শামিমুজ্জামান, খুলনা
খুলনায় বেড়েই চলেছে ডেঙ্গুতে আক্রান্তের সংখ্যা। এ রোগে গত সোমবার খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে খাদিজা (৫০) নামের এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। এই নিয়ে এবার ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে দুজন মারা গেল। এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছেন ১৮৭ জন। বর্তমানে খুলনার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন ৪৯ জন।
জেলার হাসপাতালগুলোতে ডেঙ্গু রোগীর জন্য নেই আলাদা ওয়ার্ড। এতে হাসপাতালের বিভিন্ন ওয়ার্ডে অন্য রোগীদের সঙ্গে দেওয়া হচ্ছে ডেঙ্গু রোগীদের চিকিৎসা। যে কারণে স্বাস্থ্যঝুঁকিতে থাকছে অন্য রোগীরা। এদিকে স্থান সংকটে খুলনার হাসপাতালে ডেঙ্গু রোগীদের জন্য আলাদা ওয়ার্ড করা সম্ভব হচ্ছে না বলে জানিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
সরেজমিনে দেখা গেছে, ডেঙ্গু রোগীদের চিকিৎসায় খুলনা মহানগরীর সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, খুলনা জেনারেল হাসপাতাল ও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেই আলাদা ডেঙ্গু ওয়ার্ড। এতে বিভিন্ন ওয়ার্ডে অন্য রোগীদের সঙ্গে দেওয়া হচ্ছে ডেঙ্গু রোগীর চিকিৎসা। সব সময় মশারি ব্যবহারের কথা থাকলেও তা করছেন না রোগীরা। এতে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হওয়ার শঙ্কা থাকছে অন্য রোগীর।
এ ব্যাপারে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি এক রোগীর স্বজন আসলাম হোসেন বলেন, ‘আমার ভাইয়ের পাশেই রয়েছে ডেঙ্গু রোগী। কিন্তু সেই ডেঙ্গু রোগীর মশারি টানানোর নিয়ম থাকলেও তা মানা হচ্ছে না। ভাইকে নিয়ে ঝুঁকিতে আছি।’ এ ব্যাপারে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসক উৎপল কুমার চন্দ্র বলেন, স্বাস্থ্যঝুঁকির বিষয়টি কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।
খুলনা মেডিকেল কলেজের আরএমও সুহাষ রঞ্জন হালদার বলেন, ‘স্বাস্থ্যঝুঁকি থাকলেও কিছু করা সম্ভব হচ্ছে না। কেননা ডেঙ্গু রোগীদের চিকিৎসার জন্য আলাদা ওয়ার্ড করার মতো স্থান এ মুহূর্তে হাসপাতালে নেই।’
খুলনার সিভিল সার্জন সুজাত আহমেদ বলেন, ‘ডেঙ্গু রোগীদের জন্য আলাদা ওয়ার্ডে চিকিৎসা দিলে ভালো হয়। তাহলে অন্য রোগীদের আক্রান্ত হওয়ার শঙ্কা কম থাকে। কিন্তু হাসপাতালগুলোর সক্ষমতা না থাকায় আলাদা ওয়ার্ড করা সম্ভব হচ্ছে না।
খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক মো. রবিউল হাসান বলেন, ‘ডেঙ্গু রোগীদের আলাদা ওয়ার্ডে রেখে চিকিৎসা করাতে পারলে ভালো হতো। পূর্বে আলাদা ওয়ার্ডে ডেঙ্গু রোগীদের চিকিৎসা দেওয়া হতো। এসব ওয়ার্ডে করোনা রোগীদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
খুলনায় বেড়েই চলেছে ডেঙ্গুতে আক্রান্তের সংখ্যা। এ রোগে গত সোমবার খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে খাদিজা (৫০) নামের এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। এই নিয়ে এবার ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে দুজন মারা গেল। এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছেন ১৮৭ জন। বর্তমানে খুলনার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন ৪৯ জন।
জেলার হাসপাতালগুলোতে ডেঙ্গু রোগীর জন্য নেই আলাদা ওয়ার্ড। এতে হাসপাতালের বিভিন্ন ওয়ার্ডে অন্য রোগীদের সঙ্গে দেওয়া হচ্ছে ডেঙ্গু রোগীদের চিকিৎসা। যে কারণে স্বাস্থ্যঝুঁকিতে থাকছে অন্য রোগীরা। এদিকে স্থান সংকটে খুলনার হাসপাতালে ডেঙ্গু রোগীদের জন্য আলাদা ওয়ার্ড করা সম্ভব হচ্ছে না বলে জানিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
সরেজমিনে দেখা গেছে, ডেঙ্গু রোগীদের চিকিৎসায় খুলনা মহানগরীর সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, খুলনা জেনারেল হাসপাতাল ও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেই আলাদা ডেঙ্গু ওয়ার্ড। এতে বিভিন্ন ওয়ার্ডে অন্য রোগীদের সঙ্গে দেওয়া হচ্ছে ডেঙ্গু রোগীর চিকিৎসা। সব সময় মশারি ব্যবহারের কথা থাকলেও তা করছেন না রোগীরা। এতে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হওয়ার শঙ্কা থাকছে অন্য রোগীর।
এ ব্যাপারে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি এক রোগীর স্বজন আসলাম হোসেন বলেন, ‘আমার ভাইয়ের পাশেই রয়েছে ডেঙ্গু রোগী। কিন্তু সেই ডেঙ্গু রোগীর মশারি টানানোর নিয়ম থাকলেও তা মানা হচ্ছে না। ভাইকে নিয়ে ঝুঁকিতে আছি।’ এ ব্যাপারে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসক উৎপল কুমার চন্দ্র বলেন, স্বাস্থ্যঝুঁকির বিষয়টি কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।
খুলনা মেডিকেল কলেজের আরএমও সুহাষ রঞ্জন হালদার বলেন, ‘স্বাস্থ্যঝুঁকি থাকলেও কিছু করা সম্ভব হচ্ছে না। কেননা ডেঙ্গু রোগীদের চিকিৎসার জন্য আলাদা ওয়ার্ড করার মতো স্থান এ মুহূর্তে হাসপাতালে নেই।’
খুলনার সিভিল সার্জন সুজাত আহমেদ বলেন, ‘ডেঙ্গু রোগীদের জন্য আলাদা ওয়ার্ডে চিকিৎসা দিলে ভালো হয়। তাহলে অন্য রোগীদের আক্রান্ত হওয়ার শঙ্কা কম থাকে। কিন্তু হাসপাতালগুলোর সক্ষমতা না থাকায় আলাদা ওয়ার্ড করা সম্ভব হচ্ছে না।
খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক মো. রবিউল হাসান বলেন, ‘ডেঙ্গু রোগীদের আলাদা ওয়ার্ডে রেখে চিকিৎসা করাতে পারলে ভালো হতো। পূর্বে আলাদা ওয়ার্ডে ডেঙ্গু রোগীদের চিকিৎসা দেওয়া হতো। এসব ওয়ার্ডে করোনা রোগীদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে