ক্রীড়া ডেস্ক
দলবদল মানেই উত্তেজনাপূর্ণ ও নাটকীয় সব ঘটনা। পছন্দের খেলোয়াড়কে দলে টানতে উন্মুখ হয়ে থাকে সব দলই। কখনো টাকা ছড়িয়ে, আবার কখনো ঐতিহ্যের ছড়ি ঘুরিয়ে শীর্ষ খেলোয়াড়দের মন পেতে চায় ক্লাবগুলো। তবে সব সময় এই বেছে নেওয়াটা সহজ পথে হয় না। কখনো কখনো প্রতিদ্বন্দ্বী ক্লাবের মুখ থেকে ছিনিয়ে আনা হয় খেলোয়াড়দের। ফুটবলে এমন কিছু ‘ছিনতাই’ নিয়ে এই আয়োজন।
ওবি মিকেল
(ম্যানইউ থেকে চেলসির ছিনতাই)
সম্ভবত দলবদলের ইতিহাসে সবচেয়ে আলোচিত ফুটবলার ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে ওবি মিকেলকে ঘিরে। এই ছিনতাইয়ের ঘটনা এক বছরের বেশি সময় ধরে চলে। মিকেলের বয়স ১৮ হওয়ার পর ম্যানইউ ২০০৫ সালের এপ্রিলে ঘোষণা দেয়, ২০০৬ সালের জানুয়ারিতে লিন থেকে ম্যানইউতে আসার ব্যাপারে সম্মত হয়েছেন তিনি। এরপর মিকেল এবং তাঁর এজেন্টের সঙ্গে চুক্তির কথা জানায় চেলসিও। এর মাঝে ম্যানইউ একটি সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে, যেখানে মিকেলকে ‘রেড ডেভিল’দের শার্ট ধরে থাকতে দেখা যায়। ২০০৫ সালে হঠাৎ গায়েব হয়ে যান মিকেল। সে সময় ম্যানইউর সহকারী কোচ কার্লোস কুইরোজ চেলসির বিরুদ্ধে মিকেলকে ছিনতাইয়ের অভিযোগ আনেন। পরে ২০০৬ সালের গ্রীষ্মে এই সমস্যার সমাধান হয়। চেলসি ম্যানইউকে ১২ মিলিয়ন পাউন্ড দেয় এবং লিনকে দেয় ৪ মিলিয়ন পাউন্ড। আর এভাবেই ম্যানইউর মুখ থেকে মিকেলকে কেড়ে নেয় চেলসি।
ইমানুয়েল পেতিত
(টটেনহাম থেকে আর্সেনালের ছিনতাই)
১৯৯৭ সালে ফরাসি তারকা ইমানুয়েল পেতিত লন্ডনে গিয়েছিলেন টটেনহামের সঙ্গে চুক্তি চূড়ান্ত করতে। সেখানে তখনকার স্পার্স সভাপতি অ্যালান সুগারের সঙ্গে আলাপও করেন তিনি। এই দলবদলের কথা শুনে দৃশ্যপটে আসেন তখনকার আর্সেনাল কোচ আর্সেন ওয়েঙ্গার। শেষ মুহূর্তে তিনি পেতিতকে (মোনাকোতে ওয়েঙ্গারের শিষ্য ছিলেন তিনি) কোনো চুক্তি স্বাক্ষর না করতে অনুরোধ করেন। পেতিত তখন আরও সময় চেয়ে নেন। এরপর টটেনহামের দেওয়া ট্যাক্সিতে করে ওয়েঙ্গারের বাসায় যান এবং আর্সেনালের সঙ্গে চুক্তির ব্যাপারে সম্মত হন। দলবদলে এটি এখনো টটেনহামের জন্য বড় ধাক্কা হয়ে আছে।
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো
(ম্যানসিটি থেকে ম্যানইউর ছিনতাই)
জুভেন্টাস থেকে গত মৌসুমে ম্যানসিটিতে আসার ব্যাপারে সবকিছু ঠিকঠাক করে ফেলেছিলেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। আনুষ্ঠানিক ঘোষণা ছিল সময়ের ব্যাপার। তবে নিজেদের ঘরের ছেলেকে এভাবে প্রতিদ্বন্দ্বী ক্লাবে যেতে দিতে চায়নি ম্যানইউ। সমঝোতা করতে মাঠে নামেন খোদ স্যার অ্যালেক্স ফার্গুসন। তাঁর সমঝোতার মধ্য দিয়ে সিটির কাছ থেকে রোনালদোকে নিয়ে আসে ম্যানইউ।
রোনালদিনহো
(ম্যানইউ থেকে বার্সেলোনার ছিনতাই)
২০০৩ সালে রোনালদিনহোকে কেনার ব্যাপারে সবকিছু চূড়ান্ত করে ফেলেছিল ম্যানইউ। মূলত ডেভিড বেকহামের বিকল্প হিসেবে ব্রাজিলিয়ান মহাতারকাকে কিনতে চেয়েছিল ম্যানইউ। তবে বার্সেলোনার সঙ্গে দৌড়ে পেরে ওঠেনি শেষ পর্যন্ত। শেষ মুহূর্তে বার্সাতেই চলে যান রোনালদিনহো।
লুইস দিয়াজ
(টটেনহাম থেকে লিভারপুলের ছিনতাই)
পোর্তো থেকে লুইস দিয়াজকে কেনার ব্যাপারে অনেক দূর এগিয়ে গিয়েছিল টটেনহাম। সব হিসাবনিকাশ চূড়ান্ত করে ফেলেছিল তারা। তবে পরিস্থিতি বদলে যায় লিভারপুল দৃশ্যপটে আসার পর। একরকম টটেনহামের মুখের গ্রাস কেড়ে নেয় ‘অল রেড’রা।
দলবদল মানেই উত্তেজনাপূর্ণ ও নাটকীয় সব ঘটনা। পছন্দের খেলোয়াড়কে দলে টানতে উন্মুখ হয়ে থাকে সব দলই। কখনো টাকা ছড়িয়ে, আবার কখনো ঐতিহ্যের ছড়ি ঘুরিয়ে শীর্ষ খেলোয়াড়দের মন পেতে চায় ক্লাবগুলো। তবে সব সময় এই বেছে নেওয়াটা সহজ পথে হয় না। কখনো কখনো প্রতিদ্বন্দ্বী ক্লাবের মুখ থেকে ছিনিয়ে আনা হয় খেলোয়াড়দের। ফুটবলে এমন কিছু ‘ছিনতাই’ নিয়ে এই আয়োজন।
ওবি মিকেল
(ম্যানইউ থেকে চেলসির ছিনতাই)
সম্ভবত দলবদলের ইতিহাসে সবচেয়ে আলোচিত ফুটবলার ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে ওবি মিকেলকে ঘিরে। এই ছিনতাইয়ের ঘটনা এক বছরের বেশি সময় ধরে চলে। মিকেলের বয়স ১৮ হওয়ার পর ম্যানইউ ২০০৫ সালের এপ্রিলে ঘোষণা দেয়, ২০০৬ সালের জানুয়ারিতে লিন থেকে ম্যানইউতে আসার ব্যাপারে সম্মত হয়েছেন তিনি। এরপর মিকেল এবং তাঁর এজেন্টের সঙ্গে চুক্তির কথা জানায় চেলসিও। এর মাঝে ম্যানইউ একটি সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে, যেখানে মিকেলকে ‘রেড ডেভিল’দের শার্ট ধরে থাকতে দেখা যায়। ২০০৫ সালে হঠাৎ গায়েব হয়ে যান মিকেল। সে সময় ম্যানইউর সহকারী কোচ কার্লোস কুইরোজ চেলসির বিরুদ্ধে মিকেলকে ছিনতাইয়ের অভিযোগ আনেন। পরে ২০০৬ সালের গ্রীষ্মে এই সমস্যার সমাধান হয়। চেলসি ম্যানইউকে ১২ মিলিয়ন পাউন্ড দেয় এবং লিনকে দেয় ৪ মিলিয়ন পাউন্ড। আর এভাবেই ম্যানইউর মুখ থেকে মিকেলকে কেড়ে নেয় চেলসি।
ইমানুয়েল পেতিত
(টটেনহাম থেকে আর্সেনালের ছিনতাই)
১৯৯৭ সালে ফরাসি তারকা ইমানুয়েল পেতিত লন্ডনে গিয়েছিলেন টটেনহামের সঙ্গে চুক্তি চূড়ান্ত করতে। সেখানে তখনকার স্পার্স সভাপতি অ্যালান সুগারের সঙ্গে আলাপও করেন তিনি। এই দলবদলের কথা শুনে দৃশ্যপটে আসেন তখনকার আর্সেনাল কোচ আর্সেন ওয়েঙ্গার। শেষ মুহূর্তে তিনি পেতিতকে (মোনাকোতে ওয়েঙ্গারের শিষ্য ছিলেন তিনি) কোনো চুক্তি স্বাক্ষর না করতে অনুরোধ করেন। পেতিত তখন আরও সময় চেয়ে নেন। এরপর টটেনহামের দেওয়া ট্যাক্সিতে করে ওয়েঙ্গারের বাসায় যান এবং আর্সেনালের সঙ্গে চুক্তির ব্যাপারে সম্মত হন। দলবদলে এটি এখনো টটেনহামের জন্য বড় ধাক্কা হয়ে আছে।
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো
(ম্যানসিটি থেকে ম্যানইউর ছিনতাই)
জুভেন্টাস থেকে গত মৌসুমে ম্যানসিটিতে আসার ব্যাপারে সবকিছু ঠিকঠাক করে ফেলেছিলেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। আনুষ্ঠানিক ঘোষণা ছিল সময়ের ব্যাপার। তবে নিজেদের ঘরের ছেলেকে এভাবে প্রতিদ্বন্দ্বী ক্লাবে যেতে দিতে চায়নি ম্যানইউ। সমঝোতা করতে মাঠে নামেন খোদ স্যার অ্যালেক্স ফার্গুসন। তাঁর সমঝোতার মধ্য দিয়ে সিটির কাছ থেকে রোনালদোকে নিয়ে আসে ম্যানইউ।
রোনালদিনহো
(ম্যানইউ থেকে বার্সেলোনার ছিনতাই)
২০০৩ সালে রোনালদিনহোকে কেনার ব্যাপারে সবকিছু চূড়ান্ত করে ফেলেছিল ম্যানইউ। মূলত ডেভিড বেকহামের বিকল্প হিসেবে ব্রাজিলিয়ান মহাতারকাকে কিনতে চেয়েছিল ম্যানইউ। তবে বার্সেলোনার সঙ্গে দৌড়ে পেরে ওঠেনি শেষ পর্যন্ত। শেষ মুহূর্তে বার্সাতেই চলে যান রোনালদিনহো।
লুইস দিয়াজ
(টটেনহাম থেকে লিভারপুলের ছিনতাই)
পোর্তো থেকে লুইস দিয়াজকে কেনার ব্যাপারে অনেক দূর এগিয়ে গিয়েছিল টটেনহাম। সব হিসাবনিকাশ চূড়ান্ত করে ফেলেছিল তারা। তবে পরিস্থিতি বদলে যায় লিভারপুল দৃশ্যপটে আসার পর। একরকম টটেনহামের মুখের গ্রাস কেড়ে নেয় ‘অল রেড’রা।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৩ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪