কাজল সরকার, হবিগঞ্জ
হবিগঞ্জে কুশিয়ারা নদীর পাড় উপচে লোকালয়ে পানি প্রবেশ করছে। এতে তিনটি গ্রামের অন্তত দেড় শতাধিক পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন। এর মধ্যে ৫৪টি পরিবারকে আশ্রয়ণকেন্দ্রে স্থানান্তর করা হয়েছে। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে তাঁদের শুকনো খাবার দেওয়া হয়েছে।
গতকাল সোমবার দুপুর থেকে নবীগঞ্জ উপজেলার দীঘলবাক ইউনিয়নের গালিমপুর ও সিলেট অংশের শেরপুর দিয়ে বাঁধ উপচে পানি প্রবেশ করে।
দীঘলবাক ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য মো. আকুল মিয়া জানান, দুপুর থেকে নদীর বাঁধ উপচে লোকালয়ে পানি প্রবেশ করে। এতে গালিমপুর, পাহাড়পুর ও পারকুল গ্রামে পানি প্রবেশ করে অন্তত দেড় শ পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছে পরিবারগুলো। রান্নাঘর তলিয়ে যাওয়ায় খাদ্যসংকটও দেখা দিয়েছে।
তিনি আরও জানান, ইতিমধ্যে ৫৪টি পরিবারকে স্থানীয় একটি আশ্রয়কেন্দ্রে স্থানান্তর করা হয়েছে। বাকি পরিবারগুলোকেও পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। তবে কুশিয়ারা নদীতে পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় দুশ্চিন্তা বাড়ছে আশপাশের আরও কয়েকটি গ্রামের বাসিন্দাদের।
নবীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শেখ মহিউদ্দিন বলেন, ‘কুশিয়ারা নদীতে পানি বাড়ছে। ইতিমধ্যে তিনটি গ্রামের বেশ কিছু পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন। তাদের আশ্রয়ণকেন্দ্রে নেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে পানিবন্দী পরিবারগুলোর জন্য শুকনো খাবার পাঠানো হয়েছে।’
স্থানীয়রা জানান, উপজেলার আউশকান্দি ইউনিয়নের পাহপাড়পুর, পারকুল, ফাদুল্লাপুর এলাকায় নদীর বাঁধ অনেক নিচু। ফলে গ্রামে পানি প্রবেশ করছে। তবে পানি যদি আর কিছু বাড়ে, তাহলে নতুন করে আরও কয়েকটি গ্রাম প্লাবিত হবে।
জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) নির্বাহী প্রকৌশলী শাহনেওয়াজ তালুকদার বলেন, সোমবার বিকেল ৪টা পর্যন্ত কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ৫০ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তবে পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে।
শাহনেওয়াজ তালুকদার আরও বলেন, পারকুল ও ফাদুল্লাপুর বাজার অংশে বাঁধ নিচু হওয়ার কারণে গ্রামে পানি প্রবেশ করছে। তবে নিচু জায়গাগুলোতে বালুর বস্তা ফেলা হয়েছে।
এদিকে রোববার হবিগঞ্জের জেলা প্রশাসক ইশরাত জাহান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মিন্টু চৌধুরী, জেলা প্রকৌশলী আব্দুল বাতির, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শেখ মহিউদ্দিন, উপজেলা প্রকৌশলী সাব্বির আহমেদ, হবিগঞ্জ পাউবোর উপবিভাগীয় প্রকৌশলী মিনহাজ আহমেদ শোভন, দীঘলবাক ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ছালিক মিয়া নদী তীরবর্তী এলাকা পরিদর্শন করেন।
হবিগঞ্জে কুশিয়ারা নদীর পাড় উপচে লোকালয়ে পানি প্রবেশ করছে। এতে তিনটি গ্রামের অন্তত দেড় শতাধিক পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন। এর মধ্যে ৫৪টি পরিবারকে আশ্রয়ণকেন্দ্রে স্থানান্তর করা হয়েছে। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে তাঁদের শুকনো খাবার দেওয়া হয়েছে।
গতকাল সোমবার দুপুর থেকে নবীগঞ্জ উপজেলার দীঘলবাক ইউনিয়নের গালিমপুর ও সিলেট অংশের শেরপুর দিয়ে বাঁধ উপচে পানি প্রবেশ করে।
দীঘলবাক ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য মো. আকুল মিয়া জানান, দুপুর থেকে নদীর বাঁধ উপচে লোকালয়ে পানি প্রবেশ করে। এতে গালিমপুর, পাহাড়পুর ও পারকুল গ্রামে পানি প্রবেশ করে অন্তত দেড় শ পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছে পরিবারগুলো। রান্নাঘর তলিয়ে যাওয়ায় খাদ্যসংকটও দেখা দিয়েছে।
তিনি আরও জানান, ইতিমধ্যে ৫৪টি পরিবারকে স্থানীয় একটি আশ্রয়কেন্দ্রে স্থানান্তর করা হয়েছে। বাকি পরিবারগুলোকেও পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। তবে কুশিয়ারা নদীতে পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় দুশ্চিন্তা বাড়ছে আশপাশের আরও কয়েকটি গ্রামের বাসিন্দাদের।
নবীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শেখ মহিউদ্দিন বলেন, ‘কুশিয়ারা নদীতে পানি বাড়ছে। ইতিমধ্যে তিনটি গ্রামের বেশ কিছু পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন। তাদের আশ্রয়ণকেন্দ্রে নেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে পানিবন্দী পরিবারগুলোর জন্য শুকনো খাবার পাঠানো হয়েছে।’
স্থানীয়রা জানান, উপজেলার আউশকান্দি ইউনিয়নের পাহপাড়পুর, পারকুল, ফাদুল্লাপুর এলাকায় নদীর বাঁধ অনেক নিচু। ফলে গ্রামে পানি প্রবেশ করছে। তবে পানি যদি আর কিছু বাড়ে, তাহলে নতুন করে আরও কয়েকটি গ্রাম প্লাবিত হবে।
জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) নির্বাহী প্রকৌশলী শাহনেওয়াজ তালুকদার বলেন, সোমবার বিকেল ৪টা পর্যন্ত কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ৫০ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তবে পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে।
শাহনেওয়াজ তালুকদার আরও বলেন, পারকুল ও ফাদুল্লাপুর বাজার অংশে বাঁধ নিচু হওয়ার কারণে গ্রামে পানি প্রবেশ করছে। তবে নিচু জায়গাগুলোতে বালুর বস্তা ফেলা হয়েছে।
এদিকে রোববার হবিগঞ্জের জেলা প্রশাসক ইশরাত জাহান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মিন্টু চৌধুরী, জেলা প্রকৌশলী আব্দুল বাতির, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শেখ মহিউদ্দিন, উপজেলা প্রকৌশলী সাব্বির আহমেদ, হবিগঞ্জ পাউবোর উপবিভাগীয় প্রকৌশলী মিনহাজ আহমেদ শোভন, দীঘলবাক ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ছালিক মিয়া নদী তীরবর্তী এলাকা পরিদর্শন করেন।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৩ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪