রিক্তা রিচি, ঢাকা
সম্প্রতি পবিত্র কোরআন হাতে লিখে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন জারিন তাসনিম দিয়া। জামালপুরে জন্মগ্রহণ করা এই নারী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফলিত গণিত বিভাগের প্রাক্তন শিক্ষার্থী। থাকেন ঢাকার জিগাতলায়। দুই বোনের মধ্যে তিনিই বড়। করোনাকালে চারদিকে যখন মৃত্যুর মিছিল চলছিল, তখন ঘরবন্দী থেকে কোরআন লেখার কাজটি করেন তিনি। পুরো কোরআন লিখতে জারিন তাসনিম দিয়ার সময় লাগে প্রায় ২ বছর। করোনাকালে মানসিকভাবে ভেঙে পড়া জারিন পুরোটা সময় কোরআন লেখার কাজ করেছেন। তিনি বলেন, ‘এই কোরআন ইহকাল পরকাল দুই কালের জন্য পাথেয় হয়ে থাকবে।’
জারিন তাসনিম দিয়া কোরআন লিখতে ব্যবহার করেছেন আর্ট পেপার ও পাইলট ভি৫ গ্রিপ কলম। নিজের ভালো লাগা ও ভালোবাসার জায়গা থেকে কাজটি করেছেন তিনি। ঘরবন্দী সময়ে তাঁর বাবা-মা কোরআন লেখার অনুপ্রেরণা জোগান। জারিন জানান, তাঁর পরিবারের কেউ কখনো হাফেজ ছিলেন না। তিনি যখন হাতে কোরআন লেখা শুরু করেন তখন কোনো হাফেজের পরামর্শও নেননি।
‘আসলে আমি জানতামই না যে এটা শেষ করতে পারব। খুব পরিকল্পনা করে শুরুটা করা হয়নি। কিন্তু শেষ হওয়ার পর যখন হাফেজ-মাওলানাদের জানালাম, তাঁরা প্রথমে বিশ্বাস করতে পারেননি। তাঁরা বলেছিলেন, “আপনি মাদ্রাসায় না পড়েও যেটা করেছেন, সেটা অবিশ্বাস্য।”’ বলেন জারিন।
ছাত্রজীবনে রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন জারিন। এখন হাতে কোরআন লেখার পর চারপাশ থেকে অনেক নেতিবাচক কথা শুনতে হয় তাঁকে। জারিন তাসনিম দিয়া বলেন, ‘অনেকে বলেন যে “তুমি রাজনীতি করেছ। এখন রাজনীতি বাদ দিয়ে পর্দার আওতায় আসো।” বা আমি শুনেছি, লোকে বলছেন যে “এসব করেছেন আল্লাহর জন্য; তো প্রকাশ কেন করছেন?” আমাকে বেশির ভাগ কথা শুনতে হয়েছে পর্দা নিয়ে।’
জারিন তাসনিম দিয়া বলেন, ‘প্রথমে বলব, পর্দা করা অবশ্যই ফরজ। আমি কোনো ইসলামিক পরিবেশে বড় হয়ে উঠিনি। যখন হাতে কোরআন লিখলাম তখন অর্থগুলো আমার পড়া হলো। তখন থেকে আমি হিজাব পরা শুরু করি। আসলে পর্দা একবারে হয় না। ধীরে ধীরে একটু সময় নিয়ে নিজেকে গোছাতে হয় প্রতিটি কাজে। আমি ধীরে ধীরে চেষ্টা করছি যতটুকু করা সম্ভব আমার পক্ষে।’
জারিন তাসনিম দিয়া জানিয়েছেন, হাতে লেখা কোরআনের মূল কপি তিনি নিজের কাছে রাখতে চান। তাঁর ইচ্ছে আছে দেশের মডেল মসজিদগুলোতে হাতে লেখা কোরআনের এক কপি করে পাঠানো। আর যাঁরা হাফেজ কিন্তু কোরআন কিনতে পারেন না, তাঁদের কাছে উপহার হিসেবে পাঠানোর পরিকল্পনাও আছে জারিনের।
সম্প্রতি পবিত্র কোরআন হাতে লিখে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন জারিন তাসনিম দিয়া। জামালপুরে জন্মগ্রহণ করা এই নারী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফলিত গণিত বিভাগের প্রাক্তন শিক্ষার্থী। থাকেন ঢাকার জিগাতলায়। দুই বোনের মধ্যে তিনিই বড়। করোনাকালে চারদিকে যখন মৃত্যুর মিছিল চলছিল, তখন ঘরবন্দী থেকে কোরআন লেখার কাজটি করেন তিনি। পুরো কোরআন লিখতে জারিন তাসনিম দিয়ার সময় লাগে প্রায় ২ বছর। করোনাকালে মানসিকভাবে ভেঙে পড়া জারিন পুরোটা সময় কোরআন লেখার কাজ করেছেন। তিনি বলেন, ‘এই কোরআন ইহকাল পরকাল দুই কালের জন্য পাথেয় হয়ে থাকবে।’
জারিন তাসনিম দিয়া কোরআন লিখতে ব্যবহার করেছেন আর্ট পেপার ও পাইলট ভি৫ গ্রিপ কলম। নিজের ভালো লাগা ও ভালোবাসার জায়গা থেকে কাজটি করেছেন তিনি। ঘরবন্দী সময়ে তাঁর বাবা-মা কোরআন লেখার অনুপ্রেরণা জোগান। জারিন জানান, তাঁর পরিবারের কেউ কখনো হাফেজ ছিলেন না। তিনি যখন হাতে কোরআন লেখা শুরু করেন তখন কোনো হাফেজের পরামর্শও নেননি।
‘আসলে আমি জানতামই না যে এটা শেষ করতে পারব। খুব পরিকল্পনা করে শুরুটা করা হয়নি। কিন্তু শেষ হওয়ার পর যখন হাফেজ-মাওলানাদের জানালাম, তাঁরা প্রথমে বিশ্বাস করতে পারেননি। তাঁরা বলেছিলেন, “আপনি মাদ্রাসায় না পড়েও যেটা করেছেন, সেটা অবিশ্বাস্য।”’ বলেন জারিন।
ছাত্রজীবনে রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন জারিন। এখন হাতে কোরআন লেখার পর চারপাশ থেকে অনেক নেতিবাচক কথা শুনতে হয় তাঁকে। জারিন তাসনিম দিয়া বলেন, ‘অনেকে বলেন যে “তুমি রাজনীতি করেছ। এখন রাজনীতি বাদ দিয়ে পর্দার আওতায় আসো।” বা আমি শুনেছি, লোকে বলছেন যে “এসব করেছেন আল্লাহর জন্য; তো প্রকাশ কেন করছেন?” আমাকে বেশির ভাগ কথা শুনতে হয়েছে পর্দা নিয়ে।’
জারিন তাসনিম দিয়া বলেন, ‘প্রথমে বলব, পর্দা করা অবশ্যই ফরজ। আমি কোনো ইসলামিক পরিবেশে বড় হয়ে উঠিনি। যখন হাতে কোরআন লিখলাম তখন অর্থগুলো আমার পড়া হলো। তখন থেকে আমি হিজাব পরা শুরু করি। আসলে পর্দা একবারে হয় না। ধীরে ধীরে একটু সময় নিয়ে নিজেকে গোছাতে হয় প্রতিটি কাজে। আমি ধীরে ধীরে চেষ্টা করছি যতটুকু করা সম্ভব আমার পক্ষে।’
জারিন তাসনিম দিয়া জানিয়েছেন, হাতে লেখা কোরআনের মূল কপি তিনি নিজের কাছে রাখতে চান। তাঁর ইচ্ছে আছে দেশের মডেল মসজিদগুলোতে হাতে লেখা কোরআনের এক কপি করে পাঠানো। আর যাঁরা হাফেজ কিন্তু কোরআন কিনতে পারেন না, তাঁদের কাছে উপহার হিসেবে পাঠানোর পরিকল্পনাও আছে জারিনের।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে