মন্টি বৈষ্ণব, ঢাকা
আত্মহত্যার কারণে থমকে যায় মানুষের জীবন। আত্মহত্যাকারী নারীরা জাগতিক সবকিছু থেকে মুক্তি পেলেও থমকে যাচ্ছে তাদের পরিবার। কখনো কখনো এর দুঃসহ স্মৃতি বয়ে বেড়াতে হচ্ছে আত্মহত্যাকারীর মা-বাবা, সন্তান ও আত্মীয়স্বজনকে।
আমাদের দেশের নারীদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা নানা কারণে দেখা দেয়। সামাজিক অবক্ষয় এর বড় কারণ। নির্যাতন, নিপীড়ন, ধর্ষণের শিকার নারীরা যখন কারও কাছে সহযোগিতা পান না, তখন তাঁর কাছে আত্মহত্যাই একমাত্র পথ হিসেবে দেখা দিতে পারে। সেই সিদ্ধান্তের সঙ্গে নেতিবাচকভাবে জড়িয়ে থাকে রাষ্ট্র, সমাজ ও পরিবারের ব্যর্থতা। বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মালেকা বানুর মতে, ‘আমাদের দেশের নারীরা প্রতিনিয়ত ধর্ষণ, নিপীড়ন, অপহরণের শিকার হচ্ছেন। এটা ভুক্তভোগী নারীর ক্ষেত্রে একধরনের মানসিক ও শারীরিক নির্যাতন। এ ধরনের পরিস্থিতিতে যখন কোনো নারীর পাশে সমাজ, পরিবার বা কাছের মানুষ পাশে দাঁড়ান না, তখন ভুক্তভোগী নারী হয়তো ভাবেন, এ সমাজে আমি মুখ দেখাব কী করে? তখন তিনি নিরুপায় হয়ে আত্মহত্যার মতো সিদ্ধান্ত নেন।’
মালেকা বানু মনে করেন, কাউন্সেলিংয়ের সহযোগিতা নেওয়া হলে আত্মহত্যার প্রবণতা কমানো যায়। এর জন্য স্কুল থেকে মনোবিজ্ঞানীর সহযোগিতা নেওয়া উচিত। এতে হয়তো আত্মহত্যার প্রবণতা অনেকাংশে কমতে পারে। যেমন কিছুদিন আগে দেশের একজন শিশু রোগ বিশেষজ্ঞ মারা গেছেন। আপাতদৃষ্টিতে মনে হয়, তাঁর কোনো সমস্যা নেই। আমরা নিশ্চিত নই, অদিতি আত্মহত্যা করেছেন, নাকি তাঁকে কেউ মেরে ফেলেছে। যদি এটা আত্মহত্যা হয় তাহলেও বলতে হয়, একজন চিকিৎসক কেন আত্মহত্যা করবেন? মালেকা বানু মনে করেন, বিয়ের আগে নারীদের কাউন্সেলিংয়ের প্রয়োজন। যাতে তিনি খারাপ পরিস্থিতির সম্মুখীন হলে, নিজেকে রক্ষা করতে পারেন। আত্মহত্যার মতো ভুল সিদ্ধান্ত না নেন। পাশাপাশি তিনি জানিয়েছেন, আত্মহত্যায় মৃত্যু স্বাভাবিক মৃত্যু নয় বলে এর তদন্ত হতে হবে গভীরভাবে। সঠিক তদন্তই বলতে পারে, সেটি আত্মহত্যা কি না।
বিভিন্ন ঘটনাপরম্পরা ও কেস স্টাডির সূত্র ধরে বলা যায়, নারীরা নিরাপত্তাহীনতার পাশাপাশি অনিশ্চিত জীবনের কারণে আত্মহত্যার দিকে ঝুঁকে পড়ছেন। আইন ও সালিশ কেন্দ্রের পরিচালক (প্রোগ্রাম) নীনা গোস্বামী মনে করেন, উত্ত্যক্তকরণ, চরম অপমান, যেকোনো ধরনের শাস্তি আরোপ, কোনো কাজে ব্যর্থ হওয়া, মানসিক অবসাদ আত্মহত্যার অন্যতম কারণ। আত্মহত্যার প্ররোচনার মামলা প্রমাণ করা কঠিন হয়। প্ররোচনাকারী খুব সূক্ষ্ম বুদ্ধিতে সব প্রমাণ নষ্ট করে।
এ ছাড়া আমাদের দেশে অনেক সময়ই দেখা যায়, এসব তদন্তে খুব চৌকস তদন্তকারী কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হয় না।
আত্মহত্যা নিয়ে জনসচেতনতামূলক কাউন্সেলিং প্রোগ্রাম তৈরি হওয়া উচিত; বিশেষ করে তরুণদের মধ্যে ভালোবাসার মনস্তত্ত্ব তৈরি করা খুব দরকার। পাশাপাশি অপরাধীদের শাস্তি দৃশ্যমান হওয়া জরুরি।
প্রত্যেক মানুষের জীবনের সম্ভাবনা, সংকট, স্বপ্ন আলাদা। আত্মহত্যার পূর্বমুহূর্তে আত্মহত্যাকারীর মনে কী চলে, তা বলা যায় না। চিকিৎসক ও কাউন্সেলর অধ্যাপক ডা. সানজিদা শাহরিয়া মনে করেন, আত্মহত্যার অন্যতম ঝুঁকিপূর্ণ মানসিক রোগটি বিষণ্নতা। মানুষ হতাশ হলে খুবই ছোট ঘটনায় আবেগের রাশ ধরে রাখতে পারে না।
তখন নিজেকে একা মনে করে এবং আত্মহত্যার পথ বেছে নেয়। বিষণ্নতায় আক্রান্ত ব্যক্তির আত্মহত্যার ঝুঁকি ২০ গুণ বেশি।
বিশ্বের মাত্র পাঁচটি দেশে পুরুষদের চেয়ে নারীরা বেশি আত্মহত্যা করেন বলে জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। এই পাঁচটি দেশের একটি বাংলাদেশ। এখানে প্রতিদিন গড়ে ৩৫ জন মানুষ আত্মহত্যা করে। কেন এমন ঘটছে—এ প্রশ্নের উত্তর খোঁজার এখনই সময়। এই বিপুল মানুষের আত্মহত্যাপ্রবণতা নিবারণ করা দ্রুত প্রয়োজন। না হলে আত্মহত্যা বাড়তেই থাকবে।
আত্মহত্যার ক্ষেত্রে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ ১০ থেকে ১৯ বছর বয়সী মেয়েরা। বয়ঃসন্ধিক্ষণে আত্মহত্যার প্রবণতা কমিয়ে আনতে শিশুকাল থেকে মা-বাবার আন্তরিক সাহচর্য থাকার বিকল্প নেই।
ডা. সানজিদা শাহরিয়ার মতে, একাকিত্ব আত্মহত্যা প্রবণতাকে উসকে দিচ্ছে। একাকিত্বের এই অবিরাম বেদনার ভার দেখা যাচ্ছে শিক্ষিত ও উচ্চবিত্ত প্রবীণদের মধ্যে বেশি। আবার আর্থিক ও সামাজিক বৈষম্য মানুষকে হতাশার চক্রে আটকে ফেলছে। আর এই হতাশা থেকে আত্মহত্যার প্রবণতা বাড়ছে। ব্যক্তিগত ও পারিবারিক জীবনের বিচ্ছিন্নতাও মানুষকে দ্বীপের মতো একলা করে আত্মহত্যার দিকে ঠেলে দিচ্ছে। আবার নিজেকে যখন কেউ অপ্রয়োজনীয় মনে করেন, তখন তিনি জীবনকে অর্থহীন মনে করে আত্মঘাতী হন। করোনায় মানুষের সংকট, বিচ্ছিন্নতা, সংশয়, হতাশা, শূন্যতা বেড়েছে। এটা দূর করার কার্যকর ব্যবস্থা সমাজ ও রাষ্ট্র নেয়নি। যার ফল আত্মহত্যা বেড়ে যাওয়া।
১০ সেপ্টেম্বর বিশ্ব আত্মহত্যা প্রতিরোধ দিবস। আত্মহত্যা প্রতিরোধ দিবস সচেতনতামূলক একটি দিন। ২০০৩ সাল থেকে বিশ্বের অনেক দেশ এই দিবস পালন করে আসছে। এ দিবসটি পালনের ক্ষেত্রে কাজ করছে আন্তর্জাতিক আত্মহত্যা প্রতিরোধ সংস্থার সঙ্গে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও মানসিক স্বাস্থ্য ফেডারেশন। ২০২১ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত এই দিবসের প্রতিপাদ্য হচ্ছে ‘কর্মের মাধ্যমে আশা তৈরি করা’। এর মাধ্যমে বোঝানো হচ্ছে, যারা হতাশাগ্রস্ত, তাদের প্রতি আমাদের সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়ে আত্মবিশ্বাসী করে তুলতে পারি। অন্তত এটা বলতে পারি, সুন্দর পৃথিবীতে মানুষের বেঁচে থাকা জরুরি।
আত্মহত্যার কারণে থমকে যায় মানুষের জীবন। আত্মহত্যাকারী নারীরা জাগতিক সবকিছু থেকে মুক্তি পেলেও থমকে যাচ্ছে তাদের পরিবার। কখনো কখনো এর দুঃসহ স্মৃতি বয়ে বেড়াতে হচ্ছে আত্মহত্যাকারীর মা-বাবা, সন্তান ও আত্মীয়স্বজনকে।
আমাদের দেশের নারীদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা নানা কারণে দেখা দেয়। সামাজিক অবক্ষয় এর বড় কারণ। নির্যাতন, নিপীড়ন, ধর্ষণের শিকার নারীরা যখন কারও কাছে সহযোগিতা পান না, তখন তাঁর কাছে আত্মহত্যাই একমাত্র পথ হিসেবে দেখা দিতে পারে। সেই সিদ্ধান্তের সঙ্গে নেতিবাচকভাবে জড়িয়ে থাকে রাষ্ট্র, সমাজ ও পরিবারের ব্যর্থতা। বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মালেকা বানুর মতে, ‘আমাদের দেশের নারীরা প্রতিনিয়ত ধর্ষণ, নিপীড়ন, অপহরণের শিকার হচ্ছেন। এটা ভুক্তভোগী নারীর ক্ষেত্রে একধরনের মানসিক ও শারীরিক নির্যাতন। এ ধরনের পরিস্থিতিতে যখন কোনো নারীর পাশে সমাজ, পরিবার বা কাছের মানুষ পাশে দাঁড়ান না, তখন ভুক্তভোগী নারী হয়তো ভাবেন, এ সমাজে আমি মুখ দেখাব কী করে? তখন তিনি নিরুপায় হয়ে আত্মহত্যার মতো সিদ্ধান্ত নেন।’
মালেকা বানু মনে করেন, কাউন্সেলিংয়ের সহযোগিতা নেওয়া হলে আত্মহত্যার প্রবণতা কমানো যায়। এর জন্য স্কুল থেকে মনোবিজ্ঞানীর সহযোগিতা নেওয়া উচিত। এতে হয়তো আত্মহত্যার প্রবণতা অনেকাংশে কমতে পারে। যেমন কিছুদিন আগে দেশের একজন শিশু রোগ বিশেষজ্ঞ মারা গেছেন। আপাতদৃষ্টিতে মনে হয়, তাঁর কোনো সমস্যা নেই। আমরা নিশ্চিত নই, অদিতি আত্মহত্যা করেছেন, নাকি তাঁকে কেউ মেরে ফেলেছে। যদি এটা আত্মহত্যা হয় তাহলেও বলতে হয়, একজন চিকিৎসক কেন আত্মহত্যা করবেন? মালেকা বানু মনে করেন, বিয়ের আগে নারীদের কাউন্সেলিংয়ের প্রয়োজন। যাতে তিনি খারাপ পরিস্থিতির সম্মুখীন হলে, নিজেকে রক্ষা করতে পারেন। আত্মহত্যার মতো ভুল সিদ্ধান্ত না নেন। পাশাপাশি তিনি জানিয়েছেন, আত্মহত্যায় মৃত্যু স্বাভাবিক মৃত্যু নয় বলে এর তদন্ত হতে হবে গভীরভাবে। সঠিক তদন্তই বলতে পারে, সেটি আত্মহত্যা কি না।
বিভিন্ন ঘটনাপরম্পরা ও কেস স্টাডির সূত্র ধরে বলা যায়, নারীরা নিরাপত্তাহীনতার পাশাপাশি অনিশ্চিত জীবনের কারণে আত্মহত্যার দিকে ঝুঁকে পড়ছেন। আইন ও সালিশ কেন্দ্রের পরিচালক (প্রোগ্রাম) নীনা গোস্বামী মনে করেন, উত্ত্যক্তকরণ, চরম অপমান, যেকোনো ধরনের শাস্তি আরোপ, কোনো কাজে ব্যর্থ হওয়া, মানসিক অবসাদ আত্মহত্যার অন্যতম কারণ। আত্মহত্যার প্ররোচনার মামলা প্রমাণ করা কঠিন হয়। প্ররোচনাকারী খুব সূক্ষ্ম বুদ্ধিতে সব প্রমাণ নষ্ট করে।
এ ছাড়া আমাদের দেশে অনেক সময়ই দেখা যায়, এসব তদন্তে খুব চৌকস তদন্তকারী কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হয় না।
আত্মহত্যা নিয়ে জনসচেতনতামূলক কাউন্সেলিং প্রোগ্রাম তৈরি হওয়া উচিত; বিশেষ করে তরুণদের মধ্যে ভালোবাসার মনস্তত্ত্ব তৈরি করা খুব দরকার। পাশাপাশি অপরাধীদের শাস্তি দৃশ্যমান হওয়া জরুরি।
প্রত্যেক মানুষের জীবনের সম্ভাবনা, সংকট, স্বপ্ন আলাদা। আত্মহত্যার পূর্বমুহূর্তে আত্মহত্যাকারীর মনে কী চলে, তা বলা যায় না। চিকিৎসক ও কাউন্সেলর অধ্যাপক ডা. সানজিদা শাহরিয়া মনে করেন, আত্মহত্যার অন্যতম ঝুঁকিপূর্ণ মানসিক রোগটি বিষণ্নতা। মানুষ হতাশ হলে খুবই ছোট ঘটনায় আবেগের রাশ ধরে রাখতে পারে না।
তখন নিজেকে একা মনে করে এবং আত্মহত্যার পথ বেছে নেয়। বিষণ্নতায় আক্রান্ত ব্যক্তির আত্মহত্যার ঝুঁকি ২০ গুণ বেশি।
বিশ্বের মাত্র পাঁচটি দেশে পুরুষদের চেয়ে নারীরা বেশি আত্মহত্যা করেন বলে জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। এই পাঁচটি দেশের একটি বাংলাদেশ। এখানে প্রতিদিন গড়ে ৩৫ জন মানুষ আত্মহত্যা করে। কেন এমন ঘটছে—এ প্রশ্নের উত্তর খোঁজার এখনই সময়। এই বিপুল মানুষের আত্মহত্যাপ্রবণতা নিবারণ করা দ্রুত প্রয়োজন। না হলে আত্মহত্যা বাড়তেই থাকবে।
আত্মহত্যার ক্ষেত্রে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ ১০ থেকে ১৯ বছর বয়সী মেয়েরা। বয়ঃসন্ধিক্ষণে আত্মহত্যার প্রবণতা কমিয়ে আনতে শিশুকাল থেকে মা-বাবার আন্তরিক সাহচর্য থাকার বিকল্প নেই।
ডা. সানজিদা শাহরিয়ার মতে, একাকিত্ব আত্মহত্যা প্রবণতাকে উসকে দিচ্ছে। একাকিত্বের এই অবিরাম বেদনার ভার দেখা যাচ্ছে শিক্ষিত ও উচ্চবিত্ত প্রবীণদের মধ্যে বেশি। আবার আর্থিক ও সামাজিক বৈষম্য মানুষকে হতাশার চক্রে আটকে ফেলছে। আর এই হতাশা থেকে আত্মহত্যার প্রবণতা বাড়ছে। ব্যক্তিগত ও পারিবারিক জীবনের বিচ্ছিন্নতাও মানুষকে দ্বীপের মতো একলা করে আত্মহত্যার দিকে ঠেলে দিচ্ছে। আবার নিজেকে যখন কেউ অপ্রয়োজনীয় মনে করেন, তখন তিনি জীবনকে অর্থহীন মনে করে আত্মঘাতী হন। করোনায় মানুষের সংকট, বিচ্ছিন্নতা, সংশয়, হতাশা, শূন্যতা বেড়েছে। এটা দূর করার কার্যকর ব্যবস্থা সমাজ ও রাষ্ট্র নেয়নি। যার ফল আত্মহত্যা বেড়ে যাওয়া।
১০ সেপ্টেম্বর বিশ্ব আত্মহত্যা প্রতিরোধ দিবস। আত্মহত্যা প্রতিরোধ দিবস সচেতনতামূলক একটি দিন। ২০০৩ সাল থেকে বিশ্বের অনেক দেশ এই দিবস পালন করে আসছে। এ দিবসটি পালনের ক্ষেত্রে কাজ করছে আন্তর্জাতিক আত্মহত্যা প্রতিরোধ সংস্থার সঙ্গে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও মানসিক স্বাস্থ্য ফেডারেশন। ২০২১ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত এই দিবসের প্রতিপাদ্য হচ্ছে ‘কর্মের মাধ্যমে আশা তৈরি করা’। এর মাধ্যমে বোঝানো হচ্ছে, যারা হতাশাগ্রস্ত, তাদের প্রতি আমাদের সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়ে আত্মবিশ্বাসী করে তুলতে পারি। অন্তত এটা বলতে পারি, সুন্দর পৃথিবীতে মানুষের বেঁচে থাকা জরুরি।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২০ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে