা হবে ইউনিয়ন পরিষদের মাধ্যমে।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জ্যোতিশ্বর পাল বলেন, ‘সড়কটির ভাঙন বিষয় আমি অবগত নই। উপজেলা প্রকৌশলীকে জানানো হবে। ভাঙা রাস্তাটি মেরামত করার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে