উপল বড়ুয়া, ঢাকা
অনেকে বলেন, ‘ফুটবল গোলের খেলা।’ তবে মাঝে মধ্যে গোল পেতে এমন মরিয়া আর উত্তেজিত থাকে দলগুলো, তখন ফুটবল রূপ নেয়ে ফাউলের খেলায়! এই ফাউলকে কেন্দ্র করে অনাকাঙ্ক্ষিত অনেক দৃশ্যেরও অবতারণা হয়। মঞ্চটা যখন বিশ্বকাপ, কেউ কাউকে ছাড় দেবে—এমন ভাবা মুশকিল। সেখানে প্রতিপক্ষের নামীদামি খেলোয়াড়কে রুখে দিতে ভয়ংকর ট্যাকল করা হয়, তাতে বেড়ে যায় ফাউলের সংখ্যা।
এই বিশ্বকাপে ব্রাজিল-সার্বিয়া ম্যাচের কথাই ধরা যাক। সার্বিয়ার ১২ ফাউলের বিপরীতে ৭টি ফাউল করেছে ব্রাজিল। যেখানে এক নেইমারকে ফাউল করা হয়েছে ৯টি। যেটি এখনো পর্যন্ত এই বিশ্বকাপে এক খেলোয়াড়ের সর্বোচ্চ ফাউলের শিকার হওয়ার রেকর্ড। এই রেকর্ড ২০১৮ বিশ্বকাপেও করেছিলেন নেইমার। সেবার চোট থেকে সেরে ওঠার অল্প কদিন পর সুইজারল্যান্ডের বিপক্ষে গ্রুপ পর্বের প্রথম ম্যাচে সুইজারল্যান্ডের বিপক্ষে মাঠে নেমে ১০টি ফাউলের শিকার হয়েছিলেন ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ড। যেটা ছিল ওই বিশ্বকাপে এক ম্যাচে কোনো খেলোয়াড়ের সর্বোচ্চ ফাউলের শিকার হওয়ার রেকর্ড।
তবে ১৯৬৬ থেকে ২০১৮—এই ১৪ বিশ্বকাপের মধ্যে এক আসরে সর্বোচ্চ ফাউলের শিকার হওয়া ফুটবলার কে জানেন? ডিয়েগো ম্যারাডোনা। ১৯৮৬ বিশ্বকাপে ‘ফুটবল ঈশ্বর’কে থামাতে ৫৩টি ফাউল করেছিলেন প্রতিপক্ষের খেলোয়াড়রা। তবু ম্যারাডোনাকে থামানো যায়নি। ওই টুর্নামেন্টে ৫ গোল ও ৫ অ্যাসিস্টের রেকর্ড গড়েন তিনি। মেক্সিকোয় শিরোপা উৎসব করে লা আলবিসেলেস্তেরা। ওই বিশ্বকাপে প্রতি ম্যাচে ৭ দশমিক ৬টি করে ফাউলের শিকার হন ছিয়াশির মহানায়ক। প্রতি ১২ মিনিটে একটি ফাউল।
গত তিন বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশি ফাউলের শিকার হতে দেখা গেছে নেইমারকে। কাতার আসার আগে যে দুটি বিশ্বকাপ খেলেছেন তাতে প্রতি ২১ মিনিটে ফাউলের শিকার হয়েছেন ব্রাজিলিয়ান সুপারস্টার। ২০১৪ বিশ্বকাপে তো ভয়াবহ ফাউলের শিকার হয়ে ক্যারিয়ারটাই শেষ হতে বসেছিল তাঁর। অবশ্য সেই বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ ১১ ফাউলের শিকার হয়েছিলেন চিলির আলেক্সিস সানচেজ। চারে থাকা নেইমারকে ফাউল করা হয়েছিল ১৮ বার। দল হিসেবে মাত্র পাঁচ ম্যাচ খেলে সর্বোচ্চ ৯৪টি ফাউলের শিকার হয় ব্রাজিল। গড়ে যা এক ম্যাচে ১৯টি করে।
বিশ্বকাপে এক ম্যাচে সর্বোচ্চ ফাউল হওয়া ম্যাচটির দিকে তাকালে আঁতকে উঠতেই হবে। যেখানে গোল হয়েছে দুটি আর আর ফাউল ৭৮টি! ১৯৬৬ বিশ্বকাপের পর থেকে যে ম্যাচে সবচেয়ে বেশি ফাউল হয়েছে সেই তালিকায় মেক্সিকো বনাম প্যারাগুয়ের এই ম্যাচটি সবার ওপরের দিকে। ১৯৮৬ বিশ্বকাপের এই ম্যাচটি ড্র হয়েছিল ১-১ গোলে। অবাক করার মতো বিষয় হলো এই ম্যাচে কেউ লাল কার্ড দেখেনি। মাত্র পাঁচটি হলুদ কার্ড বের করতে হয়েছিল রেফারিকে।
অনেকে বলেন, ‘ফুটবল গোলের খেলা।’ তবে মাঝে মধ্যে গোল পেতে এমন মরিয়া আর উত্তেজিত থাকে দলগুলো, তখন ফুটবল রূপ নেয়ে ফাউলের খেলায়! এই ফাউলকে কেন্দ্র করে অনাকাঙ্ক্ষিত অনেক দৃশ্যেরও অবতারণা হয়। মঞ্চটা যখন বিশ্বকাপ, কেউ কাউকে ছাড় দেবে—এমন ভাবা মুশকিল। সেখানে প্রতিপক্ষের নামীদামি খেলোয়াড়কে রুখে দিতে ভয়ংকর ট্যাকল করা হয়, তাতে বেড়ে যায় ফাউলের সংখ্যা।
এই বিশ্বকাপে ব্রাজিল-সার্বিয়া ম্যাচের কথাই ধরা যাক। সার্বিয়ার ১২ ফাউলের বিপরীতে ৭টি ফাউল করেছে ব্রাজিল। যেখানে এক নেইমারকে ফাউল করা হয়েছে ৯টি। যেটি এখনো পর্যন্ত এই বিশ্বকাপে এক খেলোয়াড়ের সর্বোচ্চ ফাউলের শিকার হওয়ার রেকর্ড। এই রেকর্ড ২০১৮ বিশ্বকাপেও করেছিলেন নেইমার। সেবার চোট থেকে সেরে ওঠার অল্প কদিন পর সুইজারল্যান্ডের বিপক্ষে গ্রুপ পর্বের প্রথম ম্যাচে সুইজারল্যান্ডের বিপক্ষে মাঠে নেমে ১০টি ফাউলের শিকার হয়েছিলেন ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ড। যেটা ছিল ওই বিশ্বকাপে এক ম্যাচে কোনো খেলোয়াড়ের সর্বোচ্চ ফাউলের শিকার হওয়ার রেকর্ড।
তবে ১৯৬৬ থেকে ২০১৮—এই ১৪ বিশ্বকাপের মধ্যে এক আসরে সর্বোচ্চ ফাউলের শিকার হওয়া ফুটবলার কে জানেন? ডিয়েগো ম্যারাডোনা। ১৯৮৬ বিশ্বকাপে ‘ফুটবল ঈশ্বর’কে থামাতে ৫৩টি ফাউল করেছিলেন প্রতিপক্ষের খেলোয়াড়রা। তবু ম্যারাডোনাকে থামানো যায়নি। ওই টুর্নামেন্টে ৫ গোল ও ৫ অ্যাসিস্টের রেকর্ড গড়েন তিনি। মেক্সিকোয় শিরোপা উৎসব করে লা আলবিসেলেস্তেরা। ওই বিশ্বকাপে প্রতি ম্যাচে ৭ দশমিক ৬টি করে ফাউলের শিকার হন ছিয়াশির মহানায়ক। প্রতি ১২ মিনিটে একটি ফাউল।
গত তিন বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশি ফাউলের শিকার হতে দেখা গেছে নেইমারকে। কাতার আসার আগে যে দুটি বিশ্বকাপ খেলেছেন তাতে প্রতি ২১ মিনিটে ফাউলের শিকার হয়েছেন ব্রাজিলিয়ান সুপারস্টার। ২০১৪ বিশ্বকাপে তো ভয়াবহ ফাউলের শিকার হয়ে ক্যারিয়ারটাই শেষ হতে বসেছিল তাঁর। অবশ্য সেই বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ ১১ ফাউলের শিকার হয়েছিলেন চিলির আলেক্সিস সানচেজ। চারে থাকা নেইমারকে ফাউল করা হয়েছিল ১৮ বার। দল হিসেবে মাত্র পাঁচ ম্যাচ খেলে সর্বোচ্চ ৯৪টি ফাউলের শিকার হয় ব্রাজিল। গড়ে যা এক ম্যাচে ১৯টি করে।
বিশ্বকাপে এক ম্যাচে সর্বোচ্চ ফাউল হওয়া ম্যাচটির দিকে তাকালে আঁতকে উঠতেই হবে। যেখানে গোল হয়েছে দুটি আর আর ফাউল ৭৮টি! ১৯৬৬ বিশ্বকাপের পর থেকে যে ম্যাচে সবচেয়ে বেশি ফাউল হয়েছে সেই তালিকায় মেক্সিকো বনাম প্যারাগুয়ের এই ম্যাচটি সবার ওপরের দিকে। ১৯৮৬ বিশ্বকাপের এই ম্যাচটি ড্র হয়েছিল ১-১ গোলে। অবাক করার মতো বিষয় হলো এই ম্যাচে কেউ লাল কার্ড দেখেনি। মাত্র পাঁচটি হলুদ কার্ড বের করতে হয়েছিল রেফারিকে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে