টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
টাঙ্গাইলে চলতি বোরো মৌসুমের শুরু থেকে কৃষকদের জিম্মি করে অতিরিক্ত দামে সার বিক্রি করছেন ডিলাররা। এতে কৃষকেরা বিপাকে পড়েছেন। অভিযোগ রয়েছে, নির্ধারিত দামের বিষয়ে প্রতিবাদ করলে তাঁদের সঙ্গে খারাপ আচরণ করা হচ্ছে। এতে বাধ্য হয়েই অতিরিক্ত দামে সার কিনছেন কৃষকেরা।
কৃষকেরা বলছেন, এমনিতে ডিজেলের দাম বেড়েছে। এতে অতিরিক্ত টাকা গুনতে হচ্ছে। তারপরও বাড়তি দামে সার কেনায় ধানের উৎপাদনের খরচ আরও বেড়ে যাচ্ছে। প্রশাসনের নজরদারির অভাবে ডিলাররা বেশি দামে বিক্রির সাহস পাচ্ছেন বলে অভিযোগ তাঁদের। এ বিষয়ে সরকারের হস্তক্ষেপ দাবি করেন তাঁরা।
আর জেলা প্রশাসন ও কৃষি বিভাগ বলছে, দাম বেশি নেওয়ার সুযোগ নেই। তারপরও যদি কেউ বেশি দামে সার বিক্রি করেন, তবে তাঁদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জেলা কৃষি বিভাগের তথ্য অনুযায়ী সরকারনির্ধারিত মূল্য প্রতি কেজি টিএসপি ২২ টাকা, ডিএপি ১৬ টাকা, পটাশ ১৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হওয়ার কথা। কিন্তু কৃষকেরা বলছেন, বাংলা ডিএপি সার ১৬ টাকার স্থলে ৩০ থেকে ৩৫ টাকায় কিনতে হচ্ছে। এ ছাড়া অন্য সারও বাড়তি দামে কিনতে হচ্ছে তাঁদের।
সদর উপজেলার ধরেরবাড়ি এলাকার একটি দোকানে টাঙানো সারের মূল্যতালিকায় দেখা গেছে, ইউরিয়া ও ডিএপি ১৬ টাকা, টিএসপি ২২ টাকা নির্ধারণ করা আছে। কিন্তু বিক্রেতা ডিএপি ২০ টাকা ও ইউরিয়া ১৮ টাকা দরে বিক্রি করছেন। জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘সারের ঘাটতি থাকায় অতিরিক্ত দামে আমাদের সার কিনতে হয়েছে। যে কারণে বেশি দামে বিক্রি করছি।’
সদর উপজেলার দাইন্যা ইউনিয়নের ফতেপুর গ্রামের কৃষক নবাব আলী বলেন, সারের দাম এবার অনেক বেশি। বাংলা ডিএপি কিনতে হয়েছে ১৮০ টাকা দরে। প্রতি কেজির দাম পড়েছে ৩৬ টাকা।
পোড়াবাড়ি ইউনিয়নের চরপাড়া গ্রামের আরফান আলী বলেন, সব সারই সরকারনির্ধারিত মূল্যের চেয়ে বেশি দামে কিনতে হচ্ছে। একই কথা বলেন কালিহাতী উপজেলার পুংলী এলাকার দুলাল ও বাদশা নামের দুই কৃষক। তাঁদেরও বাড়তি দামে সার কিনতে হয়েছে। শুধু এই কৃষকেরাই নন, একই অবস্থা জেলার বিভিন্ন উপজেলার কৃষকদের।
এ বিষয়ে জেলা কৃষি কর্মকর্তা আহসানুল বাসার বলেন, ‘সরকারঘোষিত দামের চেয়ে বেশি দামে সার বিক্রি করার সুযোগ নেই। আমাদের কাছে এখন পর্যন্ত কোনো অভিযোগ আসেনি। তাই আমরা কোনো পদক্ষেপ নিতেও পারছি না। এ ছাড়া আমরা বিভিন্ন জায়গায় অভিযানও পরিচালনা করছি।’
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘এ বিষয়ে আমাদের সজাগ দৃষ্টি রয়েছে। আমরা প্রতিটি উপজেলায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী কমিশনারকে (ভূমি) কৃষি বিভাগের সহযোগিতায় অভিযান পরিচালনা করার কথা বলে দিয়েছি।’
টাঙ্গাইলে চলতি বোরো মৌসুমের শুরু থেকে কৃষকদের জিম্মি করে অতিরিক্ত দামে সার বিক্রি করছেন ডিলাররা। এতে কৃষকেরা বিপাকে পড়েছেন। অভিযোগ রয়েছে, নির্ধারিত দামের বিষয়ে প্রতিবাদ করলে তাঁদের সঙ্গে খারাপ আচরণ করা হচ্ছে। এতে বাধ্য হয়েই অতিরিক্ত দামে সার কিনছেন কৃষকেরা।
কৃষকেরা বলছেন, এমনিতে ডিজেলের দাম বেড়েছে। এতে অতিরিক্ত টাকা গুনতে হচ্ছে। তারপরও বাড়তি দামে সার কেনায় ধানের উৎপাদনের খরচ আরও বেড়ে যাচ্ছে। প্রশাসনের নজরদারির অভাবে ডিলাররা বেশি দামে বিক্রির সাহস পাচ্ছেন বলে অভিযোগ তাঁদের। এ বিষয়ে সরকারের হস্তক্ষেপ দাবি করেন তাঁরা।
আর জেলা প্রশাসন ও কৃষি বিভাগ বলছে, দাম বেশি নেওয়ার সুযোগ নেই। তারপরও যদি কেউ বেশি দামে সার বিক্রি করেন, তবে তাঁদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জেলা কৃষি বিভাগের তথ্য অনুযায়ী সরকারনির্ধারিত মূল্য প্রতি কেজি টিএসপি ২২ টাকা, ডিএপি ১৬ টাকা, পটাশ ১৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হওয়ার কথা। কিন্তু কৃষকেরা বলছেন, বাংলা ডিএপি সার ১৬ টাকার স্থলে ৩০ থেকে ৩৫ টাকায় কিনতে হচ্ছে। এ ছাড়া অন্য সারও বাড়তি দামে কিনতে হচ্ছে তাঁদের।
সদর উপজেলার ধরেরবাড়ি এলাকার একটি দোকানে টাঙানো সারের মূল্যতালিকায় দেখা গেছে, ইউরিয়া ও ডিএপি ১৬ টাকা, টিএসপি ২২ টাকা নির্ধারণ করা আছে। কিন্তু বিক্রেতা ডিএপি ২০ টাকা ও ইউরিয়া ১৮ টাকা দরে বিক্রি করছেন। জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘সারের ঘাটতি থাকায় অতিরিক্ত দামে আমাদের সার কিনতে হয়েছে। যে কারণে বেশি দামে বিক্রি করছি।’
সদর উপজেলার দাইন্যা ইউনিয়নের ফতেপুর গ্রামের কৃষক নবাব আলী বলেন, সারের দাম এবার অনেক বেশি। বাংলা ডিএপি কিনতে হয়েছে ১৮০ টাকা দরে। প্রতি কেজির দাম পড়েছে ৩৬ টাকা।
পোড়াবাড়ি ইউনিয়নের চরপাড়া গ্রামের আরফান আলী বলেন, সব সারই সরকারনির্ধারিত মূল্যের চেয়ে বেশি দামে কিনতে হচ্ছে। একই কথা বলেন কালিহাতী উপজেলার পুংলী এলাকার দুলাল ও বাদশা নামের দুই কৃষক। তাঁদেরও বাড়তি দামে সার কিনতে হয়েছে। শুধু এই কৃষকেরাই নন, একই অবস্থা জেলার বিভিন্ন উপজেলার কৃষকদের।
এ বিষয়ে জেলা কৃষি কর্মকর্তা আহসানুল বাসার বলেন, ‘সরকারঘোষিত দামের চেয়ে বেশি দামে সার বিক্রি করার সুযোগ নেই। আমাদের কাছে এখন পর্যন্ত কোনো অভিযোগ আসেনি। তাই আমরা কোনো পদক্ষেপ নিতেও পারছি না। এ ছাড়া আমরা বিভিন্ন জায়গায় অভিযানও পরিচালনা করছি।’
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘এ বিষয়ে আমাদের সজাগ দৃষ্টি রয়েছে। আমরা প্রতিটি উপজেলায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী কমিশনারকে (ভূমি) কৃষি বিভাগের সহযোগিতায় অভিযান পরিচালনা করার কথা বলে দিয়েছি।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১৯ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে