সাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি
উজানের পানি তুরাগ নদ হয়ে ঢুকে পড়েছে ঢাকার সাভারের বিভিন্ন নিম্নাঞ্চলে। এ পানি উপজেলার প্রায় ২৫০ হেক্টর জমির ধানখেতে ঢুকেছে। আর মাত্র ১৫-২০ দিন পর চলতি মৌসুমের ধান কাটার সময় থাকলেও হঠাৎ এ পানি আসায় কেটে ফেলতে হচ্ছে আধা পাকা ধান।
গত মঙ্গলবার উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে পানি বৃদ্ধির চিত্র চোখে পড়ে। অনেকেই আধা পাকা ধান কেটে ফেলছেন, কেউ আবার পানি নেমে যাওয়ার অপেক্ষায় আছেন।
উপজেলার বাইপাইলের নতুনপাড়া এলাকার আজিজুর রহমান বলেন, ‘আমি সাড়ে তিন বিঘা জমিতে ব্রি-২৮ ধান চাষ করেছিলাম। ধান কাটার কথা ঈদের পরে, মানে আরও ১৫-২০ দিন পর। ধান মাত্র হলুদ হওয়া শুরু করেছে। আর কয়টা দিন সময় পেলেই পুরোপুরি পেকে যেত। এখন যেভাবে পানি এসেছে, তাতে দু-এক দিনের মধ্যেই ধান কাটতে হবে। না হলে আরও ক্ষতি হয়ে যাবে।’
আজিজুর আরও বলেন, ‘আমার ধানের অর্ধেক ফলনও হবে না। এই অবস্থায় হয়তো টেনেটুনে ৫০-৬০ মণ ধান পাব। অন্যের জমি বর্গা নিয়ে চাষ করি। এই পরিমাণে ধান পেলে তো খরচই উঠবে না।’
এ ব্যাপারে সাভার উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা নাজিয়াত আহমেদ বলেন, এই পরিস্থিতিতে সাভারের প্রায় ২০০ কৃষক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন। তাঁদের ২০০ থেকে ২৫০ হেক্টর জমির ধান এখন হুমকিতে। গত পাঁচ-ছয় বছরে এই সময়ে পানি বাড়েনি। কিন্তু এই বছর হঠাৎই উজানের ঢল এসেছে। সাভারের আমিনবাজার, কাউন্দিয়া, আশুলিয়া, ধামসোনা ও ইয়ারপুর ইউনিয়নের কিছু অংশে পানি বেড়েছে।
নাজিয়াত আহমেদ আরও বলেন, বোরো মৌসুমে এ অঞ্চলের কৃষকেরা ব্রি-২৮, ২৯, ৭২ সহ বেশকিছু জাতের ধান চাষ করেন কৃষকেরা। তবে গত কয়েক দিনের তুলনায় আজকে পানির পরিমাণ কিছুটা কমেছে। ধান যদি কিছুটা পাকে, তাহলে দ্রুত কেটে ফেলার পরামর্শ দেন তিনি।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের (ঢাকা পওর বিভাগ-২) নির্বাহী প্রকৌশলী দেওয়ান আইনুল হক বলেন, দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের নদীগুলোতে পানির চাপ বেশি। যার কারণে ওখান থেকে পানি নিচের দিকে নামছে, তবে মেঘনাতেও পানি বেশি আছে। এ কারণে পদ্মা নদীর এদিকে যেই নদীগুলো আছে, সেগুলো থেকে পশ্চিম পাশের নদীগুলোতে পানিনিষ্কাশন হতে সময় বেশি লাগছে। তবে সাভারের তিন নদ-নদী তুরাগ, ধলেশ্বরী, বংশীর পানি স্বাভাবিক রয়েছে। এখনো এগুলোর পানি বন্যা পরিস্থিতির মতো হয়নি।
উজানের পানি তুরাগ নদ হয়ে ঢুকে পড়েছে ঢাকার সাভারের বিভিন্ন নিম্নাঞ্চলে। এ পানি উপজেলার প্রায় ২৫০ হেক্টর জমির ধানখেতে ঢুকেছে। আর মাত্র ১৫-২০ দিন পর চলতি মৌসুমের ধান কাটার সময় থাকলেও হঠাৎ এ পানি আসায় কেটে ফেলতে হচ্ছে আধা পাকা ধান।
গত মঙ্গলবার উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে পানি বৃদ্ধির চিত্র চোখে পড়ে। অনেকেই আধা পাকা ধান কেটে ফেলছেন, কেউ আবার পানি নেমে যাওয়ার অপেক্ষায় আছেন।
উপজেলার বাইপাইলের নতুনপাড়া এলাকার আজিজুর রহমান বলেন, ‘আমি সাড়ে তিন বিঘা জমিতে ব্রি-২৮ ধান চাষ করেছিলাম। ধান কাটার কথা ঈদের পরে, মানে আরও ১৫-২০ দিন পর। ধান মাত্র হলুদ হওয়া শুরু করেছে। আর কয়টা দিন সময় পেলেই পুরোপুরি পেকে যেত। এখন যেভাবে পানি এসেছে, তাতে দু-এক দিনের মধ্যেই ধান কাটতে হবে। না হলে আরও ক্ষতি হয়ে যাবে।’
আজিজুর আরও বলেন, ‘আমার ধানের অর্ধেক ফলনও হবে না। এই অবস্থায় হয়তো টেনেটুনে ৫০-৬০ মণ ধান পাব। অন্যের জমি বর্গা নিয়ে চাষ করি। এই পরিমাণে ধান পেলে তো খরচই উঠবে না।’
এ ব্যাপারে সাভার উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা নাজিয়াত আহমেদ বলেন, এই পরিস্থিতিতে সাভারের প্রায় ২০০ কৃষক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন। তাঁদের ২০০ থেকে ২৫০ হেক্টর জমির ধান এখন হুমকিতে। গত পাঁচ-ছয় বছরে এই সময়ে পানি বাড়েনি। কিন্তু এই বছর হঠাৎই উজানের ঢল এসেছে। সাভারের আমিনবাজার, কাউন্দিয়া, আশুলিয়া, ধামসোনা ও ইয়ারপুর ইউনিয়নের কিছু অংশে পানি বেড়েছে।
নাজিয়াত আহমেদ আরও বলেন, বোরো মৌসুমে এ অঞ্চলের কৃষকেরা ব্রি-২৮, ২৯, ৭২ সহ বেশকিছু জাতের ধান চাষ করেন কৃষকেরা। তবে গত কয়েক দিনের তুলনায় আজকে পানির পরিমাণ কিছুটা কমেছে। ধান যদি কিছুটা পাকে, তাহলে দ্রুত কেটে ফেলার পরামর্শ দেন তিনি।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের (ঢাকা পওর বিভাগ-২) নির্বাহী প্রকৌশলী দেওয়ান আইনুল হক বলেন, দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের নদীগুলোতে পানির চাপ বেশি। যার কারণে ওখান থেকে পানি নিচের দিকে নামছে, তবে মেঘনাতেও পানি বেশি আছে। এ কারণে পদ্মা নদীর এদিকে যেই নদীগুলো আছে, সেগুলো থেকে পশ্চিম পাশের নদীগুলোতে পানিনিষ্কাশন হতে সময় বেশি লাগছে। তবে সাভারের তিন নদ-নদী তুরাগ, ধলেশ্বরী, বংশীর পানি স্বাভাবিক রয়েছে। এখনো এগুলোর পানি বন্যা পরিস্থিতির মতো হয়নি।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে