ফারুক মেহেদী, ঢাকা
সাম্প্রতিক সময়ে ই-কমার্স কেলেঙ্কারিতে পুরো খাতটির কার্যক্রম এখন প্রশ্নবিদ্ধ। কয়েকটি ভুঁইফোড় প্রতিষ্ঠানের অতিচালাকি, অনিয়ম, জালিয়াতির কারণে সন্দেহের চোখে এ খাতের প্রায় সবার ব্যবসা। অথচ এর উল্টোটা হওয়ার কথা ছিল। দৃশ্যটা এমন হতে পারত যে ই-কমার্সের বিশ্বস্ত, মানসম্পন্ন সেবায় মানুষ ক্রমেই এ খাতের দিকে ঝুঁকছে। সুলভ মূল্য, সেরা মানের পণ্য সময়মতো ডেলিভারি পেয়ে তাদের সশরীরে কেনাকাটায় আগ্রহ কমছে। সারা বিশ্বে এভাবেই ই-কমার্স খাত মানুষের গ্রহণযোগ্যতা পাচ্ছে।
বাংলাদেশও হতে পারত এ খাতে সুশাসনের আরেকটি গন্তব্য। বিপুল দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ আসতে পারত, অনেক নতুন উদ্যোক্তা তৈরি হতো, আর কাজের সুযোগ পেতেন বেকার যুবকেরা। অথচ অঙ্কুরেই বিনষ্ট হওয়ার পথে এমন আশা। গত কয়েক দিন ধরে এ খাতের কয়েকজন উদ্যোক্তা, বিশ্লেষকের সঙ্গে কথা বলে এমনটাই ধারণা পাওয়া গেছে। তাঁরা এ নিয়ে উদ্বিগ্ন। তাঁরা এ নিয়ে সরকারকে সাবধানে চলার পরামর্শ দিয়েছেন।
সম্প্রতি সরকার ই-কমার্স খাতকে শৃঙ্খলায় আনতে একটি স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিউর বা এসওপির খসড়া তৈরি করেছে। এতে বলা হয়েছে, সব ই-কমার্স একটি ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের আওতায় আসবে যার জন্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, গোয়েন্দা সংস্থার কাছ থেকে ছাড়পত্র নিতে হবে। প্রতিটি সংস্থাই আবেদনকারীর যোগ্যতা, সক্ষমতা, আর্থিক লেনদেনের তথ্য ও অপরাধগত দিকগুলো খতিয়ে দেখবে। এরপরই অনুমোদন। আর অনুমোদনের পর সার্বক্ষণিক অনলাইন নজরদারি থাকবে। বিভিন্ন সংস্থার লোকজন যেকোনো সময় নির্দিষ্ট ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে ঢুকে কোন ই-কমার্স কী বিক্রি করছে, কারা কিনছে, কত লেনদেন হচ্ছে ইত্যাদি যাবতীয় তথ্য দেখতে পারবে। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে এতে ই-কমার্স খাতে শৃঙ্খলা আসবে।
বিষয়টি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে লন্ডন থেকে টেলিফোনে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই-এর জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংক প্রয়োজনে নজরদারি করতে পারে। কিন্তু গোয়েন্দা সংস্থা এর ভেতরে ঢুকবে কেন? তারা তো চাইলে এমনিতেই পারে। নতুন করে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে তাদের সার্বক্ষণিক নজরদারি হলে ব্যবসায়িক গোপনীয়তা বলে কিছু থাকবে না। এতে কেউ ব্যবসায় আগ্রহ পাবে না।
ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ-ডিসিসিআইয়ের প্রেসিডেন্ট রিজওয়ান রহমানও প্রায় একই রকম উদ্বেগ প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, নিয়ন্ত্রণ দরকার আছে। যাদের সন্দেহ হবে, তাদের নজরদারি করা যায়। তবে ঢালাওভাবে করলে ব্যবসাটি দাঁড়াবে না।
ই-কমার্স খাতের উদ্যোক্তা ও ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ-ইক্যাবের ভাইস প্রেসিডেন্ট সাহাব উদ্দীন শিপন বলছেন, তাঁদের সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, একটি ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে একটি ইউজার আইডি খোলা হবে। যাদের ট্রেড লাইসেন্স আছে, তারা সহজেই তা করতে পারবেন। তবে নিবন্ধন পেতে বিএফআইইউ, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এবং গোয়েন্দা সংস্থার অনুমোদন লাগবে—সরকারের পক্ষ থেকে এই বিষয়টি তাদের জানানো হয়নি। যদি তা সত্যি হয়, তবে তথ্য অবাধ হয়ে যাবে। এটা কোনো ব্যবসায়ী চাইবে না। এটা হলে নতুন উদ্যোক্তা তৈরি হবে না।
ফেসবুকভিত্তিক নারী উদ্যোক্তাদের ই-কমার্স গ্রুপ উইমেন অ্যান্ড ই-কমার্সের (উই) প্রেসিডেন্ট নাসিমা আক্তারও এ নিয়ে উদ্বিগ্ন। তিনি বলেন, এটা হলে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা হারিয়ে যাবেন। তাঁদের ব্যাপারটি কী হবে, এটি পরিষ্কার হওয়া দরকার।
ই-কমার্সের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের বক্তব্যে এটা স্পষ্ট, এত কড়াকড়ি হলে সাধারণ ই-কমার্স খাতের উদ্যোক্তারা অনুমোদন পাবেন কি না সন্দেহ রয়েছে। কারণ, আমলাতন্ত্রিক জটিলতা পুরো বিষয়টিকে কঠিন করতে পারে। এমনিতেই আমলাতান্ত্রিক জটিলতা আর ‘এজ অব ডুয়িং বিজনেস কস্ট’ সূচকে বাংলাদেশের তেমন কোনো সুনাম নেই। নতুন প্রস্তাবে তা আরও খারাপ হতে পারে।
এসওপির খসড়া বিশ্লেষণ করে উদ্যোক্তারা মনে করছেন, সার্বক্ষণিক নজরদারির ফলে একটি প্রতিষ্ঠানের ব্যবসায়িক সংবেদনশীল তথ্য বা বিজনেস প্ল্যান, মুনাফার তথ্য অন্য প্রতিযোগীর কাছে চলে যেতে পারে। এতে বিনিয়োগকারীরা আগ্রহ হারাতে পারেন। এতে অনেক ই-কমার্সের বিপুল বিনিয়োগ, কর্মসংস্থান ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। অনেকের ব্যাংকঋণ আছে। অনেক স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠান নতুন বিনিয়োগ পেয়েছে, তাদের ভবিষ্যৎ কী হবে। ফেসবুকভিত্তিক হাজারো ই-কমার্সের কী হবে সেই নির্দেশনাও নেই।
খাতসংশ্লিষ্টরা বলছেন, বিশ্বখ্যাত ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান আমাজন, আলিবাবার মতো প্রতিষ্ঠানেরও নজরদারি রয়েছে। তবে ঠিক এভাবে নয়। সেখানে তাদের ব্যবসায়িক গোপনীয়তা রক্ষা করা হয়। মূলত প্রযুক্তি ব্যবহার করে তাদের ওপর নজরদারি করা হয়, যাতে ব্যবসায়িক এবং ভোক্তাস্বার্থ সংরক্ষিত থাকে।
বর্তমান সময়ে ই-কমার্স খাতে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা গুরুত্বপূর্ণ। অপরাধের জন্য দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি। যাতে যারা সৎ ইচ্ছা নিয়ে এ ব্যবসায় আসবে তারা যেন সমস্যায় না পড়ে। আবার ক্রেতাও যেন ক্ষতিগ্রস্ত না হয়। কিন্তু কঠোর নিয়ন্ত্রণ আরোপ করতে গিয়ে যেন ব্যবসাটাই শেষ না হয়ে যায়।
সাম্প্রতিক সময়ে ই-কমার্স কেলেঙ্কারিতে পুরো খাতটির কার্যক্রম এখন প্রশ্নবিদ্ধ। কয়েকটি ভুঁইফোড় প্রতিষ্ঠানের অতিচালাকি, অনিয়ম, জালিয়াতির কারণে সন্দেহের চোখে এ খাতের প্রায় সবার ব্যবসা। অথচ এর উল্টোটা হওয়ার কথা ছিল। দৃশ্যটা এমন হতে পারত যে ই-কমার্সের বিশ্বস্ত, মানসম্পন্ন সেবায় মানুষ ক্রমেই এ খাতের দিকে ঝুঁকছে। সুলভ মূল্য, সেরা মানের পণ্য সময়মতো ডেলিভারি পেয়ে তাদের সশরীরে কেনাকাটায় আগ্রহ কমছে। সারা বিশ্বে এভাবেই ই-কমার্স খাত মানুষের গ্রহণযোগ্যতা পাচ্ছে।
বাংলাদেশও হতে পারত এ খাতে সুশাসনের আরেকটি গন্তব্য। বিপুল দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ আসতে পারত, অনেক নতুন উদ্যোক্তা তৈরি হতো, আর কাজের সুযোগ পেতেন বেকার যুবকেরা। অথচ অঙ্কুরেই বিনষ্ট হওয়ার পথে এমন আশা। গত কয়েক দিন ধরে এ খাতের কয়েকজন উদ্যোক্তা, বিশ্লেষকের সঙ্গে কথা বলে এমনটাই ধারণা পাওয়া গেছে। তাঁরা এ নিয়ে উদ্বিগ্ন। তাঁরা এ নিয়ে সরকারকে সাবধানে চলার পরামর্শ দিয়েছেন।
সম্প্রতি সরকার ই-কমার্স খাতকে শৃঙ্খলায় আনতে একটি স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিউর বা এসওপির খসড়া তৈরি করেছে। এতে বলা হয়েছে, সব ই-কমার্স একটি ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের আওতায় আসবে যার জন্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, গোয়েন্দা সংস্থার কাছ থেকে ছাড়পত্র নিতে হবে। প্রতিটি সংস্থাই আবেদনকারীর যোগ্যতা, সক্ষমতা, আর্থিক লেনদেনের তথ্য ও অপরাধগত দিকগুলো খতিয়ে দেখবে। এরপরই অনুমোদন। আর অনুমোদনের পর সার্বক্ষণিক অনলাইন নজরদারি থাকবে। বিভিন্ন সংস্থার লোকজন যেকোনো সময় নির্দিষ্ট ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে ঢুকে কোন ই-কমার্স কী বিক্রি করছে, কারা কিনছে, কত লেনদেন হচ্ছে ইত্যাদি যাবতীয় তথ্য দেখতে পারবে। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে এতে ই-কমার্স খাতে শৃঙ্খলা আসবে।
বিষয়টি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে লন্ডন থেকে টেলিফোনে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই-এর জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংক প্রয়োজনে নজরদারি করতে পারে। কিন্তু গোয়েন্দা সংস্থা এর ভেতরে ঢুকবে কেন? তারা তো চাইলে এমনিতেই পারে। নতুন করে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে তাদের সার্বক্ষণিক নজরদারি হলে ব্যবসায়িক গোপনীয়তা বলে কিছু থাকবে না। এতে কেউ ব্যবসায় আগ্রহ পাবে না।
ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ-ডিসিসিআইয়ের প্রেসিডেন্ট রিজওয়ান রহমানও প্রায় একই রকম উদ্বেগ প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, নিয়ন্ত্রণ দরকার আছে। যাদের সন্দেহ হবে, তাদের নজরদারি করা যায়। তবে ঢালাওভাবে করলে ব্যবসাটি দাঁড়াবে না।
ই-কমার্স খাতের উদ্যোক্তা ও ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ-ইক্যাবের ভাইস প্রেসিডেন্ট সাহাব উদ্দীন শিপন বলছেন, তাঁদের সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, একটি ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে একটি ইউজার আইডি খোলা হবে। যাদের ট্রেড লাইসেন্স আছে, তারা সহজেই তা করতে পারবেন। তবে নিবন্ধন পেতে বিএফআইইউ, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এবং গোয়েন্দা সংস্থার অনুমোদন লাগবে—সরকারের পক্ষ থেকে এই বিষয়টি তাদের জানানো হয়নি। যদি তা সত্যি হয়, তবে তথ্য অবাধ হয়ে যাবে। এটা কোনো ব্যবসায়ী চাইবে না। এটা হলে নতুন উদ্যোক্তা তৈরি হবে না।
ফেসবুকভিত্তিক নারী উদ্যোক্তাদের ই-কমার্স গ্রুপ উইমেন অ্যান্ড ই-কমার্সের (উই) প্রেসিডেন্ট নাসিমা আক্তারও এ নিয়ে উদ্বিগ্ন। তিনি বলেন, এটা হলে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা হারিয়ে যাবেন। তাঁদের ব্যাপারটি কী হবে, এটি পরিষ্কার হওয়া দরকার।
ই-কমার্সের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের বক্তব্যে এটা স্পষ্ট, এত কড়াকড়ি হলে সাধারণ ই-কমার্স খাতের উদ্যোক্তারা অনুমোদন পাবেন কি না সন্দেহ রয়েছে। কারণ, আমলাতন্ত্রিক জটিলতা পুরো বিষয়টিকে কঠিন করতে পারে। এমনিতেই আমলাতান্ত্রিক জটিলতা আর ‘এজ অব ডুয়িং বিজনেস কস্ট’ সূচকে বাংলাদেশের তেমন কোনো সুনাম নেই। নতুন প্রস্তাবে তা আরও খারাপ হতে পারে।
এসওপির খসড়া বিশ্লেষণ করে উদ্যোক্তারা মনে করছেন, সার্বক্ষণিক নজরদারির ফলে একটি প্রতিষ্ঠানের ব্যবসায়িক সংবেদনশীল তথ্য বা বিজনেস প্ল্যান, মুনাফার তথ্য অন্য প্রতিযোগীর কাছে চলে যেতে পারে। এতে বিনিয়োগকারীরা আগ্রহ হারাতে পারেন। এতে অনেক ই-কমার্সের বিপুল বিনিয়োগ, কর্মসংস্থান ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। অনেকের ব্যাংকঋণ আছে। অনেক স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠান নতুন বিনিয়োগ পেয়েছে, তাদের ভবিষ্যৎ কী হবে। ফেসবুকভিত্তিক হাজারো ই-কমার্সের কী হবে সেই নির্দেশনাও নেই।
খাতসংশ্লিষ্টরা বলছেন, বিশ্বখ্যাত ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান আমাজন, আলিবাবার মতো প্রতিষ্ঠানেরও নজরদারি রয়েছে। তবে ঠিক এভাবে নয়। সেখানে তাদের ব্যবসায়িক গোপনীয়তা রক্ষা করা হয়। মূলত প্রযুক্তি ব্যবহার করে তাদের ওপর নজরদারি করা হয়, যাতে ব্যবসায়িক এবং ভোক্তাস্বার্থ সংরক্ষিত থাকে।
বর্তমান সময়ে ই-কমার্স খাতে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা গুরুত্বপূর্ণ। অপরাধের জন্য দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি। যাতে যারা সৎ ইচ্ছা নিয়ে এ ব্যবসায় আসবে তারা যেন সমস্যায় না পড়ে। আবার ক্রেতাও যেন ক্ষতিগ্রস্ত না হয়। কিন্তু কঠোর নিয়ন্ত্রণ আরোপ করতে গিয়ে যেন ব্যবসাটাই শেষ না হয়ে যায়।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪আলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪