কলকাতার আর জি কর-কাণ্ডের সুরাহা না হতেই যৌন হেনস্তার অভিযোগে টলিউডের নায়িকারা মুখ খুলছেন একে একে। মালয়ালম ইন্ডাস্ট্রিতেও নারী অভিনেত্রীদের সঙ্গে ঘটে যাওয়া নানা ভয়ংকর ঘটনা, এমনকি তাঁদের সঙ্গে হওয়া যৌন হেনস্তার ঘটনাও প্রকাশ্যে আসছে। মালয়ালম ইন্ডাস্ট্রি ঘিরে যখন টালিপাড়ার চোখ টান টান, তখনই টালিউডের ঋতাভরী চক্রবর্তী জানালেন নিজের অভিজ্ঞতার কথা।
ভারতীয় গণমাধ্যম এই সময়কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ঋতাভরী বলেন, ‘একজন খুব নামকরা নায়ক বলেছিলেন, আমার একটি বিকিনি পরা ছবি দেখে কোনো এক প্রযোজক দেখা করতে চান। শুনেই না করে দিই। হিরো বলেছিলেন, এত বড় সুযোগ ফিরিয়ে দিচ্ছিস? তোর কিছুই হবে না, কবিতা লেখ। আরেকবার এক প্রযোজকের সঙ্গে মিটিংয়ে গিয়েছিলাম। গোটা মিটিংয়েই তিনি আমাকে নানা ধরনের ইঙ্গিত দেন। হঠাৎ অনুমতি ছাড়া হাতটা ধরে ফেলেন। আমি চেঁচিয়ে উঠি। সেদিন আমি বুকের ভেতর ভয় নিয়ে বাড়ি পৌঁছাই। অনেকেই ভাবছেন, নামগুলো কেন বলছি না। আসলে চাই না, বিষয়টা ব্লেমগেম হয়ে থেকে যাক। আমার কাছে নাম, প্রমাণ—সবই আছে। মহিলা কমিশন বা কোনো সংগঠনের কাছে যেতে চাই। তার আগেই সরকার যদি পদক্ষেপ নেয়, খুব ভালো হয়।’
ঋতাভরী মনে করেন, কাজ হারানোর ভয়েই যৌন হেনস্তা নিয়ে কথা বলতে চান না টালিউডের নারী অভিনয়শিল্পীরা। অভিনেত্রী বলেন, ‘কাজ হারিয়ে ফেলা এবং কাউকে চটিয়ে ফেলাকে সবচেয়ে বেশি ভয় পান এই ইন্ডাস্ট্রির নারীরা। আমি এমন এক অভিনেত্রীর কথা জানি, যাঁর হাত একজন প্রযোজক ধরেছিলেন। তিনি গাড়ি থেকে নেমে গিয়েছিলেন বলে তাঁকে সংশ্লিষ্ট প্রযোজনা সংস্থা থেকে ব্যান করা হয়। আর একটা ভয় হলো, অভিযোগ জানালে আমাদেরই দোষ ধরা হয়।’
অভিনেত্রী আরও জানান, কাজের জন্য কখনো কম্প্রোমাইজ করেননি তিনি। ঋতাভরী বলেন, ‘অনেকেই বলেন, ইন্ডাস্ট্রিতে এসে কম্প্রোমাইজ করতেই হবে—এমন কথা কেউ যদি বলেন, বিশ্বাস করবেন না। আমার ক্যারিয়ার এর জ্বলন্ত উদাহরণ। নিজের যোগ্যতায় ভরসা রাখুন। হয়তো বেশি দিন অপেক্ষা করতে হবে, তবে সাফল্য ধরা দেবেই।’
কলকাতার আর জি কর-কাণ্ডের সুরাহা না হতেই যৌন হেনস্তার অভিযোগে টলিউডের নায়িকারা মুখ খুলছেন একে একে। মালয়ালম ইন্ডাস্ট্রিতেও নারী অভিনেত্রীদের সঙ্গে ঘটে যাওয়া নানা ভয়ংকর ঘটনা, এমনকি তাঁদের সঙ্গে হওয়া যৌন হেনস্তার ঘটনাও প্রকাশ্যে আসছে। মালয়ালম ইন্ডাস্ট্রি ঘিরে যখন টালিপাড়ার চোখ টান টান, তখনই টালিউডের ঋতাভরী চক্রবর্তী জানালেন নিজের অভিজ্ঞতার কথা।
ভারতীয় গণমাধ্যম এই সময়কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ঋতাভরী বলেন, ‘একজন খুব নামকরা নায়ক বলেছিলেন, আমার একটি বিকিনি পরা ছবি দেখে কোনো এক প্রযোজক দেখা করতে চান। শুনেই না করে দিই। হিরো বলেছিলেন, এত বড় সুযোগ ফিরিয়ে দিচ্ছিস? তোর কিছুই হবে না, কবিতা লেখ। আরেকবার এক প্রযোজকের সঙ্গে মিটিংয়ে গিয়েছিলাম। গোটা মিটিংয়েই তিনি আমাকে নানা ধরনের ইঙ্গিত দেন। হঠাৎ অনুমতি ছাড়া হাতটা ধরে ফেলেন। আমি চেঁচিয়ে উঠি। সেদিন আমি বুকের ভেতর ভয় নিয়ে বাড়ি পৌঁছাই। অনেকেই ভাবছেন, নামগুলো কেন বলছি না। আসলে চাই না, বিষয়টা ব্লেমগেম হয়ে থেকে যাক। আমার কাছে নাম, প্রমাণ—সবই আছে। মহিলা কমিশন বা কোনো সংগঠনের কাছে যেতে চাই। তার আগেই সরকার যদি পদক্ষেপ নেয়, খুব ভালো হয়।’
ঋতাভরী মনে করেন, কাজ হারানোর ভয়েই যৌন হেনস্তা নিয়ে কথা বলতে চান না টালিউডের নারী অভিনয়শিল্পীরা। অভিনেত্রী বলেন, ‘কাজ হারিয়ে ফেলা এবং কাউকে চটিয়ে ফেলাকে সবচেয়ে বেশি ভয় পান এই ইন্ডাস্ট্রির নারীরা। আমি এমন এক অভিনেত্রীর কথা জানি, যাঁর হাত একজন প্রযোজক ধরেছিলেন। তিনি গাড়ি থেকে নেমে গিয়েছিলেন বলে তাঁকে সংশ্লিষ্ট প্রযোজনা সংস্থা থেকে ব্যান করা হয়। আর একটা ভয় হলো, অভিযোগ জানালে আমাদেরই দোষ ধরা হয়।’
অভিনেত্রী আরও জানান, কাজের জন্য কখনো কম্প্রোমাইজ করেননি তিনি। ঋতাভরী বলেন, ‘অনেকেই বলেন, ইন্ডাস্ট্রিতে এসে কম্প্রোমাইজ করতেই হবে—এমন কথা কেউ যদি বলেন, বিশ্বাস করবেন না। আমার ক্যারিয়ার এর জ্বলন্ত উদাহরণ। নিজের যোগ্যতায় ভরসা রাখুন। হয়তো বেশি দিন অপেক্ষা করতে হবে, তবে সাফল্য ধরা দেবেই।’
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে