সম্পাদকীয়
তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় ছিলেন বাংলা সাহিত্যের অন্যতম কথাসাহিত্যিক। তিনি কংগ্রেসের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।
তারাশঙ্করের জন্ম ১৮৯৮ সালের ২৩ জুলাই পশ্চিমবঙ্গের বীরভূমের লাভপুর গ্রামের এক জমিদার বংশে। নিজ গ্রামের যাদবলাল উচ্চবিদ্যালয় থেকে এন্ট্রান্স পাস করে কলকাতার সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজে আইএতে ভর্তি হন। এ সময় তিনি অসহযোগ আন্দোলন যোগ দিয়ে এক বছর জেলে বন্দী থাকেন। ফলে তাঁর শিক্ষাজীবনের এখানেই সমাপ্তি ঘটে। পরে তিনি পুরোপুরিভাবে কংগ্রেসের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হয়ে পড়েন। কারামুক্তির পর কিছুকাল গ্রামে কাটিয়ে ১৯৪০ সালে তিনি কলকাতায় স্থায়ী হয়ে সাহিত্যচর্চায় মনোনিবেশ করেন।
তিনি পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার নির্বাচিত সদস্য হিসেবে আট বছর দায়িত্ব পালন করেন। এরপর রাজ্যসভার সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৭০ সালে তিনি বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদের সভাপতি হন। তিনি ফ্যাসিবাদবিরোধী লেখক ও শিল্পী সংঘেরও সভাপতি ছিলেন।
তারাশঙ্করের প্রথম গল্প ‘রসকলি’ সেকালের বিখ্যাত পত্রিকা কল্লোলে প্রকাশিত হয়। তিনি প্রায় ২০০ গ্রন্থ রচনা করেছেন। এগুলোর মধ্যে চৈতালী ঘূর্ণি, জলসাঘর, ধাত্রীদেবতা, গণদেবতা, পঞ্চগ্রাম, কবি, হাঁসুলি বাঁকের উপকথা ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। তাঁর লেখা উল্লেখযোগ্য ছোটগল্পগুলো হলো—বেদে, পটুয়া, মালাকার, লাঠিয়াল, চৌকিদার, বাগদী, বোষ্টম, ডোম ইত্যাদি।
তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপন্যাস ও ছোটগল্প অবলম্বনে বাংলা ভাষায় একাধিক জনপ্রিয় ও প্রশংসিত চলচ্চিত্র নির্মিত হয়েছে। এর মধ্যে সত্যজিৎ রায় পরিচালিত ‘জলসাঘর’ ও ‘অভিযান’, অজয় কর পরিচালিত ‘সপ্তপদী’, তরুণ মজুমদার পরিচালিত ‘গণদেবতা’, তপন সিংহ পরিচালিত ‘হাঁসুলি বাঁকের উপকথা’ বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।
১৯৭১ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কারের জন্য তাঁর নাম মনোনীত হয়েছিল। কিন্তু নিয়মানুযায়ী কাউকে মরণোত্তর নোবেল দেওয়া হয় না। কারণ, সে বছরের ১৪ সেপ্টেম্বর মৃত্যুবরণ করেন তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়।
তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় ছিলেন বাংলা সাহিত্যের অন্যতম কথাসাহিত্যিক। তিনি কংগ্রেসের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।
তারাশঙ্করের জন্ম ১৮৯৮ সালের ২৩ জুলাই পশ্চিমবঙ্গের বীরভূমের লাভপুর গ্রামের এক জমিদার বংশে। নিজ গ্রামের যাদবলাল উচ্চবিদ্যালয় থেকে এন্ট্রান্স পাস করে কলকাতার সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজে আইএতে ভর্তি হন। এ সময় তিনি অসহযোগ আন্দোলন যোগ দিয়ে এক বছর জেলে বন্দী থাকেন। ফলে তাঁর শিক্ষাজীবনের এখানেই সমাপ্তি ঘটে। পরে তিনি পুরোপুরিভাবে কংগ্রেসের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হয়ে পড়েন। কারামুক্তির পর কিছুকাল গ্রামে কাটিয়ে ১৯৪০ সালে তিনি কলকাতায় স্থায়ী হয়ে সাহিত্যচর্চায় মনোনিবেশ করেন।
তিনি পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার নির্বাচিত সদস্য হিসেবে আট বছর দায়িত্ব পালন করেন। এরপর রাজ্যসভার সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৭০ সালে তিনি বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদের সভাপতি হন। তিনি ফ্যাসিবাদবিরোধী লেখক ও শিল্পী সংঘেরও সভাপতি ছিলেন।
তারাশঙ্করের প্রথম গল্প ‘রসকলি’ সেকালের বিখ্যাত পত্রিকা কল্লোলে প্রকাশিত হয়। তিনি প্রায় ২০০ গ্রন্থ রচনা করেছেন। এগুলোর মধ্যে চৈতালী ঘূর্ণি, জলসাঘর, ধাত্রীদেবতা, গণদেবতা, পঞ্চগ্রাম, কবি, হাঁসুলি বাঁকের উপকথা ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। তাঁর লেখা উল্লেখযোগ্য ছোটগল্পগুলো হলো—বেদে, পটুয়া, মালাকার, লাঠিয়াল, চৌকিদার, বাগদী, বোষ্টম, ডোম ইত্যাদি।
তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপন্যাস ও ছোটগল্প অবলম্বনে বাংলা ভাষায় একাধিক জনপ্রিয় ও প্রশংসিত চলচ্চিত্র নির্মিত হয়েছে। এর মধ্যে সত্যজিৎ রায় পরিচালিত ‘জলসাঘর’ ও ‘অভিযান’, অজয় কর পরিচালিত ‘সপ্তপদী’, তরুণ মজুমদার পরিচালিত ‘গণদেবতা’, তপন সিংহ পরিচালিত ‘হাঁসুলি বাঁকের উপকথা’ বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।
১৯৭১ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কারের জন্য তাঁর নাম মনোনীত হয়েছিল। কিন্তু নিয়মানুযায়ী কাউকে মরণোত্তর নোবেল দেওয়া হয় না। কারণ, সে বছরের ১৪ সেপ্টেম্বর মৃত্যুবরণ করেন তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
২ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪