খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি
খাগড়াছড়ির প্রধান পর্যটনকেন্দ্র হয়ে উঠেছে আলুটিলা। গত দুই বছরে বিভিন্ন প্রকল্পে বদলে গেছে পর্যটনকেন্দ্রের নান্দনিক রূপ। জেলা প্রশাসনের অর্থায়নে এসব উন্নয়ন প্রকল্পে ব্যয় হয়েছে ৭ কোটি টাকা। এতে আলুটিলা এলাকায় রাত যাপনের অবস্থাও তৈরি হয়েছে বলছেন পর্যটন ব্যবসায়ীরা।
জেলা প্রশাসনের প্রকল্পের আওতায় দুই পাহাড়ের মাঝখানে ঝুলন্ত সেতু, নন্দনকানন পার্ক, কুঞ্জছায়া ভিউ পয়েন্ট ও স্বর্ণ তোরণ নির্মাণ করা হয়েছে। এ ছাড়া এম্ফি থিয়েটার ও খুমপুই রেস্ট হাউস নির্মাণের কাজ শেষ পর্যায়ে। আলুটিলায় এসব নান্দনিক স্থাপনা পর্যটকদের বাড়তি আকর্ষণে পরিণত হয়েছে। এতে জেলার পর্যটন অর্থনীতিকে আরও শক্তিশালী করবে বলে মনে করছেন জেলা প্রশাসক।
সরেজমিনে দেখা যায়, আলুটিলা পর্যটনকেন্দ্রের প্রবেশমুখে নির্মাণ করা হয়েছে স্বর্ণ তোরণ। পর্যটনকেন্দ্রের ভেতরে ১৮০ ফুট দৈর্ঘ্যের ঝুলন্ত সেতু নির্মাণ করা হয়েছে। সেতুটি দুই পাহাড়কে সংযুক্ত করেছে। এতে পর্যটকেরা এক পাহাড় থেকে অন্য পাহাড়ে যাতায়াত করতে পারছেন। সেতু পার হলেই নন্দন পার্ক, কুঞ্জছায়া ভিউ পয়েন্ট। এ ছাড়া এম্ফি থিয়েটার ও খুমপুই রেস্ট হাউস নির্মাণের কাজ শেষ পর্যায়ে।
আলুটিলায় বেড়াতে আসা পর্যটক চেমি দেওয়ান, ত্বনি বড়ুয়া জানান, ‘কয়েক বছর আগেও এখানে মানুষ কেবল প্রাকৃতিক গুহা দেখার জন্য আসতেন। অন্য কোনো স্থাপনা ছিল না। সব বয়সী পর্যটক গুহায় প্রবেশ করত পারতেন না। তবে আলুটিলা পর্যটনকেন্দ্র এখন অত্যন্ত মনোরম। এখানে ঝুলন্ত সেতু, পার্ক নির্মাণ করা হয়েছে। এখান থেকে পাখির চোখ খাগড়াছড়ি শহর দেখা যায়।’
ব্যবসায়ীরা বলেছেন, আলুটিলাকে ঘিরে মাউন্টেন ট্যুরিজমের ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। সরকারি উদ্যোগর পাশাপাশি বেসরকারিভাবে আলুটিলায় বিনিয়োগের সুযোগ সৃষ্টির অনুরোধ জানিয়েছে খাগড়াছড়ি হোটেল মালিক সমিতি।
সমিতির সাধারণ সম্পাদক এস অনন্ত বিকাশ ত্রিপুরা বলেন, ‘আলুটিলা আমাদের প্রধান পর্যটন আকর্ষণ। বর্তমানে আলুটিলায় যেসব পর্যটনবান্ধব স্থাপনা নির্মাণ করা হচ্ছে, তা শেষ হলে পর্যটন অর্থনীতি আরও সমৃদ্ধ হবে। এ ছাড়া পর্যটন এলাকায় বেসরকারিভাবে বিনিয়োগের সুযোগে নতুন নতুন রিসোর্ট-কটেজ গড়ে উঠবে। পর্যটকদের রাত যাপনের পরিবেশও সৃষ্টি হবে।’
জেলা প্রশাসক প্রতাপ চন্দ্র বিশ্বাস বলেন, ‘খাগড়াছড়িতে অর্থনীতির অন্যতম খাত পর্যটন। এর বিকাশের স্বার্থে আলুটিলা পর্যটনকেন্দ্রের উন্নয়নে বিভিন্ন স্থাপনা নির্মাণ করেছি। এসব স্থাপনা নির্মাণে ৭ কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে।’
জেলা প্রশাসক বলেন, ‘নান্দনিক ঝুলন্ত সেতু, নন্দনপার্ক এসব স্থাপনা পর্যটকদের আরও মুগ্ধ করবে। পাহাড়ের বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতির সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিতে নির্মাণ করা হচ্ছে এম্ফি থিয়েটার থিয়েটারের নির্মাণকাজ শেষ পর্যায়ে। এই উন্নয়নের ফলে পর্যটন সমাগম বেড়েছে।’
খাগড়াছড়ির প্রধান পর্যটনকেন্দ্র হয়ে উঠেছে আলুটিলা। গত দুই বছরে বিভিন্ন প্রকল্পে বদলে গেছে পর্যটনকেন্দ্রের নান্দনিক রূপ। জেলা প্রশাসনের অর্থায়নে এসব উন্নয়ন প্রকল্পে ব্যয় হয়েছে ৭ কোটি টাকা। এতে আলুটিলা এলাকায় রাত যাপনের অবস্থাও তৈরি হয়েছে বলছেন পর্যটন ব্যবসায়ীরা।
জেলা প্রশাসনের প্রকল্পের আওতায় দুই পাহাড়ের মাঝখানে ঝুলন্ত সেতু, নন্দনকানন পার্ক, কুঞ্জছায়া ভিউ পয়েন্ট ও স্বর্ণ তোরণ নির্মাণ করা হয়েছে। এ ছাড়া এম্ফি থিয়েটার ও খুমপুই রেস্ট হাউস নির্মাণের কাজ শেষ পর্যায়ে। আলুটিলায় এসব নান্দনিক স্থাপনা পর্যটকদের বাড়তি আকর্ষণে পরিণত হয়েছে। এতে জেলার পর্যটন অর্থনীতিকে আরও শক্তিশালী করবে বলে মনে করছেন জেলা প্রশাসক।
সরেজমিনে দেখা যায়, আলুটিলা পর্যটনকেন্দ্রের প্রবেশমুখে নির্মাণ করা হয়েছে স্বর্ণ তোরণ। পর্যটনকেন্দ্রের ভেতরে ১৮০ ফুট দৈর্ঘ্যের ঝুলন্ত সেতু নির্মাণ করা হয়েছে। সেতুটি দুই পাহাড়কে সংযুক্ত করেছে। এতে পর্যটকেরা এক পাহাড় থেকে অন্য পাহাড়ে যাতায়াত করতে পারছেন। সেতু পার হলেই নন্দন পার্ক, কুঞ্জছায়া ভিউ পয়েন্ট। এ ছাড়া এম্ফি থিয়েটার ও খুমপুই রেস্ট হাউস নির্মাণের কাজ শেষ পর্যায়ে।
আলুটিলায় বেড়াতে আসা পর্যটক চেমি দেওয়ান, ত্বনি বড়ুয়া জানান, ‘কয়েক বছর আগেও এখানে মানুষ কেবল প্রাকৃতিক গুহা দেখার জন্য আসতেন। অন্য কোনো স্থাপনা ছিল না। সব বয়সী পর্যটক গুহায় প্রবেশ করত পারতেন না। তবে আলুটিলা পর্যটনকেন্দ্র এখন অত্যন্ত মনোরম। এখানে ঝুলন্ত সেতু, পার্ক নির্মাণ করা হয়েছে। এখান থেকে পাখির চোখ খাগড়াছড়ি শহর দেখা যায়।’
ব্যবসায়ীরা বলেছেন, আলুটিলাকে ঘিরে মাউন্টেন ট্যুরিজমের ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। সরকারি উদ্যোগর পাশাপাশি বেসরকারিভাবে আলুটিলায় বিনিয়োগের সুযোগ সৃষ্টির অনুরোধ জানিয়েছে খাগড়াছড়ি হোটেল মালিক সমিতি।
সমিতির সাধারণ সম্পাদক এস অনন্ত বিকাশ ত্রিপুরা বলেন, ‘আলুটিলা আমাদের প্রধান পর্যটন আকর্ষণ। বর্তমানে আলুটিলায় যেসব পর্যটনবান্ধব স্থাপনা নির্মাণ করা হচ্ছে, তা শেষ হলে পর্যটন অর্থনীতি আরও সমৃদ্ধ হবে। এ ছাড়া পর্যটন এলাকায় বেসরকারিভাবে বিনিয়োগের সুযোগে নতুন নতুন রিসোর্ট-কটেজ গড়ে উঠবে। পর্যটকদের রাত যাপনের পরিবেশও সৃষ্টি হবে।’
জেলা প্রশাসক প্রতাপ চন্দ্র বিশ্বাস বলেন, ‘খাগড়াছড়িতে অর্থনীতির অন্যতম খাত পর্যটন। এর বিকাশের স্বার্থে আলুটিলা পর্যটনকেন্দ্রের উন্নয়নে বিভিন্ন স্থাপনা নির্মাণ করেছি। এসব স্থাপনা নির্মাণে ৭ কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে।’
জেলা প্রশাসক বলেন, ‘নান্দনিক ঝুলন্ত সেতু, নন্দনপার্ক এসব স্থাপনা পর্যটকদের আরও মুগ্ধ করবে। পাহাড়ের বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতির সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিতে নির্মাণ করা হচ্ছে এম্ফি থিয়েটার থিয়েটারের নির্মাণকাজ শেষ পর্যায়ে। এই উন্নয়নের ফলে পর্যটন সমাগম বেড়েছে।’
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে