মো. হোসাইন আলী কাজী
বরগুনার আমতলী এবং ঢাকার মধ্যকার নৌপথে যাত্রী-সংকটের কারণে বন্ধ হয়ে গেছে লঞ্চ চলাচল। এতে বিশেষ করে বিপাকে পড়েছেন ব্যবসায়ীরা। তাঁদের এখন অল্প খরচের নৌপথ ছেড়ে সড়কে পণ্য পরিবহন করতে হচ্ছে। এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে দ্রব্যমূল্যের ওপর।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, গত বছরের জুনে পদ্মা সেতু চালুর পর যাত্রী-সংকটে পড়েন লঞ্চমালিকেরা। আমতলী-ঢাকা নৌপথে অনিয়মিত হয়ে যায় লঞ্চ চলাচল। গত ছয় মাস ধরে অনিয়মিতভাবে একটি লঞ্চ চলাচল করলেও চলতি বছরের ২০ জুলাই তাও বন্ধ করে দেওয়া হয়। এতে আমতলীর পাশাপাশি তালতলী, বরগুনা সদর, কলাপাড়া ও পর্যটনকেন্দ্র কুয়াকাটার নৌপথের যাত্রী ও ব্যবসায়ীরা বিপাকে পড়েন। ব্যবসায়ীরা নদীপথে ঢাকা থেকে স্বল্প খরচে দক্ষিণাঞ্চলে মালপত্র আনতে পারছেন না। ফলে বেশি খরচ দিয়ে সড়কে পণ্য পরিবহন করতে হচ্ছে তাঁদের।
আমতলী লঞ্চঘাট ঘুরে দেখা গেছে সুনসান নীরবতা। নেই কোনো যাত্রীর কোলাহল। টার্মিনালে জেলেরা নৌকা এবং বালু ব্যবসায়ীরা বাল্কহেড বেঁধে রেখেছেন। ঘাটের সিঁড়িতে ছাগল শুয়ে আছে।
এ সময় সবুজ, কামরুলসহ কয়েকজন জানান, তাঁদের কাজের সন্ধানে প্রায়ই ঢাকা যেতে হয়। এখন লঞ্চ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় যেতে খুব সমস্যা হচ্ছে। হিরামনি আক্তার নামের এক নারী বলেন, ‘অসুস্থ থাকায় গাড়িতে উঠতে পারি না। তাই লঞ্চে ঢাকায় যেতাম। সেই লঞ্চ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় খুবই সমস্যায় পড়েছি।’
আমতলীর মাতৃছোঁয়া বস্ত্রালয়ের মালিক জি এম মুছা জানান, লঞ্চে অল্প খরচে ঢাকা থেকে মালপত্র আনা যেত। কিন্তু চলাচল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় বেশি খরচে সড়কপথে তা আনতে হচ্ছে।
ঘাটের সুপারভাইজার শহীদুল ইসলাম হাওলাদার জানান, লঞ্চ চলাচল বন্ধ থাকায় ঘাটের শতাধিক শ্রমিক কঠিন সংকটে পড়েছেন। তাঁরা পরিবার নিয়ে বেশ কষ্টে দিন কাটাচ্ছেন।
যোগাযোগ করা হলে ইয়াদ লঞ্চের মালিক মামুন-অর রশিদ বলেন, ‘যাত্রী-সংকটে লোকসানের মুখে পড়ে আড়াই মাস ধরে লঞ্চ সার্ভিস বন্ধ রেখেছি। লঞ্চ চালালে ওই রুটে দৈনিক এক লাখ টাকা লোকসান গুনতে হয়। এত লোকসান আর গুনতে পারছি না।’ তবে তিনি জানান, আবার উদ্যোগ নিয়ে লঞ্চ চালু করা হবে।
বরগুনার আমতলী এবং ঢাকার মধ্যকার নৌপথে যাত্রী-সংকটের কারণে বন্ধ হয়ে গেছে লঞ্চ চলাচল। এতে বিশেষ করে বিপাকে পড়েছেন ব্যবসায়ীরা। তাঁদের এখন অল্প খরচের নৌপথ ছেড়ে সড়কে পণ্য পরিবহন করতে হচ্ছে। এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে দ্রব্যমূল্যের ওপর।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, গত বছরের জুনে পদ্মা সেতু চালুর পর যাত্রী-সংকটে পড়েন লঞ্চমালিকেরা। আমতলী-ঢাকা নৌপথে অনিয়মিত হয়ে যায় লঞ্চ চলাচল। গত ছয় মাস ধরে অনিয়মিতভাবে একটি লঞ্চ চলাচল করলেও চলতি বছরের ২০ জুলাই তাও বন্ধ করে দেওয়া হয়। এতে আমতলীর পাশাপাশি তালতলী, বরগুনা সদর, কলাপাড়া ও পর্যটনকেন্দ্র কুয়াকাটার নৌপথের যাত্রী ও ব্যবসায়ীরা বিপাকে পড়েন। ব্যবসায়ীরা নদীপথে ঢাকা থেকে স্বল্প খরচে দক্ষিণাঞ্চলে মালপত্র আনতে পারছেন না। ফলে বেশি খরচ দিয়ে সড়কে পণ্য পরিবহন করতে হচ্ছে তাঁদের।
আমতলী লঞ্চঘাট ঘুরে দেখা গেছে সুনসান নীরবতা। নেই কোনো যাত্রীর কোলাহল। টার্মিনালে জেলেরা নৌকা এবং বালু ব্যবসায়ীরা বাল্কহেড বেঁধে রেখেছেন। ঘাটের সিঁড়িতে ছাগল শুয়ে আছে।
এ সময় সবুজ, কামরুলসহ কয়েকজন জানান, তাঁদের কাজের সন্ধানে প্রায়ই ঢাকা যেতে হয়। এখন লঞ্চ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় যেতে খুব সমস্যা হচ্ছে। হিরামনি আক্তার নামের এক নারী বলেন, ‘অসুস্থ থাকায় গাড়িতে উঠতে পারি না। তাই লঞ্চে ঢাকায় যেতাম। সেই লঞ্চ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় খুবই সমস্যায় পড়েছি।’
আমতলীর মাতৃছোঁয়া বস্ত্রালয়ের মালিক জি এম মুছা জানান, লঞ্চে অল্প খরচে ঢাকা থেকে মালপত্র আনা যেত। কিন্তু চলাচল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় বেশি খরচে সড়কপথে তা আনতে হচ্ছে।
ঘাটের সুপারভাইজার শহীদুল ইসলাম হাওলাদার জানান, লঞ্চ চলাচল বন্ধ থাকায় ঘাটের শতাধিক শ্রমিক কঠিন সংকটে পড়েছেন। তাঁরা পরিবার নিয়ে বেশ কষ্টে দিন কাটাচ্ছেন।
যোগাযোগ করা হলে ইয়াদ লঞ্চের মালিক মামুন-অর রশিদ বলেন, ‘যাত্রী-সংকটে লোকসানের মুখে পড়ে আড়াই মাস ধরে লঞ্চ সার্ভিস বন্ধ রেখেছি। লঞ্চ চালালে ওই রুটে দৈনিক এক লাখ টাকা লোকসান গুনতে হয়। এত লোকসান আর গুনতে পারছি না।’ তবে তিনি জানান, আবার উদ্যোগ নিয়ে লঞ্চ চালু করা হবে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে