কামরুল হাসান, ধোবাউড়া
প্রকৃতির রূপ লাবণ্যে ভরা ধোবাউড়ার ভেদিকুড়া সীমান্তের গারো পাহাড়। ছোট বড় অসংখ্য সবুজ পাহাড়ে ঘেরা প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর ভারতের মেঘালয় সীমান্তঘেঁষা এ পাহাড়ি জনপদ জুড়িয়ে দেয় প্রকৃতিপ্রেমীদের মন। পাহাড়গুলোর গায়ে মেঘের মতো দেখতে রয়েছে চীনামাটি। দুর-দুরান্ত থেকে মানুষ আসেন সৌন্দর্য দেখতে। অনেকে ভেদিকুড়া সীমান্তকে সম্ভাবনাময় পর্যটন কেন্দ্র বলেও আখ্যা দিচ্ছেন। এটিকে পর্যটন কেন্দ্র করা গেলে বিপুলসংখ্যক কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হবে বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন।
ভেদিকুড়া দক্ষিণ মাইজপাড়া ইউনিয়নের ভারতের মেঘালয় সীমান্ত ঘেঁষা একটি গ্রাম। ধোবাউড়া উপজেলা সদর থেকে প্রায় ১০ কিলোমিটার উত্তরে ভারতের মেঘালয় সীমান্তের পাশে ভেদিকুড়া মৌজার সীমান্ত। এ ছাড়া বর্ডার রোড নামে পরিচিত সীমান্তের রাস্তা দিয়েও ভেদিকুড়া সীমান্তে পাহাড় দেখতে চলে আসেন অনেকে। প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্যের পাহাড়ি এ বনভূমিতে পর্যটন কেন্দ্র নির্মাণের জন্য সরকারের সহযোগিতা চান স্থানীয় বাসিন্দারা।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, এ গারো পাহাড়ে এসে দেখা যাবে হাজারো প্রশান্তির বৃক্ষরাজি, শোনা যাবে পাখিদের কোলাহল। টাওয়ার করা হলে সেখান থেকে দক্ষিণ দিকে তাকালে চোখ পড়বে শুধু মেঘালয়ের দৃশ্য। যেন কাছে থেকে দেখা যাচ্ছে সব। আর চারপাশে তাকালে দেখা মিলবে, বড় বড় পাহাড়ের বনায়ন। এ যেন সবুজ গালিচায় মোড়া প্রকৃতি। দুই পাহাড়ের মাঝে করা যাবে লেক।
দেখা যায় সীমানা পেরিয়ে ভারতের মেঘালয়ের অসংখ্য পাহাড়। ভারত সীমান্ত পাহাড়ের কোলে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের অপূর্ব দর্শন। এ ছাড়া পায়ে হেঁটে চারদিকে ঘুরে পাহাড়ের উঁচু-নিচু ও আঁকা-বাঁকা পথ চলতে চলতে দেখা যাবে সৌন্দর্যে মাখা বিস্তৃত অঞ্চল।
এসব দৃশ্য দেখে মনে হবে, কোনো চিত্রকর তার নিপুণ হাতে রঙের ভান্ডার উজাড় করে পরম যতনে অঙ্কন করেছেন মনোলোভা আলপনা। পাহাড়ের বিরাট এলাকাজুড়ে রয়েছে চেনা-অচেনা নানা জাতের লতাগুল্ম আর বাহারি গাছগাছালির সৌন্দর্য মণ্ডিত সবুজের সমারোহ।
স্থানীয় বাসিন্দা মনসাপারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক সাইদুল ইসলাম বলেন, ‘ভেদিকুড়া মৌজায় ছোট-বড় অনেক চীনামাটির পাহাড় রয়েছে। এই পাহাড় দেখতে দুর-দুরান্ত থেকে মানুষজন আসে এখানে। পাহাড়ের ওপর থেকে ভারতের মেঘালয় রাজ্যের কিছু অংশ দেখা যায়। এলাকাটি পর্যটন কেন্দ্রের জন্য উপযুক্ত।’
ভেদিকুড়া বিট অফিস সূত্রে জানা গেছে, ভেদিকুড়া মৌজায় মোট পাঁচ একর এলাকা জুড়ে প্রায় ২০-২৫টি ছোট-বড় চীনামাটির পাহাড় রয়েছে।
উপজেলা সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সাধারণ সম্পাদক সামছুল হক মৃধা বলেন, ‘এখানে সরকারিভাবে একটি পর্যটন কেন্দ্র তৈরির উদ্যোগ নেওয়া প্রয়োজন। এতে মানুষ সৌন্দর্য দেখার পাশাপাশি এলাকার মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে।’
এ বিষয়ে উপজেলা চেয়ারম্যান ডেভিড রানা চিসিম বলেন, ‘শুনেছি এই এলাকাটি পর্যটন কেন্দ্রের জন্য উপযুক্ত। আমি সরেজমিনে গিয়ে দেখে পর্যটন কেন্দ্র গড়ে তোলার বিষয়টি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানানো হবে।’
প্রকৃতির রূপ লাবণ্যে ভরা ধোবাউড়ার ভেদিকুড়া সীমান্তের গারো পাহাড়। ছোট বড় অসংখ্য সবুজ পাহাড়ে ঘেরা প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর ভারতের মেঘালয় সীমান্তঘেঁষা এ পাহাড়ি জনপদ জুড়িয়ে দেয় প্রকৃতিপ্রেমীদের মন। পাহাড়গুলোর গায়ে মেঘের মতো দেখতে রয়েছে চীনামাটি। দুর-দুরান্ত থেকে মানুষ আসেন সৌন্দর্য দেখতে। অনেকে ভেদিকুড়া সীমান্তকে সম্ভাবনাময় পর্যটন কেন্দ্র বলেও আখ্যা দিচ্ছেন। এটিকে পর্যটন কেন্দ্র করা গেলে বিপুলসংখ্যক কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হবে বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন।
ভেদিকুড়া দক্ষিণ মাইজপাড়া ইউনিয়নের ভারতের মেঘালয় সীমান্ত ঘেঁষা একটি গ্রাম। ধোবাউড়া উপজেলা সদর থেকে প্রায় ১০ কিলোমিটার উত্তরে ভারতের মেঘালয় সীমান্তের পাশে ভেদিকুড়া মৌজার সীমান্ত। এ ছাড়া বর্ডার রোড নামে পরিচিত সীমান্তের রাস্তা দিয়েও ভেদিকুড়া সীমান্তে পাহাড় দেখতে চলে আসেন অনেকে। প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্যের পাহাড়ি এ বনভূমিতে পর্যটন কেন্দ্র নির্মাণের জন্য সরকারের সহযোগিতা চান স্থানীয় বাসিন্দারা।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, এ গারো পাহাড়ে এসে দেখা যাবে হাজারো প্রশান্তির বৃক্ষরাজি, শোনা যাবে পাখিদের কোলাহল। টাওয়ার করা হলে সেখান থেকে দক্ষিণ দিকে তাকালে চোখ পড়বে শুধু মেঘালয়ের দৃশ্য। যেন কাছে থেকে দেখা যাচ্ছে সব। আর চারপাশে তাকালে দেখা মিলবে, বড় বড় পাহাড়ের বনায়ন। এ যেন সবুজ গালিচায় মোড়া প্রকৃতি। দুই পাহাড়ের মাঝে করা যাবে লেক।
দেখা যায় সীমানা পেরিয়ে ভারতের মেঘালয়ের অসংখ্য পাহাড়। ভারত সীমান্ত পাহাড়ের কোলে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের অপূর্ব দর্শন। এ ছাড়া পায়ে হেঁটে চারদিকে ঘুরে পাহাড়ের উঁচু-নিচু ও আঁকা-বাঁকা পথ চলতে চলতে দেখা যাবে সৌন্দর্যে মাখা বিস্তৃত অঞ্চল।
এসব দৃশ্য দেখে মনে হবে, কোনো চিত্রকর তার নিপুণ হাতে রঙের ভান্ডার উজাড় করে পরম যতনে অঙ্কন করেছেন মনোলোভা আলপনা। পাহাড়ের বিরাট এলাকাজুড়ে রয়েছে চেনা-অচেনা নানা জাতের লতাগুল্ম আর বাহারি গাছগাছালির সৌন্দর্য মণ্ডিত সবুজের সমারোহ।
স্থানীয় বাসিন্দা মনসাপারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক সাইদুল ইসলাম বলেন, ‘ভেদিকুড়া মৌজায় ছোট-বড় অনেক চীনামাটির পাহাড় রয়েছে। এই পাহাড় দেখতে দুর-দুরান্ত থেকে মানুষজন আসে এখানে। পাহাড়ের ওপর থেকে ভারতের মেঘালয় রাজ্যের কিছু অংশ দেখা যায়। এলাকাটি পর্যটন কেন্দ্রের জন্য উপযুক্ত।’
ভেদিকুড়া বিট অফিস সূত্রে জানা গেছে, ভেদিকুড়া মৌজায় মোট পাঁচ একর এলাকা জুড়ে প্রায় ২০-২৫টি ছোট-বড় চীনামাটির পাহাড় রয়েছে।
উপজেলা সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সাধারণ সম্পাদক সামছুল হক মৃধা বলেন, ‘এখানে সরকারিভাবে একটি পর্যটন কেন্দ্র তৈরির উদ্যোগ নেওয়া প্রয়োজন। এতে মানুষ সৌন্দর্য দেখার পাশাপাশি এলাকার মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে।’
এ বিষয়ে উপজেলা চেয়ারম্যান ডেভিড রানা চিসিম বলেন, ‘শুনেছি এই এলাকাটি পর্যটন কেন্দ্রের জন্য উপযুক্ত। আমি সরেজমিনে গিয়ে দেখে পর্যটন কেন্দ্র গড়ে তোলার বিষয়টি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানানো হবে।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১৮ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে