শাহীন রহমান, পাবনা
গঙ্গাচড়ার ১০ গ্রামের মানুষ স্বাধীনতার পর থেকেই বড় রুপাই গ্রামের মানাস নদের ওপর একটি পাকা সেতু নির্মাণের দাবি জানিয়ে আসছেন। কিন্তু দীর্ঘ ৫০ বছরেও তা আলোর মুখ দেখেনি। এলাকাবাসীকে বাধ্য হয়ে নিজেদের চাঁদা তোলে বানানো বাঁশের সাঁকোতে করে মানাস পাড়ি দিতে হচ্ছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, শহরে চলাচলের জন্য তাঁদের একমাত্র ভরসা বাঁশের সাঁকো। প্রতিবছর বর্ষাকালে এটি তৈরি করতে হয়। পরে আবার তা ভেঙে যায়। যোগাযোগের এ বিচ্ছিন্নতা দূর করতে নদে একটি সেতু নির্মাণ করা দরকার।
উপজেলার মর্ণেয়া ইউনিয়নে সম্প্রতি সাঁকোটি দেখতে গিয়ে কথা হয় বুদাই গ্রামের মাসুদার রহমানের (৬৫) সঙ্গে। তিনি জানান, এই সাঁকো দিয়ে আশপাশের গ্রামের ৫০ হাজারের অধিক বাসিন্দা চলাচল করেন।
বক্সা গ্রামের মিজানুর রহমান জানান, সাঁকোটি দিয়ে বড় রুপাই, পূর্ব বক্সা, মধ্য বক্সা হরিরাম মাল বক্সা, চওড়ারহাট ও বেনুরঘাটসহ প্রায় ১২ গ্রামের মানুষ রংপুর নগরীতে যাতায়াত করেন। তবে সাঁকোর ওপর দিয়ে ভারী যান চলাচল করতে পারে না। এলাকার ব্যবসায়ীরা মালামাল বহন করতে পারেন না। মালামাল পরিবহন করতে হলে কিংবা মোটরযান আরোহীদের মাত্র ৩০ মিটারের দূরত্ব অতিক্রম করতে বাধ্য হয়ে মর্ণেয়া গজঘণ্টা বাজার ঘুরে আসতে হয়। এতে অতিরিক্ত প্রায় ২৩ কিলোমিটার রাস্তা চলতে হয়।
বড় রুপাই সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছাত্রী রুকাইয়া বলে, ‘সরকার যদি আমাদের জন্য ব্রিজটি তৈরি করে দিত তাহলে ভাঙা সাঁকো দিয়ে কষ্ট করে স্কুলে আসতে হতো না।’
মুদি দোকানি নয়া মিয়া জানান, স্থায়ী সেতু না থাকায় রংপুর নগরীতে যেতে গেলে ৭ কিলোমিটারের পথ ৩০ কিলোমিটার ঘুরে যেতে হয়। তাঁদের একমাত্র দাবি, একটি স্থায়ী সেতু নির্মাণ।
এ বিষয়ে মর্ণেয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোসাদ্দেক আলী আজকের পত্রিকাকে জানান, সেতুটি নির্মাণের জন্য চেষ্টা চালানো হচ্ছে। কিছুদিন আগে উপজেলা প্রকৌশলীকে নিয়ে এসে মাপজোক করা হয়েছে।
উপজেলা প্রকৌশলী মজিবুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা মানাস নদের ওপরে একটি ব্রিজ নির্মাণের জন্য কর্তৃপক্ষের কাছে কাগজপত্র পাঠিয়েছি। আসা করি খুব তাড়াতাড়ি ব্রিজটির কাজ হবে।’
গঙ্গাচড়ার ১০ গ্রামের মানুষ স্বাধীনতার পর থেকেই বড় রুপাই গ্রামের মানাস নদের ওপর একটি পাকা সেতু নির্মাণের দাবি জানিয়ে আসছেন। কিন্তু দীর্ঘ ৫০ বছরেও তা আলোর মুখ দেখেনি। এলাকাবাসীকে বাধ্য হয়ে নিজেদের চাঁদা তোলে বানানো বাঁশের সাঁকোতে করে মানাস পাড়ি দিতে হচ্ছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, শহরে চলাচলের জন্য তাঁদের একমাত্র ভরসা বাঁশের সাঁকো। প্রতিবছর বর্ষাকালে এটি তৈরি করতে হয়। পরে আবার তা ভেঙে যায়। যোগাযোগের এ বিচ্ছিন্নতা দূর করতে নদে একটি সেতু নির্মাণ করা দরকার।
উপজেলার মর্ণেয়া ইউনিয়নে সম্প্রতি সাঁকোটি দেখতে গিয়ে কথা হয় বুদাই গ্রামের মাসুদার রহমানের (৬৫) সঙ্গে। তিনি জানান, এই সাঁকো দিয়ে আশপাশের গ্রামের ৫০ হাজারের অধিক বাসিন্দা চলাচল করেন।
বক্সা গ্রামের মিজানুর রহমান জানান, সাঁকোটি দিয়ে বড় রুপাই, পূর্ব বক্সা, মধ্য বক্সা হরিরাম মাল বক্সা, চওড়ারহাট ও বেনুরঘাটসহ প্রায় ১২ গ্রামের মানুষ রংপুর নগরীতে যাতায়াত করেন। তবে সাঁকোর ওপর দিয়ে ভারী যান চলাচল করতে পারে না। এলাকার ব্যবসায়ীরা মালামাল বহন করতে পারেন না। মালামাল পরিবহন করতে হলে কিংবা মোটরযান আরোহীদের মাত্র ৩০ মিটারের দূরত্ব অতিক্রম করতে বাধ্য হয়ে মর্ণেয়া গজঘণ্টা বাজার ঘুরে আসতে হয়। এতে অতিরিক্ত প্রায় ২৩ কিলোমিটার রাস্তা চলতে হয়।
বড় রুপাই সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছাত্রী রুকাইয়া বলে, ‘সরকার যদি আমাদের জন্য ব্রিজটি তৈরি করে দিত তাহলে ভাঙা সাঁকো দিয়ে কষ্ট করে স্কুলে আসতে হতো না।’
মুদি দোকানি নয়া মিয়া জানান, স্থায়ী সেতু না থাকায় রংপুর নগরীতে যেতে গেলে ৭ কিলোমিটারের পথ ৩০ কিলোমিটার ঘুরে যেতে হয়। তাঁদের একমাত্র দাবি, একটি স্থায়ী সেতু নির্মাণ।
এ বিষয়ে মর্ণেয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোসাদ্দেক আলী আজকের পত্রিকাকে জানান, সেতুটি নির্মাণের জন্য চেষ্টা চালানো হচ্ছে। কিছুদিন আগে উপজেলা প্রকৌশলীকে নিয়ে এসে মাপজোক করা হয়েছে।
উপজেলা প্রকৌশলী মজিবুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা মানাস নদের ওপরে একটি ব্রিজ নির্মাণের জন্য কর্তৃপক্ষের কাছে কাগজপত্র পাঠিয়েছি। আসা করি খুব তাড়াতাড়ি ব্রিজটির কাজ হবে।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে