সম্পাদকীয়
চার্লি চ্যাপলিন একাধারে ছিলেন অভিনেতা, পরিচালক, চিত্রনাট্যকার ও সংগীতকার। এমনকি চেলো, বেহালা ও পিয়ানো বাজানোতেও ছিলেন সিদ্ধহস্ত। এসব শিখেছিলেন কোনো গুরুর দীক্ষা ছাড়াই! প্রতিটি ছবির সংগীত রচনা করেছেন নিজে। কোনো ধরনের প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা তাঁর ছিল না।
তিনি লন্ডনের এক বস্তিতে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর মা-বাবা দুজনই ছিলেন থিয়েটার মঞ্চের গায়ক-গায়িকা। গান গেয়ে তাঁরা যে সামান্য আয় করতেন, তা দিয়ে কোনো রকমে সংসার চলত। একসময় তাঁদের বিচ্ছেদ হয়।
দুস্থ শিশুদের স্কুলে প্রাথমিক শিক্ষালাভ করেন চার্লি। সাত বছর বয়সেই আয়-রোজগারে নামতে হয় তাঁকে। নয় বছর বয়স থেকে মঞ্চে কৌতুকশিল্পী হিসেবে প্রতিভার পরিচয় দিতে থাকেন। ১৯১০ সালে ‘ফ্রেড কার্নো’ থিয়েটার কোম্পানির সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যান শো করতে। একুশ মাসের ট্যুর শেষে ১৯১২ সালে ইংল্যান্ডে ফিরে এলেও তাঁর প্রতিভা তাঁকে আবার টেনে নিয়ে যায় যুক্তরাষ্ট্রে। নিউইয়র্ক মোশন পিকচার কোম্পানির দাওয়াতে প্রবেশ করেন হলিউডে। সেখানেই ধীরে ধীরে হয়ে ওঠেন চলচ্চিত্র জগতের রাজা।
১৯২০ সালের শেষ দিকে তিনি সিটি লাইটস (১৯৩১), মডার্ন টাইমস (১৯৩৬), দ্য গ্রেট ডিকটেটর (১৯৪০), লাইমলাইট (১৯৫০) প্রভৃতি চমৎকার সব সিনেমা নির্মাণ করে চলচ্চিত্রপ্রেমীদের আস্থাভাজন হয়ে ওঠেন। অভিনয়ও করেছেন এসব সিনেমায়। দর্শকেরা তাঁর চমৎকার ও অতুলনীয় হাস্যরসের উদ্রেককারী অভিনয়ে মুগ্ধ হয়ে যেতেন।
তিনি প্রগতিশীল, মানবতাবাদী ও সাম্যবাদে বিশ্বাসী ছিলেন। যেকোনো বৈষম্য, অন্যায়ের বিরুদ্ধে সমালোচনায় ছিলেন অকুতোভয়।হাসাতে হাসাতেই কষে চড় মারিয়েছেন পুঁজিবাদের গালে। যুক্তরাষ্ট্রের অভিজাত সমাজের সমালোচনাও বাদ যায়নি তাঁর সিনেমায়।
এ কারণে মার্কিন গোয়েন্দা বিভাগের রোশানলে পড়ে পঞ্চাশের দশকের শুরুতে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বাধ্য হন তিনি। এরপর সুইজারল্যান্ডে চলে যান। ভবঘুরের জীবন কাহিনি থেকে বেরিয়ে নতুন আঙ্গিকের ছায়াছবি নির্মাণ শুরু করেন সেখানে।
চার্লি চ্যাপলিন মৃত্যুবরণ করেন ১৯৭৭ সালের ২৫ ডিসেম্বর।
চার্লি চ্যাপলিন একাধারে ছিলেন অভিনেতা, পরিচালক, চিত্রনাট্যকার ও সংগীতকার। এমনকি চেলো, বেহালা ও পিয়ানো বাজানোতেও ছিলেন সিদ্ধহস্ত। এসব শিখেছিলেন কোনো গুরুর দীক্ষা ছাড়াই! প্রতিটি ছবির সংগীত রচনা করেছেন নিজে। কোনো ধরনের প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা তাঁর ছিল না।
তিনি লন্ডনের এক বস্তিতে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর মা-বাবা দুজনই ছিলেন থিয়েটার মঞ্চের গায়ক-গায়িকা। গান গেয়ে তাঁরা যে সামান্য আয় করতেন, তা দিয়ে কোনো রকমে সংসার চলত। একসময় তাঁদের বিচ্ছেদ হয়।
দুস্থ শিশুদের স্কুলে প্রাথমিক শিক্ষালাভ করেন চার্লি। সাত বছর বয়সেই আয়-রোজগারে নামতে হয় তাঁকে। নয় বছর বয়স থেকে মঞ্চে কৌতুকশিল্পী হিসেবে প্রতিভার পরিচয় দিতে থাকেন। ১৯১০ সালে ‘ফ্রেড কার্নো’ থিয়েটার কোম্পানির সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যান শো করতে। একুশ মাসের ট্যুর শেষে ১৯১২ সালে ইংল্যান্ডে ফিরে এলেও তাঁর প্রতিভা তাঁকে আবার টেনে নিয়ে যায় যুক্তরাষ্ট্রে। নিউইয়র্ক মোশন পিকচার কোম্পানির দাওয়াতে প্রবেশ করেন হলিউডে। সেখানেই ধীরে ধীরে হয়ে ওঠেন চলচ্চিত্র জগতের রাজা।
১৯২০ সালের শেষ দিকে তিনি সিটি লাইটস (১৯৩১), মডার্ন টাইমস (১৯৩৬), দ্য গ্রেট ডিকটেটর (১৯৪০), লাইমলাইট (১৯৫০) প্রভৃতি চমৎকার সব সিনেমা নির্মাণ করে চলচ্চিত্রপ্রেমীদের আস্থাভাজন হয়ে ওঠেন। অভিনয়ও করেছেন এসব সিনেমায়। দর্শকেরা তাঁর চমৎকার ও অতুলনীয় হাস্যরসের উদ্রেককারী অভিনয়ে মুগ্ধ হয়ে যেতেন।
তিনি প্রগতিশীল, মানবতাবাদী ও সাম্যবাদে বিশ্বাসী ছিলেন। যেকোনো বৈষম্য, অন্যায়ের বিরুদ্ধে সমালোচনায় ছিলেন অকুতোভয়।হাসাতে হাসাতেই কষে চড় মারিয়েছেন পুঁজিবাদের গালে। যুক্তরাষ্ট্রের অভিজাত সমাজের সমালোচনাও বাদ যায়নি তাঁর সিনেমায়।
এ কারণে মার্কিন গোয়েন্দা বিভাগের রোশানলে পড়ে পঞ্চাশের দশকের শুরুতে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বাধ্য হন তিনি। এরপর সুইজারল্যান্ডে চলে যান। ভবঘুরের জীবন কাহিনি থেকে বেরিয়ে নতুন আঙ্গিকের ছায়াছবি নির্মাণ শুরু করেন সেখানে।
চার্লি চ্যাপলিন মৃত্যুবরণ করেন ১৯৭৭ সালের ২৫ ডিসেম্বর।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৩ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগে