মাসুদ পারভেজ, কালীগঞ্জ (সাতক্ষীরা)
শীতের আগমনে কালীগঞ্জে লেপ-তোশক তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন কারিগররা। সেই প্রাচীনকাল থেকেই মূলত গ্রামাঞ্চলের মানুষেরা রাতে শীত নিবারণে লেপ-তোশক ব্যবহার করে আসছেন।
তাই শীত জেঁকে বসার আগেই আগাম প্রস্তুতি হিসেবে লেপ-তোশক বানাতে ক্রেতারাও ভিড় করছেন উপজেলার বিভিন্ন লেপ-তোশকের দোকানগুলোতে। কালীগঞ্জ উপজেলার লেপ-তোশক কারিগররা দেশের বিভিন্ন স্থানে গিয়ে ফেরি করে লেপ তোশক বিক্রি করে থাকে।
সরেজমিনে উপজেলার মৌতলা ইউনিয়ন ঘুরে প্রায় শত শত লেপ-তোশকের কারখানা দেখা গেছে। এ সব কারখানায় অর্ডারের লেপ-তোশকের পাশাপাশি তৈরি করে রাখা লেপ-তোশক সারি সারি সাজিয়ে রাখা হয়েছে। আর কারখানা মালিক-কারিগররা সবাই লেপ-তোশক তৈরি ও সেলাইয়ের কাজে ব্যস্ত সময় পার করছেন।
তুলা ও আকার ভেদে এ সকল কারখানা গুলোতে বিভিন্ন দামে পাইকারি ও খুচরা বিক্রি করা হচ্ছে। তবে কয়েকজন ক্রেতারা অভিযোগ করে বলেন, অন্যান্য বছর গুলোর মতো এ বছর এখনো শীত জেঁকে বসার আগেই দাম কিছুটা বেড়েছে। তবুও দাম যাই হোক প্রয়োজন তাই কিনতে তো হবেই।
সরেজমিনে উপজেলার মৌতলা ইউনিয়নের পানিয়া, রানিতলা, নরহরকাটি, পরমানন্দকাটি, সিডস্টোরসহ বিভিন্ন এলাকার কারিগররা জানান, বছরের বেশির ভাগ (প্রায় ৮ মাস) সময়ই তাঁদের অলস সময় কাটাতে হয়। শুধুমাত্র শীতের চার মাস লেপ-তোশক তৈরির কারিগর ও এলাকায় ব্যস্ততা বেড়ে যায়। করোনা পরিস্থিতির কারণে গত বছর শীতের সময়-সময় তারা খুব অসহায় অবস্থায় দিন পার করেছে। বেচাকেনা করতে পারেননি বললেও চলে। আর গত বছরের করোনার প্রভাবে অন্যান্য বছর এগুলোর তুলনায় এবারে শীতের লেপ-তোশকের চাহিদা কম। তাই ক্রেতাদের উপস্থিতি এখন পর্যন্ত সন্তোষজনক না। তা ছাড়া উপজেলার সব এলাকায় এখনো ধান কাটা পুরোপুরি শেষ হয়নি। আর শীত জেঁকে না বসায় লেপ-তোশকের চাহিদা এখনো খুব বেশি না।
দাম বাড়ার ব্যাপারে জানতে চাইলে উপজেলার বিভিন্ন এলাকার কারিগর ও ব্যবসায়ীরা এ প্রতিবেদককে জানান, এ বছর লেপ-তোশক তৈরির বিভিন্ন উপকরণের দাম আগের তুলনায় কিছুটা বেড়েছে। তবুও তারা আগের তুলনায় খুব বেশি দাম বাড়াইনি। একেকটি লেপ এখন ১০০০ থেকে ১২০০ টাকায় বিক্রি করছেন তাঁরা। আর তোশক বিক্রি করছেন ৭০০-৮০০ টাকা। এ ক্ষেত্রে একটি লেপ বা তোশক তৈরিতে একজন কারিগর ১০০ টাকা থেকে ১৫০ টাকা মজুরি ও অন্যান্য উপকরণের দাম বাদ দিয়ে তাঁদের লাভ হয় সীমিত।
অনেকেই আবার আক্ষেপ করে বলেন, আধুনিক যন্ত্রে উৎপাদিত কম্বল-ম্যাট্রেক্স এখন সহজলভ্য। তা ছাড়া বাহারি রং-বেরঙের ওই কম্বল-ম্যাট্রেক্সের দামও সাধ্যের মধ্যে তাই আগের তুলনায় বর্তমানে লেপ-তোশকের চাহিদা কমেছে বহুলাংশে।
তবে চলতি শীত মৌসুমে লেপ-তোশকের চাহিদা এখনো তুলনামূলক কম থাকায় ব্যবসায়ীদের পাশাপাশি কারিগরদেরও উপার্জন কমে গেছে। তবে শীত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে চাহিদা বাড়তে পারে এমনটাই আশা করছেন উপজেলার সর্বস্তরের কারিগর ও ব্যবসায়ীরা।
শীতের আগমনে কালীগঞ্জে লেপ-তোশক তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন কারিগররা। সেই প্রাচীনকাল থেকেই মূলত গ্রামাঞ্চলের মানুষেরা রাতে শীত নিবারণে লেপ-তোশক ব্যবহার করে আসছেন।
তাই শীত জেঁকে বসার আগেই আগাম প্রস্তুতি হিসেবে লেপ-তোশক বানাতে ক্রেতারাও ভিড় করছেন উপজেলার বিভিন্ন লেপ-তোশকের দোকানগুলোতে। কালীগঞ্জ উপজেলার লেপ-তোশক কারিগররা দেশের বিভিন্ন স্থানে গিয়ে ফেরি করে লেপ তোশক বিক্রি করে থাকে।
সরেজমিনে উপজেলার মৌতলা ইউনিয়ন ঘুরে প্রায় শত শত লেপ-তোশকের কারখানা দেখা গেছে। এ সব কারখানায় অর্ডারের লেপ-তোশকের পাশাপাশি তৈরি করে রাখা লেপ-তোশক সারি সারি সাজিয়ে রাখা হয়েছে। আর কারখানা মালিক-কারিগররা সবাই লেপ-তোশক তৈরি ও সেলাইয়ের কাজে ব্যস্ত সময় পার করছেন।
তুলা ও আকার ভেদে এ সকল কারখানা গুলোতে বিভিন্ন দামে পাইকারি ও খুচরা বিক্রি করা হচ্ছে। তবে কয়েকজন ক্রেতারা অভিযোগ করে বলেন, অন্যান্য বছর গুলোর মতো এ বছর এখনো শীত জেঁকে বসার আগেই দাম কিছুটা বেড়েছে। তবুও দাম যাই হোক প্রয়োজন তাই কিনতে তো হবেই।
সরেজমিনে উপজেলার মৌতলা ইউনিয়নের পানিয়া, রানিতলা, নরহরকাটি, পরমানন্দকাটি, সিডস্টোরসহ বিভিন্ন এলাকার কারিগররা জানান, বছরের বেশির ভাগ (প্রায় ৮ মাস) সময়ই তাঁদের অলস সময় কাটাতে হয়। শুধুমাত্র শীতের চার মাস লেপ-তোশক তৈরির কারিগর ও এলাকায় ব্যস্ততা বেড়ে যায়। করোনা পরিস্থিতির কারণে গত বছর শীতের সময়-সময় তারা খুব অসহায় অবস্থায় দিন পার করেছে। বেচাকেনা করতে পারেননি বললেও চলে। আর গত বছরের করোনার প্রভাবে অন্যান্য বছর এগুলোর তুলনায় এবারে শীতের লেপ-তোশকের চাহিদা কম। তাই ক্রেতাদের উপস্থিতি এখন পর্যন্ত সন্তোষজনক না। তা ছাড়া উপজেলার সব এলাকায় এখনো ধান কাটা পুরোপুরি শেষ হয়নি। আর শীত জেঁকে না বসায় লেপ-তোশকের চাহিদা এখনো খুব বেশি না।
দাম বাড়ার ব্যাপারে জানতে চাইলে উপজেলার বিভিন্ন এলাকার কারিগর ও ব্যবসায়ীরা এ প্রতিবেদককে জানান, এ বছর লেপ-তোশক তৈরির বিভিন্ন উপকরণের দাম আগের তুলনায় কিছুটা বেড়েছে। তবুও তারা আগের তুলনায় খুব বেশি দাম বাড়াইনি। একেকটি লেপ এখন ১০০০ থেকে ১২০০ টাকায় বিক্রি করছেন তাঁরা। আর তোশক বিক্রি করছেন ৭০০-৮০০ টাকা। এ ক্ষেত্রে একটি লেপ বা তোশক তৈরিতে একজন কারিগর ১০০ টাকা থেকে ১৫০ টাকা মজুরি ও অন্যান্য উপকরণের দাম বাদ দিয়ে তাঁদের লাভ হয় সীমিত।
অনেকেই আবার আক্ষেপ করে বলেন, আধুনিক যন্ত্রে উৎপাদিত কম্বল-ম্যাট্রেক্স এখন সহজলভ্য। তা ছাড়া বাহারি রং-বেরঙের ওই কম্বল-ম্যাট্রেক্সের দামও সাধ্যের মধ্যে তাই আগের তুলনায় বর্তমানে লেপ-তোশকের চাহিদা কমেছে বহুলাংশে।
তবে চলতি শীত মৌসুমে লেপ-তোশকের চাহিদা এখনো তুলনামূলক কম থাকায় ব্যবসায়ীদের পাশাপাশি কারিগরদেরও উপার্জন কমে গেছে। তবে শীত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে চাহিদা বাড়তে পারে এমনটাই আশা করছেন উপজেলার সর্বস্তরের কারিগর ও ব্যবসায়ীরা।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে