বিনোদন ডেস্ক
জয়া আহসান ১০ বছর ধরে টালিউডে কাজ করছেন। অথচ স্বস্তিকার সঙ্গে একবারও দেখা হয়নি?
স্বস্তিকা: আমি খুবই অসামাজিক ধরনের মানুষ। অনুষ্ঠানে খুব কম যাই। আমার মনে হয়, জয়াও সে রকম। ওকে কোথাও খুব একটা দেখা যায় না। তা ছাড়া এক দেশ থেকে অন্য দেশে যাতায়াত করতেই ওর সময় চলে যায়। তাই দেখা হয়ে ওঠেনি। তবে আমি জয়ার অনেক কাজ দেখেছি—আবর্ত, বিসর্জন, কণ্ঠ, বিনি সুতোয়, রবিবার, এক যে ছিল রাজা, রাজকাহিনি। এসব সিনেমায় ও যে চরিত্রগুলো করেছে, একেবারেই ন্যাচারাল। বিসর্জন দেখে আমি এত কেঁদেছিলাম! অনেক পরিচালককে আমি বলেওছি, আমাদেরকে একসঙ্গে করে একটা স্ক্রিপ্ট লেখার জন্য।
জয়া: আসলেই?
স্বস্তিকা: হ্যাঁ। কিন্তু দুর্ভাগ্য। আজ পর্যন্ত কেউ এমন স্ক্রিপ্ট দিল না। তুমি বরং বাংলাদেশের পরিচালকদের বলে দেখো।
জয়া: এটা দুঃখজনক যে আমাদের একসঙ্গে কাজ হয়নি। তুমি কিন্তু বাংলাদেশে খুব জনপ্রিয়, তোমার কাজ দিয়ে, ব্যক্তিত্ব দিয়ে। স্বস্তিকা এখন যে কাজগুলো করছেন, সেগুলো একেবারেই তাঁর ব্যক্তিত্বের প্রতিফলন। ‘অসমাপ্ত’ দেখার পর থেকে আমি তাঁকে আরও বেশি ভালোবাসি।
আপনাদের নিয়ে একসঙ্গে কেউ কাজের কথা ভাবেনি কেন? সবাই কি ভাবে, আপনারা প্রতিযোগী?
স্বস্তিকা: আজই জয়ার সঙ্গে আমার প্রথম দেখা হলো। এই যে ফটোশুট করলাম, একবারও কি মনে হয়েছে, আমাদের ভেতরে প্রতিযোগিতার মানসিকতা আছে!
জয়া: একটা দিক দিয়ে আমি খুবই স্বার্থপর। যদি কোনো সম্পর্ক দিয়ে আমি সমৃদ্ধ না হই, সে সম্পর্ক রাখি না। আমি স্বস্তিকার সঙ্গে বারবার দেখা করতে চাই, তাঁর কাজের প্রক্রিয়া কী, তাঁর ব্যক্তিত্ব, তাঁর সংগ্রামগুলো জানতে চাই। প্রত্যেক শিল্পীর নিজস্ব জার্নি থাকে, তবে স্বস্তিকা সেগুলোকে কখনো ফলাও করে সামনে আনেন না। এ কারণে আমি তাঁকে খুব শ্রদ্ধা করি। আশপাশের মানুষ ভাবতে পারে, আমরা প্রতিযোগী, কিন্তু আমি ভাবি না।
কী ধরনের চরিত্রে আপনারা কাজ করতে চান?
স্বস্তিকা: ‘বাসিরা’ সিনেমার মতো। আমি রাখির চরিত্রটি করব, আর জয়া করবে রেখার চরিত্র।
জয়া: আমি চাই, আমাদের নিয়ে একটা ইতিহাসভিত্তিক রোমান্টিক সিনেমা হোক।
দর্শক হিসেবে এখনকার বাংলা সিনেমার কাছে আপনাদের প্রত্যাশা কী?
জয়া: দর্শক এখন সারা বিশ্বের সিনেমা দেখছেন। গ্লোবাল সিনেমা রাতারাতি চিন্তাভাবনাকে বদলে দিয়েছে। দর্শককে বোকা ভাবা ঠিক হবে না। আপনি যেটা দেবেন, সেটাই তাঁরা গ্রহণ করবেন, এমনটা এখন চলবে না। নানা ধরনের কনটেন্ট তৈরি হোক, দর্শকই বেছে নেবেন কোনগুলো তাঁরা দেখবেন। তবে আমার মনে হয়, এখন তারুণ্যনির্ভর সিনেমা বেশি হওয়া উচিত।
স্বস্তিকা: আমারও তাই মনে হয়। আমার মেয়ের জেনারেশন বাংলা সিনেমা একেবারেই দেখে না। আমার সিনেমাগুলো সে দেখে, সেখানে আমি আছি বলে।
আপনারা দুজনই তো কুকুরপ্রেমী?
জয়া: আমার মনে হয়, এটাই আমাদের সবচেয়ে বড় মিলের জায়গা। অন্য প্রাণীকে রক্ষা করা মানুষ হিসেবে আমাদের দায়িত্ব। কারণ, তারাও সমানভাবে আমাদের ইকো-সিস্টেমের অংশ।
স্বস্তিকা: আমরা আমাদের কষ্ট বলে বোঝাতে পারি, ওরা পারে না। এ কারণে ওদের প্রতি আরও মায়া হয়।
আপনারা দুজনই সিঙ্গেল। কেমন যাচ্ছে জীবন?
স্বস্তিকা: খুবই বোরিং।
জয়া: চারপাশে যে অবস্থা দেখছি, তাতে মনে হচ্ছে, সিঙ্গেলই ভালো আছি। কখনো কখনো মনে হয়, কারও সঙ্গে বসে চা খাই, গল্প করি। তবে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে আড্ডা দিয়ে সেটা পুষিয়ে যায়।
জয়া আহসান ১০ বছর ধরে টালিউডে কাজ করছেন। অথচ স্বস্তিকার সঙ্গে একবারও দেখা হয়নি?
স্বস্তিকা: আমি খুবই অসামাজিক ধরনের মানুষ। অনুষ্ঠানে খুব কম যাই। আমার মনে হয়, জয়াও সে রকম। ওকে কোথাও খুব একটা দেখা যায় না। তা ছাড়া এক দেশ থেকে অন্য দেশে যাতায়াত করতেই ওর সময় চলে যায়। তাই দেখা হয়ে ওঠেনি। তবে আমি জয়ার অনেক কাজ দেখেছি—আবর্ত, বিসর্জন, কণ্ঠ, বিনি সুতোয়, রবিবার, এক যে ছিল রাজা, রাজকাহিনি। এসব সিনেমায় ও যে চরিত্রগুলো করেছে, একেবারেই ন্যাচারাল। বিসর্জন দেখে আমি এত কেঁদেছিলাম! অনেক পরিচালককে আমি বলেওছি, আমাদেরকে একসঙ্গে করে একটা স্ক্রিপ্ট লেখার জন্য।
জয়া: আসলেই?
স্বস্তিকা: হ্যাঁ। কিন্তু দুর্ভাগ্য। আজ পর্যন্ত কেউ এমন স্ক্রিপ্ট দিল না। তুমি বরং বাংলাদেশের পরিচালকদের বলে দেখো।
জয়া: এটা দুঃখজনক যে আমাদের একসঙ্গে কাজ হয়নি। তুমি কিন্তু বাংলাদেশে খুব জনপ্রিয়, তোমার কাজ দিয়ে, ব্যক্তিত্ব দিয়ে। স্বস্তিকা এখন যে কাজগুলো করছেন, সেগুলো একেবারেই তাঁর ব্যক্তিত্বের প্রতিফলন। ‘অসমাপ্ত’ দেখার পর থেকে আমি তাঁকে আরও বেশি ভালোবাসি।
আপনাদের নিয়ে একসঙ্গে কেউ কাজের কথা ভাবেনি কেন? সবাই কি ভাবে, আপনারা প্রতিযোগী?
স্বস্তিকা: আজই জয়ার সঙ্গে আমার প্রথম দেখা হলো। এই যে ফটোশুট করলাম, একবারও কি মনে হয়েছে, আমাদের ভেতরে প্রতিযোগিতার মানসিকতা আছে!
জয়া: একটা দিক দিয়ে আমি খুবই স্বার্থপর। যদি কোনো সম্পর্ক দিয়ে আমি সমৃদ্ধ না হই, সে সম্পর্ক রাখি না। আমি স্বস্তিকার সঙ্গে বারবার দেখা করতে চাই, তাঁর কাজের প্রক্রিয়া কী, তাঁর ব্যক্তিত্ব, তাঁর সংগ্রামগুলো জানতে চাই। প্রত্যেক শিল্পীর নিজস্ব জার্নি থাকে, তবে স্বস্তিকা সেগুলোকে কখনো ফলাও করে সামনে আনেন না। এ কারণে আমি তাঁকে খুব শ্রদ্ধা করি। আশপাশের মানুষ ভাবতে পারে, আমরা প্রতিযোগী, কিন্তু আমি ভাবি না।
কী ধরনের চরিত্রে আপনারা কাজ করতে চান?
স্বস্তিকা: ‘বাসিরা’ সিনেমার মতো। আমি রাখির চরিত্রটি করব, আর জয়া করবে রেখার চরিত্র।
জয়া: আমি চাই, আমাদের নিয়ে একটা ইতিহাসভিত্তিক রোমান্টিক সিনেমা হোক।
দর্শক হিসেবে এখনকার বাংলা সিনেমার কাছে আপনাদের প্রত্যাশা কী?
জয়া: দর্শক এখন সারা বিশ্বের সিনেমা দেখছেন। গ্লোবাল সিনেমা রাতারাতি চিন্তাভাবনাকে বদলে দিয়েছে। দর্শককে বোকা ভাবা ঠিক হবে না। আপনি যেটা দেবেন, সেটাই তাঁরা গ্রহণ করবেন, এমনটা এখন চলবে না। নানা ধরনের কনটেন্ট তৈরি হোক, দর্শকই বেছে নেবেন কোনগুলো তাঁরা দেখবেন। তবে আমার মনে হয়, এখন তারুণ্যনির্ভর সিনেমা বেশি হওয়া উচিত।
স্বস্তিকা: আমারও তাই মনে হয়। আমার মেয়ের জেনারেশন বাংলা সিনেমা একেবারেই দেখে না। আমার সিনেমাগুলো সে দেখে, সেখানে আমি আছি বলে।
আপনারা দুজনই তো কুকুরপ্রেমী?
জয়া: আমার মনে হয়, এটাই আমাদের সবচেয়ে বড় মিলের জায়গা। অন্য প্রাণীকে রক্ষা করা মানুষ হিসেবে আমাদের দায়িত্ব। কারণ, তারাও সমানভাবে আমাদের ইকো-সিস্টেমের অংশ।
স্বস্তিকা: আমরা আমাদের কষ্ট বলে বোঝাতে পারি, ওরা পারে না। এ কারণে ওদের প্রতি আরও মায়া হয়।
আপনারা দুজনই সিঙ্গেল। কেমন যাচ্ছে জীবন?
স্বস্তিকা: খুবই বোরিং।
জয়া: চারপাশে যে অবস্থা দেখছি, তাতে মনে হচ্ছে, সিঙ্গেলই ভালো আছি। কখনো কখনো মনে হয়, কারও সঙ্গে বসে চা খাই, গল্প করি। তবে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে আড্ডা দিয়ে সেটা পুষিয়ে যায়।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৮ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগে