মতলব দক্ষিণ (চাঁদপুর) প্রতিনিধি
চাঁদপুরের মতলব দক্ষিণ উপজেলার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বাজারগুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে নারায়ণপুর বাজার। প্রতিদিন এ বাজারের ব্যবসায়ীদের লাখ লাখ টাকার মালামাল ওঠানো হয় বাজারের পাশে বোয়ালজুড়ি খালপাড়ে গড়ে ওঠা নৌঘাট দিয়েই।
কিন্তু বর্তমানে ময়লা-আবর্জনা স্তূপ হয়ে আছে এই ঘাটে। স্তূপে প্লাস্টিকের খালি বোতল থেকে শুরু করে পলিথিন, কলার কাঁদিসহ পরিত্যক্ত নানা সামগ্রী পড়ে আছে। এতে মালামাল ওঠানামায় শ্রমিকদের যেমন ভোগান্তি বেড়েছে, তেমন পরিবেশের ক্ষতি হচ্ছে।
একসময়ের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন এই বাজারের নৌঘাটে এখন আর পা ফেলার পরিবেশ নেই। বাজারের বর্জ্য ফেলার নির্ধারিত জায়গা না থাকায় তা ফেলা হচ্ছে এই নৌঘাটেই। এ পরিস্থিতিতে ঝুঁকি নিয়ে শ্রমিকেরা চাঁদপুর, নারায়ণগঞ্জ এবং ঢাকা থেকে ট্রলারে আসা মালামাল বাজারের বিভিন্ন দোকানে পৌঁছে দিচ্ছে।
এ বিষয়ে কথা হয় নারায়ণপুর বাজারের শ্রমিক সর্দার মো. মিজানুর রহমানের সঙ্গে। তিনি তাদের দুর্দশার কথা তুলে ধরে বলেন, প্রতিদিন ব্যবসায়ীদের লাখ লাখ টাকার মালামাল ঝুঁকি নিয়ে এই ঘাট দিয়ে পৌঁছে দেওয়া হয় বিভিন্ন দোকানে। কিন্তু ঘাটের মধ্যে পা ফেলার পরিবেশ নেই। পুরো বাজারের ময়লা-আবর্জনায় নৌঘাটের অস্তিত্ব এখন বিলীনের পথে। এ ছাড়া অসহনীয় দুর্গন্ধ তো আছেই।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক নারায়ণপুর বাজারের কয়েকজন ব্যবসায়ী জানান, নিরুপায় হয়ে এই ঘাটে ময়লা-আবর্জনা ফেলা হচ্ছে। বাজার কর্তৃপক্ষ উপযুক্ত জায়গা নির্বাচন করে দিলে যথাযথ নিয়ম মেনে ময়লা ফেলবে সবাই।
এ ব্যাপারে কথা বলেন নারায়ণপুর বাজার বণিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ও খাদেরগাঁও ইউপি চেয়ারম্যান সৈয়দ মনজুর হোসেন রিপন। তিনি বলেন, নারায়ণপুর বাজার অনেক পুরোনো ও বড় বাজার। এখানে প্রতিদিন বিপুল পরিমাণ বর্জ্য উৎপাদিত হয়। এই বর্জ্য অপসারণ করার জন্য সবার সদিচ্ছা থাকলেও বাজারের আশপাশে সরকারি কোনো খাস সম্পত্তি পরিত্যক্ত অবস্থায় নেই—যেখানে বাজারের বর্জ্য ফেলা যেত।
এক প্রশ্নের জবাবে ইউপি চেয়ারম্যান বলেন, ‘বর্জ্য অপসারণের এ সমস্যা সমাধানের চেষ্টায় আছি। তবে আপাতত আমাদের কিছু করার নেই।’
বর্জ্য অপসারণ নিয়ে কথা বলেন বণিক সমিতির সভাপতি সফিকুল ইসলাম স্বপন মজুমদার। তিনি বলেন, বাজারের বর্জ্য অপসারণের জন্য উপযুক্ত জায়গা না থাকায় যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া যাচ্ছে না। দোকাদারদের উৎপাদিত বর্জ্য বোয়ালজুড়ি খালে ফেলার জন্য এই স্থানটি ব্যবহার করে। ফলে নৌঘাট ভাগাড়ে পরিণত হয়েছে। ঘাটটি পাকা করার পরিকল্পনা রয়েছে। এছাড়া ময়লা রাখার জন্য বড় একটি ট্যাংকি করারও ইচ্ছা আছে। কিন্তু এ কাজে পর্যাপ্ত বরাদ্দ পাওয়া যাচ্ছে না।
চাঁদপুরের মতলব দক্ষিণ উপজেলার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বাজারগুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে নারায়ণপুর বাজার। প্রতিদিন এ বাজারের ব্যবসায়ীদের লাখ লাখ টাকার মালামাল ওঠানো হয় বাজারের পাশে বোয়ালজুড়ি খালপাড়ে গড়ে ওঠা নৌঘাট দিয়েই।
কিন্তু বর্তমানে ময়লা-আবর্জনা স্তূপ হয়ে আছে এই ঘাটে। স্তূপে প্লাস্টিকের খালি বোতল থেকে শুরু করে পলিথিন, কলার কাঁদিসহ পরিত্যক্ত নানা সামগ্রী পড়ে আছে। এতে মালামাল ওঠানামায় শ্রমিকদের যেমন ভোগান্তি বেড়েছে, তেমন পরিবেশের ক্ষতি হচ্ছে।
একসময়ের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন এই বাজারের নৌঘাটে এখন আর পা ফেলার পরিবেশ নেই। বাজারের বর্জ্য ফেলার নির্ধারিত জায়গা না থাকায় তা ফেলা হচ্ছে এই নৌঘাটেই। এ পরিস্থিতিতে ঝুঁকি নিয়ে শ্রমিকেরা চাঁদপুর, নারায়ণগঞ্জ এবং ঢাকা থেকে ট্রলারে আসা মালামাল বাজারের বিভিন্ন দোকানে পৌঁছে দিচ্ছে।
এ বিষয়ে কথা হয় নারায়ণপুর বাজারের শ্রমিক সর্দার মো. মিজানুর রহমানের সঙ্গে। তিনি তাদের দুর্দশার কথা তুলে ধরে বলেন, প্রতিদিন ব্যবসায়ীদের লাখ লাখ টাকার মালামাল ঝুঁকি নিয়ে এই ঘাট দিয়ে পৌঁছে দেওয়া হয় বিভিন্ন দোকানে। কিন্তু ঘাটের মধ্যে পা ফেলার পরিবেশ নেই। পুরো বাজারের ময়লা-আবর্জনায় নৌঘাটের অস্তিত্ব এখন বিলীনের পথে। এ ছাড়া অসহনীয় দুর্গন্ধ তো আছেই।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক নারায়ণপুর বাজারের কয়েকজন ব্যবসায়ী জানান, নিরুপায় হয়ে এই ঘাটে ময়লা-আবর্জনা ফেলা হচ্ছে। বাজার কর্তৃপক্ষ উপযুক্ত জায়গা নির্বাচন করে দিলে যথাযথ নিয়ম মেনে ময়লা ফেলবে সবাই।
এ ব্যাপারে কথা বলেন নারায়ণপুর বাজার বণিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ও খাদেরগাঁও ইউপি চেয়ারম্যান সৈয়দ মনজুর হোসেন রিপন। তিনি বলেন, নারায়ণপুর বাজার অনেক পুরোনো ও বড় বাজার। এখানে প্রতিদিন বিপুল পরিমাণ বর্জ্য উৎপাদিত হয়। এই বর্জ্য অপসারণ করার জন্য সবার সদিচ্ছা থাকলেও বাজারের আশপাশে সরকারি কোনো খাস সম্পত্তি পরিত্যক্ত অবস্থায় নেই—যেখানে বাজারের বর্জ্য ফেলা যেত।
এক প্রশ্নের জবাবে ইউপি চেয়ারম্যান বলেন, ‘বর্জ্য অপসারণের এ সমস্যা সমাধানের চেষ্টায় আছি। তবে আপাতত আমাদের কিছু করার নেই।’
বর্জ্য অপসারণ নিয়ে কথা বলেন বণিক সমিতির সভাপতি সফিকুল ইসলাম স্বপন মজুমদার। তিনি বলেন, বাজারের বর্জ্য অপসারণের জন্য উপযুক্ত জায়গা না থাকায় যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া যাচ্ছে না। দোকাদারদের উৎপাদিত বর্জ্য বোয়ালজুড়ি খালে ফেলার জন্য এই স্থানটি ব্যবহার করে। ফলে নৌঘাট ভাগাড়ে পরিণত হয়েছে। ঘাটটি পাকা করার পরিকল্পনা রয়েছে। এছাড়া ময়লা রাখার জন্য বড় একটি ট্যাংকি করারও ইচ্ছা আছে। কিন্তু এ কাজে পর্যাপ্ত বরাদ্দ পাওয়া যাচ্ছে না।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৩ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৭ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৭ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৭ দিন আগে