মো. ইমরান হোসাইন, কর্ণফুলী
পিচ-ঢালাই উঠে এখানে-ওখানে সৃষ্টি হয়েছে ছোট-বড় গর্ত। সড়ক বিভাজকের দুই পাশে জমেছে বালুর স্তূপ। কোনো যানবাহন এলে বা আচমকা বাতাসে ধুলা-বালু ছড়িয়ে পড়ে পুরো এলাকায়। উড়ে পড়ে আশপাশের দোকানে। হাত দিয়ে নাক-মুখ চেপে চলাচল করতে হয় পথচারীদের। তবে ‘উন্নয়নের ভোগান্তি’ মনে করে ধৈর্য ধরতে হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন ভুক্তভোগীদের কেউ কেউ।
এই চিত্র চট্টগ্রামের কর্ণফুলী উপজেলার ক্রসিং থেকে বড়উঠানের ডাকপাড়া পর্যন্ত। কয়েক কিলোমিটার সড়কের অবস্থা বেহাল। সড়কের বিভিন্ন অংশে খানাখন্দ, গাড়ি চলে হেলেদুলে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, বহুল প্রত্যাশিত দেশের প্রথম কর্ণফুলী (বঙ্গবন্ধু) টানেল ঘিরে আনোয়ারা ও কর্ণফুলী উপজেলায় চলছে উন্নয়নের মহোৎসব। দীর্ঘদিন ধরে প্রকল্পের কাজ চলছে সড়কে। এ কারণে সড়কের বিভিন্ন স্থানে তৈরি হয়েছে গর্ত। যত্রতত্র পড়ে আছে মাটি ও বালু। যান চলাচলের সময় জমে থাকা এসব বালু ও মাটি বাতাসে উড়লেও তা কমাতে কোনো ব্যবস্থা নেয় না কর্তৃপক্ষ। দু-এক দিন হঠাৎ পানি ছিটিয়েই দায় সারে। যে কারণে সাধারণ মানুষের ভোগান্তি কমছে না।
ইতিমধ্যে ১১ কিলোমিটার সংযোগ সড়কের ৩৫ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে। ২০২২ সালের অক্টোবরের আগেই এই কাজ শেষ হবে বলে জানিয়েছেন দোহাজারী সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী সুমন সিংহ।
সওজ সূত্রে জানা গেছে, কর্ণফুলীর তলদেশে টানেল ও চীনা অর্থনৈতিক অঞ্চল (ইপিজেড) ঘিরে বদলে যাওয়া দক্ষিণ চট্টগ্রামের যোগাযোগ ব্যবস্থায়ও আসছে বড় পরিবর্তন। নিরাপদ, দ্রুত, সময় ও ব্যয়সাশ্রয়ী যোগাযোগের লক্ষ্যে টানেলের সংযোগ সড়কের এই প্রকল্পের কাজ চলছে দ্রুত গতিতে। এর জন্য কর্ণফুলীর শিকলবাহা ওয়াই জংশন থেকে তৈলারদ্বীপ সরকার হাট পর্যন্ত ও ফকিরনীর হাট, শাহমীরপুর বাদামতল, দৌলতপুর, ফাজিলখাঁর হাট, বড়উঠান রাস্তার মাথা, আনোয়ারার চাতরী চৌমুহনী বাজারসহ বিভিন্ন স্থানের চলছে সড়কের কাজ। একই সঙ্গে চলছে ৪০৭ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিতব্য ছয় লেন সড়কের ১১ কিলোমিটার সংযোগ সড়কের কাজ।
গত সোমবার সকালে ক্রসিং থেকে বড়উঠানের ডাকপাড়া পর্যন্ত ঘুরে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন অংশে পিচ উঠে সৃষ্ট গর্তে জমে আছে বালু। এ ছাড়া সড়ক বিভাজকের দুই পাশেও বালুর স্তূপ। সড়কের পাশে পড়ে আছে ইটের খোয়া, বালু ও অন্যান্য নির্মাণসামগ্রী। এখান দিয়েই চলাচল করছে যাত্রীবাহী বাস, ট্রাক, কাভার্ড ভ্যান, রিকশা ও অন্যান্য যানবাহন। এ সব চলাচলের সময় ধুলা ছড়িয়ে যাচ্ছে পুরো এলাকায়। একসঙ্গে একাধিক যান চলাচল করলে সেখানে দাঁড়িয়ে থাকাও কঠিন হয়ে পড়ে।
সবচেয়ে বেশি খারাপ অবস্থা ফকিরনীর হাট এলাকা থেকে ফাজিলখাঁর হাট পর্যন্ত। সড়কের ওই অংশের পুরোটাতেই জমে আছে বালুর আস্তরণ।
মুখে মাস্ক পরে গাড়ির জন্য অপেক্ষা করছিলেন চরলক্ষ্যার মোহাম্মদ মহসিন ও আনোয়ারার এরফান আলী। তাঁরা বলেন, সড়কের ধুলার কারণে কোনো কাপড় এক দিনের বেশি পরা যায় না। অফিস থেকে বাসায় ফিরে প্রতিদিনই কাপড় ধুতে হয়। ‘উন্নয়নের ভোগান্তি’ মনে করে ধৈর্য ধরতে হচ্ছে বলেও মন্তব্য করেন তাঁরা।
ধুলা থেকে বাঁচতে অনেক ব্যবসায়ী তাঁদের দোকানের সামনে আলাদা পর্দা লাগিয়েছেন। আবার রাস্তায় চলাচলকারী মোটরসাইকেলের চালকেরাও ধুলা থেকে বাঁচতে পরেন ধুলা প্রতিরোধক জ্যাকেট।
মোহাম্মদ সরোয়ার রানা নামের এক মোটরসাইকেলচালক বলেন, জ্যাকেট ছাড়া এক মুহূর্ত গাড়ি চালানো যায় না। কাপড় সাদা হয়ে যায়। যে দিন পানি ছিটায়, সেদিন রাস্তা মোটামুটি ভালো থাকে। কিন্তু এরা ঠিকমতো পানি দেয় না। এক দিন আসে—তো তিন দিন কোনো খবর থাকে না। এ কারণে রাস্তায় এত দুর্ভোগ।
জানতে চাইলে দোহাজারী সওজ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী সুমন সিংহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নিয়মিতই সকাল-বিকেল পানি দেওয়ার ব্যবস্থা আছে। কিন্তু অনেক সময় পানি দিতে গেলে রাস্তা ব্লক হয়ে যায়। এ কারণে পুরো রাস্তায় পানি ছিটাতে পারি না। তারপরও আমরা চেষ্টা করে যাচ্ছি।’
রাস্তা পরিষ্কার রাখার বিষয়ে জানতে চাইলে সুমন সিংহ বলেন, ‘আমরা রাস্তা পরিষ্কার করি। কিন্তু কাজ চলমান থাকায় তা খুব একটা কার্যকর হয় না।’
কর্ণফুলী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান ফারুক চৌধুরী বলেন, টানেল সংযোগ সড়ক ও ক্রসিং থেকে ছয় লাইন সড়কের কাজ শেষ হলে এলাকার মানুষের ভাগ্য বদলে যাবে। দেশের জন্য বঙ্গবন্ধু টানেল বড় প্রকল্প। এর কাজ শেষ হলে কর্ণফুলীর মানুষ উপকৃত হবে। তেমনি উন্নয়নের ছোঁয়া লাগবে প্রতিটি ইউনিয়নে। দক্ষিণ চট্টগ্রামের বড় পর্যটনকেন্দ্র পারকি সমুদ্রসৈকতে ঢাকাগামী পর্যটকদের যাতায়াত সহজ হবে। উন্নয়নের সুফল পেতে সবাইকে একটু কষ্ট করতে হবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
পিচ-ঢালাই উঠে এখানে-ওখানে সৃষ্টি হয়েছে ছোট-বড় গর্ত। সড়ক বিভাজকের দুই পাশে জমেছে বালুর স্তূপ। কোনো যানবাহন এলে বা আচমকা বাতাসে ধুলা-বালু ছড়িয়ে পড়ে পুরো এলাকায়। উড়ে পড়ে আশপাশের দোকানে। হাত দিয়ে নাক-মুখ চেপে চলাচল করতে হয় পথচারীদের। তবে ‘উন্নয়নের ভোগান্তি’ মনে করে ধৈর্য ধরতে হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন ভুক্তভোগীদের কেউ কেউ।
এই চিত্র চট্টগ্রামের কর্ণফুলী উপজেলার ক্রসিং থেকে বড়উঠানের ডাকপাড়া পর্যন্ত। কয়েক কিলোমিটার সড়কের অবস্থা বেহাল। সড়কের বিভিন্ন অংশে খানাখন্দ, গাড়ি চলে হেলেদুলে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, বহুল প্রত্যাশিত দেশের প্রথম কর্ণফুলী (বঙ্গবন্ধু) টানেল ঘিরে আনোয়ারা ও কর্ণফুলী উপজেলায় চলছে উন্নয়নের মহোৎসব। দীর্ঘদিন ধরে প্রকল্পের কাজ চলছে সড়কে। এ কারণে সড়কের বিভিন্ন স্থানে তৈরি হয়েছে গর্ত। যত্রতত্র পড়ে আছে মাটি ও বালু। যান চলাচলের সময় জমে থাকা এসব বালু ও মাটি বাতাসে উড়লেও তা কমাতে কোনো ব্যবস্থা নেয় না কর্তৃপক্ষ। দু-এক দিন হঠাৎ পানি ছিটিয়েই দায় সারে। যে কারণে সাধারণ মানুষের ভোগান্তি কমছে না।
ইতিমধ্যে ১১ কিলোমিটার সংযোগ সড়কের ৩৫ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে। ২০২২ সালের অক্টোবরের আগেই এই কাজ শেষ হবে বলে জানিয়েছেন দোহাজারী সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী সুমন সিংহ।
সওজ সূত্রে জানা গেছে, কর্ণফুলীর তলদেশে টানেল ও চীনা অর্থনৈতিক অঞ্চল (ইপিজেড) ঘিরে বদলে যাওয়া দক্ষিণ চট্টগ্রামের যোগাযোগ ব্যবস্থায়ও আসছে বড় পরিবর্তন। নিরাপদ, দ্রুত, সময় ও ব্যয়সাশ্রয়ী যোগাযোগের লক্ষ্যে টানেলের সংযোগ সড়কের এই প্রকল্পের কাজ চলছে দ্রুত গতিতে। এর জন্য কর্ণফুলীর শিকলবাহা ওয়াই জংশন থেকে তৈলারদ্বীপ সরকার হাট পর্যন্ত ও ফকিরনীর হাট, শাহমীরপুর বাদামতল, দৌলতপুর, ফাজিলখাঁর হাট, বড়উঠান রাস্তার মাথা, আনোয়ারার চাতরী চৌমুহনী বাজারসহ বিভিন্ন স্থানের চলছে সড়কের কাজ। একই সঙ্গে চলছে ৪০৭ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিতব্য ছয় লেন সড়কের ১১ কিলোমিটার সংযোগ সড়কের কাজ।
গত সোমবার সকালে ক্রসিং থেকে বড়উঠানের ডাকপাড়া পর্যন্ত ঘুরে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন অংশে পিচ উঠে সৃষ্ট গর্তে জমে আছে বালু। এ ছাড়া সড়ক বিভাজকের দুই পাশেও বালুর স্তূপ। সড়কের পাশে পড়ে আছে ইটের খোয়া, বালু ও অন্যান্য নির্মাণসামগ্রী। এখান দিয়েই চলাচল করছে যাত্রীবাহী বাস, ট্রাক, কাভার্ড ভ্যান, রিকশা ও অন্যান্য যানবাহন। এ সব চলাচলের সময় ধুলা ছড়িয়ে যাচ্ছে পুরো এলাকায়। একসঙ্গে একাধিক যান চলাচল করলে সেখানে দাঁড়িয়ে থাকাও কঠিন হয়ে পড়ে।
সবচেয়ে বেশি খারাপ অবস্থা ফকিরনীর হাট এলাকা থেকে ফাজিলখাঁর হাট পর্যন্ত। সড়কের ওই অংশের পুরোটাতেই জমে আছে বালুর আস্তরণ।
মুখে মাস্ক পরে গাড়ির জন্য অপেক্ষা করছিলেন চরলক্ষ্যার মোহাম্মদ মহসিন ও আনোয়ারার এরফান আলী। তাঁরা বলেন, সড়কের ধুলার কারণে কোনো কাপড় এক দিনের বেশি পরা যায় না। অফিস থেকে বাসায় ফিরে প্রতিদিনই কাপড় ধুতে হয়। ‘উন্নয়নের ভোগান্তি’ মনে করে ধৈর্য ধরতে হচ্ছে বলেও মন্তব্য করেন তাঁরা।
ধুলা থেকে বাঁচতে অনেক ব্যবসায়ী তাঁদের দোকানের সামনে আলাদা পর্দা লাগিয়েছেন। আবার রাস্তায় চলাচলকারী মোটরসাইকেলের চালকেরাও ধুলা থেকে বাঁচতে পরেন ধুলা প্রতিরোধক জ্যাকেট।
মোহাম্মদ সরোয়ার রানা নামের এক মোটরসাইকেলচালক বলেন, জ্যাকেট ছাড়া এক মুহূর্ত গাড়ি চালানো যায় না। কাপড় সাদা হয়ে যায়। যে দিন পানি ছিটায়, সেদিন রাস্তা মোটামুটি ভালো থাকে। কিন্তু এরা ঠিকমতো পানি দেয় না। এক দিন আসে—তো তিন দিন কোনো খবর থাকে না। এ কারণে রাস্তায় এত দুর্ভোগ।
জানতে চাইলে দোহাজারী সওজ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী সুমন সিংহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নিয়মিতই সকাল-বিকেল পানি দেওয়ার ব্যবস্থা আছে। কিন্তু অনেক সময় পানি দিতে গেলে রাস্তা ব্লক হয়ে যায়। এ কারণে পুরো রাস্তায় পানি ছিটাতে পারি না। তারপরও আমরা চেষ্টা করে যাচ্ছি।’
রাস্তা পরিষ্কার রাখার বিষয়ে জানতে চাইলে সুমন সিংহ বলেন, ‘আমরা রাস্তা পরিষ্কার করি। কিন্তু কাজ চলমান থাকায় তা খুব একটা কার্যকর হয় না।’
কর্ণফুলী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান ফারুক চৌধুরী বলেন, টানেল সংযোগ সড়ক ও ক্রসিং থেকে ছয় লাইন সড়কের কাজ শেষ হলে এলাকার মানুষের ভাগ্য বদলে যাবে। দেশের জন্য বঙ্গবন্ধু টানেল বড় প্রকল্প। এর কাজ শেষ হলে কর্ণফুলীর মানুষ উপকৃত হবে। তেমনি উন্নয়নের ছোঁয়া লাগবে প্রতিটি ইউনিয়নে। দক্ষিণ চট্টগ্রামের বড় পর্যটনকেন্দ্র পারকি সমুদ্রসৈকতে ঢাকাগামী পর্যটকদের যাতায়াত সহজ হবে। উন্নয়নের সুফল পেতে সবাইকে একটু কষ্ট করতে হবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে