চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) দ্বিতীয়বার ভর্তি পরীক্ষার সুযোগের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা। তবে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের বাধার মুখে অবস্থান কর্মসূচি বেশিক্ষণ স্থায়ী হয়নি।
গতকাল বুধবার দুপুর ১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে অবস্থান নেন শিক্ষার্থীরা। আধা ঘণ্টা পর পুলিশ ও প্রক্টরিয়াল বডির বাধায় তাঁদের আন্দোলন পণ্ড হয়ে যায়। এ সময় আন্দোলনরত কয়েকজনের মোবাইল কেড়ে নেওয়া হয় বলেও অভিযোগ করেন শিক্ষার্থীরা।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের মধ্যে খাগড়াছড়ি সরকারি কলেজের সাবেক শিক্ষার্থী মো. আতিক বলেন, ‘আমাদের দাবি, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে দ্বিতীয়বার ভর্তি পরীক্ষার সুযোগ চালু করা। ঢাকা ও চট্টগ্রাম ছাড়া সব বিশ্ববিদ্যালয়ে এ সুযোগ রয়েছে। আমরা প্রশাসনিক ভবনের সামনে শান্তিপূর্ণভাবে অবস্থান করছিলাম। কিন্তু প্রক্টরিয়াল বডি ও পুলিশ এসে আমাদের সেখান থেকে সরিয়ে দিয়েছে। তারা আমাদের ক্যাম্পাস থেকে বেরিয়ে যেতে বলে। না হলে আমাদের ওপর লাঠিপেটার হুমকি দেওয়া হয়।’
আতিক আরও বলেন, ‘আমরা উপাচার্যের সঙ্গে দেখা করতে চেয়েছিলাম, কিন্তু দেওয়া হয়নি।’
কবি নজরুল সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী সংগ্রাম খান বলেন, ‘আমরা করোনাকালীন ব্যাচ। করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলার পর অটো পাসের কারণে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি। আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে কোনো সিট চাচ্ছি না। আমরা চাই, বিশ্ববিদ্যালয়ে মেধার ভিত্তিতে আমাদের ভর্তি পরীক্ষা নেওয়া হোক। এটা আমাদের অধিকার। শিক্ষার্থীদের যোগাযোগ থাকবে বইয়ের সঙ্গে, রাস্তায় আন্দোলনের সঙ্গে নয়। রাবি, জাবি, গুচ্ছসহ সব বিশ্ববিদ্যালয় করোনাকালীন ব্যাচের ক্ষতির কথা চিন্তা করে দ্বিতীয়বার পরীক্ষার সুযোগ দিয়েছে। তবে চবি কেন দেবে না?’
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর (ভারপ্রাপ্ত) ড. শহীদুল ইসলাম বলেন, ‘তারা (আন্দোলনকারী) আমাদের কাছ থেকে আগে কোনো অনুমতি নেয়নি। তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী না। অনুমতি ছাড়া বহিরাগত কেউ ক্যাম্পাসের ভেতরে আন্দোলন করতে পারে না। সে জন্য তাদের সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। তা ছাড়া তাদের যে দাবি, সেটা বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে না করে ইউজিসির কাছে করতে পারে।’
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) দ্বিতীয়বার ভর্তি পরীক্ষার সুযোগের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা। তবে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের বাধার মুখে অবস্থান কর্মসূচি বেশিক্ষণ স্থায়ী হয়নি।
গতকাল বুধবার দুপুর ১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে অবস্থান নেন শিক্ষার্থীরা। আধা ঘণ্টা পর পুলিশ ও প্রক্টরিয়াল বডির বাধায় তাঁদের আন্দোলন পণ্ড হয়ে যায়। এ সময় আন্দোলনরত কয়েকজনের মোবাইল কেড়ে নেওয়া হয় বলেও অভিযোগ করেন শিক্ষার্থীরা।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের মধ্যে খাগড়াছড়ি সরকারি কলেজের সাবেক শিক্ষার্থী মো. আতিক বলেন, ‘আমাদের দাবি, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে দ্বিতীয়বার ভর্তি পরীক্ষার সুযোগ চালু করা। ঢাকা ও চট্টগ্রাম ছাড়া সব বিশ্ববিদ্যালয়ে এ সুযোগ রয়েছে। আমরা প্রশাসনিক ভবনের সামনে শান্তিপূর্ণভাবে অবস্থান করছিলাম। কিন্তু প্রক্টরিয়াল বডি ও পুলিশ এসে আমাদের সেখান থেকে সরিয়ে দিয়েছে। তারা আমাদের ক্যাম্পাস থেকে বেরিয়ে যেতে বলে। না হলে আমাদের ওপর লাঠিপেটার হুমকি দেওয়া হয়।’
আতিক আরও বলেন, ‘আমরা উপাচার্যের সঙ্গে দেখা করতে চেয়েছিলাম, কিন্তু দেওয়া হয়নি।’
কবি নজরুল সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী সংগ্রাম খান বলেন, ‘আমরা করোনাকালীন ব্যাচ। করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলার পর অটো পাসের কারণে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি। আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে কোনো সিট চাচ্ছি না। আমরা চাই, বিশ্ববিদ্যালয়ে মেধার ভিত্তিতে আমাদের ভর্তি পরীক্ষা নেওয়া হোক। এটা আমাদের অধিকার। শিক্ষার্থীদের যোগাযোগ থাকবে বইয়ের সঙ্গে, রাস্তায় আন্দোলনের সঙ্গে নয়। রাবি, জাবি, গুচ্ছসহ সব বিশ্ববিদ্যালয় করোনাকালীন ব্যাচের ক্ষতির কথা চিন্তা করে দ্বিতীয়বার পরীক্ষার সুযোগ দিয়েছে। তবে চবি কেন দেবে না?’
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর (ভারপ্রাপ্ত) ড. শহীদুল ইসলাম বলেন, ‘তারা (আন্দোলনকারী) আমাদের কাছ থেকে আগে কোনো অনুমতি নেয়নি। তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী না। অনুমতি ছাড়া বহিরাগত কেউ ক্যাম্পাসের ভেতরে আন্দোলন করতে পারে না। সে জন্য তাদের সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। তা ছাড়া তাদের যে দাবি, সেটা বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে না করে ইউজিসির কাছে করতে পারে।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৩ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৭ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৭ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৭ দিন আগে