প্রশ্ন: কুয়েত ম্যাচের পর দলের কী অবস্থা ছিল? শুনেছি সবাই খুব কেঁদেছেন?
জামাল ভূঁইয়া: লেবানন ম্যাচের আগের দিন টিম মিটিংয়ে শুধু আমি কেঁদেছি। সেদিন আমি খুব আবেগাক্রান্ত ছিলাম। অনেক কেঁদেছিলাম। নিজের কাছেও লজ্জা লাগছিল একটু। আমি দলকে বলতে চেয়েছিলাম সাফের গুরুত্বটা কী, সাফ দেশের জন্য কী। আর গতকাল (কুয়েত ম্যাচের পর) তো সবাই অনেক কেঁদেছে। সবারই মন খুব খারাপ ছিল।
প্রশ্ন: আগে বাংলাদেশ ৮০ থেকে ৯০ মিনিটে গোল খেত, কুয়েতের বিপক্ষে গোল খেল ১০৫ মিনিটের পরে। বাংলাদেশ তো এবার ৯০ মিনিটেও গোল খায়নি। এটা কি একটা ভালো দিক নয়?
জামাল: কুয়েতের বিপক্ষে ৯০ মিনিট পর্যন্ত আমরা খুব গোছানো ফুটবল খেলেছি। কিন্তু যে গোলটা খেয়েছি, তখন একটু অগোছালো ছিলাম। শরীর ক্লান্ত ছিল, মানসিক ক্লান্তি ছিল। ভেবেছিলাম আমরা টাইব্রেকারে যাব। গোলটা হয়েছে আমাদের ভুল থেকেই। বিশ্বনাথের একটা থ্রো থেকে সোহেল (সোহেল রানা) ঠিকঠাক ক্লিয়ার করতে পারেনি। ইসা ফয়সাল পেছনে দিয়েছে, সেখান থেকেই ওরা বল পেয়ে গোল করেছে। আসলে এখানে কিছু করার ছিল না। আমরা শেষ দিকে এসে তিনটি সুযোগ পেয়েও কাজে লাগাতে পারিনি।
প্রশ্ন: অন্য সময় হলে তো এটা জোরে শট করে কেউ না কেউ বিপদ থেকে মুক্ত করতেন। কিন্তু আপনারা বল পায়ে রাখতে চাইলেন। বিল্ডআপ ফুটবল খেলতে গিয়েই কি গোল হজম করতে হলো?
জামাল: দেখুন, কিছু মুহূর্তে আপনাকে বল পায়ে রাখতেই হবে, আবার কিছু মুহূর্তে অভিজ্ঞতাও জরুরি। কখন লম্বা শট করতে হবে, আবার কখন ছোট পাস খেলতে হবে, সেই অভিজ্ঞতা থাকা দরকার।
প্রশ্ন: এটি ছিল আপনার পঞ্চম সাফ। আগের চারবারের সঙ্গে এই সাফের পার্থক্য?
জামাল: আমার জীবনের সেরা সাফ হচ্ছে এটাই। কারণ, এবারের সাফে আমাদের সেরা দলটাই খেলেছে। ভেবেছিলাম, শিরোপা জিতব। সাফের দলগুলোই টুর্নামেন্ট খেললে আমি নিশ্চিত, ফাইনাল খেলতাম আমরা।
প্রশ্ন: আপনি খেললেন ‘ফলস নাইন’ পজিশনে। ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার থেকে আক্রমণে চলে গেলেন। কেন?
জামাল: কোচ আসলে আমাদের জিজ্ঞেস করেছিলেন যে কে ওপরে এসে খেলতে চায়। কোচ যাদের বলেছিলেন, আমি ছাড়াও তাদের মধ্যে ছিল মোহাম্মদ সোহেল রানা, সোহেল রানা, হৃদয়। তিনজনই মিডফিল্ডার হওয়ায় কোচ আমাকে বললেন, তুমিই খেলো। আমি কোচকে বললাম, এটা আমার আওতার বাইরে। কোচ তখন আমাকে সাহস দিয়ে বললেন, তুমি খেলো, চেষ্টা করো। আমি বললাম, সাহস পেলে চেষ্টা করে দেখতে পারি। কোচ আমাকে নতুন পজিশনে খেলালেন।
প্রশ্ন: যারা আগে প্রতি-আক্রমণনির্ভর ফুটবল খেলত, সেই বাংলাদেশ দলই এখন বল পায়ে রেখে খেলে। কীভাবে এই পরিবর্তন?
জামাল: আমরা খেলোয়াড়েরা নিজেদের মধ্যে আলোচনা করেছি, এভাবে লং বল বা কাউন্টার অ্যাটাক ফুটবল খেললে হবে না। বল নিজেদের পায়ে রাখতে হবে। কোচও চেয়েছেন আমরা মিডফিল্ডাররা যেন ঠিকভাবে বলের সরবরাহটা ঠিক রাখতে পারি। আর এ কারণেই কিন্তু বাংলাদেশ এবার অনেক সুযোগ পেয়েছে। বাংলাদেশ দলে তো ওইভাবে এখন উইঙ্গার খেলে না। উইঙ্গার যারা খেলে, তারা থাকে বক্সের সামনে। কোচ যে ফরমেশনে খেলিয়েছেন (৪-৪-২), সেটা আমার জন্য ভালো।
প্রশ্ন: যতটুকু জানি, আপনি অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার হিসেবে খেলতে পছন্দ করেন। কিন্তু বাংলাদেশ দলে এসে আপনি হয়ে গেলেন ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার। এখন আবার পছন্দের পজিশনে। মানিয়ে নিতে পারছেন?
জামাল: আন্দ্রেয়া পিরল একসময় ‘নাম্বার টেন’ পজিশনে খেলত। কিন্তু পরে সে আস্তে আস্তে চলে গেল নিচের দিকে। আমার হয়েছে উল্টো, আমি যাচ্ছি সামনের দিকে। আসলে এটা নিয়ে আমি ভাবি না। একজন ভালো খেলোয়াড় সব পজিশনেই খেলতে পারে।
প্রশ্ন: আপনার কি মনে হয়, সাফের পর নতুন বাংলাদেশের জন্ম হবে?
জামাল: হতেই পারে। তবে একটা কথা বলি, আত্মবিশ্বাস থাকা ভালো, কিন্তু অতি আত্মবিশ্বাস ভালো নয়। এই উন্নতিটা ধরে রাখতে হবে। ধারাটা অব্যাহত থাকলে আমরা অনেক দূর যেতে পারব। আমরা সাফ এবং আগে যাদের বিপক্ষে খেলেছি, তারা সবাই আমাদের চেয়ে র্যাঙ্কিংয়ে এগিয়ে। কাগজে-কলমে আমাদের চেয়ে এগিয়ে থাকা দলের বিপক্ষে খেলেই তো দেখিয়েও দিয়েছি যে আমরা লড়তে জানি।
প্রশ্ন: আপনি পাঁচ সাফটি খেলেছেন ভিন্ন পাঁচজন কোচের অধীনে। আগের চারজন কোচের চেয়ে হাভিয়ের কাবরেরার পার্থক্যটা কোথায়?
জামাল: সব কোচই তো ভালো। তবে কাবরেরাকে যতটুকু দেখলাম, তিনি অনেক প্রস্তুত আর পরিণত। লেবানন ম্যাচের আগে তিনি আমাকে লেবানন ম্যাচের পুরো ধারণা দিয়েছেন, পাঁচ-ছয়টি ভিডিও ক্লিপ দেখিয়েছেন, খেলোয়াড় সব জানিয়েছেন। এসব দেখে আমি অল্প সময়েই প্রস্তুত। এই একটা জায়গায় কাবরেরা বাকিদের তুলনায় এগিয়ে।
প্রশ্ন: স্ট্রাইকার ছাড়া কাবরেরা একটা সাফ খেলিয়ে ফেললেন। কী বলবেন?
জামাল: স্পেন কিন্তু বিশ্বকাপ জিতে স্ট্রাইকার ছাড়াই, সেস্ক ফ্যাব্রেগাসকে ফলস নাইনে খেলিয়ে। কারণ, তাদের একটি শক্তিশালী মাঝমাঠ ছিল। তবে সাহস এত সহজে আসে না। সাফের আগে সবাই জিজ্ঞেস করেছে, কে গোল করবে। কে খেলবে নয় নম্বর পজিশনে। তবে এখানে কৃতিত্বটা দিতে হবে কাজী সালাউদ্দিন ভাইকে। আমরা ফুটবলাররা তাঁর বাসায় গিয়েছিলাম। তখন সালাউদ্দিন ভাই একটা বুদ্ধি দিলেন কাবরেরাকে, বললেন দুই ফরোয়ার্ড নিয়ে খেলতে। আমাকে তিনি স্বাধীনভাবে খেলার জন্য বললেন। হতে পারে, কোচ সেই ধারণাই কাজে লাগিয়েছেন।
প্রশ্ন: আগের চার সাফে বাংলাদেশ দলে কী ছিল না, যা এই দলে আছে?
জামাল: আমাদের এই দলে সবাই সবার ভালো বন্ধু, সবাই সবার সঙ্গে মজা করতে পারে। আমরা সবাই সবার ভালো বন্ধু।
প্রশ্ন: ভবিষ্যতের বাংলাদেশ নিয়ে কী স্বপ্ন দেখছেন?
জামাল: আগামী ৩-৪ বছরের মধ্যে বাংলাদেশ র্যাঙ্কিংয়ে অনেক এগিয়ে যাবে বলে মনে করি আমি। আমরা যদি কোচকে ধরে রাখতে পারি, খেলোয়াড়েরা যদি এই মানসিকতায় লড়াই চালিয়ে যায়, ঠিকভাবে লড়াই করতে পারে, তাহলে অনেক দূর এগিয়ে যাবে এই বাংলাদেশ।
প্রশ্ন: কুয়েত ম্যাচের পর দলের কী অবস্থা ছিল? শুনেছি সবাই খুব কেঁদেছেন?
জামাল ভূঁইয়া: লেবানন ম্যাচের আগের দিন টিম মিটিংয়ে শুধু আমি কেঁদেছি। সেদিন আমি খুব আবেগাক্রান্ত ছিলাম। অনেক কেঁদেছিলাম। নিজের কাছেও লজ্জা লাগছিল একটু। আমি দলকে বলতে চেয়েছিলাম সাফের গুরুত্বটা কী, সাফ দেশের জন্য কী। আর গতকাল (কুয়েত ম্যাচের পর) তো সবাই অনেক কেঁদেছে। সবারই মন খুব খারাপ ছিল।
প্রশ্ন: আগে বাংলাদেশ ৮০ থেকে ৯০ মিনিটে গোল খেত, কুয়েতের বিপক্ষে গোল খেল ১০৫ মিনিটের পরে। বাংলাদেশ তো এবার ৯০ মিনিটেও গোল খায়নি। এটা কি একটা ভালো দিক নয়?
জামাল: কুয়েতের বিপক্ষে ৯০ মিনিট পর্যন্ত আমরা খুব গোছানো ফুটবল খেলেছি। কিন্তু যে গোলটা খেয়েছি, তখন একটু অগোছালো ছিলাম। শরীর ক্লান্ত ছিল, মানসিক ক্লান্তি ছিল। ভেবেছিলাম আমরা টাইব্রেকারে যাব। গোলটা হয়েছে আমাদের ভুল থেকেই। বিশ্বনাথের একটা থ্রো থেকে সোহেল (সোহেল রানা) ঠিকঠাক ক্লিয়ার করতে পারেনি। ইসা ফয়সাল পেছনে দিয়েছে, সেখান থেকেই ওরা বল পেয়ে গোল করেছে। আসলে এখানে কিছু করার ছিল না। আমরা শেষ দিকে এসে তিনটি সুযোগ পেয়েও কাজে লাগাতে পারিনি।
প্রশ্ন: অন্য সময় হলে তো এটা জোরে শট করে কেউ না কেউ বিপদ থেকে মুক্ত করতেন। কিন্তু আপনারা বল পায়ে রাখতে চাইলেন। বিল্ডআপ ফুটবল খেলতে গিয়েই কি গোল হজম করতে হলো?
জামাল: দেখুন, কিছু মুহূর্তে আপনাকে বল পায়ে রাখতেই হবে, আবার কিছু মুহূর্তে অভিজ্ঞতাও জরুরি। কখন লম্বা শট করতে হবে, আবার কখন ছোট পাস খেলতে হবে, সেই অভিজ্ঞতা থাকা দরকার।
প্রশ্ন: এটি ছিল আপনার পঞ্চম সাফ। আগের চারবারের সঙ্গে এই সাফের পার্থক্য?
জামাল: আমার জীবনের সেরা সাফ হচ্ছে এটাই। কারণ, এবারের সাফে আমাদের সেরা দলটাই খেলেছে। ভেবেছিলাম, শিরোপা জিতব। সাফের দলগুলোই টুর্নামেন্ট খেললে আমি নিশ্চিত, ফাইনাল খেলতাম আমরা।
প্রশ্ন: আপনি খেললেন ‘ফলস নাইন’ পজিশনে। ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার থেকে আক্রমণে চলে গেলেন। কেন?
জামাল: কোচ আসলে আমাদের জিজ্ঞেস করেছিলেন যে কে ওপরে এসে খেলতে চায়। কোচ যাদের বলেছিলেন, আমি ছাড়াও তাদের মধ্যে ছিল মোহাম্মদ সোহেল রানা, সোহেল রানা, হৃদয়। তিনজনই মিডফিল্ডার হওয়ায় কোচ আমাকে বললেন, তুমিই খেলো। আমি কোচকে বললাম, এটা আমার আওতার বাইরে। কোচ তখন আমাকে সাহস দিয়ে বললেন, তুমি খেলো, চেষ্টা করো। আমি বললাম, সাহস পেলে চেষ্টা করে দেখতে পারি। কোচ আমাকে নতুন পজিশনে খেলালেন।
প্রশ্ন: যারা আগে প্রতি-আক্রমণনির্ভর ফুটবল খেলত, সেই বাংলাদেশ দলই এখন বল পায়ে রেখে খেলে। কীভাবে এই পরিবর্তন?
জামাল: আমরা খেলোয়াড়েরা নিজেদের মধ্যে আলোচনা করেছি, এভাবে লং বল বা কাউন্টার অ্যাটাক ফুটবল খেললে হবে না। বল নিজেদের পায়ে রাখতে হবে। কোচও চেয়েছেন আমরা মিডফিল্ডাররা যেন ঠিকভাবে বলের সরবরাহটা ঠিক রাখতে পারি। আর এ কারণেই কিন্তু বাংলাদেশ এবার অনেক সুযোগ পেয়েছে। বাংলাদেশ দলে তো ওইভাবে এখন উইঙ্গার খেলে না। উইঙ্গার যারা খেলে, তারা থাকে বক্সের সামনে। কোচ যে ফরমেশনে খেলিয়েছেন (৪-৪-২), সেটা আমার জন্য ভালো।
প্রশ্ন: যতটুকু জানি, আপনি অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার হিসেবে খেলতে পছন্দ করেন। কিন্তু বাংলাদেশ দলে এসে আপনি হয়ে গেলেন ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার। এখন আবার পছন্দের পজিশনে। মানিয়ে নিতে পারছেন?
জামাল: আন্দ্রেয়া পিরল একসময় ‘নাম্বার টেন’ পজিশনে খেলত। কিন্তু পরে সে আস্তে আস্তে চলে গেল নিচের দিকে। আমার হয়েছে উল্টো, আমি যাচ্ছি সামনের দিকে। আসলে এটা নিয়ে আমি ভাবি না। একজন ভালো খেলোয়াড় সব পজিশনেই খেলতে পারে।
প্রশ্ন: আপনার কি মনে হয়, সাফের পর নতুন বাংলাদেশের জন্ম হবে?
জামাল: হতেই পারে। তবে একটা কথা বলি, আত্মবিশ্বাস থাকা ভালো, কিন্তু অতি আত্মবিশ্বাস ভালো নয়। এই উন্নতিটা ধরে রাখতে হবে। ধারাটা অব্যাহত থাকলে আমরা অনেক দূর যেতে পারব। আমরা সাফ এবং আগে যাদের বিপক্ষে খেলেছি, তারা সবাই আমাদের চেয়ে র্যাঙ্কিংয়ে এগিয়ে। কাগজে-কলমে আমাদের চেয়ে এগিয়ে থাকা দলের বিপক্ষে খেলেই তো দেখিয়েও দিয়েছি যে আমরা লড়তে জানি।
প্রশ্ন: আপনি পাঁচ সাফটি খেলেছেন ভিন্ন পাঁচজন কোচের অধীনে। আগের চারজন কোচের চেয়ে হাভিয়ের কাবরেরার পার্থক্যটা কোথায়?
জামাল: সব কোচই তো ভালো। তবে কাবরেরাকে যতটুকু দেখলাম, তিনি অনেক প্রস্তুত আর পরিণত। লেবানন ম্যাচের আগে তিনি আমাকে লেবানন ম্যাচের পুরো ধারণা দিয়েছেন, পাঁচ-ছয়টি ভিডিও ক্লিপ দেখিয়েছেন, খেলোয়াড় সব জানিয়েছেন। এসব দেখে আমি অল্প সময়েই প্রস্তুত। এই একটা জায়গায় কাবরেরা বাকিদের তুলনায় এগিয়ে।
প্রশ্ন: স্ট্রাইকার ছাড়া কাবরেরা একটা সাফ খেলিয়ে ফেললেন। কী বলবেন?
জামাল: স্পেন কিন্তু বিশ্বকাপ জিতে স্ট্রাইকার ছাড়াই, সেস্ক ফ্যাব্রেগাসকে ফলস নাইনে খেলিয়ে। কারণ, তাদের একটি শক্তিশালী মাঝমাঠ ছিল। তবে সাহস এত সহজে আসে না। সাফের আগে সবাই জিজ্ঞেস করেছে, কে গোল করবে। কে খেলবে নয় নম্বর পজিশনে। তবে এখানে কৃতিত্বটা দিতে হবে কাজী সালাউদ্দিন ভাইকে। আমরা ফুটবলাররা তাঁর বাসায় গিয়েছিলাম। তখন সালাউদ্দিন ভাই একটা বুদ্ধি দিলেন কাবরেরাকে, বললেন দুই ফরোয়ার্ড নিয়ে খেলতে। আমাকে তিনি স্বাধীনভাবে খেলার জন্য বললেন। হতে পারে, কোচ সেই ধারণাই কাজে লাগিয়েছেন।
প্রশ্ন: আগের চার সাফে বাংলাদেশ দলে কী ছিল না, যা এই দলে আছে?
জামাল: আমাদের এই দলে সবাই সবার ভালো বন্ধু, সবাই সবার সঙ্গে মজা করতে পারে। আমরা সবাই সবার ভালো বন্ধু।
প্রশ্ন: ভবিষ্যতের বাংলাদেশ নিয়ে কী স্বপ্ন দেখছেন?
জামাল: আগামী ৩-৪ বছরের মধ্যে বাংলাদেশ র্যাঙ্কিংয়ে অনেক এগিয়ে যাবে বলে মনে করি আমি। আমরা যদি কোচকে ধরে রাখতে পারি, খেলোয়াড়েরা যদি এই মানসিকতায় লড়াই চালিয়ে যায়, ঠিকভাবে লড়াই করতে পারে, তাহলে অনেক দূর এগিয়ে যাবে এই বাংলাদেশ।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে