নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ও এর সঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দিতে হবে বলে উল্লেখ করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার রবার্ট চ্যাটারটন ডিকসন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর গণহত্যার স্থানসমূহ গতকাল শুক্রবার হেঁটে পরিদর্শন শেষে তিনি এ মন্তব্য করেন।
এ সময় ব্রিটিশ হাইকমিশনারের স্ত্রী তেরেসা আলবরসহ শিক্ষক, গবেষক, লেখক, চিকিৎসক, স্থপতি, সাংবাদিক, ব্যবসায়ীসহ প্রায় ২৫ জন বুদ্ধিজীবী-পেশাজীবীও তাঁর সঙ্গে ছিলেন।
পাথওয়ে টু জেনোসাইড-এর আওতাধীন এ কর্মসূচি শুরু হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলা থেকে। যেখানে ১৯৭১ সালের ২ মার্চ স্বাধীনতার প্রথম পতাকা উত্তোলন করা হয়েছিল। এরপর তাঁরা হেঁটে ১৯৫ জন শহীদ ছাত্রছাত্রী, শিক্ষক ও কর্মচারীর তালিকাসংবলিত স্মৃতি চিরন্তন, ব্রিটিশ কাউন্সিল, সলিমুল্লাহ মুসলিম হল, কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার, জগন্নাথ হল, ঐতিহাসিক ৭ মার্চের জনসভাস্থল সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, বিশ্ববিদ্যালয় শহীদ শিক্ষকদের সমাধিস্থল, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের সমাধিস্থল ও ডাকসুর সংগ্রহশালা পরিদর্শন করেন। সেই সঙ্গে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন ঘটনা শোনেন। এরপর তাঁরা মধুর ক্যানটিনে কিছু সময় কাটান।
ওয়াকিং মিউজিয়াম কর্মসূচিতে অতিথিদের বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে অবহিত করেন বীর মুক্তিযোদ্ধা ও একুশে পদকপ্রাপ্ত সাংবাদিক অজয় দাশ গুপ্ত এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সেন্টার ফর জেনোসাইড স্টাডিজের পরিচালক অধ্যাপক ড. ইমতিয়াজ আহমেদ।
হেঁটে একাত্তরের ঘটনাবলি অবহিত হওয়ার আগে ব্রিটিশ হাইকমিশনার ও তাঁর স্ত্রী এবং বুদ্ধিজীবী-পেশাজীবীদের দলটি সেন্টার ফর জেনোসাইড স্টাডিজের কার্যালয় পরিদর্শন করে এবং প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন কার্যক্রম সম্পর্কে অধ্যাপক ইমতিয়াজ আহমদের কাছ থেকে অবহিত হন।
বুদ্ধিজীবী-পেশাজীবীরা বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি ধূলিকণাতেই শহীদের রক্ত মিশে আছে। এ ইতিহাস আমাদের গৌরবের ইতিহাস। পরবর্তী প্রজন্মের কাছে এ ইতিহাস ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দিতে হবে।
সাংবাদিক অজয় দাশ গুপ্ত বলেন, তিনি মূলত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের নিয়ে পাথওয়ে টু জেনোসাইড কর্মসূচি পালন করে থাকেন। এ ছাড়া বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষও এ কর্মসূচিতে যোগ দেন। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযুদ্ধে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস সবার মাঝে ছড়িয়ে দিতে হবে। সে উদ্দেশ্যেই তিনি এ কর্মসূচি পালন করেন।
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ও এর সঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দিতে হবে বলে উল্লেখ করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার রবার্ট চ্যাটারটন ডিকসন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর গণহত্যার স্থানসমূহ গতকাল শুক্রবার হেঁটে পরিদর্শন শেষে তিনি এ মন্তব্য করেন।
এ সময় ব্রিটিশ হাইকমিশনারের স্ত্রী তেরেসা আলবরসহ শিক্ষক, গবেষক, লেখক, চিকিৎসক, স্থপতি, সাংবাদিক, ব্যবসায়ীসহ প্রায় ২৫ জন বুদ্ধিজীবী-পেশাজীবীও তাঁর সঙ্গে ছিলেন।
পাথওয়ে টু জেনোসাইড-এর আওতাধীন এ কর্মসূচি শুরু হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলা থেকে। যেখানে ১৯৭১ সালের ২ মার্চ স্বাধীনতার প্রথম পতাকা উত্তোলন করা হয়েছিল। এরপর তাঁরা হেঁটে ১৯৫ জন শহীদ ছাত্রছাত্রী, শিক্ষক ও কর্মচারীর তালিকাসংবলিত স্মৃতি চিরন্তন, ব্রিটিশ কাউন্সিল, সলিমুল্লাহ মুসলিম হল, কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার, জগন্নাথ হল, ঐতিহাসিক ৭ মার্চের জনসভাস্থল সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, বিশ্ববিদ্যালয় শহীদ শিক্ষকদের সমাধিস্থল, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের সমাধিস্থল ও ডাকসুর সংগ্রহশালা পরিদর্শন করেন। সেই সঙ্গে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন ঘটনা শোনেন। এরপর তাঁরা মধুর ক্যানটিনে কিছু সময় কাটান।
ওয়াকিং মিউজিয়াম কর্মসূচিতে অতিথিদের বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে অবহিত করেন বীর মুক্তিযোদ্ধা ও একুশে পদকপ্রাপ্ত সাংবাদিক অজয় দাশ গুপ্ত এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সেন্টার ফর জেনোসাইড স্টাডিজের পরিচালক অধ্যাপক ড. ইমতিয়াজ আহমেদ।
হেঁটে একাত্তরের ঘটনাবলি অবহিত হওয়ার আগে ব্রিটিশ হাইকমিশনার ও তাঁর স্ত্রী এবং বুদ্ধিজীবী-পেশাজীবীদের দলটি সেন্টার ফর জেনোসাইড স্টাডিজের কার্যালয় পরিদর্শন করে এবং প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন কার্যক্রম সম্পর্কে অধ্যাপক ইমতিয়াজ আহমদের কাছ থেকে অবহিত হন।
বুদ্ধিজীবী-পেশাজীবীরা বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি ধূলিকণাতেই শহীদের রক্ত মিশে আছে। এ ইতিহাস আমাদের গৌরবের ইতিহাস। পরবর্তী প্রজন্মের কাছে এ ইতিহাস ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দিতে হবে।
সাংবাদিক অজয় দাশ গুপ্ত বলেন, তিনি মূলত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের নিয়ে পাথওয়ে টু জেনোসাইড কর্মসূচি পালন করে থাকেন। এ ছাড়া বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষও এ কর্মসূচিতে যোগ দেন। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযুদ্ধে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস সবার মাঝে ছড়িয়ে দিতে হবে। সে উদ্দেশ্যেই তিনি এ কর্মসূচি পালন করেন।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে