দাকোপ (খুলনা) প্রতিনিধি
খুলনার দাকোপ খেয়াঘাটটি যানবাহন ও জনসাধারণ চলাচলের অনুপযোগী হয়েছে পড়েছে। বিশেষ করে নদীভাঙনের কারণে ঘাটের রাস্তাটি ঢাকি নদীতে বিলীন হওয়ায় এমন দুর্ভোগে পড়েছে ৫ ইউনিয়নের হাজারো মানুষ।
দ্রুত রাস্তাটি মেরামত না করলে যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে বলে আশঙ্কা যাত্রীদের। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে রাস্তাটি নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
সরেজমিনে দাকোপ উপজেলার পানখালী ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডে অবস্থিত দাকোপ খেয়াঘাটে গিয়ে দেখা গেছে, ঘাটটির অবস্থা খুবই খারাপ। নদী ভাঙনের কারণে ঘাটে যাওয়ার রাস্তাটি অনেক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ঢাকি নদীতে ওয়াপদা রাস্তার তিন ভাগের দুই ভাগ ভেঙে গেছে। অবশিষ্ট যে অংশ আছে, তার ওপর দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে মানুষ, মোটরসাইকেল ও ভ্যান খেয়ার ট্রলারে উঠছে।
তা ছাড়া সরু রাস্তার ওপর দিয়ে খেয়া ট্রলারে উঠতে গিয়ে প্রতিনিয়ত বিপাকে পড়তে হচ্ছে সাধারণ মানুষ, বৃদ্ধ, বৃদ্ধা, শিশু, কিশোর, গুরুতর অসুস্থ রোগী, মোটরসাইকেল চালক ও ভ্যান চালকদের। মাঝে মধ্যে ঘটছে দুর্ঘটনা।
খেয়া পার হতে আসা দাকোপ সিটিবুনিয়া এলাকার অচিন্ত্য রায় বলেন, ‘সরকার প্রতি বছর এই ঘাট থেকে প্রায় অর্ধ কোটি টাকা রাজস্ব আদায় করে থাকে। তার পরও ঘাটটির উন্নয়নে কারও মাথাব্যথা নেই। প্রতি দিন হাজারো মানুষ জীবনের ঝুঁকি নিয়ে এই ঘাট দিয়ে নদীপার হয়। দ্রুত এই সমস্যার সমাধানের জন্য কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।’
সুতারখালি এলাকার মাছ ব্যবসায়ী আমিনুল সরদার বলেন, ‘আমি প্রতি দিন মাছ নিয়ে এই ঘাট দিয়ে নদী পার হয়ে চালনা মাছের আড়তে যাই। ঘাটটির অবস্থা অনেক খারাপ হওয়ায় মালামাল নিয়ে পার হতে অনেক সমস্যা হয়।’
উপজেলার কামারখোলা এলাকার মোটরসাইকেল চালক অনিশেষ রায় বলেন, ঘাটের তিন পাড়ের অবস্থাই খারাপ। বিশেষ করে চালনার পড়ের ঘাট দিয়ে মোটরসাইকেল উঠানামা করতে বেশি অসুবিধা হয়। ঘাটটি সংস্কারের জরুরি হয়ে পড়েছে।
পানখালী ইউপি চেয়ারম্যান শেখ সাব্বির আহমেদ জানান, ‘ঘাটটির অবস্থা নাজুক। উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে বিষয়টি অবহিত করা হয়েছে।
এটি সংস্কারে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
দাকোপ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মিন্টু বিশ্বাস বলেন, খেয়া ঘাটটির অবস্থা খুবই খারাপ। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়েছে।
খুলনার দাকোপ খেয়াঘাটটি যানবাহন ও জনসাধারণ চলাচলের অনুপযোগী হয়েছে পড়েছে। বিশেষ করে নদীভাঙনের কারণে ঘাটের রাস্তাটি ঢাকি নদীতে বিলীন হওয়ায় এমন দুর্ভোগে পড়েছে ৫ ইউনিয়নের হাজারো মানুষ।
দ্রুত রাস্তাটি মেরামত না করলে যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে বলে আশঙ্কা যাত্রীদের। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে রাস্তাটি নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
সরেজমিনে দাকোপ উপজেলার পানখালী ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডে অবস্থিত দাকোপ খেয়াঘাটে গিয়ে দেখা গেছে, ঘাটটির অবস্থা খুবই খারাপ। নদী ভাঙনের কারণে ঘাটে যাওয়ার রাস্তাটি অনেক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ঢাকি নদীতে ওয়াপদা রাস্তার তিন ভাগের দুই ভাগ ভেঙে গেছে। অবশিষ্ট যে অংশ আছে, তার ওপর দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে মানুষ, মোটরসাইকেল ও ভ্যান খেয়ার ট্রলারে উঠছে।
তা ছাড়া সরু রাস্তার ওপর দিয়ে খেয়া ট্রলারে উঠতে গিয়ে প্রতিনিয়ত বিপাকে পড়তে হচ্ছে সাধারণ মানুষ, বৃদ্ধ, বৃদ্ধা, শিশু, কিশোর, গুরুতর অসুস্থ রোগী, মোটরসাইকেল চালক ও ভ্যান চালকদের। মাঝে মধ্যে ঘটছে দুর্ঘটনা।
খেয়া পার হতে আসা দাকোপ সিটিবুনিয়া এলাকার অচিন্ত্য রায় বলেন, ‘সরকার প্রতি বছর এই ঘাট থেকে প্রায় অর্ধ কোটি টাকা রাজস্ব আদায় করে থাকে। তার পরও ঘাটটির উন্নয়নে কারও মাথাব্যথা নেই। প্রতি দিন হাজারো মানুষ জীবনের ঝুঁকি নিয়ে এই ঘাট দিয়ে নদীপার হয়। দ্রুত এই সমস্যার সমাধানের জন্য কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।’
সুতারখালি এলাকার মাছ ব্যবসায়ী আমিনুল সরদার বলেন, ‘আমি প্রতি দিন মাছ নিয়ে এই ঘাট দিয়ে নদী পার হয়ে চালনা মাছের আড়তে যাই। ঘাটটির অবস্থা অনেক খারাপ হওয়ায় মালামাল নিয়ে পার হতে অনেক সমস্যা হয়।’
উপজেলার কামারখোলা এলাকার মোটরসাইকেল চালক অনিশেষ রায় বলেন, ঘাটের তিন পাড়ের অবস্থাই খারাপ। বিশেষ করে চালনার পড়ের ঘাট দিয়ে মোটরসাইকেল উঠানামা করতে বেশি অসুবিধা হয়। ঘাটটি সংস্কারের জরুরি হয়ে পড়েছে।
পানখালী ইউপি চেয়ারম্যান শেখ সাব্বির আহমেদ জানান, ‘ঘাটটির অবস্থা নাজুক। উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে বিষয়টি অবহিত করা হয়েছে।
এটি সংস্কারে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
দাকোপ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মিন্টু বিশ্বাস বলেন, খেয়া ঘাটটির অবস্থা খুবই খারাপ। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়েছে।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে