আয়নাল হোসেন, ঢাকা
রাজধানী ঢাকার গণি রোড। এখানের মাত্র ১৭ দশমিক ৫৩ একর জমিতেই দেশের প্রশাসনের প্রাণকেন্দ্র সচিবালয়। ছোট্ট এই জায়গায় রয়েছে ১১টি ভবন ও ৬টি ক্যানটিন। গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও দর্শনার্থীসহ দিনে প্রায় ২৫ হাজার মানুষের যাতায়াত এখানে। প্রতিদিন বিপুলসংখ্যক গাড়ি প্রবেশ করে। কিন্তু গাড়ির তুলনায় নেই পর্যাপ্ত পার্কিং-সুবিধা। ফলে সচিবালয়ের ভেতরে তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়।
সচিবালয়ের কর্মকর্তারা জানান, পার্কিংয়ের পর্যাপ্ত জায়গা না থাকায় প্রতিদিন অফিস ছুটির ১০ থেকে ১৫ মিনিট আগে থেকেই ভেতরে তীব্র যানজট তৈরি হয়। স্বল্প দূরত্বে একটি গাড়ি বের হতে ৩০-৩৫ মিনিট সময় লাগে। আবার সচিবালয়ের বাইরে যানজট থাকলে দুর্ভোগ বেড়ে যায়। একটা-দুটো করে গাড়ি বের হতে ঘণ্টাখানেক সময় লেগে যায়।
কর্মকর্তারা জানান, সচিবালয়ের ভেতরে অনেক খালি জায়গা পড়ে আছে। যদি বহুতল ভবন করে পার্কিংয়ের ব্যবস্থা করা যায়, তবে যানজটের সমস্যা অনেকটাই কমে আসবে।
সচিবালয় সূত্রে জানা গেছে, সরকারের নিয়ম অনুযায়ী উপসচিব মর্যাদার কর্মকর্তা থেকে শুরু করে তদূর্ধ্ব কর্মকর্তাদের ব্যক্তিগত গাড়ি দিয়েছে সরকার। এতে সচিবালয়ের কর্মকর্তাদের মধ্যে ব্যক্তিগত গাড়ির ব্যবহার অনেকটাই বেড়েছে। কিন্তু সে তুলনায় পার্কিং বাড়েনি। এ ছাড়া কোনো কোনো মন্ত্রণালয়ের অধীনে বৈঠক থাকলে অধিদপ্তর, পরিদপ্তর ও বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানের যুগ্ম সচিব মর্যাদার কর্মকর্তারা গাড়ি নিয়ে ভেতরে ঢোকেন। গাড়ির চাপে সচিবালয়ের ভেতরে প্রায়ই যানজট তৈরি হয়। ভেতরের জায়গা পূর্ণ হয়ে গেলে অনেক সময় গাড়ি পার্কিং করতে হয় পাশের রাস্তায়। এতে গণি রোডে প্রায়ই তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়। এতে সচিবালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পাশাপাশি যানজটের ভোগান্তিতে পড়তে হয় সাধারণ মানুষকেও।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, সচিবালয়ে উপসচিব রয়েছেন ১ হাজার ৬২৬ জন, যুগ্ম সচিব ৭২৩, অতিরিক্ত সচিব ৪৫৫, গ্রেড-১ কর্মকর্তা ২০ জন এবং সচিব রয়েছেন ৭৬ জন। সব মিলিয়ে ২ হাজার ৯০০ জন কর্মকর্তা রয়েছেন। তাঁদের মধ্যে উপসচিব মর্যাদার ৩০০ কর্মকর্তাকে সরকারের পক্ষ থেকে ব্যক্তিগত গাড়ি দেওয়া হয়নি। বাকি ২ হাজার ৬০০ কর্মকর্তাকে দেওয়া হয়েছে সরকারি গাড়ি। তাঁদের অনেকেই স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে স্টিকারের ব্যবস্থা করে ভেতরে গাড়ি ঢোকাচ্ছেন।
সচিবালয় সূত্রে জানা গেছে, যুগ্ম সচিবের নিচের কোনো কর্মকর্তা এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নিরাপত্তা বিভাগের স্টিকারযুক্ত গাড়িই কেবল সচিবালয়ের ভেতরে ঢোকার সুযোগ পায়।
সরেজমিনে দেখা যায়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে ইস্যুকৃত কিছু স্টিকারে ‘পার্কিং বাইরে’ আবার কিছু স্টিকারে ‘পার্কিং ভেতরে’ লেখা রয়েছে। কিন্তু বাইরে পার্কিংয়ের অনুমতি পাওয়া অনেক গাড়িও ভেতরে রাখা হচ্ছে। অনুমতি ছাড়া রাখা গাড়ির কারণেও যানজট বাড়ছে।
কাউছার আহমেদ নামের একজন গাড়িচালক জানান, যেসব গাড়িতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের স্টিকার রয়েছে, তাঁরাই কেবল ভেতরে ঢোকার সুযোগ পান। আবার খুব কড়াকড়িও নেই। আসলে পার্কিংয়ের জায়গা না থাকায়, যে যেখানে খালি পাচ্ছেন সেখানেই গাড়ি রাখছেন।
সচিবালয়ের ভেতরে দুটি বহুতল ভবন (২০ তলা) রয়েছে। এদের মধ্যে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অধীনে থাকা ভবনে বেজমেন্টে এক ফ্লোরে পার্কিংয়ের ব্যবস্থা রয়েছে। তবে ৬ নম্বর ভবনে ১৭টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগ থাকলেও সেখানে কোনো পার্কিংয়ের ব্যবস্থা নেই। ফলে বাধ্য হয়েই অনেকে ভবনের আশপাশের জায়গায় গাড়ি পার্কিং করছেন।
পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের গাড়িচালক সেলিম হোসেন জানান, একসময় ৬ নম্বর ভবনের নিচতলায় গাড়ি পার্কিংয়ের ব্যবস্থা ছিল। কিন্তু পার্কিং তুলে দিয়ে একটি ক্যানটিন ও পর্যটন করপোরেশনকে কিছু জায়গা দেওয়া হয়েছে। বাধ্য হয়েই খালি জায়গায় গাড়ি রাখতে হয়।সচিবালয়ে কর্মরত একজন পুলিশ সদস্য বলেন, ‘মাইক্রোবাসগুলো সচিবালয়ের পাশে মুক্তাঙ্গনে পার্কিং করার কথা। কিন্তু অনেকেই ভেতরে পার্কিং করছেন। বিষয়টি মন্ত্রণালয়েরই দেখার কথা। আমরা কিছু বলতে গেলে তাঁরা সচিবের দোহাই দেন। এ ছাড়া, প্রতিদিন টেলিভিশনের অনেক গাড়ি সংবাদ সংগ্রহের জন্য ঢোকে। তাদের গাড়িতে কোনো স্টিকার না থাকলেও ভেতরে ঢুকতে নিষেধ করা হচ্ছে না।’
সচিবালয়ের ভেতরে গতকাল সোমবার দেখা যায়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নিরাপত্তা শাখা থেকে ইস্যুকৃত স্টিকারে পার্কিং বাইরে লেখা রয়েছে। অর্থাৎ এই ধরনের স্টিকারযুক্ত গাড়ি শুধু ভেতরে কর্মকর্তাদের নামিয়ে দিয়ে চলে যাওয়ার নিয়ম। কিন্তু অনেক সময়ই তাঁরা বাইরে না গিয়ে ভেতরে কোথাও পার্কিং করে রাখছেন।
সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে ইডেন ভবন গণপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আব্দুস সাত্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, সচিবালয়ের ভেতরে মেকানিক্যাল কার পার্কিং তৈরির একটি প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। এ ছাড়া সচিবালয়ের পাশে মুক্তাঙ্গনে গাড়ি পার্কিংয়ের বিষয়েও আলোচনা চলছে।
রাজধানী ঢাকার গণি রোড। এখানের মাত্র ১৭ দশমিক ৫৩ একর জমিতেই দেশের প্রশাসনের প্রাণকেন্দ্র সচিবালয়। ছোট্ট এই জায়গায় রয়েছে ১১টি ভবন ও ৬টি ক্যানটিন। গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও দর্শনার্থীসহ দিনে প্রায় ২৫ হাজার মানুষের যাতায়াত এখানে। প্রতিদিন বিপুলসংখ্যক গাড়ি প্রবেশ করে। কিন্তু গাড়ির তুলনায় নেই পর্যাপ্ত পার্কিং-সুবিধা। ফলে সচিবালয়ের ভেতরে তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়।
সচিবালয়ের কর্মকর্তারা জানান, পার্কিংয়ের পর্যাপ্ত জায়গা না থাকায় প্রতিদিন অফিস ছুটির ১০ থেকে ১৫ মিনিট আগে থেকেই ভেতরে তীব্র যানজট তৈরি হয়। স্বল্প দূরত্বে একটি গাড়ি বের হতে ৩০-৩৫ মিনিট সময় লাগে। আবার সচিবালয়ের বাইরে যানজট থাকলে দুর্ভোগ বেড়ে যায়। একটা-দুটো করে গাড়ি বের হতে ঘণ্টাখানেক সময় লেগে যায়।
কর্মকর্তারা জানান, সচিবালয়ের ভেতরে অনেক খালি জায়গা পড়ে আছে। যদি বহুতল ভবন করে পার্কিংয়ের ব্যবস্থা করা যায়, তবে যানজটের সমস্যা অনেকটাই কমে আসবে।
সচিবালয় সূত্রে জানা গেছে, সরকারের নিয়ম অনুযায়ী উপসচিব মর্যাদার কর্মকর্তা থেকে শুরু করে তদূর্ধ্ব কর্মকর্তাদের ব্যক্তিগত গাড়ি দিয়েছে সরকার। এতে সচিবালয়ের কর্মকর্তাদের মধ্যে ব্যক্তিগত গাড়ির ব্যবহার অনেকটাই বেড়েছে। কিন্তু সে তুলনায় পার্কিং বাড়েনি। এ ছাড়া কোনো কোনো মন্ত্রণালয়ের অধীনে বৈঠক থাকলে অধিদপ্তর, পরিদপ্তর ও বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানের যুগ্ম সচিব মর্যাদার কর্মকর্তারা গাড়ি নিয়ে ভেতরে ঢোকেন। গাড়ির চাপে সচিবালয়ের ভেতরে প্রায়ই যানজট তৈরি হয়। ভেতরের জায়গা পূর্ণ হয়ে গেলে অনেক সময় গাড়ি পার্কিং করতে হয় পাশের রাস্তায়। এতে গণি রোডে প্রায়ই তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়। এতে সচিবালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পাশাপাশি যানজটের ভোগান্তিতে পড়তে হয় সাধারণ মানুষকেও।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, সচিবালয়ে উপসচিব রয়েছেন ১ হাজার ৬২৬ জন, যুগ্ম সচিব ৭২৩, অতিরিক্ত সচিব ৪৫৫, গ্রেড-১ কর্মকর্তা ২০ জন এবং সচিব রয়েছেন ৭৬ জন। সব মিলিয়ে ২ হাজার ৯০০ জন কর্মকর্তা রয়েছেন। তাঁদের মধ্যে উপসচিব মর্যাদার ৩০০ কর্মকর্তাকে সরকারের পক্ষ থেকে ব্যক্তিগত গাড়ি দেওয়া হয়নি। বাকি ২ হাজার ৬০০ কর্মকর্তাকে দেওয়া হয়েছে সরকারি গাড়ি। তাঁদের অনেকেই স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে স্টিকারের ব্যবস্থা করে ভেতরে গাড়ি ঢোকাচ্ছেন।
সচিবালয় সূত্রে জানা গেছে, যুগ্ম সচিবের নিচের কোনো কর্মকর্তা এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নিরাপত্তা বিভাগের স্টিকারযুক্ত গাড়িই কেবল সচিবালয়ের ভেতরে ঢোকার সুযোগ পায়।
সরেজমিনে দেখা যায়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে ইস্যুকৃত কিছু স্টিকারে ‘পার্কিং বাইরে’ আবার কিছু স্টিকারে ‘পার্কিং ভেতরে’ লেখা রয়েছে। কিন্তু বাইরে পার্কিংয়ের অনুমতি পাওয়া অনেক গাড়িও ভেতরে রাখা হচ্ছে। অনুমতি ছাড়া রাখা গাড়ির কারণেও যানজট বাড়ছে।
কাউছার আহমেদ নামের একজন গাড়িচালক জানান, যেসব গাড়িতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের স্টিকার রয়েছে, তাঁরাই কেবল ভেতরে ঢোকার সুযোগ পান। আবার খুব কড়াকড়িও নেই। আসলে পার্কিংয়ের জায়গা না থাকায়, যে যেখানে খালি পাচ্ছেন সেখানেই গাড়ি রাখছেন।
সচিবালয়ের ভেতরে দুটি বহুতল ভবন (২০ তলা) রয়েছে। এদের মধ্যে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অধীনে থাকা ভবনে বেজমেন্টে এক ফ্লোরে পার্কিংয়ের ব্যবস্থা রয়েছে। তবে ৬ নম্বর ভবনে ১৭টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগ থাকলেও সেখানে কোনো পার্কিংয়ের ব্যবস্থা নেই। ফলে বাধ্য হয়েই অনেকে ভবনের আশপাশের জায়গায় গাড়ি পার্কিং করছেন।
পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের গাড়িচালক সেলিম হোসেন জানান, একসময় ৬ নম্বর ভবনের নিচতলায় গাড়ি পার্কিংয়ের ব্যবস্থা ছিল। কিন্তু পার্কিং তুলে দিয়ে একটি ক্যানটিন ও পর্যটন করপোরেশনকে কিছু জায়গা দেওয়া হয়েছে। বাধ্য হয়েই খালি জায়গায় গাড়ি রাখতে হয়।সচিবালয়ে কর্মরত একজন পুলিশ সদস্য বলেন, ‘মাইক্রোবাসগুলো সচিবালয়ের পাশে মুক্তাঙ্গনে পার্কিং করার কথা। কিন্তু অনেকেই ভেতরে পার্কিং করছেন। বিষয়টি মন্ত্রণালয়েরই দেখার কথা। আমরা কিছু বলতে গেলে তাঁরা সচিবের দোহাই দেন। এ ছাড়া, প্রতিদিন টেলিভিশনের অনেক গাড়ি সংবাদ সংগ্রহের জন্য ঢোকে। তাদের গাড়িতে কোনো স্টিকার না থাকলেও ভেতরে ঢুকতে নিষেধ করা হচ্ছে না।’
সচিবালয়ের ভেতরে গতকাল সোমবার দেখা যায়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নিরাপত্তা শাখা থেকে ইস্যুকৃত স্টিকারে পার্কিং বাইরে লেখা রয়েছে। অর্থাৎ এই ধরনের স্টিকারযুক্ত গাড়ি শুধু ভেতরে কর্মকর্তাদের নামিয়ে দিয়ে চলে যাওয়ার নিয়ম। কিন্তু অনেক সময়ই তাঁরা বাইরে না গিয়ে ভেতরে কোথাও পার্কিং করে রাখছেন।
সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে ইডেন ভবন গণপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আব্দুস সাত্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, সচিবালয়ের ভেতরে মেকানিক্যাল কার পার্কিং তৈরির একটি প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। এ ছাড়া সচিবালয়ের পাশে মুক্তাঙ্গনে গাড়ি পার্কিংয়ের বিষয়েও আলোচনা চলছে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে