বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
ফ্রানৎস কাফকার ‘দ্য মেটামরফোসিস’ অবলম্বনে ‘রূপান্তর’ নামের নাটক নিয়ে আসছে প্রাচ্যনাট স্কুল। প্রজ্ঞা তাসনুভা রুবাইয়াতের নির্দেশনায় আজ মহিলা সমিতির নীলিমা ইব্রাহিম মিলনায়তনে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় নাটকটি মঞ্চায়ন করবে প্রাচ্যনাট স্কুল অব অ্যাকটিং অ্যান্ড ডিজাইনের ৪৬তম ব্যাচ।
বাংলাদেশের থিয়েটারের বিস্তারে এবং দক্ষ থিয়েটারকর্মী তৈরিতে দীর্ঘ ২৩ বছর ধরে কাজ করছে প্রাচ্যনাট স্কুল অব অ্যাকটিং অ্যান্ড ডিজাইন। এই স্কুলের ৬ মাসের পাঠ্যসূচিতে একজন প্রশিক্ষণার্থী থিয়েটারের সব আনুষঙ্গিক বিষয়ে একটি স্পষ্ট ধারণা পায়। রূপান্তর দিয়ে পরিসমাপ্তি ঘটতে যাচ্ছে ৪৬তম ব্যাচের। এতে অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন চলচ্চিত্র নির্মাতা কামার আহমাদ সাইমন ও মুহাম্মদ কাইউম। নাট্য প্রদর্শনী ছাড়াও আজ মিলনায়তনের বাইরে থাকবে উন্মুক্ত পোস্টার প্রদর্শনী।
রূপান্তর নাটকের গল্পে দেখা যাবে, গ্রেগর সামসা একদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে আবিষ্কার করে, সে একটি বিশালাকার, কদর্য, নোংরা পোকায় পরিণত হয়েছে। তার পরিবারের সদস্যরা যখন তাকে এই রূপান্তরিত অবস্থায় দেখে, সেটা মেনে নিতে পারে না এবং গ্রেগর সামসাকে তার ঘরেই আবদ্ধ করে রাখে। ধীরে ধীরে তাকে যেন তার মা-বাবা-বোনের কাছে বোঝা মনে হতে থাকে। একসময় পরিবারের সদস্যদের ভয়, অস্বস্তি ও ঘৃণার পাত্র হয়ে গ্রেগর সামসা মৃত্যুবরণ করে এবং এতে তার পরিবারের সদস্যরা শোকার্ত হওয়ার বদলে বরং যেন হাঁপ ছেড়ে বাঁচে।
নির্দেশক প্রজ্ঞা তাসনুভা রুবাইয়াৎ বলেন, ‘গ্রেগর সামসা ও তার মা-বাবা-বোনের মধ্যে গল্পের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত যে আবেগ ও মানসিক টানাপোড়েন, মঞ্চে সেটাকে একটি প্যারালাল ফ্রেমে দেখাতে গিয়ে মস্তিষ্কে ক্রমাগত ঝড় ওঠে, গল্পটা যেন বারবার দর্শকের নিজের গল্প হয়ে ওঠে। ১৯১৫ সালে প্রকাশিত দ্য মেটামরফোসিস ২০২৪ সালে এসে মনে হয় আরও বেশি প্রাসঙ্গিক। কাফকা যেন দিব্যদৃষ্টিতে ভবিষ্যৎ দেখে নিয়েছিলেন।’
ফ্রানৎস কাফকার ‘দ্য মেটামরফোসিস’ অবলম্বনে ‘রূপান্তর’ নামের নাটক নিয়ে আসছে প্রাচ্যনাট স্কুল। প্রজ্ঞা তাসনুভা রুবাইয়াতের নির্দেশনায় আজ মহিলা সমিতির নীলিমা ইব্রাহিম মিলনায়তনে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় নাটকটি মঞ্চায়ন করবে প্রাচ্যনাট স্কুল অব অ্যাকটিং অ্যান্ড ডিজাইনের ৪৬তম ব্যাচ।
বাংলাদেশের থিয়েটারের বিস্তারে এবং দক্ষ থিয়েটারকর্মী তৈরিতে দীর্ঘ ২৩ বছর ধরে কাজ করছে প্রাচ্যনাট স্কুল অব অ্যাকটিং অ্যান্ড ডিজাইন। এই স্কুলের ৬ মাসের পাঠ্যসূচিতে একজন প্রশিক্ষণার্থী থিয়েটারের সব আনুষঙ্গিক বিষয়ে একটি স্পষ্ট ধারণা পায়। রূপান্তর দিয়ে পরিসমাপ্তি ঘটতে যাচ্ছে ৪৬তম ব্যাচের। এতে অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন চলচ্চিত্র নির্মাতা কামার আহমাদ সাইমন ও মুহাম্মদ কাইউম। নাট্য প্রদর্শনী ছাড়াও আজ মিলনায়তনের বাইরে থাকবে উন্মুক্ত পোস্টার প্রদর্শনী।
রূপান্তর নাটকের গল্পে দেখা যাবে, গ্রেগর সামসা একদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে আবিষ্কার করে, সে একটি বিশালাকার, কদর্য, নোংরা পোকায় পরিণত হয়েছে। তার পরিবারের সদস্যরা যখন তাকে এই রূপান্তরিত অবস্থায় দেখে, সেটা মেনে নিতে পারে না এবং গ্রেগর সামসাকে তার ঘরেই আবদ্ধ করে রাখে। ধীরে ধীরে তাকে যেন তার মা-বাবা-বোনের কাছে বোঝা মনে হতে থাকে। একসময় পরিবারের সদস্যদের ভয়, অস্বস্তি ও ঘৃণার পাত্র হয়ে গ্রেগর সামসা মৃত্যুবরণ করে এবং এতে তার পরিবারের সদস্যরা শোকার্ত হওয়ার বদলে বরং যেন হাঁপ ছেড়ে বাঁচে।
নির্দেশক প্রজ্ঞা তাসনুভা রুবাইয়াৎ বলেন, ‘গ্রেগর সামসা ও তার মা-বাবা-বোনের মধ্যে গল্পের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত যে আবেগ ও মানসিক টানাপোড়েন, মঞ্চে সেটাকে একটি প্যারালাল ফ্রেমে দেখাতে গিয়ে মস্তিষ্কে ক্রমাগত ঝড় ওঠে, গল্পটা যেন বারবার দর্শকের নিজের গল্প হয়ে ওঠে। ১৯১৫ সালে প্রকাশিত দ্য মেটামরফোসিস ২০২৪ সালে এসে মনে হয় আরও বেশি প্রাসঙ্গিক। কাফকা যেন দিব্যদৃষ্টিতে ভবিষ্যৎ দেখে নিয়েছিলেন।’
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে