মেহেরপুর প্রতিনিধি
মেহেরপুর জেলায় এবার করলার খুবই ভালো ফলন হয়েছে। উৎপাদনও হয়েছে আশানুরূপ। তেতো করলার মিঠা ফলনে চাষির মুখে ফুটেছে হাসি।
সরেজমিনে দেখা যায়, বিস্তীর্ণ মাঠ জুড়ে করলার ছোট ছোট মাচা। ওপরে ঘন সবুজ লতাপাতার মধ্যে হলুদ ফুলের সমাহার। নিচে সারি সারি করলা ঝুলে আছে। চাষিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এগুলো উচ্চ ফলনশীল গজ জাতের করলা। দেশে উদ্ভাবিত এই করলা আকৃতিতে অনেক লম্বা হওয়ায় নাম গজ। বিঘায় ২০০ গ্রাম বীজ লাগে। ফলন ভালো হলে বিঘায় সর্বোচ্চ ২০০ মণ করলা উৎপাদন সম্ভব।
এবার আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় করলার বাম্পার ফলন হয়েছে মেহেরপুর জেলায়। জেলার শোলমারী, পুরোনো মদনাডাঙ্গা, নতুন মদনাডাঙ্গা, গোপালপুর, টেংগারমাঠ, তেরঘড়িয়া, উত্তর শালিকা, দক্ষিণ শালিকা, কুতুবপুর, শুভরাজপুর গ্রামে সবচেয়ে বেশি করলার চাষ হয়েছে।
এই সময় করলার চাষ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে চাষিরা জানান, করলা দুই মাসের ফসল। এটা বাজারজাতের পরপরই গম, ভুট্টাসহ পরবর্তী সবজি উৎপাদন করা যায়। জুলাই-আগস্টে করলার বীজ রোপণ করে সেপ্টেম্বর-অক্টোবর জুড়ে বিক্রির ভরা মৌসুম হয়। তাই কৃষক এই সুযোগ কাজে লাগান।
শোলমারী গ্রামের কৃষক হাফিজ উদ্দিন জানান, গতবার তিন বিঘা জমিতে করলা চাষ করেছিলেন। এবার চাষ করেছেন পাঁচ বিঘা জমিতে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় ফলন ও উৎপাদন দুটোই ভালো হয়েছে। কোনো করলা পচে নষ্ট হয়ে যায়নি। প্রতিদিনই করলা তুলছেন এবং বিক্রি করছেন।
দক্ষিণ শালিকা গ্রামের কৃষক তওয়াকুল হোসেন জানান, গতবার যেখানে ২২-২৪ টাকা কেজি দরে করলা বিক্রি হয়েছে, এবার সেই করলার কেজি ১০-১২ টাকা। গতবার উৎপাদন কম ছিল। দাম বেশি ছিল। এবার উৎপাদন বেশি হয়েছে, দাম কম।
শুভরাজপুর গ্রামের কৃষক জিনারুল বাদশা জানান, এক বিঘা জমিতে করলা চাষ করতে ২০-২২ হাজার টাকা খরচ হয়। গতবারের মতো দাম পেলে এবার করলা বিক্রি করে চাষি ভালো মুনাফা পেতেন। তবে উৎপাদন ভালো হওয়ায় দাম কম পেলেও লোকসান হবে না।
মেহেরপুর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা আশরাফুল ইসলাম বলেন, ‘মেহেরপুরে যেসব সবজি চাষ হয় তার মধ্যে করলা একটি। তাপমাত্রা বেশি হলে করলার পাতা কুঁকড়ে যায়। ইয়েলোভাইরাস হয়। পাতা ছোট হয়ে আসে। তাপমাত্রা কম হলে এবং গুড়িগুড়ি বৃষ্টিতে করলা খুবই ভালো হয়। এবার আবহাওয়া তেমন হওয়ায় গতবারের চেয়ে অনেক বেশি করলা হয়েছে মেহেরপুরে। এবার মেহেরপুরে ১৬৯ হেক্টর জমিতে করলার চাষ হয়েছে। গতবার ১৩৭ হেক্টর জমিতে করলার চাষ হয়েছিল।’
মেহেরপুর জেলায় এবার করলার খুবই ভালো ফলন হয়েছে। উৎপাদনও হয়েছে আশানুরূপ। তেতো করলার মিঠা ফলনে চাষির মুখে ফুটেছে হাসি।
সরেজমিনে দেখা যায়, বিস্তীর্ণ মাঠ জুড়ে করলার ছোট ছোট মাচা। ওপরে ঘন সবুজ লতাপাতার মধ্যে হলুদ ফুলের সমাহার। নিচে সারি সারি করলা ঝুলে আছে। চাষিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এগুলো উচ্চ ফলনশীল গজ জাতের করলা। দেশে উদ্ভাবিত এই করলা আকৃতিতে অনেক লম্বা হওয়ায় নাম গজ। বিঘায় ২০০ গ্রাম বীজ লাগে। ফলন ভালো হলে বিঘায় সর্বোচ্চ ২০০ মণ করলা উৎপাদন সম্ভব।
এবার আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় করলার বাম্পার ফলন হয়েছে মেহেরপুর জেলায়। জেলার শোলমারী, পুরোনো মদনাডাঙ্গা, নতুন মদনাডাঙ্গা, গোপালপুর, টেংগারমাঠ, তেরঘড়িয়া, উত্তর শালিকা, দক্ষিণ শালিকা, কুতুবপুর, শুভরাজপুর গ্রামে সবচেয়ে বেশি করলার চাষ হয়েছে।
এই সময় করলার চাষ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে চাষিরা জানান, করলা দুই মাসের ফসল। এটা বাজারজাতের পরপরই গম, ভুট্টাসহ পরবর্তী সবজি উৎপাদন করা যায়। জুলাই-আগস্টে করলার বীজ রোপণ করে সেপ্টেম্বর-অক্টোবর জুড়ে বিক্রির ভরা মৌসুম হয়। তাই কৃষক এই সুযোগ কাজে লাগান।
শোলমারী গ্রামের কৃষক হাফিজ উদ্দিন জানান, গতবার তিন বিঘা জমিতে করলা চাষ করেছিলেন। এবার চাষ করেছেন পাঁচ বিঘা জমিতে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় ফলন ও উৎপাদন দুটোই ভালো হয়েছে। কোনো করলা পচে নষ্ট হয়ে যায়নি। প্রতিদিনই করলা তুলছেন এবং বিক্রি করছেন।
দক্ষিণ শালিকা গ্রামের কৃষক তওয়াকুল হোসেন জানান, গতবার যেখানে ২২-২৪ টাকা কেজি দরে করলা বিক্রি হয়েছে, এবার সেই করলার কেজি ১০-১২ টাকা। গতবার উৎপাদন কম ছিল। দাম বেশি ছিল। এবার উৎপাদন বেশি হয়েছে, দাম কম।
শুভরাজপুর গ্রামের কৃষক জিনারুল বাদশা জানান, এক বিঘা জমিতে করলা চাষ করতে ২০-২২ হাজার টাকা খরচ হয়। গতবারের মতো দাম পেলে এবার করলা বিক্রি করে চাষি ভালো মুনাফা পেতেন। তবে উৎপাদন ভালো হওয়ায় দাম কম পেলেও লোকসান হবে না।
মেহেরপুর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা আশরাফুল ইসলাম বলেন, ‘মেহেরপুরে যেসব সবজি চাষ হয় তার মধ্যে করলা একটি। তাপমাত্রা বেশি হলে করলার পাতা কুঁকড়ে যায়। ইয়েলোভাইরাস হয়। পাতা ছোট হয়ে আসে। তাপমাত্রা কম হলে এবং গুড়িগুড়ি বৃষ্টিতে করলা খুবই ভালো হয়। এবার আবহাওয়া তেমন হওয়ায় গতবারের চেয়ে অনেক বেশি করলা হয়েছে মেহেরপুরে। এবার মেহেরপুরে ১৬৯ হেক্টর জমিতে করলার চাষ হয়েছে। গতবার ১৩৭ হেক্টর জমিতে করলার চাষ হয়েছিল।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৩ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৭ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৭ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৭ দিন আগে