নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরে শিক্ষার ব্যয় দ্রুত বাড়ছে। এক বছরের ব্যবধানে শিক্ষার্থীপ্রতি প্রাথমিকে ২৫ শতাংশ ও মাধ্যমিকে ৫১ শতাংশ ব্যয় বেড়েছে পরিবারের। নিত্যপণ্যের দাম বাড়ায় জীবনযাপনের ব্যয় সামাল দিতে মানুষ যখন হিমশিম খাচ্ছে, তখন সন্তানের শিক্ষা নিশ্চিত করাও কঠিন হয়ে পড়ছে অনেক পরিবারের জন্য।
প্রাথমিক ও মাধ্যমিকে শিক্ষার্থীপ্রতি পরিবারের ব্যয়ের বিষয়টি উঠে এসেছে শিক্ষা নিয়ে কাজ করা বেসরকারি সংস্থাগুলোর মোর্চা গণসাক্ষরতা অভিযানের গবেষণায়। ‘এডুকেশন ওয়াচ-২০২৩’ নামে এই গবেষণার ভিত্তিতে ‘বাংলাদেশে বিদ্যালয় শিক্ষা: মহামারি উত্তর টেকসই পুনরুত্থান’ শীর্ষক প্রতিবেদনটি গতকাল প্রকাশ করা হয়েছে। এ উপলক্ষে রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে সংবাদ ব্রিফিংয়ের আয়োজন করা হয়।
ব্রিফিংয়ে এডুকেশন ওয়াচের চেয়ারপারসন ও জাতীয় শিক্ষানীতি-২০১০ প্রণয়ন কমিটির কো-চেয়ারম্যান কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ বলেন, ‘দিন দিন শিক্ষার ব্যয় বাড়ছে। বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশের জন্য যা মোটেই মঙ্গলজনক নয়। সরকারের উচিত শিক্ষায় আরও বরাদ্দ দেওয়া। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, প্রতিবারের বাজেটেই শিক্ষার বরাদ্দ কমছে।’
সারা দেশের ৮ বিভাগের ১৬টি জেলার ২৬টি উপজেলা ও ৫টি সিটি করপোরেশন এলাকা থেকে তথ্য সংগ্রহ করে গবেষণাটি করা হয়েছে। সরকারি ও বেসরকারি উভয় ধরনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন শ্রেণির শিক্ষার্থী, শিক্ষক, অভিভাবক, শিক্ষা কর্মকর্তা ও জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তা মিলিয়ে মোট ৭ হাজার ২২৫ জনের কাছ থেকে তথ্য নেওয়া হয়।
গবেষণায় শিক্ষাব্যয়ের তথ্যের তুলনামূলক পার্থক্য দেখানো হয়েছে ২০২২ সালের সঙ্গে ২০২৩ সালের প্রথম ছয় মাসের। কেননা ২০২৩ সালে গবেষণাটি করা হয়।
গবেষণায় দেখা গেছে, ২০২৩ সালের প্রথম ছয় মাসে প্রাথমিক পর্যায়ের একজন শিক্ষার্থীর পেছনে গ্রামের একটি পরিবারের ব্যয় হয় ৬ হাজার ৫৮৬ টাকা এবং শহরে ১১ হাজার ৫৯ টাকা। অর্থাৎ শহর-গ্রাম মিলে গড়ে ছয় মাসে ৮ হাজার ৬৪৭ টাকা। এই হিসাবে এক বছরে ব্যয় হবে ১৭ হাজার ২৯৪ টাকা।
অথচ আগের বছর ২০২২ সালে প্রাথমিকের একজন শিক্ষার্থীর পেছনে গ্রামে খচর ছিল ১০ হাজার ৬৩৭ এবং শহরে ১৮ হাজার ১৩২ টাকা। শহর গ্রাম মিলে গড়ে ১৩ হাজার ৮৮২ টাকা খরচ হয় পরিবারের। এক বছরের ব্যবধানে সেটা হয়েছে ১৭ হাজার ২৯৪ টাকা। অর্থাৎ বেড়েছে ২৫ শতাংশ।
একইভাবে মাধ্যমিকে শিক্ষার্থীপ্রতি পরিবারের ব্যয় বেড়েছে ৫১ শতাংশ। ২০২২ সালে গ্রামে ২২ হাজার ৯০৯ এবং শহর এলাকায় ৩৫ হাজার ৬৬২ টাকা ব্যয় হতো একজন শিক্ষার্থীর পেছনে। গড়ে ২৯ হাজার ২৮৫ টাকা। অথচ পরের বছর ২০২৩ সালের প্রথম ছয় মাসে গ্রামে ১৬ হাজার ৭৫১ টাকা ও শহরে ২৮ হাজার ৫০৭ টাকা ব্যয় হয়। অর্থাৎ শহর-গ্রাম মিলে গড়ে ছয় মাসে ব্যয় ২০ হাজার ৭১২ টাকা। এই হিসাবে এক বছরে ব্যয় হবে ৪১ হাজার ৪২৪ টাকা।
খরচ বাড়ার কারণ সম্পর্কে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এ খরচের বড় অংশই চলে যায় টিউশনি বা কোচিং সেন্টারে। এ ছাড়া বাকি খরচ হয় গাইডবইসহ সহায়ক বিভিন্ন সামগ্রী, যাতায়াত, খাবার, শিক্ষা উপকরণ (বই, খাতা, কলম), স্কুলের বিভিন্ন ফি এবং এক্সট্রা কারিকুলাম অ্যাকটিভিটিজে।
গবেষণার তথ্য বলছে, প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ে তিন-চতুর্থাংশের বেশি শিক্ষার্থী প্রাইভেট টিউটরের সহায়তা নিয়েছে বা কোচিং সেন্টারে গিয়েছে। প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষায় এই নির্ভরতার হার ছিল যথাক্রমে ৯২ ও ৯৩ শতাংশ।
প্রাথমিক পর্যায়ে ৫৬ দশমিক ৫ শতাংশ ও মাধ্যমিকে ৫২ দশমিক ৬ শতাংশ শিক্ষার্থী মহামারির পরে তাদের নতুন শ্রেণির পাঠ অভিজ্ঞতা সম্পর্কে ইতিবাচক মনোভাব প্রকাশ করেছে। কিন্তু প্রায় অর্ধেক শিক্ষার্থী পাঠ বোঝার ক্ষেত্রে অসুবিধায় ছিল।
করোনা মহামারির কারণে বিদ্যালয় স্থানান্তরের বিষয়টিও গবেষণা প্রতিবেদনে উঠে এসেছে। এ বিষয়ে বলা হয়, ২০২০ সালে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মধ্যে মাদ্রাসায় স্থানান্তরের একটি প্রবণতা দেখা গেছে। মাধ্যমিক স্তরের তুলনায় প্রাথমিক স্তরে এ প্রবণতা উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি (৬ দশমিক ৪ শতাংশ) ছিল। এর কারণ হিসেবে প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ অভিভাবক ধর্মীয় কারণকে প্রধান বিবেচ্য হিসেবে উল্লেখ করেছেন। এক-পঞ্চমাংশ বলেছেন, মাদ্রাসা বাড়ির কাছে ও মহামারি চলাকালে মাদ্রাসা খোলা ছিল এবং মূলধারার স্কুলগুলো তখন বন্ধ ছিল।
গণসাক্ষরতা অভিযানের নির্বাহী পরিচালক রাশেদা কে চৌধূরী বলেন, ‘এভাবে শিক্ষার ব্যয় বাড়তে থাকলে বিদ্যালয় থেকে ঝরে পড়া ও শিশুশ্রম বাড়বে। এ জন্য আমরা সরকারের কাছে আরও বেশি বাজেট বরাদ্দ এবং প্রতি এলাকার সংখ্যার দিক বিবেচনা করে সম্পদ বরাদ্দ দেওয়ার দাবি জানাচ্ছি।’
দেশে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরে শিক্ষার ব্যয় দ্রুত বাড়ছে। এক বছরের ব্যবধানে শিক্ষার্থীপ্রতি প্রাথমিকে ২৫ শতাংশ ও মাধ্যমিকে ৫১ শতাংশ ব্যয় বেড়েছে পরিবারের। নিত্যপণ্যের দাম বাড়ায় জীবনযাপনের ব্যয় সামাল দিতে মানুষ যখন হিমশিম খাচ্ছে, তখন সন্তানের শিক্ষা নিশ্চিত করাও কঠিন হয়ে পড়ছে অনেক পরিবারের জন্য।
প্রাথমিক ও মাধ্যমিকে শিক্ষার্থীপ্রতি পরিবারের ব্যয়ের বিষয়টি উঠে এসেছে শিক্ষা নিয়ে কাজ করা বেসরকারি সংস্থাগুলোর মোর্চা গণসাক্ষরতা অভিযানের গবেষণায়। ‘এডুকেশন ওয়াচ-২০২৩’ নামে এই গবেষণার ভিত্তিতে ‘বাংলাদেশে বিদ্যালয় শিক্ষা: মহামারি উত্তর টেকসই পুনরুত্থান’ শীর্ষক প্রতিবেদনটি গতকাল প্রকাশ করা হয়েছে। এ উপলক্ষে রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে সংবাদ ব্রিফিংয়ের আয়োজন করা হয়।
ব্রিফিংয়ে এডুকেশন ওয়াচের চেয়ারপারসন ও জাতীয় শিক্ষানীতি-২০১০ প্রণয়ন কমিটির কো-চেয়ারম্যান কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ বলেন, ‘দিন দিন শিক্ষার ব্যয় বাড়ছে। বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশের জন্য যা মোটেই মঙ্গলজনক নয়। সরকারের উচিত শিক্ষায় আরও বরাদ্দ দেওয়া। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, প্রতিবারের বাজেটেই শিক্ষার বরাদ্দ কমছে।’
সারা দেশের ৮ বিভাগের ১৬টি জেলার ২৬টি উপজেলা ও ৫টি সিটি করপোরেশন এলাকা থেকে তথ্য সংগ্রহ করে গবেষণাটি করা হয়েছে। সরকারি ও বেসরকারি উভয় ধরনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন শ্রেণির শিক্ষার্থী, শিক্ষক, অভিভাবক, শিক্ষা কর্মকর্তা ও জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তা মিলিয়ে মোট ৭ হাজার ২২৫ জনের কাছ থেকে তথ্য নেওয়া হয়।
গবেষণায় শিক্ষাব্যয়ের তথ্যের তুলনামূলক পার্থক্য দেখানো হয়েছে ২০২২ সালের সঙ্গে ২০২৩ সালের প্রথম ছয় মাসের। কেননা ২০২৩ সালে গবেষণাটি করা হয়।
গবেষণায় দেখা গেছে, ২০২৩ সালের প্রথম ছয় মাসে প্রাথমিক পর্যায়ের একজন শিক্ষার্থীর পেছনে গ্রামের একটি পরিবারের ব্যয় হয় ৬ হাজার ৫৮৬ টাকা এবং শহরে ১১ হাজার ৫৯ টাকা। অর্থাৎ শহর-গ্রাম মিলে গড়ে ছয় মাসে ৮ হাজার ৬৪৭ টাকা। এই হিসাবে এক বছরে ব্যয় হবে ১৭ হাজার ২৯৪ টাকা।
অথচ আগের বছর ২০২২ সালে প্রাথমিকের একজন শিক্ষার্থীর পেছনে গ্রামে খচর ছিল ১০ হাজার ৬৩৭ এবং শহরে ১৮ হাজার ১৩২ টাকা। শহর গ্রাম মিলে গড়ে ১৩ হাজার ৮৮২ টাকা খরচ হয় পরিবারের। এক বছরের ব্যবধানে সেটা হয়েছে ১৭ হাজার ২৯৪ টাকা। অর্থাৎ বেড়েছে ২৫ শতাংশ।
একইভাবে মাধ্যমিকে শিক্ষার্থীপ্রতি পরিবারের ব্যয় বেড়েছে ৫১ শতাংশ। ২০২২ সালে গ্রামে ২২ হাজার ৯০৯ এবং শহর এলাকায় ৩৫ হাজার ৬৬২ টাকা ব্যয় হতো একজন শিক্ষার্থীর পেছনে। গড়ে ২৯ হাজার ২৮৫ টাকা। অথচ পরের বছর ২০২৩ সালের প্রথম ছয় মাসে গ্রামে ১৬ হাজার ৭৫১ টাকা ও শহরে ২৮ হাজার ৫০৭ টাকা ব্যয় হয়। অর্থাৎ শহর-গ্রাম মিলে গড়ে ছয় মাসে ব্যয় ২০ হাজার ৭১২ টাকা। এই হিসাবে এক বছরে ব্যয় হবে ৪১ হাজার ৪২৪ টাকা।
খরচ বাড়ার কারণ সম্পর্কে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এ খরচের বড় অংশই চলে যায় টিউশনি বা কোচিং সেন্টারে। এ ছাড়া বাকি খরচ হয় গাইডবইসহ সহায়ক বিভিন্ন সামগ্রী, যাতায়াত, খাবার, শিক্ষা উপকরণ (বই, খাতা, কলম), স্কুলের বিভিন্ন ফি এবং এক্সট্রা কারিকুলাম অ্যাকটিভিটিজে।
গবেষণার তথ্য বলছে, প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ে তিন-চতুর্থাংশের বেশি শিক্ষার্থী প্রাইভেট টিউটরের সহায়তা নিয়েছে বা কোচিং সেন্টারে গিয়েছে। প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষায় এই নির্ভরতার হার ছিল যথাক্রমে ৯২ ও ৯৩ শতাংশ।
প্রাথমিক পর্যায়ে ৫৬ দশমিক ৫ শতাংশ ও মাধ্যমিকে ৫২ দশমিক ৬ শতাংশ শিক্ষার্থী মহামারির পরে তাদের নতুন শ্রেণির পাঠ অভিজ্ঞতা সম্পর্কে ইতিবাচক মনোভাব প্রকাশ করেছে। কিন্তু প্রায় অর্ধেক শিক্ষার্থী পাঠ বোঝার ক্ষেত্রে অসুবিধায় ছিল।
করোনা মহামারির কারণে বিদ্যালয় স্থানান্তরের বিষয়টিও গবেষণা প্রতিবেদনে উঠে এসেছে। এ বিষয়ে বলা হয়, ২০২০ সালে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মধ্যে মাদ্রাসায় স্থানান্তরের একটি প্রবণতা দেখা গেছে। মাধ্যমিক স্তরের তুলনায় প্রাথমিক স্তরে এ প্রবণতা উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি (৬ দশমিক ৪ শতাংশ) ছিল। এর কারণ হিসেবে প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ অভিভাবক ধর্মীয় কারণকে প্রধান বিবেচ্য হিসেবে উল্লেখ করেছেন। এক-পঞ্চমাংশ বলেছেন, মাদ্রাসা বাড়ির কাছে ও মহামারি চলাকালে মাদ্রাসা খোলা ছিল এবং মূলধারার স্কুলগুলো তখন বন্ধ ছিল।
গণসাক্ষরতা অভিযানের নির্বাহী পরিচালক রাশেদা কে চৌধূরী বলেন, ‘এভাবে শিক্ষার ব্যয় বাড়তে থাকলে বিদ্যালয় থেকে ঝরে পড়া ও শিশুশ্রম বাড়বে। এ জন্য আমরা সরকারের কাছে আরও বেশি বাজেট বরাদ্দ এবং প্রতি এলাকার সংখ্যার দিক বিবেচনা করে সম্পদ বরাদ্দ দেওয়ার দাবি জানাচ্ছি।’
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে