মেহেরপুর সংবাদদাতা
বিজয়ের দ্বারপ্রান্তে দেশ। ঠিক এ সময়ে ১১ নভেম্বর কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার ব্যাঙগাড়ীর মাঠে পাকিস্তানি বাহিনীর সঙ্গে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ভয়াবহ সম্মুখযুদ্ধ শুরু হয়। যুদ্ধে পাকিস্তানি বহু সৈন্য নিহত হয়। এ যুদ্ধে শহীদ হন বেশ কয়েকজন বীর মুক্তিযোদ্ধাও। তাঁদের একজন মেহেরপুরের মোনাখালী গ্রামের তৎকালীন মুজাহিদ বাহিনীর সদস্য ওয়ালিউল হোসেন। যুদ্ধে অবদান রাখায় সরকারের পক্ষ থেকে পেয়েছেন বীর প্রতীক খেতাব। তাঁর বীরত্বগাথা ইতিহাসের জন্য গাজীপুর শফিপুর আনছার একাডেমির ৩ নম্বর গেটটির নামকরণ হয় ‘বীর প্রতীক ওয়ালিউল হোসেন’। অথচ জেলার একমাত্র খেতাবপ্রাপ্ত এ বীর মুক্তিযোদ্ধার ঠাঁই হয়নি মেহেরপুর শহরের স্মৃতিসৌধে। এ জন্য ক্ষোভ প্রকাশ করেন তাঁর পরিবারের সদস্যরা।
শহীদ ওয়ালিউল হোসেনের স্ত্রী জোবেদা খাতুন এখনো ভুলতে পারেননি সেই দিনটির কথা। স্বামীর স্মৃতিচারণ করতে করতে তাঁর দুই চোখ বেয়ে পানি চলে এল। তুলে ধরলেন স্বামীর বীরত্বগাথা। ১৯৬২ সালে স্বামী ওয়ালিউল হোসেন যোগ দেন তৎকালীন মুজাহিদ বাহিনীতে। নেন সশস্ত্র প্রশিক্ষণ। ১৯৭১ সালের ৭ মার্চে বঙ্গবন্ধুর ভাষণের পর তিনি আর বাড়িতে বসে থাকতে পরেননি। তৎকালীন এসডিও তৌফিক এলাহীর হাত ধরে যুদ্ধে যোগ দেন ৮ নম্বর সেক্টরে। কুষ্টিয়ার বড় বড় যুদ্ধে অংশ নেন তিনি।
জোবেদা খাতুন জানান, ১৯৭১ সালের ১২ নভেম্বর স্বামী আসেন তাঁর সঙ্গে দেখা করতে। বিদায়ের শেষ সময়ে তিনি বলেন, ‘বড় একটি যুদ্ধে অংশ নিতে যাচ্ছি। ফিরতেও পারি, না-ও পারি। হয়তো এটাই শেষ দেখা।’ এ কথা বলে বিদায় নেন। পর দিন রাতে খবর এল স্বামী ব্যাঙগাড়ীর যুদ্ধে শহীদ হয়েছেন। লাশ নিয়ে যাওয়া হয়েছে ভারতের শিকারপুর ক্যাম্পে। ১৩ নভেম্বর সকালে দেখতে যাই স্বামীর কবর। যেখানে বিছানো ছিল অসংখ্য বুলেটের খোসা।
ওয়ালিউলের সহযোদ্ধা মহীর উদ্দীন জানালেন সেই লোমহর্ষ যুদ্ধের কাহিনি। বলেন, ১৯৭১ সালের ১১ নভেম্বর মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে খবর আসেন কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার ভারতীয় সীমান্তবর্তী গ্রাম ব্যাঙগাড়ীর মাঠে পাকিস্তানি বাহিনীর সেনারা গণহত্যা চালাবে। খবর পেয়ে তৎকালীন এসডিও তৌফিক এলাহী চৌধুরী ও লেফটেন্যান্ট কর্নেল খন্দকার নুরুন্নবীর চৌধুরীর নেতৃত্বে প্রস্তুত করা হয় মুক্তিবাহিনীকে। রাত থেকে ব্যাঙগাড়ীর মাঠে খোঁড়া হয় অসংখ্য বাংকার। অস্ত্রসহ সেখানে অবস্থান নেন মুক্তিযোদ্ধারা। ১২ নভেম্বর ভোরের দিকে বেশ কয়েকটি সাঁজোয়া গাড়ি নিয়ে আসতে থাকে হানাদার বাহিনী। ভোর থেকেই শুরু হয় তুমুল প্রতিরোধ। শুরু হয় সম্মুখযুদ্ধ। যুদ্ধ চলে সকাল ৯টা পর্যন্ত। যুদ্ধ চলাকালীন ওয়ালিউল হোসেন বাংকার থেকে মাথা উঁচু করে দেখতে যান পাকিস্তানি সেনাদের অবস্থান। এমন সময় একটি গুলি এসে লাগে তাঁর চোখের কোনায়। সঙ্গে সঙ্গে লুটিয়ে পড়েন। পাশের বাংকারে ছিলাম আমি। এ সময় শুরু হয় তুমুল যুদ্ধ। অবশেষে পিছু হটতে থাকে হানাদার বাহিনী। এ যুদ্ধে শহীদ হয় বহু পাকিস্তানি সেনা। এলাকাবাসী তাদের দুজনের লাশ বাঁশে বেঁধে সারা গ্রাম ঘুরে বেড়ান। যুদ্ধ শেষে লুটিয়ে পড়া ওয়ালিউল হোসেনকে সবাই মাটি থেকে তোলার চেষ্টা করেন। তাঁর আগেই তিনি শহীদ হন। সেদিন ওয়ালিউল হোসেনের লাশ নিয়ে যাওয়া হয় ভারতের নদীয়া জেলার করিমপুর থানার শিকারপুর ক্যাম্পে। পাশেই নদী পার হয়ে সীমান্তের পাশেই স্যালুট দিয়ে রাতেই দাফন করা হয় লাশ।
ওয়ালিউল হোসেন নাতি রাজু বলেন, ‘দেশ স্বাধীনের পর স্বীকৃতি স্বরূপ অনেক কিছুই পেয়েছে আমার পরিবার। আমি মুক্তিযোদ্ধা কোটায় একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করি। অথচ স্বাধীনতার ৫০ বছর পেরিয়ে গেলেও মেহেরপুর শহরের স্মৃতিসৌধে শহীদ তালিকায় এখনো স্থান পায়নি আমার নানা শহীদ ওয়ালিউল হোসেনের নাম। অথচ সেই তালিকায় জীবিত মুক্তিযোদ্ধার নামও রয়েছে। সংরক্ষণ করা হয়নি কবরটিও। এর ফলে আজকের তরুণ প্রজন্মও জানে না নানার বীরত্বগাথা ইতিহাস। অনেকেই জানেন না জেলায় একজন বীর প্রতীক খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা রয়েছেন।’
লেখক ও মুক্তিযোদ্ধা গবেষক আব্দুল্লাহ আল আমিন ধূমকেতু জানান, বিষয়টি দুঃখজনক। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী পালনের সময়ও আমাদের দেখতে হয় একজন সম্মুখযুদ্ধে শহীদ ও খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধার নাম স্মৃতিস্তম্ভে শহীদদের তালিকায় নেই। অথচ বর্তমান সরকার মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সরকার। দ্রুত স্মৃতিসৌধে শহীদ তালিকায় বীর প্রতীক ওয়ালিউল হোসেনের নাম অন্তর্ভুক্তির দাবি জানান তিনি।
এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক ড. মনছুর আলম খান বলেন, ‘শিগগিরই খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ওয়ালিউল হোসেনের নাম স্মৃতিস্তম্ভে অন্তর্ভুক্ত করা হবে। এ ছাড়া তাঁর কবর এখনো চিহ্নিত করা হয়নি। মন্ত্রণালয়ের মধ্যমে তা চিহ্নিতের চেষ্টা করব। প্রয়োজনে কীভাবে কবরটি তাঁর গ্রামে নিয়ে আসা যায় সে চেষ্টাও করা হবে।’
বিজয়ের দ্বারপ্রান্তে দেশ। ঠিক এ সময়ে ১১ নভেম্বর কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার ব্যাঙগাড়ীর মাঠে পাকিস্তানি বাহিনীর সঙ্গে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ভয়াবহ সম্মুখযুদ্ধ শুরু হয়। যুদ্ধে পাকিস্তানি বহু সৈন্য নিহত হয়। এ যুদ্ধে শহীদ হন বেশ কয়েকজন বীর মুক্তিযোদ্ধাও। তাঁদের একজন মেহেরপুরের মোনাখালী গ্রামের তৎকালীন মুজাহিদ বাহিনীর সদস্য ওয়ালিউল হোসেন। যুদ্ধে অবদান রাখায় সরকারের পক্ষ থেকে পেয়েছেন বীর প্রতীক খেতাব। তাঁর বীরত্বগাথা ইতিহাসের জন্য গাজীপুর শফিপুর আনছার একাডেমির ৩ নম্বর গেটটির নামকরণ হয় ‘বীর প্রতীক ওয়ালিউল হোসেন’। অথচ জেলার একমাত্র খেতাবপ্রাপ্ত এ বীর মুক্তিযোদ্ধার ঠাঁই হয়নি মেহেরপুর শহরের স্মৃতিসৌধে। এ জন্য ক্ষোভ প্রকাশ করেন তাঁর পরিবারের সদস্যরা।
শহীদ ওয়ালিউল হোসেনের স্ত্রী জোবেদা খাতুন এখনো ভুলতে পারেননি সেই দিনটির কথা। স্বামীর স্মৃতিচারণ করতে করতে তাঁর দুই চোখ বেয়ে পানি চলে এল। তুলে ধরলেন স্বামীর বীরত্বগাথা। ১৯৬২ সালে স্বামী ওয়ালিউল হোসেন যোগ দেন তৎকালীন মুজাহিদ বাহিনীতে। নেন সশস্ত্র প্রশিক্ষণ। ১৯৭১ সালের ৭ মার্চে বঙ্গবন্ধুর ভাষণের পর তিনি আর বাড়িতে বসে থাকতে পরেননি। তৎকালীন এসডিও তৌফিক এলাহীর হাত ধরে যুদ্ধে যোগ দেন ৮ নম্বর সেক্টরে। কুষ্টিয়ার বড় বড় যুদ্ধে অংশ নেন তিনি।
জোবেদা খাতুন জানান, ১৯৭১ সালের ১২ নভেম্বর স্বামী আসেন তাঁর সঙ্গে দেখা করতে। বিদায়ের শেষ সময়ে তিনি বলেন, ‘বড় একটি যুদ্ধে অংশ নিতে যাচ্ছি। ফিরতেও পারি, না-ও পারি। হয়তো এটাই শেষ দেখা।’ এ কথা বলে বিদায় নেন। পর দিন রাতে খবর এল স্বামী ব্যাঙগাড়ীর যুদ্ধে শহীদ হয়েছেন। লাশ নিয়ে যাওয়া হয়েছে ভারতের শিকারপুর ক্যাম্পে। ১৩ নভেম্বর সকালে দেখতে যাই স্বামীর কবর। যেখানে বিছানো ছিল অসংখ্য বুলেটের খোসা।
ওয়ালিউলের সহযোদ্ধা মহীর উদ্দীন জানালেন সেই লোমহর্ষ যুদ্ধের কাহিনি। বলেন, ১৯৭১ সালের ১১ নভেম্বর মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে খবর আসেন কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার ভারতীয় সীমান্তবর্তী গ্রাম ব্যাঙগাড়ীর মাঠে পাকিস্তানি বাহিনীর সেনারা গণহত্যা চালাবে। খবর পেয়ে তৎকালীন এসডিও তৌফিক এলাহী চৌধুরী ও লেফটেন্যান্ট কর্নেল খন্দকার নুরুন্নবীর চৌধুরীর নেতৃত্বে প্রস্তুত করা হয় মুক্তিবাহিনীকে। রাত থেকে ব্যাঙগাড়ীর মাঠে খোঁড়া হয় অসংখ্য বাংকার। অস্ত্রসহ সেখানে অবস্থান নেন মুক্তিযোদ্ধারা। ১২ নভেম্বর ভোরের দিকে বেশ কয়েকটি সাঁজোয়া গাড়ি নিয়ে আসতে থাকে হানাদার বাহিনী। ভোর থেকেই শুরু হয় তুমুল প্রতিরোধ। শুরু হয় সম্মুখযুদ্ধ। যুদ্ধ চলে সকাল ৯টা পর্যন্ত। যুদ্ধ চলাকালীন ওয়ালিউল হোসেন বাংকার থেকে মাথা উঁচু করে দেখতে যান পাকিস্তানি সেনাদের অবস্থান। এমন সময় একটি গুলি এসে লাগে তাঁর চোখের কোনায়। সঙ্গে সঙ্গে লুটিয়ে পড়েন। পাশের বাংকারে ছিলাম আমি। এ সময় শুরু হয় তুমুল যুদ্ধ। অবশেষে পিছু হটতে থাকে হানাদার বাহিনী। এ যুদ্ধে শহীদ হয় বহু পাকিস্তানি সেনা। এলাকাবাসী তাদের দুজনের লাশ বাঁশে বেঁধে সারা গ্রাম ঘুরে বেড়ান। যুদ্ধ শেষে লুটিয়ে পড়া ওয়ালিউল হোসেনকে সবাই মাটি থেকে তোলার চেষ্টা করেন। তাঁর আগেই তিনি শহীদ হন। সেদিন ওয়ালিউল হোসেনের লাশ নিয়ে যাওয়া হয় ভারতের নদীয়া জেলার করিমপুর থানার শিকারপুর ক্যাম্পে। পাশেই নদী পার হয়ে সীমান্তের পাশেই স্যালুট দিয়ে রাতেই দাফন করা হয় লাশ।
ওয়ালিউল হোসেন নাতি রাজু বলেন, ‘দেশ স্বাধীনের পর স্বীকৃতি স্বরূপ অনেক কিছুই পেয়েছে আমার পরিবার। আমি মুক্তিযোদ্ধা কোটায় একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করি। অথচ স্বাধীনতার ৫০ বছর পেরিয়ে গেলেও মেহেরপুর শহরের স্মৃতিসৌধে শহীদ তালিকায় এখনো স্থান পায়নি আমার নানা শহীদ ওয়ালিউল হোসেনের নাম। অথচ সেই তালিকায় জীবিত মুক্তিযোদ্ধার নামও রয়েছে। সংরক্ষণ করা হয়নি কবরটিও। এর ফলে আজকের তরুণ প্রজন্মও জানে না নানার বীরত্বগাথা ইতিহাস। অনেকেই জানেন না জেলায় একজন বীর প্রতীক খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা রয়েছেন।’
লেখক ও মুক্তিযোদ্ধা গবেষক আব্দুল্লাহ আল আমিন ধূমকেতু জানান, বিষয়টি দুঃখজনক। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী পালনের সময়ও আমাদের দেখতে হয় একজন সম্মুখযুদ্ধে শহীদ ও খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধার নাম স্মৃতিস্তম্ভে শহীদদের তালিকায় নেই। অথচ বর্তমান সরকার মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সরকার। দ্রুত স্মৃতিসৌধে শহীদ তালিকায় বীর প্রতীক ওয়ালিউল হোসেনের নাম অন্তর্ভুক্তির দাবি জানান তিনি।
এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক ড. মনছুর আলম খান বলেন, ‘শিগগিরই খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ওয়ালিউল হোসেনের নাম স্মৃতিস্তম্ভে অন্তর্ভুক্ত করা হবে। এ ছাড়া তাঁর কবর এখনো চিহ্নিত করা হয়নি। মন্ত্রণালয়ের মধ্যমে তা চিহ্নিতের চেষ্টা করব। প্রয়োজনে কীভাবে কবরটি তাঁর গ্রামে নিয়ে আসা যায় সে চেষ্টাও করা হবে।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে