বেলাল হোসাইন, রামগড় (খাগড়াছড়ি)
খাগড়াছড়ির রামগড় পৌরসভায় কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বকেয়া বেতন ২ কোটি ৯০ লাখ টাকা। গত ৩৯ মাস ধরে তাঁদের বেতন-ভাতা দেওয়া হচ্ছে না। বেতন না পেয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। অথচ পৌরসভার মাসিক আয় বেতন-ভাতার চেয়ে ১০ গুণ বেশি। এ অবস্থার জন্য পৌর মেয়রের আন্তরিকতার অভাবকে দায়ী করছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
জানা গেছে, ২০০১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় রামগড় পৌরসভা। কাগজে-কলমে দ্বিতীয় শ্রেণির পৌরসভা এটি। পৌরসভায় কর্মকর্তা-কর্মচারীর সংখ্যা ৪৭ জন। এদের মধ্যে স্থায়ী ৩০ এবং অস্থায়ী ১৭ জন। বর্তমান পৌর মেয়র কাজী রিপন ২০১১ সালে রামগড় পৌরসভার মেয়রের দায়িত্ব গ্রহণের আগে বকেয়া বেতন ছিল ১৮ লাখ টাকা। তিনি দায়িত্ব গ্রহণের পর তা এসে দাঁড়ায় ২ কোটি ৯০ লাখ টাকায়। ৪৭ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীর মধ্যে স্থায়ী ৩০ জন এবং অস্থায়ী ১৭ জন। প্রতি মাসে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন দিতে হয় ৮ লাখ টাকা। কিন্তু পৌরসভার মাসিক আয় ৮০-৯০ লাখ টাকা।
এদিকে নতুন মেয়র শপথ নেওয়ার আগেই শারীরিক অসুস্থতা দেখিয়ে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি চেয়ে আবেদন করেছেন বর্তমান পৌর মেয়র। বর্তমানে কর্মস্থলে মেয়র না থাকায় স্থবিরতা বিরাজ করছে সব ক্ষেত্রে। আর ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে পৌরসভার নাগরিকদের।
পৌরসভার কর্মকর্তা-কর্মচারীরা জানান, ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ৩৯ মাস ধরে তাঁদের বকেয়া বেতন দেওয়া হচ্ছে না। বর্তমানে বকেয়া বেতনের পরিমাণ ২ কোটি ৯০ লাখ টাকা। এর মধ্যে পানি সরবরাহ শাখায় কর্মরত ৩ জন কর্মচারীর ৪৫ মাসের বেতন-ভাতা বাকি। বর্তমান পৌর মেয়র কাজী শাহজাহান রিপন দায়িত্বভার গ্রহণের পর থেকে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বেতন-ভাতা অনিয়মিত হয়ে যায়। ফলে মানবেতর জীবন কাটাতে হচ্ছে।
রামগড় পৌরসভার কর নির্ধারক মোহাম্মদ শাহ আলম জানান, বর্তমান মেয়র দায়িত্বভার গ্রহণের পর থেকে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা অনিয়মিত হয়ে যায়। ২০১১ সালের পর থেকে কয়েক মাস পরপর বেতন দেওয়া হতো। তাও মূল বেতনের অর্ধেক। তবে ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরের পর থেকে আর বেতন দেওয়া হয়নি। বর্তমানে বকেয়া ভাতার পরিমাণ ২ কোটি ৯০ লাখ টাকা। মেয়র এখন পৌরসভায় ও আসেন না। তিনি আরও জানান, পৌরসভায় মাসে সর্বমোট ৮ লাখ টাকা বেতন দিতে হয়। এদিকে পৌরসভার মাসিক আয় ৮০ থেকে ৯০ লাখ টাকা।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মচারী বলেন, ‘মেয়রের টাকার অভাব নেই। তিনি বিলাসবহুল জীবনযাপন করেন। কর্মচারীদের কথা ভাবার সময় নেই তাঁর। কিন্তু আমরা সীমিত বেতনে চাকরি করি। বেতনের ওপরই পরিবার নির্ভরশীল। দীর্ঘদিন বেতন না দেওয়ায় মানবেতর জীবনযাপন করছি। আত্মীয়স্বজন থেকে ধার নিয়ে সংসার চালাতে হচ্ছে। এমন হয়েছে যে, ঈদে ছেলেমেয়েকে নতুন জামাকাপড় কিনে দিতে পারিনি। খুব কষ্ট লাগে এসব ভাবলে।’
রামগড় পৌরসভা সূত্রে জানা গেছে, ১৬ নভেম্বর শারীরিক অসুস্থতা দেখিয়ে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি চেয়েছেন বর্তমান পৌর মেয়র কাজী শাহজাহান রিপন। এরপর থেকে পৌরসভায় আসেননি তিনি। নতুন মেয়র দায়িত্ব নেওয়ার পূর্বে তাঁর এমন কাণ্ডে তীব্র ভোগান্তিতে পড়েছে পৌরবাসী।
কথা হয় পৌরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা মোহাম্মদ মাসুমের সঙ্গে। তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘সাত দিন ধরে পৌরসভায় আসছি একটি কাজে। মেয়র না থাকায় এটি হচ্ছে না। সেবা না পেয়ে আমার মতো প্রতিদিন অনেকজন ফিরে যাচ্ছেন।’
রামগড় পৌরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর বাদশা মিয়া জানান, কাউন্সিলরদের ও বেতন-ভাতা বাকি। সর্বশেষ গত ৫ মাসে কোনো বেতন-ভাতা পাননি কাউন্সিলররা। কাউন্সিলরদের বকেয়া বেতন ৬ লাখ ৯০ হাজার টাকা।
এদিকে সরেজমিন পৌরসভায় গেলে মেয়র কাজী রিপনকে তাঁর কার্যালয়ে পাওয়া যায়নি। মোবাইল ফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তিনি কোনো সাড়া দেননি।
রামগড় পৌরসভার প্যানেল মেয়র আহসান উল্যাহ জানান, বেতন-ভাতা দেওয়ার বিষয়টি পৌর মেয়রের এখতিয়ার। তিনি এ বিষয়ে কিছুই জানেন না।
রামগড় পৌরসভার নবনির্বাচিত মেয়র রফিকুল আলম কামাল বলেন, ‘কর্মকর্তা-কর্মচারীদের এত বেতন-ভাতা বাকি খুবই দুঃখজনক। তাঁরা তাঁদের মানবেতর জীবনযাপনের কথা বলেছেন। তবে আমি দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে নিয়মিত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা পরিশোধ করার সর্বোচ্চ চেষ্টা করব। আয় থাকা সত্ত্বেও বকেয়া বেতন কেন পরিশোধ করা হয়নি, তা খতিয়ে দেখব।’
নবনির্বাচিত মেয়র রফিকুল আলম আরও বলেন, ‘নতুন মেয়র হিসেবে আমি শপথ নেওয়ার আগে বর্তমান মেয়র পৌরসভায় না আসায় মানুষ সেবা পাচ্ছেন না। এভাবে অব্যাহতি নিয়ে নেওয়া দায়িত্বজ্ঞানহীনতার পরিচয়।’
খাগড়াছড়ির রামগড় পৌরসভায় কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বকেয়া বেতন ২ কোটি ৯০ লাখ টাকা। গত ৩৯ মাস ধরে তাঁদের বেতন-ভাতা দেওয়া হচ্ছে না। বেতন না পেয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। অথচ পৌরসভার মাসিক আয় বেতন-ভাতার চেয়ে ১০ গুণ বেশি। এ অবস্থার জন্য পৌর মেয়রের আন্তরিকতার অভাবকে দায়ী করছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
জানা গেছে, ২০০১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় রামগড় পৌরসভা। কাগজে-কলমে দ্বিতীয় শ্রেণির পৌরসভা এটি। পৌরসভায় কর্মকর্তা-কর্মচারীর সংখ্যা ৪৭ জন। এদের মধ্যে স্থায়ী ৩০ এবং অস্থায়ী ১৭ জন। বর্তমান পৌর মেয়র কাজী রিপন ২০১১ সালে রামগড় পৌরসভার মেয়রের দায়িত্ব গ্রহণের আগে বকেয়া বেতন ছিল ১৮ লাখ টাকা। তিনি দায়িত্ব গ্রহণের পর তা এসে দাঁড়ায় ২ কোটি ৯০ লাখ টাকায়। ৪৭ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীর মধ্যে স্থায়ী ৩০ জন এবং অস্থায়ী ১৭ জন। প্রতি মাসে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন দিতে হয় ৮ লাখ টাকা। কিন্তু পৌরসভার মাসিক আয় ৮০-৯০ লাখ টাকা।
এদিকে নতুন মেয়র শপথ নেওয়ার আগেই শারীরিক অসুস্থতা দেখিয়ে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি চেয়ে আবেদন করেছেন বর্তমান পৌর মেয়র। বর্তমানে কর্মস্থলে মেয়র না থাকায় স্থবিরতা বিরাজ করছে সব ক্ষেত্রে। আর ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে পৌরসভার নাগরিকদের।
পৌরসভার কর্মকর্তা-কর্মচারীরা জানান, ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ৩৯ মাস ধরে তাঁদের বকেয়া বেতন দেওয়া হচ্ছে না। বর্তমানে বকেয়া বেতনের পরিমাণ ২ কোটি ৯০ লাখ টাকা। এর মধ্যে পানি সরবরাহ শাখায় কর্মরত ৩ জন কর্মচারীর ৪৫ মাসের বেতন-ভাতা বাকি। বর্তমান পৌর মেয়র কাজী শাহজাহান রিপন দায়িত্বভার গ্রহণের পর থেকে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বেতন-ভাতা অনিয়মিত হয়ে যায়। ফলে মানবেতর জীবন কাটাতে হচ্ছে।
রামগড় পৌরসভার কর নির্ধারক মোহাম্মদ শাহ আলম জানান, বর্তমান মেয়র দায়িত্বভার গ্রহণের পর থেকে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা অনিয়মিত হয়ে যায়। ২০১১ সালের পর থেকে কয়েক মাস পরপর বেতন দেওয়া হতো। তাও মূল বেতনের অর্ধেক। তবে ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরের পর থেকে আর বেতন দেওয়া হয়নি। বর্তমানে বকেয়া ভাতার পরিমাণ ২ কোটি ৯০ লাখ টাকা। মেয়র এখন পৌরসভায় ও আসেন না। তিনি আরও জানান, পৌরসভায় মাসে সর্বমোট ৮ লাখ টাকা বেতন দিতে হয়। এদিকে পৌরসভার মাসিক আয় ৮০ থেকে ৯০ লাখ টাকা।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মচারী বলেন, ‘মেয়রের টাকার অভাব নেই। তিনি বিলাসবহুল জীবনযাপন করেন। কর্মচারীদের কথা ভাবার সময় নেই তাঁর। কিন্তু আমরা সীমিত বেতনে চাকরি করি। বেতনের ওপরই পরিবার নির্ভরশীল। দীর্ঘদিন বেতন না দেওয়ায় মানবেতর জীবনযাপন করছি। আত্মীয়স্বজন থেকে ধার নিয়ে সংসার চালাতে হচ্ছে। এমন হয়েছে যে, ঈদে ছেলেমেয়েকে নতুন জামাকাপড় কিনে দিতে পারিনি। খুব কষ্ট লাগে এসব ভাবলে।’
রামগড় পৌরসভা সূত্রে জানা গেছে, ১৬ নভেম্বর শারীরিক অসুস্থতা দেখিয়ে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি চেয়েছেন বর্তমান পৌর মেয়র কাজী শাহজাহান রিপন। এরপর থেকে পৌরসভায় আসেননি তিনি। নতুন মেয়র দায়িত্ব নেওয়ার পূর্বে তাঁর এমন কাণ্ডে তীব্র ভোগান্তিতে পড়েছে পৌরবাসী।
কথা হয় পৌরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা মোহাম্মদ মাসুমের সঙ্গে। তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘সাত দিন ধরে পৌরসভায় আসছি একটি কাজে। মেয়র না থাকায় এটি হচ্ছে না। সেবা না পেয়ে আমার মতো প্রতিদিন অনেকজন ফিরে যাচ্ছেন।’
রামগড় পৌরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর বাদশা মিয়া জানান, কাউন্সিলরদের ও বেতন-ভাতা বাকি। সর্বশেষ গত ৫ মাসে কোনো বেতন-ভাতা পাননি কাউন্সিলররা। কাউন্সিলরদের বকেয়া বেতন ৬ লাখ ৯০ হাজার টাকা।
এদিকে সরেজমিন পৌরসভায় গেলে মেয়র কাজী রিপনকে তাঁর কার্যালয়ে পাওয়া যায়নি। মোবাইল ফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তিনি কোনো সাড়া দেননি।
রামগড় পৌরসভার প্যানেল মেয়র আহসান উল্যাহ জানান, বেতন-ভাতা দেওয়ার বিষয়টি পৌর মেয়রের এখতিয়ার। তিনি এ বিষয়ে কিছুই জানেন না।
রামগড় পৌরসভার নবনির্বাচিত মেয়র রফিকুল আলম কামাল বলেন, ‘কর্মকর্তা-কর্মচারীদের এত বেতন-ভাতা বাকি খুবই দুঃখজনক। তাঁরা তাঁদের মানবেতর জীবনযাপনের কথা বলেছেন। তবে আমি দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে নিয়মিত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা পরিশোধ করার সর্বোচ্চ চেষ্টা করব। আয় থাকা সত্ত্বেও বকেয়া বেতন কেন পরিশোধ করা হয়নি, তা খতিয়ে দেখব।’
নবনির্বাচিত মেয়র রফিকুল আলম আরও বলেন, ‘নতুন মেয়র হিসেবে আমি শপথ নেওয়ার আগে বর্তমান মেয়র পৌরসভায় না আসায় মানুষ সেবা পাচ্ছেন না। এভাবে অব্যাহতি নিয়ে নেওয়া দায়িত্বজ্ঞানহীনতার পরিচয়।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে