সাভার (ঢাকা) ও শ্রীপুর (গাজীপুর) প্রতিনিধি
পঞ্চম ধাপে গত বুধবার ঢাকার সাভারের ১১টি ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) ও গাজীপুরের শ্রীপুরের ৮ ইউপিতে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই ইউপিগুলোতে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন করা অর্ধেক প্রার্থীই তাঁদের জামানত হারিয়েছেন। সচেতন মহল ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক মনে করছেন, দলীয় প্রতীকে নির্বাচন, সঠিক প্রার্থীকে মনোনয়ন না দেওয়া, দলীয় প্রভাব, নিজের পরিচিত বাড়াতে অনেকেই প্রার্থী হওয়ায় এ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।
সাভারের ১১টি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পদে ৫৩ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। তাঁদের মধ্যে তেঁতুলঝোড়া ইউপিতে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন আওয়ামী লীগের প্রার্থী ফখরুল আলম সমর। বাকি ১০ ইউপিতে ৫২ জন প্রার্থীর মধ্যে জামানত হারান ২৬ প্রার্থী।
উপজেলার কাউন্দিয়া ইউপিতে জামানত হারিয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মেশের আলী। এই ইউপিতে মোট প্রদত্ত ভোটের সংখ্যা ১৩ হাজার ৮৭৫। এর মধ্যে মেশের পেয়েছেন মাত্র ৮৫৮টি ভোট। একই ইউপিতে জামানত হারিয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী সাহাবুদ্দিন কবিরাজ।
ক্ষমতাসীন দল থেকে মনোনয়ন পেয়েও জামানত হারানোর ব্যাপারে মেশের আলী বলেন, ‘আমি নৌকা প্রতীক পেয়েছি ঠিকই, কিন্তু স্থানীয় আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগকে পাশে পাইনি। তারা আমার পক্ষে কাজ না করায় আমার ভরাডুবি হয়েছে।’
সাভার সদর ইউপিতে জামানত হারিয়েছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মনোনীত হাতপাখা প্রতীকের প্রার্থী আল-মাহমুদ বিশ্বাস, বনগাঁও ইউপিতে মোক্তার হোসেন (হাতপাখা), ভাকুর্তা ইউপিতে জামানত হারিয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী নাছির উদ্দিন, মো. নুরুল আমিন, শহিদুল ইসলাম ও হাতপাখার মাহমুদুল হাসান মোরতাজ।
আমিনবাজার ইউপিতে জামানত হারিয়েছেন মাওলানা শফিকুর রহমান (হাতপাখা), বিরুলিয়ায় জাতীয় পার্টির লাঙল প্রতীকের মো. উজির মাহমুদ, স্বতন্ত্র মো. গিয়াস উদ্দিন, মো. মহসীন মণ্ডল ও মো. শাহীন মিয়া। ইয়ারপুর ইউপিতে মোকলেছুর রহমান (হাতপাখা) ও মো. আল কামরান (লাঙল)। শিমুলিয়া ইউপিতে ফয়েজ হোসেন (হাতপাখা), স্বতন্ত্র প্রার্থী জাকির, মো. ইকবাল হোসেন, মো. জিয়াউর রহমান ও মো. সাইদুর রহমান।
আশুলিয়া ইউপিতে জামানত হারিয়েছেন আ. কাইয়ুম (হাতপাখা) ও জাকের পার্টি মনোনীত গোলাপ ফুল প্রতীকের প্রার্থী মো. বদরুল আলম। পাথালিয়া ইউপিতে মো. আলফাজ উদ্দিন সিরনিয়াবাত (হাতপাখা), মো. কুটি মিয়া (গোলাপ ফুল) ও স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. শাহজাহান সিরাজ।
এদিকে, গাজীপুরের শ্রীপুরের ৮ ইউপির নির্বাচন চেয়ারম্যান পদে অংশ নেন ৫৫ জন। তাঁদের মধ্যে ২৭ জন জামানত হারিয়েছেন।
জামানত হারানো প্রার্থীরা হলেন তেলিহাটি ইউনিয়নে তোফাজ্জল হোসেন (হাতপাখা) ও হারুন অর রশিদ (চশমা); মাওনা ইউনিয়নে মো. ছেলেমত (গোলাপ ফুল), মো. জহিরুল ইসলাম (ঘোড়া), মো. শহিদুল ইসলাম (আনারস) ও মো. সুরুজ মিয়া (হাতপাখা); বরমী ইউনিয়নে মো. মাহফুজুর রহমান মোড়ল (গোলাপ ফুল), মো. মাহাদী হাসান (হাতপাখা), মো. তোফায়েল আহমেদ (টেলিফোন), খায়রুজ্জামান (চশমা) ও খায়রুজ্জামান শামীম (ঘোড়া)।
এ ছাড়া রাজাবাড়ী ইউনিয়নে মো. ইমরান হাসান (গোলাপ ফুল), মো. কায়কুবাদ (মোটরসাইকেল), মো. শাহ্ আলম (লাঙল) ও মো. শফিউদ্দিন দেওয়ান (ঘোড়া); কাওরাইদ ইউনিয়নে মো. মাইজুদ্দিন (মোটরসাইকেল), মো. জহুর উদ্দিন (গোলাপ ফুল), আফজাল হোসেন মণ্ডল (চশমা), মো. সোহেল রানা (হাতপাখা) ও এ কে এম রিপন আনসারী (আনারস) জামানত হারিয়েছেন।
আরও যাঁরা জামানত হারিয়েছেন তাঁরা হলেন গোসিংগা ইউনিয়নে মো. লেহাজ উদ্দিন সরকার (হাতপাখা), মো. জোনায়েদ আল হাবিব (খেজুরগাছ), আব্দুল কাদির (লাঙল); গাজীপুর ইউনিয়নে মো. রুহুল আমিন (হাতপাখা), মো. মমতাজ উদ্দিন (গোলাপ ফুল), পি এম শামীম সাজিদ (মোটরসাইকেল) ও মো. আমিনুল ইসলাম (মোটরসাইকেল)।
সাভার উপজেলার নির্বাচন কর্মকর্তা মো. ফখর উদ্দিন শিকদার বলেন, নির্বাচনের নিয়ম অনুসারে মোট প্রদত্ত ভোটের আট ভাগের একভাগ ভোট না পেলে তিনি জামানত হারাবেন। যাঁরা জামানত ফেরত পাবেন বা যাঁরা হারাবেন সে প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে প্রায় তিন মাস সময় লাগে।
সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) গাজীপুর জেলা শাখার সভাপতি অধ্যাপক আমজাদ হোসেন বলেন, ‘নির্বাচনে যিনি প্রার্থী হয়েছেন, তাঁর জনপ্রিয়তার ওপর নির্ভর করে জয়-পরাজয়। প্রার্থীর জনপ্রিয়তাকে ভোটাররা বেশি প্রাধান্য দিয়ে থাকেন। আবার আরেকটি বিষয় হলো অবাধ, স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে দেখা যায় বেশি প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয় না। তখন জনগণ তাঁর সঠিক পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে পারেন। সব মিলিয়ে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলে এ সংখ্যাটা কম হতো।’
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সরকার ও রাজনীতি বিভাগের অধ্যাপক বশির আহমেদ বলেন, ইউপি নির্বাচন দলীয় প্রতীকে হচ্ছে। ফলে স্বতন্ত্র প্রার্থীর প্রতি জনগণের আস্থা হয়তো কম থাকে। কারণ, তাঁরা নির্বাচিত হলেও তেমন উন্নয়নকাজ করতে পারবেন না—এমন ধারণা জনগণের। সরকারদলীয় প্রার্থীরাও এমন প্রচার করেন।
বশির আহমেদ বলেন, অনেকে রাজনীতিতে জড়িত নেই বা কৌশলই জানেন না। তবে নিজেকে পরিচিত করতে এবং অনেকে না বুঝেই প্রার্থী হচ্ছেন। ইউপি নির্বাচনে দলীয় প্রতীকে নির্বাচন না থাকলে তৃণমূল পর্যায়ে রাজনীতির আরও সুন্দর পরিবেশ বজায় থাকবে। এ ছাড়া রাজনৈতিক কৌশল বা অবস্থান বুঝে নির্বাচনে অংশ নিলে জামানত হারানো সংখ্যা ভবিষ্যতে কমে আসবে।
পঞ্চম ধাপে গত বুধবার ঢাকার সাভারের ১১টি ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) ও গাজীপুরের শ্রীপুরের ৮ ইউপিতে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই ইউপিগুলোতে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন করা অর্ধেক প্রার্থীই তাঁদের জামানত হারিয়েছেন। সচেতন মহল ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক মনে করছেন, দলীয় প্রতীকে নির্বাচন, সঠিক প্রার্থীকে মনোনয়ন না দেওয়া, দলীয় প্রভাব, নিজের পরিচিত বাড়াতে অনেকেই প্রার্থী হওয়ায় এ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।
সাভারের ১১টি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পদে ৫৩ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। তাঁদের মধ্যে তেঁতুলঝোড়া ইউপিতে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন আওয়ামী লীগের প্রার্থী ফখরুল আলম সমর। বাকি ১০ ইউপিতে ৫২ জন প্রার্থীর মধ্যে জামানত হারান ২৬ প্রার্থী।
উপজেলার কাউন্দিয়া ইউপিতে জামানত হারিয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মেশের আলী। এই ইউপিতে মোট প্রদত্ত ভোটের সংখ্যা ১৩ হাজার ৮৭৫। এর মধ্যে মেশের পেয়েছেন মাত্র ৮৫৮টি ভোট। একই ইউপিতে জামানত হারিয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী সাহাবুদ্দিন কবিরাজ।
ক্ষমতাসীন দল থেকে মনোনয়ন পেয়েও জামানত হারানোর ব্যাপারে মেশের আলী বলেন, ‘আমি নৌকা প্রতীক পেয়েছি ঠিকই, কিন্তু স্থানীয় আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগকে পাশে পাইনি। তারা আমার পক্ষে কাজ না করায় আমার ভরাডুবি হয়েছে।’
সাভার সদর ইউপিতে জামানত হারিয়েছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মনোনীত হাতপাখা প্রতীকের প্রার্থী আল-মাহমুদ বিশ্বাস, বনগাঁও ইউপিতে মোক্তার হোসেন (হাতপাখা), ভাকুর্তা ইউপিতে জামানত হারিয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী নাছির উদ্দিন, মো. নুরুল আমিন, শহিদুল ইসলাম ও হাতপাখার মাহমুদুল হাসান মোরতাজ।
আমিনবাজার ইউপিতে জামানত হারিয়েছেন মাওলানা শফিকুর রহমান (হাতপাখা), বিরুলিয়ায় জাতীয় পার্টির লাঙল প্রতীকের মো. উজির মাহমুদ, স্বতন্ত্র মো. গিয়াস উদ্দিন, মো. মহসীন মণ্ডল ও মো. শাহীন মিয়া। ইয়ারপুর ইউপিতে মোকলেছুর রহমান (হাতপাখা) ও মো. আল কামরান (লাঙল)। শিমুলিয়া ইউপিতে ফয়েজ হোসেন (হাতপাখা), স্বতন্ত্র প্রার্থী জাকির, মো. ইকবাল হোসেন, মো. জিয়াউর রহমান ও মো. সাইদুর রহমান।
আশুলিয়া ইউপিতে জামানত হারিয়েছেন আ. কাইয়ুম (হাতপাখা) ও জাকের পার্টি মনোনীত গোলাপ ফুল প্রতীকের প্রার্থী মো. বদরুল আলম। পাথালিয়া ইউপিতে মো. আলফাজ উদ্দিন সিরনিয়াবাত (হাতপাখা), মো. কুটি মিয়া (গোলাপ ফুল) ও স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. শাহজাহান সিরাজ।
এদিকে, গাজীপুরের শ্রীপুরের ৮ ইউপির নির্বাচন চেয়ারম্যান পদে অংশ নেন ৫৫ জন। তাঁদের মধ্যে ২৭ জন জামানত হারিয়েছেন।
জামানত হারানো প্রার্থীরা হলেন তেলিহাটি ইউনিয়নে তোফাজ্জল হোসেন (হাতপাখা) ও হারুন অর রশিদ (চশমা); মাওনা ইউনিয়নে মো. ছেলেমত (গোলাপ ফুল), মো. জহিরুল ইসলাম (ঘোড়া), মো. শহিদুল ইসলাম (আনারস) ও মো. সুরুজ মিয়া (হাতপাখা); বরমী ইউনিয়নে মো. মাহফুজুর রহমান মোড়ল (গোলাপ ফুল), মো. মাহাদী হাসান (হাতপাখা), মো. তোফায়েল আহমেদ (টেলিফোন), খায়রুজ্জামান (চশমা) ও খায়রুজ্জামান শামীম (ঘোড়া)।
এ ছাড়া রাজাবাড়ী ইউনিয়নে মো. ইমরান হাসান (গোলাপ ফুল), মো. কায়কুবাদ (মোটরসাইকেল), মো. শাহ্ আলম (লাঙল) ও মো. শফিউদ্দিন দেওয়ান (ঘোড়া); কাওরাইদ ইউনিয়নে মো. মাইজুদ্দিন (মোটরসাইকেল), মো. জহুর উদ্দিন (গোলাপ ফুল), আফজাল হোসেন মণ্ডল (চশমা), মো. সোহেল রানা (হাতপাখা) ও এ কে এম রিপন আনসারী (আনারস) জামানত হারিয়েছেন।
আরও যাঁরা জামানত হারিয়েছেন তাঁরা হলেন গোসিংগা ইউনিয়নে মো. লেহাজ উদ্দিন সরকার (হাতপাখা), মো. জোনায়েদ আল হাবিব (খেজুরগাছ), আব্দুল কাদির (লাঙল); গাজীপুর ইউনিয়নে মো. রুহুল আমিন (হাতপাখা), মো. মমতাজ উদ্দিন (গোলাপ ফুল), পি এম শামীম সাজিদ (মোটরসাইকেল) ও মো. আমিনুল ইসলাম (মোটরসাইকেল)।
সাভার উপজেলার নির্বাচন কর্মকর্তা মো. ফখর উদ্দিন শিকদার বলেন, নির্বাচনের নিয়ম অনুসারে মোট প্রদত্ত ভোটের আট ভাগের একভাগ ভোট না পেলে তিনি জামানত হারাবেন। যাঁরা জামানত ফেরত পাবেন বা যাঁরা হারাবেন সে প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে প্রায় তিন মাস সময় লাগে।
সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) গাজীপুর জেলা শাখার সভাপতি অধ্যাপক আমজাদ হোসেন বলেন, ‘নির্বাচনে যিনি প্রার্থী হয়েছেন, তাঁর জনপ্রিয়তার ওপর নির্ভর করে জয়-পরাজয়। প্রার্থীর জনপ্রিয়তাকে ভোটাররা বেশি প্রাধান্য দিয়ে থাকেন। আবার আরেকটি বিষয় হলো অবাধ, স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে দেখা যায় বেশি প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয় না। তখন জনগণ তাঁর সঠিক পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে পারেন। সব মিলিয়ে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলে এ সংখ্যাটা কম হতো।’
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সরকার ও রাজনীতি বিভাগের অধ্যাপক বশির আহমেদ বলেন, ইউপি নির্বাচন দলীয় প্রতীকে হচ্ছে। ফলে স্বতন্ত্র প্রার্থীর প্রতি জনগণের আস্থা হয়তো কম থাকে। কারণ, তাঁরা নির্বাচিত হলেও তেমন উন্নয়নকাজ করতে পারবেন না—এমন ধারণা জনগণের। সরকারদলীয় প্রার্থীরাও এমন প্রচার করেন।
বশির আহমেদ বলেন, অনেকে রাজনীতিতে জড়িত নেই বা কৌশলই জানেন না। তবে নিজেকে পরিচিত করতে এবং অনেকে না বুঝেই প্রার্থী হচ্ছেন। ইউপি নির্বাচনে দলীয় প্রতীকে নির্বাচন না থাকলে তৃণমূল পর্যায়ে রাজনীতির আরও সুন্দর পরিবেশ বজায় থাকবে। এ ছাড়া রাজনৈতিক কৌশল বা অবস্থান বুঝে নির্বাচনে অংশ নিলে জামানত হারানো সংখ্যা ভবিষ্যতে কমে আসবে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে