চিলমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
‘ব্রহ্মপুত্রের ভাঙনে হামার স্কুলটি বিলীনের পথে। এভাবে ভাঙলে অবশিষ্ট ভবনটি বিলীন হলে কই লেখাপড়া করব? সরকার যেন স্কুল ও হামার এলাকার ভাঙন বন্ধ করি দেয়।’ এসব কথা বলে কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলার নয়ারহাট ইউনিয়নের দক্ষিণ খাউরিয়া স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থী বৃষ্টি, সৌরভ ও নিঝুম।
জানা গেছে, দক্ষিণ খাউরিয়া স্কুল অ্যান্ড কলেজে লেখাপড়া করছে ৯ শতাধিক শিক্ষার্থী। ব্রহ্মপুত্রের ভাঙনে দুই বছরে ইতিমধ্যে প্রতিষ্ঠানের মূল ভবনসহ বিভিন্ন অবকাঠামো নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। এখন শুধু নতুন নির্মাণ করা একটি ভবন টিকে আছে, সেটিও ভাঙনের মুখে। এটি বিলীন হলে লেখাপড়া প্রায় বন্ধ হয়ে যাবে বলে আশঙ্কা করছে শিক্ষার্থীসহ অভিভাবকেরা। এ ছাড়া এর পাশের বাজারও ভাঙনের মুখে রয়েছে।
স্থানীয়দের দাবি, সরকার যদি দ্রুত ভাঙন রোধে ব্যবস্থা না নেয় তাহলে ওই এলাকার হাটবাজারসহ সরকারি স্থাপনা বিলীন হয়ে যাবে।
বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থী সানি বলে, ‘স্কুলের তো সবকিছু নদীর ভাঙনে বিলীন হইছে। এখন যদি শেষ ভবনটিও ভেঙে যায় তাহলে কোথায় গিয়ে লেখাপড়া করবে। দ্রুত নতুন ভবনটি রক্ষাসহ নদী ভাঙন রোধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সরকারের কাছে দাবি জানাচ্ছি।’
এক শিক্ষার্থীর অভিভাবক মো. খাজা খায়ের বলেন, ‘হামার এলাকার স্কুলটি ভাঙ্গি গেইলে ছাওয়া পাওয়াক কোনঠেই লেখা পড়া করামো চিন্তায় আছি।’ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘বেশির ভাগ শ্রেণিকক্ষ নদীতে বিলীন হওয়ায় শেষ ভবনটির একটি করে কক্ষে দুটি করে ক্লাস নিতে হয়। এ ছাড়া শিক্ষার্থী বেশি হওয়ায় পার্শ্ববর্তী বাজারের শেডে ক্লাস নিতে হচ্ছে।’
এ বিষয়ে বিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ মো. জহুরুল ইসলাম মণ্ডল বলেন, ‘দ্রুত নদী ভাঙন রোধে ব্যবস্থা না নেওয়া হলে অবশিষ্ট ভবনটি নদীতে বিলীন হয়ে যাবে।’
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘বিষয়টি আমি শুনেছি, বিদ্যালয় পরিদর্শন করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
‘ব্রহ্মপুত্রের ভাঙনে হামার স্কুলটি বিলীনের পথে। এভাবে ভাঙলে অবশিষ্ট ভবনটি বিলীন হলে কই লেখাপড়া করব? সরকার যেন স্কুল ও হামার এলাকার ভাঙন বন্ধ করি দেয়।’ এসব কথা বলে কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলার নয়ারহাট ইউনিয়নের দক্ষিণ খাউরিয়া স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থী বৃষ্টি, সৌরভ ও নিঝুম।
জানা গেছে, দক্ষিণ খাউরিয়া স্কুল অ্যান্ড কলেজে লেখাপড়া করছে ৯ শতাধিক শিক্ষার্থী। ব্রহ্মপুত্রের ভাঙনে দুই বছরে ইতিমধ্যে প্রতিষ্ঠানের মূল ভবনসহ বিভিন্ন অবকাঠামো নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। এখন শুধু নতুন নির্মাণ করা একটি ভবন টিকে আছে, সেটিও ভাঙনের মুখে। এটি বিলীন হলে লেখাপড়া প্রায় বন্ধ হয়ে যাবে বলে আশঙ্কা করছে শিক্ষার্থীসহ অভিভাবকেরা। এ ছাড়া এর পাশের বাজারও ভাঙনের মুখে রয়েছে।
স্থানীয়দের দাবি, সরকার যদি দ্রুত ভাঙন রোধে ব্যবস্থা না নেয় তাহলে ওই এলাকার হাটবাজারসহ সরকারি স্থাপনা বিলীন হয়ে যাবে।
বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থী সানি বলে, ‘স্কুলের তো সবকিছু নদীর ভাঙনে বিলীন হইছে। এখন যদি শেষ ভবনটিও ভেঙে যায় তাহলে কোথায় গিয়ে লেখাপড়া করবে। দ্রুত নতুন ভবনটি রক্ষাসহ নদী ভাঙন রোধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সরকারের কাছে দাবি জানাচ্ছি।’
এক শিক্ষার্থীর অভিভাবক মো. খাজা খায়ের বলেন, ‘হামার এলাকার স্কুলটি ভাঙ্গি গেইলে ছাওয়া পাওয়াক কোনঠেই লেখা পড়া করামো চিন্তায় আছি।’ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘বেশির ভাগ শ্রেণিকক্ষ নদীতে বিলীন হওয়ায় শেষ ভবনটির একটি করে কক্ষে দুটি করে ক্লাস নিতে হয়। এ ছাড়া শিক্ষার্থী বেশি হওয়ায় পার্শ্ববর্তী বাজারের শেডে ক্লাস নিতে হচ্ছে।’
এ বিষয়ে বিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ মো. জহুরুল ইসলাম মণ্ডল বলেন, ‘দ্রুত নদী ভাঙন রোধে ব্যবস্থা না নেওয়া হলে অবশিষ্ট ভবনটি নদীতে বিলীন হয়ে যাবে।’
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘বিষয়টি আমি শুনেছি, বিদ্যালয় পরিদর্শন করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে