আব্দুর রহিম পায়েল, গঙ্গাচড়া
গঙ্গাচড়ায় গেল আমন মৌসুমে কয়েক দফা বন্যায় হওয়া ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়ার আশা নিয়ে কৃষকেরা বোরো ধান চাষে ব্যস্ত সময় পার করছেন। তীব্র শীত উপেক্ষা করে তাঁরা জমি প্রস্তুত ও চারা রোপণ করছেন।
উপজেলায় আমন ধান কাটার পরই করা হয় অন্যান্য ফসল আবাদ। তখন আলুসহ বিভিন্ন শাকসবজি, সরিষা চাষ শেষ হতে না হতেই শুরু হয়ে যায় বোরো চাষ।
গতকাল রোববার উপজেলার বিভিন্ন মাঠ ঘুরে দেখা গেছে ধানের চারা রোপণের চিত্র। কৃষকদের শীত উপেক্ষা করে সকাল থেকে সন্ধ্যা অবধি কাটছে মাঠে। কেউ ধানের চারা রোপণের আগে প্রস্তুত করছিলেন জমি, কেউবা বীজতলা থেকে চারা সংগ্রহ করছিলেন। কেউ আবার শ্যালোমেশিন দিয়ে জমিতে চারা রোপণের জন্য সেচ দিচ্ছিলেন। অনেকে চারা রোপণে কোমর বেঁধে নেমে পড়েছেন জমির কাদায়।
কোলকোন্দ ইউনিয়নের উত্তর কোলকোন্দ মিঞাপাড়া গ্রামের কৃষক মান্নানকে দেখা যায় শ্যালোমেশিন দিয়ে জমিতে সেচ দিচ্ছেন। তিনি জানান, এখানে বিদ্যুৎ ব্যবস্থা না থাকায় গভীর নলকূপের বদলে তিনি সেচকাজে শ্যালোমেশিন ব্যবহার করছেন।
কোলকোন্দের স্কুলপাড়া গ্রামের শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘গেল আমন মৌসুমে ধানের কিছুটা ক্ষতি হয়েছে। ক্ষতি পুষিয়ে নিতে এ বছর তিন একর জমিতে ইরি-বোরো ধান আবাদের প্রস্তুতি নিচ্ছি। শীতের মধ্যেও জমিতে চারা রোপণ করেছি। আশা করেছি এবার ভালো ফলন হবে।’ শফিকুল ধান চাষে কীটনাশক ও সারের দাম কমাতে সরকারের প্রতি দাবি জানান।
বেতগাড়ী ইউনিয়নের কৃষক আবু তালেব বলেন, ‘আবহাওয়া অনুকূলে এবং সার-কীটনাশকের দাম নিয়ন্ত্রণে থাকলে এবার ভালো ফলনের আশা করছি।’
কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, চলতি ইরি-বোরো মৌসুমে উপজেলার নয় ইউনিয়নে ১০ হাজার ৫০০ হেক্টর জমিতে বোরো চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে প্রায় ২৫ লাখ ৩৯৩ হাজার ৫০০ মেট্রিক টন ধান উৎপাদনের সম্ভাবনা রয়েছে। উৎপাদিত ধান থেকে প্রায় ২০ লাখ ৪৭ হাজার ৩০০ মেট্রিক টন চাল পাওয়া যেতে পারে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শরিফুল ইসলাম জানান, চারা রোপণের কয়েক দিনের মধ্যে জমিতে পোকা দমনের পার্চিং (গাছের ডাল ও কঞ্চি) বসানোর পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। সেই সঙ্গে অধিক ফলনের কলা-কৌশলও শেখানো হচ্ছে কৃষকদের।
গঙ্গাচড়ায় গেল আমন মৌসুমে কয়েক দফা বন্যায় হওয়া ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়ার আশা নিয়ে কৃষকেরা বোরো ধান চাষে ব্যস্ত সময় পার করছেন। তীব্র শীত উপেক্ষা করে তাঁরা জমি প্রস্তুত ও চারা রোপণ করছেন।
উপজেলায় আমন ধান কাটার পরই করা হয় অন্যান্য ফসল আবাদ। তখন আলুসহ বিভিন্ন শাকসবজি, সরিষা চাষ শেষ হতে না হতেই শুরু হয়ে যায় বোরো চাষ।
গতকাল রোববার উপজেলার বিভিন্ন মাঠ ঘুরে দেখা গেছে ধানের চারা রোপণের চিত্র। কৃষকদের শীত উপেক্ষা করে সকাল থেকে সন্ধ্যা অবধি কাটছে মাঠে। কেউ ধানের চারা রোপণের আগে প্রস্তুত করছিলেন জমি, কেউবা বীজতলা থেকে চারা সংগ্রহ করছিলেন। কেউ আবার শ্যালোমেশিন দিয়ে জমিতে চারা রোপণের জন্য সেচ দিচ্ছিলেন। অনেকে চারা রোপণে কোমর বেঁধে নেমে পড়েছেন জমির কাদায়।
কোলকোন্দ ইউনিয়নের উত্তর কোলকোন্দ মিঞাপাড়া গ্রামের কৃষক মান্নানকে দেখা যায় শ্যালোমেশিন দিয়ে জমিতে সেচ দিচ্ছেন। তিনি জানান, এখানে বিদ্যুৎ ব্যবস্থা না থাকায় গভীর নলকূপের বদলে তিনি সেচকাজে শ্যালোমেশিন ব্যবহার করছেন।
কোলকোন্দের স্কুলপাড়া গ্রামের শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘গেল আমন মৌসুমে ধানের কিছুটা ক্ষতি হয়েছে। ক্ষতি পুষিয়ে নিতে এ বছর তিন একর জমিতে ইরি-বোরো ধান আবাদের প্রস্তুতি নিচ্ছি। শীতের মধ্যেও জমিতে চারা রোপণ করেছি। আশা করেছি এবার ভালো ফলন হবে।’ শফিকুল ধান চাষে কীটনাশক ও সারের দাম কমাতে সরকারের প্রতি দাবি জানান।
বেতগাড়ী ইউনিয়নের কৃষক আবু তালেব বলেন, ‘আবহাওয়া অনুকূলে এবং সার-কীটনাশকের দাম নিয়ন্ত্রণে থাকলে এবার ভালো ফলনের আশা করছি।’
কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, চলতি ইরি-বোরো মৌসুমে উপজেলার নয় ইউনিয়নে ১০ হাজার ৫০০ হেক্টর জমিতে বোরো চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে প্রায় ২৫ লাখ ৩৯৩ হাজার ৫০০ মেট্রিক টন ধান উৎপাদনের সম্ভাবনা রয়েছে। উৎপাদিত ধান থেকে প্রায় ২০ লাখ ৪৭ হাজার ৩০০ মেট্রিক টন চাল পাওয়া যেতে পারে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শরিফুল ইসলাম জানান, চারা রোপণের কয়েক দিনের মধ্যে জমিতে পোকা দমনের পার্চিং (গাছের ডাল ও কঞ্চি) বসানোর পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। সেই সঙ্গে অধিক ফলনের কলা-কৌশলও শেখানো হচ্ছে কৃষকদের।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে