মির্জাপুর প্রতিনিধি
মির্জাপুর উপজেলার গোড়াই ইউনিয়নের কয়েকটি স্থানে নদীর পাড় ও পাড়সংলগ্ন জমির মাটি কেটে বিক্রি করছে একটি প্রভাবশালী চক্র। এতে রাস্তা ভেঙে নদীগর্ভে চলে গেছে। ভাঙনের মুখে পড়েছে আরও কিছু স্থাপনা।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, উপজেলার গোড়াই ইউনিয়নের বংশাই নদীর তীরের মাটি অবৈধভাবে কেটে নেওয়া হচ্ছে। একাধিক মাটি কাটার যন্ত্র (ভেকু) দিয়ে মাটি কেটে বিভিন্ন জায়গায় বিক্রি করা হচ্ছে। শুষ্ক মৌসুমে মাটি কাটা আর বর্ষায় বালু উত্তোলন করায় ইতিমধ্যে নদীতীরের অর্ধশত বছরের পুরোনো একটি রাস্তা ভেঙে নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে।
গোড়াই খামারপাড়া এলাকার বাসিন্দা আবদুল মান্নান, পাখি, জমিদার বাড়ি এলাকার মাসুম, সাদক কাশেম এই মাটি কাটার সঙ্গে জড়িত বলেও জানান তাঁরা। ভয়ে ওই প্রভাবশালীদের বিরুদ্ধে কিছু বলতে পারছে না এলাকাবাসী।
সরেজমিন দেখা গেছে, গোড়াই ইউনিয়নের পালপাড়া, মাঝিপাড়া, মৈইশালপাড়া এলাকার নদীতীর ও নদীসংলগ্ন জমি থেকে ভেকু দিয়ে মাটি কাটা হচ্ছে। দিনে ও রাতে চলছে মাটি কাটার কাজ। গত দুই সপ্তাহ ধরে প্রতিদিন লাখ টাকার মাটি কেটে নিলেও যেন দেখার কেউ নেই।
এদিকে বালু উত্তোলন আর দুই তীরের মাটি কেটে নেওয়ায় ইতিমধ্যে গোড়াই পালপাড়া থেকে মাঝিপাড়া পর্যন্ত অর্ধকিলোমিটার রাস্তাটি ভেঙে পড়েছে নদীতে। শুধু ঠায় দাঁড়িয়ে রয়েছে সড়কবিহীন দুটি সেতু। সড়ক ভেঙে যাওয়ায় ওই এলাকার বাসিন্দারা কয়েক কিলোমিটার এলাকা ঘুরে যাতায়াত করছেন।
গোড়াই মাঝিপাড়ার অখিল সরকারের স্ত্রী আরতি সরকার বলেন, আগে তাঁরা এই রাস্তা দিয়ে গোড়াই মিলগেট এলাকায় যাতায়াত করতেন। তাঁদের ছেলেমেয়েরাও গোড়াই স্কুলে যেত এই রাস্তা দিয়ে। কিন্তু বালু উত্তোলন ও মাটি কেটে নেওয়ায় রাস্তা ভেঙে পড়েছে। এখন স্কুল পড়ুয়া ছেলে মেয়েদের সৈয়দপুর হয়ে কয়েক কিলোমিটার ঘুরে মিলগেট এলাকায় যেতে হয়।
মৈইশালপাড়ার জহুর উদ্দিন বলেন, প্রতি বছর বর্ষা মৌসুমে নদীর মৈশালপাড়া, চাঁনপুর ও ভুল্লা এলাকায় ড্রেজার মেশিন দিয়ে বালু উত্তোলন করা হয়। এখন দিনরাত ভেকু মেশিন দিয়ে মাটি কাটা হচ্ছে।
গোড়াই ইউপি সদস্য আদিল খান জানান, বছরের পর বছর ধরে মাটি কেটে নেওয়ায় ওই রাস্তাটি ভেঙে নদীগর্ভে চলে গেছে। তারপরও প্রভাবশালীদের মাটি কাটা থামছে না।
এ বিষয়ে মান্নান ও পাখির সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তাঁরা বলেন, ‘নদীর জায়গার মাটি নয় তাঁরা ব্যক্তি মালিকানা জমির মাটি কাটছেন। এ ছাড়া প্রশাসনের কাছ থেকে মৌখিকভাবে অনুমোদন নেওয়া রয়েছে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. হাফিজুর রহমান বলেন, ভেকু দিয়ে মাটি কাটার কোনো অনুমোদন নেই। এ ছাড়া মাটি কাটার বিষয়টিও তাঁর জানা নেই। খোঁজ নিয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মির্জাপুর উপজেলার গোড়াই ইউনিয়নের কয়েকটি স্থানে নদীর পাড় ও পাড়সংলগ্ন জমির মাটি কেটে বিক্রি করছে একটি প্রভাবশালী চক্র। এতে রাস্তা ভেঙে নদীগর্ভে চলে গেছে। ভাঙনের মুখে পড়েছে আরও কিছু স্থাপনা।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, উপজেলার গোড়াই ইউনিয়নের বংশাই নদীর তীরের মাটি অবৈধভাবে কেটে নেওয়া হচ্ছে। একাধিক মাটি কাটার যন্ত্র (ভেকু) দিয়ে মাটি কেটে বিভিন্ন জায়গায় বিক্রি করা হচ্ছে। শুষ্ক মৌসুমে মাটি কাটা আর বর্ষায় বালু উত্তোলন করায় ইতিমধ্যে নদীতীরের অর্ধশত বছরের পুরোনো একটি রাস্তা ভেঙে নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে।
গোড়াই খামারপাড়া এলাকার বাসিন্দা আবদুল মান্নান, পাখি, জমিদার বাড়ি এলাকার মাসুম, সাদক কাশেম এই মাটি কাটার সঙ্গে জড়িত বলেও জানান তাঁরা। ভয়ে ওই প্রভাবশালীদের বিরুদ্ধে কিছু বলতে পারছে না এলাকাবাসী।
সরেজমিন দেখা গেছে, গোড়াই ইউনিয়নের পালপাড়া, মাঝিপাড়া, মৈইশালপাড়া এলাকার নদীতীর ও নদীসংলগ্ন জমি থেকে ভেকু দিয়ে মাটি কাটা হচ্ছে। দিনে ও রাতে চলছে মাটি কাটার কাজ। গত দুই সপ্তাহ ধরে প্রতিদিন লাখ টাকার মাটি কেটে নিলেও যেন দেখার কেউ নেই।
এদিকে বালু উত্তোলন আর দুই তীরের মাটি কেটে নেওয়ায় ইতিমধ্যে গোড়াই পালপাড়া থেকে মাঝিপাড়া পর্যন্ত অর্ধকিলোমিটার রাস্তাটি ভেঙে পড়েছে নদীতে। শুধু ঠায় দাঁড়িয়ে রয়েছে সড়কবিহীন দুটি সেতু। সড়ক ভেঙে যাওয়ায় ওই এলাকার বাসিন্দারা কয়েক কিলোমিটার এলাকা ঘুরে যাতায়াত করছেন।
গোড়াই মাঝিপাড়ার অখিল সরকারের স্ত্রী আরতি সরকার বলেন, আগে তাঁরা এই রাস্তা দিয়ে গোড়াই মিলগেট এলাকায় যাতায়াত করতেন। তাঁদের ছেলেমেয়েরাও গোড়াই স্কুলে যেত এই রাস্তা দিয়ে। কিন্তু বালু উত্তোলন ও মাটি কেটে নেওয়ায় রাস্তা ভেঙে পড়েছে। এখন স্কুল পড়ুয়া ছেলে মেয়েদের সৈয়দপুর হয়ে কয়েক কিলোমিটার ঘুরে মিলগেট এলাকায় যেতে হয়।
মৈইশালপাড়ার জহুর উদ্দিন বলেন, প্রতি বছর বর্ষা মৌসুমে নদীর মৈশালপাড়া, চাঁনপুর ও ভুল্লা এলাকায় ড্রেজার মেশিন দিয়ে বালু উত্তোলন করা হয়। এখন দিনরাত ভেকু মেশিন দিয়ে মাটি কাটা হচ্ছে।
গোড়াই ইউপি সদস্য আদিল খান জানান, বছরের পর বছর ধরে মাটি কেটে নেওয়ায় ওই রাস্তাটি ভেঙে নদীগর্ভে চলে গেছে। তারপরও প্রভাবশালীদের মাটি কাটা থামছে না।
এ বিষয়ে মান্নান ও পাখির সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তাঁরা বলেন, ‘নদীর জায়গার মাটি নয় তাঁরা ব্যক্তি মালিকানা জমির মাটি কাটছেন। এ ছাড়া প্রশাসনের কাছ থেকে মৌখিকভাবে অনুমোদন নেওয়া রয়েছে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. হাফিজুর রহমান বলেন, ভেকু দিয়ে মাটি কাটার কোনো অনুমোদন নেই। এ ছাড়া মাটি কাটার বিষয়টিও তাঁর জানা নেই। খোঁজ নিয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১৭ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে