পূর্বধলা (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি
নেত্রকোনার পূর্বধলা উপজেলা পরিষদ কমপ্লেক্সের ছাদে স্থাপন করা হয় প্রায় কোটি টাকা মূল্যের সোলার প্যানেল (সৌর বিদ্যুৎ)। গত চার বছর ধরে অকেজো হয়ে পড়ে আছে প্যানেলটি। দীর্ঘ দিন ধরে অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে থেকে নষ্ট হচ্ছে যন্ত্রপাতি।
উপজেলা প্রশাসন বলছে, সোলার প্যানেলটি বর্তমানে একেবারে বিকল হয়ে পড়েছে। এটি স্থানীয়ভাবে মেরামত করাও অসম্ভব। মেরামত ও সচল করার লক্ষ্যে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে ইতিমধ্যে লিখিত ভাবে জানানো হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সুবিধা ও নবায়নযোগ্য বিদ্যুৎ ব্যবহারের লক্ষ্যে জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্টের আওতায় ২০১৩ সালে বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড পূর্বধলা উপজেলা পরিষদ কমপ্লেক্সের ছাদজুড়ে ১০০টি প্যানেল স্থাপন করে। বসানো হয় ব্যাটারি ও আইপিএসসহ বিভিন্ন যন্ত্রপাতি।
এতে ব্যয় হয় প্রায় ৮৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা। এটি দিয়ে উপজেলা পরিষদ, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ উপজেলা সদরের অধিকাংশ দপ্তর বিদ্যুৎ সুবিধা পেত। কিন্তু কয়েক বছরের মাথা আস্তে আস্তে যন্ত্রাংশ নষ্ট হতে থাকে। প্রায় চার বছর আগে সোলার প্যানেলটি পুরোপুরি বিকল ও ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে পড়ে। বর্তমানে এটি দিয়ে একটি বাতিও জ্বলছে না।
গত ৪ বছর ধরে নষ্ট হয়ে পড়ে থাকা সোলার, ব্যাটারি, আইপিএসসহ অন্যান্য যন্ত্রাংশ মেরামতের বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করলেও কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি।
পূর্বধলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ জাহিদ হাসান প্রিন্স বলেন, সোলার প্যানেলটি বর্তমানে একেবারে বিকল হয়ে পড়েছে। এটি স্থানীয়ভাবে মেরামত করাও অসম্ভব।
হাসপাতালসহ উপজেলা সদরের সরকারি দপ্তরগুলোয় নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সুবিধার ক্ষেত্রে সোলার সিস্টেমটি খুবই সহায়ক হতে পারে। তা ছাড়া এটি সচল হলে অনেক বিদ্যুৎ সাশ্রয় হবে। মেরামত ও সচল করার লক্ষ্যে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।
নেত্রকোনার পূর্বধলা উপজেলা পরিষদ কমপ্লেক্সের ছাদে স্থাপন করা হয় প্রায় কোটি টাকা মূল্যের সোলার প্যানেল (সৌর বিদ্যুৎ)। গত চার বছর ধরে অকেজো হয়ে পড়ে আছে প্যানেলটি। দীর্ঘ দিন ধরে অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে থেকে নষ্ট হচ্ছে যন্ত্রপাতি।
উপজেলা প্রশাসন বলছে, সোলার প্যানেলটি বর্তমানে একেবারে বিকল হয়ে পড়েছে। এটি স্থানীয়ভাবে মেরামত করাও অসম্ভব। মেরামত ও সচল করার লক্ষ্যে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে ইতিমধ্যে লিখিত ভাবে জানানো হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সুবিধা ও নবায়নযোগ্য বিদ্যুৎ ব্যবহারের লক্ষ্যে জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্টের আওতায় ২০১৩ সালে বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড পূর্বধলা উপজেলা পরিষদ কমপ্লেক্সের ছাদজুড়ে ১০০টি প্যানেল স্থাপন করে। বসানো হয় ব্যাটারি ও আইপিএসসহ বিভিন্ন যন্ত্রপাতি।
এতে ব্যয় হয় প্রায় ৮৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা। এটি দিয়ে উপজেলা পরিষদ, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ উপজেলা সদরের অধিকাংশ দপ্তর বিদ্যুৎ সুবিধা পেত। কিন্তু কয়েক বছরের মাথা আস্তে আস্তে যন্ত্রাংশ নষ্ট হতে থাকে। প্রায় চার বছর আগে সোলার প্যানেলটি পুরোপুরি বিকল ও ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে পড়ে। বর্তমানে এটি দিয়ে একটি বাতিও জ্বলছে না।
গত ৪ বছর ধরে নষ্ট হয়ে পড়ে থাকা সোলার, ব্যাটারি, আইপিএসসহ অন্যান্য যন্ত্রাংশ মেরামতের বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করলেও কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি।
পূর্বধলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ জাহিদ হাসান প্রিন্স বলেন, সোলার প্যানেলটি বর্তমানে একেবারে বিকল হয়ে পড়েছে। এটি স্থানীয়ভাবে মেরামত করাও অসম্ভব।
হাসপাতালসহ উপজেলা সদরের সরকারি দপ্তরগুলোয় নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সুবিধার ক্ষেত্রে সোলার সিস্টেমটি খুবই সহায়ক হতে পারে। তা ছাড়া এটি সচল হলে অনেক বিদ্যুৎ সাশ্রয় হবে। মেরামত ও সচল করার লক্ষ্যে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৩ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪