নাজমুল আবেদীন ফাহিম, বিকেএসপির ক্রিকেট উপদেষ্টা
যে খেলোয়াড়দের নিয়ে আমাদের দল সাজানো হয়েছে, সেখানে বেশ ভালো খেলোয়াড় আছে। কিন্তু পারফরম্যান্সের জন্য তাদের মধ্যে যে আত্মবিশ্বাস দরকার, ওরা অনেকে সেই জায়গায় নেই। ব্যক্তিগতভাবে সেরা অবস্থায় না থাকায় দল হিসেবেও আমরা ভালো করতে পারছি না। ওদের মধ্যে ভালো করতে পারার আত্মবিশ্বাস ছড়িয়ে দেওয়াটাই বিশ্বকাপে সাকিবের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হতে যাচ্ছে।
ব্যর্থতার ভয় খেলোয়াড়দের মনের মধ্যে অনেক দ্বিধাদ্বন্দ্ব তৈরি করতে পারে। এটা সাকিব অবশ্য ভালোভাবেই জানে। ওদের মানসিক অবস্থা বুঝে সেখান থেকে বের করে আনা এবং সেরা খেলাটা আদায় করাও সাকিবের জন্য চ্যালেঞ্জের। খেলার ফল পক্ষে না এলে ওই প্রভাবটা যেন ওদের ওপর না পড়ে। নেতিবাচক আলোচনা যাতে দলের মধ্যে ঢুকতে না পারে। আশা করি এই পরিবেশ সাকিব তৈরি করতে পারবে।
সাকিব যদি টানা তিন ম্যাচে খারাপ খেলে, খুব খারাপও খেলে ফেলে, চতুর্থ ম্যাচে যখন খেলতে নামবে ওই তিনটা ম্যাচকে একটুও মাথায় রাখে না। এটাই ওর সাফল্যের সবচেয়ে বড় প্রভাবক। সে ব্যর্থতাকে সামনে নিয়ে আসে না। সাকিব নিশ্চয়ই চাইবে এটা খেলোয়াড়দের মধ্যে ঢুকিয়ে দিতে। মানসিকতার দিক থেকে এটাই ওর শক্তির জায়গা। এ পরিবেশটাই সে তৈরি করতে চাইবে।
নির্দিষ্ট দিনে আমরা যদি দল হিসেবে খেলতে পারি, আমাদের ভালো করার সুযোগ আছে। এবার যে বাছাইপর্ব হলো, তুলনামূলক ভালো দলগুলো চাপ নিতে পারেনি। ভালো খেলোয়াড়েরাও নিজেদের মতো করে খেলতে পারেনি। ভারত, ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়ার মতো বড় দল কিন্তু চাপের মধ্যে থেকে ম্যাচ বের করে আনার কৌশল জানে। অন্য দলগুলো এখানে খাবি খায়। বিশ্বকাপে এটাই আমাদের বড় চ্যালেঞ্জ হবে। যেহেতু ফলের দিক থেকে আমাদের দল অনুকূল অবস্থায় নেই। একটা বাড়তি চাপ থাকবে।
খেলোয়াড়েরা জানে, দেশের মানুষ অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে আমরা বিশ্বকাপে ভালো করব, দুই-তিনটা ম্যাচ জিতব। এটা নিয়ে তাদের মধ্যে একটা চাপ থাকতে পারে।
খেলোয়াড়দের সেই চাপ থেকে দূরে রাখতে সাকিবই বড় ভূমিকা রাখবে।
সাকিবের রয়েছে সবকিছু সাধারণভাবে দেখার দারুণ ক্ষমতা, দলের খুব কঠিন সময়ে স্নায়ুর চাপ ধরে রাখতে পারে। চ্যালেঞ্জের সঙ্গে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারে। চ্যালেঞ্জ নেওয়ার এই ক্ষমতা ওর মধ্যে আছে, এই সময়ে অনেকে হয়তো নার্ভাস হয়ে যায়, সিদ্ধান্তে গোলমাল হয়; ওর এই নার্ভটা আছে, যেটা ওকে অধিনায়ক হিসেবে সহায়তা করবে।
গত কিছুদিনে মাঠের খেলা দেখে সাকিবকে প্রস্তুত মনে হচ্ছে। সাকিব বড় স্বপ্ন নিয়েই বিশ্বকাপ শুরু করবে। সব সময় সে বড় চিন্তা নিয়েই মাঠে নামে। সাকিব ছোট চিন্তা সাধারণত করে না।
নিউজিল্যান্ডে ত্রিদেশীয় সিরিজের সময় সাকিবের সঙ্গে যোগাযোগ হয়েছে। আমি চেষ্টা করেছি ওকে ফিডব্যাক দিতে, ওর খেলার ব্যাপারে। ওর বোলিং-ব্যাটিং নিয়ে। সে নিজেও খুব চার্জড আপ হয়ে আছে, বোঝা যাচ্ছে। সে চায় বিশ্বকাপে ভালো কিছু করতে। সে জানে একটা দলকে কীভাবে অনুপ্রাণিত করতে হয়, কীভাবে পারফরম্যান্স আদায় করে নিতে হয়। সে খেলোয়াড়দের ব্যক্তিগত চিন্তাকে সম্মান করে এবং অনেক স্বাধীনতা দেয়। এটা খেলোয়াড়েরা খুব উপভোগ করে, সতীর্থরা তখন নিজের মতো করে ভাবে, পরিকল্পনা করে এবং সবাই খেলার সঙ্গে যুক্ত থাকে। খেলাটা বের করে নিয়ে আসা ওর একটা বড় গুণ।
ক্রিকেটে অধিনায়কের ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। টেকনিক্যাল কনসালট্যান্টও দলের সমন্বয় করছেন। সাকিবের সঙ্গে তাঁর সবকিছু শেয়ারিংটা তাই গুরুত্বপূর্ণ। সেটাই হয়তো করা হচ্ছে। আমি তাই ব্যক্তিগতভাবে খুব আশাবাদী। সাকিব ক্যারিয়ারের প্রায় শেষ প্রান্তে চলে আসছে তাই ও চাইবে শেষটা ভালো হোক।
যে খেলোয়াড়দের নিয়ে আমাদের দল সাজানো হয়েছে, সেখানে বেশ ভালো খেলোয়াড় আছে। কিন্তু পারফরম্যান্সের জন্য তাদের মধ্যে যে আত্মবিশ্বাস দরকার, ওরা অনেকে সেই জায়গায় নেই। ব্যক্তিগতভাবে সেরা অবস্থায় না থাকায় দল হিসেবেও আমরা ভালো করতে পারছি না। ওদের মধ্যে ভালো করতে পারার আত্মবিশ্বাস ছড়িয়ে দেওয়াটাই বিশ্বকাপে সাকিবের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হতে যাচ্ছে।
ব্যর্থতার ভয় খেলোয়াড়দের মনের মধ্যে অনেক দ্বিধাদ্বন্দ্ব তৈরি করতে পারে। এটা সাকিব অবশ্য ভালোভাবেই জানে। ওদের মানসিক অবস্থা বুঝে সেখান থেকে বের করে আনা এবং সেরা খেলাটা আদায় করাও সাকিবের জন্য চ্যালেঞ্জের। খেলার ফল পক্ষে না এলে ওই প্রভাবটা যেন ওদের ওপর না পড়ে। নেতিবাচক আলোচনা যাতে দলের মধ্যে ঢুকতে না পারে। আশা করি এই পরিবেশ সাকিব তৈরি করতে পারবে।
সাকিব যদি টানা তিন ম্যাচে খারাপ খেলে, খুব খারাপও খেলে ফেলে, চতুর্থ ম্যাচে যখন খেলতে নামবে ওই তিনটা ম্যাচকে একটুও মাথায় রাখে না। এটাই ওর সাফল্যের সবচেয়ে বড় প্রভাবক। সে ব্যর্থতাকে সামনে নিয়ে আসে না। সাকিব নিশ্চয়ই চাইবে এটা খেলোয়াড়দের মধ্যে ঢুকিয়ে দিতে। মানসিকতার দিক থেকে এটাই ওর শক্তির জায়গা। এ পরিবেশটাই সে তৈরি করতে চাইবে।
নির্দিষ্ট দিনে আমরা যদি দল হিসেবে খেলতে পারি, আমাদের ভালো করার সুযোগ আছে। এবার যে বাছাইপর্ব হলো, তুলনামূলক ভালো দলগুলো চাপ নিতে পারেনি। ভালো খেলোয়াড়েরাও নিজেদের মতো করে খেলতে পারেনি। ভারত, ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়ার মতো বড় দল কিন্তু চাপের মধ্যে থেকে ম্যাচ বের করে আনার কৌশল জানে। অন্য দলগুলো এখানে খাবি খায়। বিশ্বকাপে এটাই আমাদের বড় চ্যালেঞ্জ হবে। যেহেতু ফলের দিক থেকে আমাদের দল অনুকূল অবস্থায় নেই। একটা বাড়তি চাপ থাকবে।
খেলোয়াড়েরা জানে, দেশের মানুষ অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে আমরা বিশ্বকাপে ভালো করব, দুই-তিনটা ম্যাচ জিতব। এটা নিয়ে তাদের মধ্যে একটা চাপ থাকতে পারে।
খেলোয়াড়দের সেই চাপ থেকে দূরে রাখতে সাকিবই বড় ভূমিকা রাখবে।
সাকিবের রয়েছে সবকিছু সাধারণভাবে দেখার দারুণ ক্ষমতা, দলের খুব কঠিন সময়ে স্নায়ুর চাপ ধরে রাখতে পারে। চ্যালেঞ্জের সঙ্গে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারে। চ্যালেঞ্জ নেওয়ার এই ক্ষমতা ওর মধ্যে আছে, এই সময়ে অনেকে হয়তো নার্ভাস হয়ে যায়, সিদ্ধান্তে গোলমাল হয়; ওর এই নার্ভটা আছে, যেটা ওকে অধিনায়ক হিসেবে সহায়তা করবে।
গত কিছুদিনে মাঠের খেলা দেখে সাকিবকে প্রস্তুত মনে হচ্ছে। সাকিব বড় স্বপ্ন নিয়েই বিশ্বকাপ শুরু করবে। সব সময় সে বড় চিন্তা নিয়েই মাঠে নামে। সাকিব ছোট চিন্তা সাধারণত করে না।
নিউজিল্যান্ডে ত্রিদেশীয় সিরিজের সময় সাকিবের সঙ্গে যোগাযোগ হয়েছে। আমি চেষ্টা করেছি ওকে ফিডব্যাক দিতে, ওর খেলার ব্যাপারে। ওর বোলিং-ব্যাটিং নিয়ে। সে নিজেও খুব চার্জড আপ হয়ে আছে, বোঝা যাচ্ছে। সে চায় বিশ্বকাপে ভালো কিছু করতে। সে জানে একটা দলকে কীভাবে অনুপ্রাণিত করতে হয়, কীভাবে পারফরম্যান্স আদায় করে নিতে হয়। সে খেলোয়াড়দের ব্যক্তিগত চিন্তাকে সম্মান করে এবং অনেক স্বাধীনতা দেয়। এটা খেলোয়াড়েরা খুব উপভোগ করে, সতীর্থরা তখন নিজের মতো করে ভাবে, পরিকল্পনা করে এবং সবাই খেলার সঙ্গে যুক্ত থাকে। খেলাটা বের করে নিয়ে আসা ওর একটা বড় গুণ।
ক্রিকেটে অধিনায়কের ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। টেকনিক্যাল কনসালট্যান্টও দলের সমন্বয় করছেন। সাকিবের সঙ্গে তাঁর সবকিছু শেয়ারিংটা তাই গুরুত্বপূর্ণ। সেটাই হয়তো করা হচ্ছে। আমি তাই ব্যক্তিগতভাবে খুব আশাবাদী। সাকিব ক্যারিয়ারের প্রায় শেষ প্রান্তে চলে আসছে তাই ও চাইবে শেষটা ভালো হোক।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে