কাউনিয়া (রংপুর) প্রতিনিধি
রংপুরের কাউনিয়ায় সামান্য বৃষ্টিতেই তলিয়ে যাচ্ছে সরকারের দেওয়া আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর। ফলে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন সেখানে থাকা উপকারভোগীরা। তাঁদের অভিযোগ, প্রকল্পটি বাস্তবায়নের সময় জায়গাটি উঁচু করা হয়নি। তবে কর্তৃপক্ষ বলছে, পানি নিষ্কাশনে প্রয়োজনীয় নালা না থাকায় এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ভূমিহীনদের পুনর্বাসনে উপজেলা প্রশাসন হারাগাছ পৌর এলাকার মায়াবাজার ক্যানেলটারী এলাকায় ২২ উপকারভোগীর প্রত্যেককে দুই শতাংশ জমির ওপর পাকা ঘর নির্মাণ করে দেয়। তবে ঘরগুলো নিচু জায়গায় বানানো নিয়ে স্থানীয় লোকজন শুরু থেকেই আপত্তি তুলেছিলেন। তাঁদের অভিযোগ ছিল, জায়গাটি উঁচু না করে ঘর তৈরি করা হয়েছে। এ কারণে সামান্য বৃষ্টির পানিতে এর বাসিন্দারা পানিবন্দী হয়ে পড়ছেন।
গতকাল বুধবার বিকেলে ক্যানেলটারী এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, আশ্রয়ণ প্রকল্পের বেশ কিছু ঘরে তিন ফুট পর্যন্ত পানি উঠেছে। সেখানকার অন্তত সাতটি পরিবারের সদস্যরা ঘর ছেড়ে উঁচু স্থানে আশ্রয় নিয়েছেন।প্রকল্পের বাসিন্দা আনিছুর রহমান জানান, অল্প বৃষ্টিতে ঘরে পানি ঢুকে গেছে। রান্নাঘর, যাতায়াতের রাস্তা, টিউবওয়েল, টয়লেট পানিতে ডুবে আছে।সাবানা নামের আরেক বাসিন্দা বলেন, ‘বৃষ্টিতে আমাদের ঘরের মধ্যে পানি এসে গেছে। পানিবন্দী হয়ে সাপ ও বিভিন্ন পোকামাকড়ের আক্রমণের ভয়ে আছি।’
পারভীন নামের একজন জানান, তিনি ঘর ছেড়ে অন্যের বাড়িতে সন্তানদের নিয়ে আশ্রয় নিয়েছেন।
ক্যানেলটারী এলাকার বাসিন্দা জামরুল বলেন, প্রশাসন জানত জায়গাটি নিচু। নিচু এলাকা উঁচু করে ঘরগুলো নির্মাণ করা দরকার ছিল। কিন্তু ঘর নির্মাণের পর আশপাশ বালু দিয়ে উঁচু করা হয়। যোগাযোগ করা হলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তাহমিনা তারিন জলাবদ্ধতার জন্য পরিকল্পিত নালার ব্যবস্থা না থাকাকে দায়ী করেন। তিনি বলেন, পৌর কর্তৃপক্ষকে বারবার বলার পরও কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। এ ছাড়া যে নালাগুলো রয়েছে, তা ময়লা-আবর্জনায় ভর্তি। ফলে আশ্রয়ণ প্রকল্পের কিছু ঘর থেকে পানি নিষ্কাশন হচ্ছে না।
এ বিষয়ে হারাগাছ পৌরসভার কাউন্সিলর নুরফুল ইসলাম সরা বলেন, পানি নিষ্কাশনের নালাগুলো অবৈধভাবে দখল হয়ে যাওয়ায় আশ্রয়ণ প্রকল্পসহ পুরো ক্যানেলটারী এলাকার মানুষকে জলাবদ্ধতার দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে।
রংপুরের কাউনিয়ায় সামান্য বৃষ্টিতেই তলিয়ে যাচ্ছে সরকারের দেওয়া আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর। ফলে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন সেখানে থাকা উপকারভোগীরা। তাঁদের অভিযোগ, প্রকল্পটি বাস্তবায়নের সময় জায়গাটি উঁচু করা হয়নি। তবে কর্তৃপক্ষ বলছে, পানি নিষ্কাশনে প্রয়োজনীয় নালা না থাকায় এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ভূমিহীনদের পুনর্বাসনে উপজেলা প্রশাসন হারাগাছ পৌর এলাকার মায়াবাজার ক্যানেলটারী এলাকায় ২২ উপকারভোগীর প্রত্যেককে দুই শতাংশ জমির ওপর পাকা ঘর নির্মাণ করে দেয়। তবে ঘরগুলো নিচু জায়গায় বানানো নিয়ে স্থানীয় লোকজন শুরু থেকেই আপত্তি তুলেছিলেন। তাঁদের অভিযোগ ছিল, জায়গাটি উঁচু না করে ঘর তৈরি করা হয়েছে। এ কারণে সামান্য বৃষ্টির পানিতে এর বাসিন্দারা পানিবন্দী হয়ে পড়ছেন।
গতকাল বুধবার বিকেলে ক্যানেলটারী এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, আশ্রয়ণ প্রকল্পের বেশ কিছু ঘরে তিন ফুট পর্যন্ত পানি উঠেছে। সেখানকার অন্তত সাতটি পরিবারের সদস্যরা ঘর ছেড়ে উঁচু স্থানে আশ্রয় নিয়েছেন।প্রকল্পের বাসিন্দা আনিছুর রহমান জানান, অল্প বৃষ্টিতে ঘরে পানি ঢুকে গেছে। রান্নাঘর, যাতায়াতের রাস্তা, টিউবওয়েল, টয়লেট পানিতে ডুবে আছে।সাবানা নামের আরেক বাসিন্দা বলেন, ‘বৃষ্টিতে আমাদের ঘরের মধ্যে পানি এসে গেছে। পানিবন্দী হয়ে সাপ ও বিভিন্ন পোকামাকড়ের আক্রমণের ভয়ে আছি।’
পারভীন নামের একজন জানান, তিনি ঘর ছেড়ে অন্যের বাড়িতে সন্তানদের নিয়ে আশ্রয় নিয়েছেন।
ক্যানেলটারী এলাকার বাসিন্দা জামরুল বলেন, প্রশাসন জানত জায়গাটি নিচু। নিচু এলাকা উঁচু করে ঘরগুলো নির্মাণ করা দরকার ছিল। কিন্তু ঘর নির্মাণের পর আশপাশ বালু দিয়ে উঁচু করা হয়। যোগাযোগ করা হলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তাহমিনা তারিন জলাবদ্ধতার জন্য পরিকল্পিত নালার ব্যবস্থা না থাকাকে দায়ী করেন। তিনি বলেন, পৌর কর্তৃপক্ষকে বারবার বলার পরও কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। এ ছাড়া যে নালাগুলো রয়েছে, তা ময়লা-আবর্জনায় ভর্তি। ফলে আশ্রয়ণ প্রকল্পের কিছু ঘর থেকে পানি নিষ্কাশন হচ্ছে না।
এ বিষয়ে হারাগাছ পৌরসভার কাউন্সিলর নুরফুল ইসলাম সরা বলেন, পানি নিষ্কাশনের নালাগুলো অবৈধভাবে দখল হয়ে যাওয়ায় আশ্রয়ণ প্রকল্পসহ পুরো ক্যানেলটারী এলাকার মানুষকে জলাবদ্ধতার দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে