আজকের পত্রিকা ডেস্ক
শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন তাঁর আঁকা একটি চিত্রকর্ম উপহার দিয়েছিলেন সিডোমিল প্লাজেক নামের এক ব্যক্তিকে। সিডোমিল যখন জাতিসংঘের হয়ে বাংলাদেশে কাজ করতেন, তখন এই উপহার পেয়েছিলেন তিনি। ১৯৭০ সালে আঁকা এই চিত্রকর্মটি গত বৃহস্পতিবার নিলামে বিক্রি হয়েছে। দাম উঠেছিল ৮ কোটি টাকার বেশি।
বৃহস্পতিবার চিত্রকর্মটি নিলামে তোলে নিলামকারী প্রতিষ্ঠান সদবি’স। সেখানেই চিত্রকর্মটি বিক্রি হয়। সদবি’সের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, কাগজের ওপর কালো কালির রেখা ও ওয়াশে করা চিত্রকর্মটিতে মাটির ওপর পড়ে থাকা মৃত মা ও শিশুর শরীরের অবয়ব ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। এটি জয়নুলের ‘মনপুরা ৭০’ সিরিজের একটি কাজ। জয়নুল আবেদিন এসব বিখ্যাত ছবি আঁকেন দক্ষিণাঞ্চলের চর মনপুরায় ১৯৭০ সালের প্রলয়ংকরী ঘূর্ণিঝড়ের পর। এ ঝড়ে প্রাণ হারান লক্ষাধিক মানুষ। এ ছাড়া ১৯৪৩ সালের দুর্ভিক্ষ নিয়ে তাঁর আঁকা চিত্রকর্মগুলোও অনবদ্য।
সদবি’সের ওয়েবসাইটে এই চিত্রকর্মটির প্রাথমিক দাম ধরা হয়েছিল ১০ হাজার থেকে ১৫ হাজার পাউন্ড। তবে শেষমেশ সেটি ৫ লাখ ১৬ হাজার পাউন্ডে বিক্রি হয়, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৮ কোটি ২৫ লাখ টাকা। কোনো বাংলাদেশি শিল্পীর চিত্রকর্মের দামের দিক থেকে এটি একটি রেকর্ড।
সদবি’সের ওয়েবসাইটে জয়নুল আবেদিনের চিত্রকর্মটি সম্পর্কে বলা হয়েছে, ক্রোয়েশিয়ার একটি ব্যক্তিগত সংগ্রহশালা থেকে সেটি নিলামে তোলা হয়েছে। চিত্রকর্মটি সিডোমিল নামের একজন পানিবিষয়ক গবেষককে উপহার দিয়েছিলেন জয়নুল আবেদিন। তিনি বেশ কয়েক বছর ঢাকায় অবস্থান করেছিলেন। তখন জয়নুলের সঙ্গে তাঁর সখ্য হয়েছিল।
শিল্পাচার্য জয়নুলের জন্ম ১৯১৪ সালে ময়মনসিংহে। আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন প্রতিভাবান এই শিল্পীকে বাংলাদেশে আধুনিক শিল্প আন্দোলনের পথিকৃৎ বলে ধরে নেওয়া হয়। ফুসফুসে ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার পর ১৯৭৬ সালে ঢাকায় তাঁর মৃত্যু হয়।
এর আগে গত মার্চে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে জয়নুল আবেদিনের আরও দুটি চিত্রকর্ম নিলামে তুলেছিল সদবি’স। সেগুলোর একটি ছিল তাঁর বিখ্যাত চিত্রকর্ম ‘সাঁওতাল দম্পতি’। ১৯৫১ সালে আঁকা ওই চিত্রকর্ম ৩ লাখ ৮১ হাজার ডলারে বিক্রি হয়েছিল। আর বসে থাকা নারীর আরেকটি চিত্রকর্ম বিক্রি হয়েছিল ২ লাখ ৭৯ হাজার ৪০০ ডলারে। সেটি জয়নুল এঁকেছিলেন ১৯৬৩ সালের দিকে।
শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন তাঁর আঁকা একটি চিত্রকর্ম উপহার দিয়েছিলেন সিডোমিল প্লাজেক নামের এক ব্যক্তিকে। সিডোমিল যখন জাতিসংঘের হয়ে বাংলাদেশে কাজ করতেন, তখন এই উপহার পেয়েছিলেন তিনি। ১৯৭০ সালে আঁকা এই চিত্রকর্মটি গত বৃহস্পতিবার নিলামে বিক্রি হয়েছে। দাম উঠেছিল ৮ কোটি টাকার বেশি।
বৃহস্পতিবার চিত্রকর্মটি নিলামে তোলে নিলামকারী প্রতিষ্ঠান সদবি’স। সেখানেই চিত্রকর্মটি বিক্রি হয়। সদবি’সের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, কাগজের ওপর কালো কালির রেখা ও ওয়াশে করা চিত্রকর্মটিতে মাটির ওপর পড়ে থাকা মৃত মা ও শিশুর শরীরের অবয়ব ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। এটি জয়নুলের ‘মনপুরা ৭০’ সিরিজের একটি কাজ। জয়নুল আবেদিন এসব বিখ্যাত ছবি আঁকেন দক্ষিণাঞ্চলের চর মনপুরায় ১৯৭০ সালের প্রলয়ংকরী ঘূর্ণিঝড়ের পর। এ ঝড়ে প্রাণ হারান লক্ষাধিক মানুষ। এ ছাড়া ১৯৪৩ সালের দুর্ভিক্ষ নিয়ে তাঁর আঁকা চিত্রকর্মগুলোও অনবদ্য।
সদবি’সের ওয়েবসাইটে এই চিত্রকর্মটির প্রাথমিক দাম ধরা হয়েছিল ১০ হাজার থেকে ১৫ হাজার পাউন্ড। তবে শেষমেশ সেটি ৫ লাখ ১৬ হাজার পাউন্ডে বিক্রি হয়, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৮ কোটি ২৫ লাখ টাকা। কোনো বাংলাদেশি শিল্পীর চিত্রকর্মের দামের দিক থেকে এটি একটি রেকর্ড।
সদবি’সের ওয়েবসাইটে জয়নুল আবেদিনের চিত্রকর্মটি সম্পর্কে বলা হয়েছে, ক্রোয়েশিয়ার একটি ব্যক্তিগত সংগ্রহশালা থেকে সেটি নিলামে তোলা হয়েছে। চিত্রকর্মটি সিডোমিল নামের একজন পানিবিষয়ক গবেষককে উপহার দিয়েছিলেন জয়নুল আবেদিন। তিনি বেশ কয়েক বছর ঢাকায় অবস্থান করেছিলেন। তখন জয়নুলের সঙ্গে তাঁর সখ্য হয়েছিল।
শিল্পাচার্য জয়নুলের জন্ম ১৯১৪ সালে ময়মনসিংহে। আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন প্রতিভাবান এই শিল্পীকে বাংলাদেশে আধুনিক শিল্প আন্দোলনের পথিকৃৎ বলে ধরে নেওয়া হয়। ফুসফুসে ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার পর ১৯৭৬ সালে ঢাকায় তাঁর মৃত্যু হয়।
এর আগে গত মার্চে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে জয়নুল আবেদিনের আরও দুটি চিত্রকর্ম নিলামে তুলেছিল সদবি’স। সেগুলোর একটি ছিল তাঁর বিখ্যাত চিত্রকর্ম ‘সাঁওতাল দম্পতি’। ১৯৫১ সালে আঁকা ওই চিত্রকর্ম ৩ লাখ ৮১ হাজার ডলারে বিক্রি হয়েছিল। আর বসে থাকা নারীর আরেকটি চিত্রকর্ম বিক্রি হয়েছিল ২ লাখ ৭৯ হাজার ৪০০ ডলারে। সেটি জয়নুল এঁকেছিলেন ১৯৬৩ সালের দিকে।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে