সম্পাদকীয়
অ্যাডগার অ্যালান পো ছিলেন একজন ইংরেজ কবি, ছোটগল্পকার, সাহিত্য সমালোচক এবং ইংরেজি সাহিত্যে প্রথম বিজ্ঞান কল্পকাহিনি ও গোয়েন্দা গল্পের স্রষ্টা।
তাঁর জন্ম ১৮০৯ সালের ১৯ জানুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটসের বোস্টন শহরে। তাঁর মা-বাবা দুজনই ছিলেন অভিনয়শিল্পী। বাবা তাঁদের ছেড়ে অন্য কোথাও চলে যান। এর পরের বছর মা মারা যান। ভার্জিনিয়ার একজন ধনী ব্যবসায়ী তাঁকে পালক সন্তান হিসেবে গ্রহণ করেন।
১৮১৫ সালে ইংল্যান্ডে পাড়ি জমায় তাঁর পরিবার। তাঁর প্রাথমিক শিক্ষাজীবন শুরু হয় সেখানেই। তিনি ১৮২৬ সালে প্রাচীন ও আধুনিক ভাষা বিষয়ে পড়তে ভর্তি হন যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব ভার্জিনিয়ায়।
তবে জুয়ার আসরে টাকা উড়িয়ে দেনার দায়ে পড়েন তিনি। পালক বাবার সঙ্গে সম্পর্ক শেষ হয়ে যায়। অর্থের অভাবে বিশ্ববিদ্যালয়জীবনের ইতি ঘটে সেখানেই। টিকে থাকার জন্য মার্কিন সেনাবাহিনীতে যোগ দেন তিনি। তবে দুই বছর পর চাকরিটা হারান নিয়ম লঙ্ঘনের দায়ে। এই সময়ের মধ্যে তিনটি কবিতার বই প্রকাশিত হয় তাঁর। কোনোটাই পাঠকপ্রিয়তা পায়নি।
এরপর তিনি ভার্জিনিয়ার রিচমন্ডে ‘সাদার্ন লিটারারি মেসেঞ্জার’ পত্রিকার সম্পাদক হন। ১৮৩৮ সালে তাঁর প্রথম উপন্যাস ‘দ্য ন্যারেটিভ অব আর্থার গর্ডন পিম অব নানটাকেট’ বের হয়। অতিরিক্ত মদ্যপানের কারণে ‘মেসেঞ্জার’ পত্রিকার চাকরি হারান তিনি। এরপর তিনি ফিলাডেলফিয়ায় গিয়ে সম্পাদক হিসেবে যোগ দেন মাসিক ‘বার্টনস জেন্টলম্যানস ম্যাগাজিনে’।
১৮৪৪ সালে তিনি থিতু হন নিউইয়র্কে। ‘আমেরিকান রিভিউ’তে প্রকাশিত হয় তাঁর কালজয়ী কবিতা ‘দ্য র্যাভেন’। কবিতাটি তাঁকে রাতারাতি দেশজোড়া খ্যাতি এনে দেয়। পত্রিকায় প্রকাশিত হতে থাকে তাঁর ছোটগল্প ও অন্যান্য রচনা। তবে জনপ্রিয়তার পারদ ওপরের দিকে উঠতে থাকে তাঁর ভৌতিক ও রহস্যগল্পের জন্য।
১৮৪৯ সালের ৩ অক্টোবর তাঁকে বাল্টিমোরের রাস্তায় বিকারগ্রস্ত অবস্থায় পাওয়া যায়। হাসপাতালে ভর্তি করা হলে সেখানেই ১৮৪৯ সালের ৭ অক্টোবর তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
অ্যাডগার অ্যালান পো ছিলেন একজন ইংরেজ কবি, ছোটগল্পকার, সাহিত্য সমালোচক এবং ইংরেজি সাহিত্যে প্রথম বিজ্ঞান কল্পকাহিনি ও গোয়েন্দা গল্পের স্রষ্টা।
তাঁর জন্ম ১৮০৯ সালের ১৯ জানুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটসের বোস্টন শহরে। তাঁর মা-বাবা দুজনই ছিলেন অভিনয়শিল্পী। বাবা তাঁদের ছেড়ে অন্য কোথাও চলে যান। এর পরের বছর মা মারা যান। ভার্জিনিয়ার একজন ধনী ব্যবসায়ী তাঁকে পালক সন্তান হিসেবে গ্রহণ করেন।
১৮১৫ সালে ইংল্যান্ডে পাড়ি জমায় তাঁর পরিবার। তাঁর প্রাথমিক শিক্ষাজীবন শুরু হয় সেখানেই। তিনি ১৮২৬ সালে প্রাচীন ও আধুনিক ভাষা বিষয়ে পড়তে ভর্তি হন যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব ভার্জিনিয়ায়।
তবে জুয়ার আসরে টাকা উড়িয়ে দেনার দায়ে পড়েন তিনি। পালক বাবার সঙ্গে সম্পর্ক শেষ হয়ে যায়। অর্থের অভাবে বিশ্ববিদ্যালয়জীবনের ইতি ঘটে সেখানেই। টিকে থাকার জন্য মার্কিন সেনাবাহিনীতে যোগ দেন তিনি। তবে দুই বছর পর চাকরিটা হারান নিয়ম লঙ্ঘনের দায়ে। এই সময়ের মধ্যে তিনটি কবিতার বই প্রকাশিত হয় তাঁর। কোনোটাই পাঠকপ্রিয়তা পায়নি।
এরপর তিনি ভার্জিনিয়ার রিচমন্ডে ‘সাদার্ন লিটারারি মেসেঞ্জার’ পত্রিকার সম্পাদক হন। ১৮৩৮ সালে তাঁর প্রথম উপন্যাস ‘দ্য ন্যারেটিভ অব আর্থার গর্ডন পিম অব নানটাকেট’ বের হয়। অতিরিক্ত মদ্যপানের কারণে ‘মেসেঞ্জার’ পত্রিকার চাকরি হারান তিনি। এরপর তিনি ফিলাডেলফিয়ায় গিয়ে সম্পাদক হিসেবে যোগ দেন মাসিক ‘বার্টনস জেন্টলম্যানস ম্যাগাজিনে’।
১৮৪৪ সালে তিনি থিতু হন নিউইয়র্কে। ‘আমেরিকান রিভিউ’তে প্রকাশিত হয় তাঁর কালজয়ী কবিতা ‘দ্য র্যাভেন’। কবিতাটি তাঁকে রাতারাতি দেশজোড়া খ্যাতি এনে দেয়। পত্রিকায় প্রকাশিত হতে থাকে তাঁর ছোটগল্প ও অন্যান্য রচনা। তবে জনপ্রিয়তার পারদ ওপরের দিকে উঠতে থাকে তাঁর ভৌতিক ও রহস্যগল্পের জন্য।
১৮৪৯ সালের ৩ অক্টোবর তাঁকে বাল্টিমোরের রাস্তায় বিকারগ্রস্ত অবস্থায় পাওয়া যায়। হাসপাতালে ভর্তি করা হলে সেখানেই ১৮৪৯ সালের ৭ অক্টোবর তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে